প্রাসঙ্গিক প্রসঙ্গঃ পর্ব ৪৯ || দুই বছর পর আবার... || Again after two years... [10% @shy-fox]

in আমার বাংলা ব্লগ2 years ago

ভূমিকাঃ

মাঝে মাঝে আমাদের চারপাশের জীবন, প্রকৃতি, পরিবেশ, সৌন্দর্য্য ও নানাবিধ বিষয় নিয়ে লিখতে ইচ্ছে হয় যেসব লিখার বিষয়বস্তুকে কোন নির্দিষ্ট গন্ডীর মধ্যে ফেলা যায় না। এরকম বিষয়বস্তুগুলোকে নিয়ে আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটি-তে আমি একটি সিরিজ লিখছি যার নাম দিয়েছি প্রাসঙ্গিক প্রসঙ্গ যেখানে কোন বিষয় বা প্রসঙ্গ নিয়ে ব্যাক্তিগত মতামত ও পর্যালোচনা করে থাকি। এই লিখার বিষয়গুলো হচ্ছে ব্যাক্তিগত শিক্ষা, অভিজ্ঞতা ও উপলব্ধির সমন্বয়। পড়ে দেখুন, আশা করি ভাল লাগবে।

IMG20220207143347.jpg

Line Break Steem.png
করোনা পরিস্থিতি সবকিছু থমকে দিয়েছে এবং এ কারণে বিভিন্ন ভ্রমণ ও উদযাপনের কাজগুলো অনেকটা স্থবির হয়ে পড়েছিল গত দুই বছর। মাঝখানে পরিস্থিতি কিছুটা স্বাভাবিক হলেও বর্তমানে আবার শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ রয়েছে। কিন্তু আশার কথা হচ্ছে করোনা পরিস্থিতি অনেকটা উন্নতির দিকে। তাই খুব ভালো লাগছে যে, আগের মতো আবার কর্মস্থলে যাওয়া যাবে এবং আনন্দঘন মুহূর্ত গুলো উপভোগ করা যাবে।

আমার কর্মস্থল হচ্ছে একটি আনন্দঘন পরিবেশ কারণ সেখানে আমরা একটা বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক নিয়ে সবাই কাজ করে থাকি। এছাড়াও কাজের ফাঁকে ফাঁকে বিকেলে কিংবা সন্ধ্যায় আমরা বিভিন্ন ধরনের খেলাধুলার আয়োজন করি যেখানে সত্যিই খুব আনন্দঘন পরিবেশ আমাদের মাঝে বিরাজ করে। এছাড়াও আশেপাশের বিভিন্ন দর্শনীয় স্থানে যেমন আমরা বেড়াতে যাই পাশাপাশি মাঝে মাঝে হঠাৎ করেই রেস্টুরেন্টে গিয়ে খাবার গ্রহণ করি।
IMG20220207143347.jpg

IMG20220207143350.jpg

IMG20220207143353.jpg

IMG20220207143404.jpg
আসলে গত দুই বছর ধরে সবকিছুই খুব ভালোভাবে অর্থাৎ স্বাভাবিক ভাবে চলছে না। করোনা পরিস্থিতির আগে আমরা প্রায় নিয়মিতই একেকজনের পক্ষ থেকে বিভিন্ন উপলক্ষ করে রেস্টুরেন্টে খেতে যেতাম এবং মাসে প্রায় দুই একবার আমরা এরকম যেতাম। বর্তমানে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ার পরে আবার অনেক দিন পরে অর্থাৎ প্রায় দুই বছর পরে একসাথে সহকর্মীদের নিয়ে রেস্টুরেন্টে গেলাম এবং আগের মত উদযাপন করলাম।

আসলে গত দুই বছরে অনেকগুলো উপলক্ষ তৈরী হয়েছে অর্থাৎ কারো বিয়ে হয়েছে, আবার কারো সন্তান জন্মগ্রহণ করেছে, কারো ভাই বা ছেলে ভাল রেজাল্ট করেছে এভাবে করে অনেকের বিভিন্ন উপলক্ষ তৈরী হয়েছে। তাই সব কিছু মিলিয়ে আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম সবাই মিলে রেস্টুরেন্টে খেতে যাব বিশেষ করে আমরা যারা সহকর্মীরা খুব কাছাকাছি একটা বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের মধ্যে রয়েছি তারা। এছাড়াও অনেক দিন ধরে আগের মত একসাথে রেস্টুরেন্টে খেতে যাওয়া হয় না এবং উপভোগ্য সময়গুলো খুব মিস করা হচ্ছে।

IMG20220207143648.jpg

IMG20220207143651.jpg

IMG20220207143705.jpg

তো যেই চিন্তা সেই কাজ এবং অনেকদিন পর আবার আমরা তেরো জনের মতো রেস্টুরেন্টে খেতে গেলাম দুপুরে। সব থেকে মজার বিষয় হচ্ছে, এই রেস্টুরেন্টটি আগে ছিল না বরং এই করোনা পরিস্থিতির মাঝখানে নতুন এই রেস্টুরেন্টে হয়েছে যার নাম দেয়া হয়েছে শেরাটন রেষ্টুরেন্ট। অনেকটা হাস্যকর কারণ এই নামে বাংলাদেশে একটি নামকরা ফাইভ স্টার হোটেল রয়েছে (আসলে একসময় ছিল কিন্তু এখন নাম পরিবর্তন করে দেয়া হয়েছে)

সে যাই হোক, এটি আমাদের জন্য আরেকটি সারপ্রাইজ ছিল কারণ নতুন রেস্টুরেন্টের খাবার চেক করে দেখার সু্যোগ পেয়ে গিয়েছিলাম। আমরা যখন সবাই মিলে রেস্টুরেন্টে পৌঁছলাম এটি প্রায় ৮ কিলোমিটার দূরত্ব ছিল আমাদের কর্মস্থল থেকে। তো আমরা সবাই মিলে আলোচনা করে ওখানকার মেনু থেকে কাচ্চি বিরিয়ানি পছন্দ করলাম। আমরা যেহেতু ২য় তলায় বসেছিলাম তাই চারপাশের পরিবেশ গুলো খুব সুন্দর ভাবে দেখা যাচ্ছিল যেমনটি আপনার ছবিতে দেখতে পাচ্ছেন।

IMG20220207142653.jpg

IMG20220207142700.jpg

IMG20220207142712.jpg

IMG20220207142715.jpg

IMG20220207143308_BURST001_COVER.jpg

IMG20220207143310.jpg

IMG20220207143313.jpg

যেমন আমরা অনেকদিন পর বেড়াতে গিয়েছি তেমনি এর স্বাদ অতুলনীয় ছিল এবং দেখতেও খুব ভাল দেখাচ্ছিল। তাই অনেকদিন পরে আমাদের জন্য আবার উপভোগ্য সময় কাটানোর মুহূর্তটি চলে এসেছিল। সব মিলিয়ে এ সপ্তাহে খুব চমৎকার সময় অতিবাহিত করেছি যেটি আমাদের সবার জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ ছিল কারণ আমরা অনেক দিন পরে আবার একসাথে মিলিত হয়েছিলাম। ভালোলাগার এসকল অনুভূতিগুলো ব্লকচেইন এর মাধ্যমে এখানে রেখে দিচ্ছি এবং আপনাদের মাঝে শেয়ার করলাম। ধন্যবাদ।

Line Break Steem.png

প্রাসঙ্গিক প্রসঙ্গ সিরিজে পূর্বের পোস্টগুলোর তালিকাঃ

পর্ব
আলোচিত প্রসঙ্গটি
০১সবার সম্মিলিত খুদ্র প্রয়াসে এগিয়ে যাক বাংলাদেশ
০২একজন ফুটবল কিংবদন্তী ও ইতিহাস
০৩পড়ন্ত বিকেলে ছুটি খা দিঘীর পাড়ে
০৪করোনার অসুবিধাকে সুবিধায় রুপান্তর
০৫গ্রামে গ্রামে মোবাইল আসক্তি
০৬মরে গিয়েও বেঁচে থাকা
০৭প্রতিযোগিতা নাকি প্রতিদ্বন্দ্বিতা
০৮প্রতিকার নাকি প্রতিরোধ
০৯অনলাইন পরীক্ষা রস
১০পরিবার নাকি গ্যাজেট
১১শান্ত সমুদ্রে দক্ষ নাবিক তৈরি হয় না
১২বরশি দিয়ে মাছ ধরার অভিজ্ঞতা
১৩আসল স্বাদ এর রসমলাই
১৪শিক্ষক দিবস ও শিক্ষা নিয়ে কিছু কথা
১৫ব্যাটসম্যান পরিবর্তন হয়ে এখন ব্যাটার
১৬ইন্টারনেট ছাড়া আমাদের জীবন (ইন্টারনেটের কুফল)
১৭শিশুদের নিয়ে কিছু কথা
১৮আসুন আমরা সবাই মিলে স্টিম-কে অনন্য উচ্চতায় নিয়ে যাই
১৯দেশপ্রেম মানেই হল সবাই সবার কাজ ঠিকঠাক করা
২০একটি নদীকে ঘিরে অনেকগুলো স্বপ্ন
২১নিজের অনন্য দক্ষতার জায়গায় ফোকাস করুন
২২পরিশ্রম কি বৃথা হয় এবং পন্ডশ্রম নিয়ে কিছু কথা
২৩আপনার কাজ-ই আপনাকে পরিচিত করবে
২৪একজন শিক্ষক কি বাস ড্রাইভারের মত নাকি ট্রেন ড্রাইভারের মত?
২৫চ্যারিটি শীতবস্ত্র (কম্বল) বিতরণের অভিজ্ঞতা
২৬এক বালকের সাথে আমার অভিজ্ঞতা ও ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কিছু ভাবনা
২৭ব্যাক্তিত্বঃ পোষাক ও চলাফেরা সাধারণ কিন্তু কথা ও কাজ অসাধারন
২৮কতটুকু সম্পদ হলে যথেষ্ট
২৯অনিশ্চিত জীবনে সুস্থতার দোয়া চাই
৩০আমার ভালবাসার শহরে এক বিকেল
৩১নানা আয়োজনে ৫০তম বিজয় দিবস উদযাপন
৩২বই হোক সেরা উপহার
৩৩ঘাস দিয়ে মাছ চাষ
৩৪বাবা মেয়ের টেবিস টেনিস
৩৫কেন এত অপচয় করছি আমরা
৩৬ঢাকার মনোরম প্রকৃতির মাঝে এক বিকেল
৩৭নতুন বছরের পরিকল্পনাগুলো কেমন হওয়া উচিত
৩৮জীবন প্রতিযোগিতাময়
৩৯নতুন বছর ২০২২ এ আমার তিন প্রত্যয়
৪০কোয়ালিটি সবকিছু আবার কোয়ালিটি কিছুই না
৪১২০২১ সালের ক্রিকেট টুর্নামেন্টের উদ্ভোধন
৪২বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি নিয়ে কোচিং ও হোস্টেল বানিজ্য
৪৩সঙ্গ দোষে লোহা ভাসে
৪৪কর্মখেত্রে দুই দিনের ব্যাডমিন্টন টুর্নামেন্ট আয়োজন-২০২২
৪৫জানা ও মানা
৪৬সার্কেল অফ ইনফ্লুয়েন্স ও সার্কেল অব কন্সার্ন
৪৭মাঝে মাঝে জীবনে ভিন্নতা মন্দ নয় (পরিবারকে নিয়ে পিজ্জা)
৪৮অনেকদিন পর লং পিচ ক্রিকেট মাঠে

Line Break Steem.png

আমি কেঃ

আমি সাইফুল বাংলাদেশ থেকে। পেশায় শিক্ষক ও সাবেক ব্যাংকার। পড়াশুনা করেছি প্রকৌশলবিদ্যায়। আমি আমার চিন্তাভাবনা এবং ধারণাগুলি ব্লগে শেয়ার করতে ভালবাসি। প্রকৃতির মাঝে ঘুরে বেড়ানো এবং ক্রিকেট খেলা আমার শখ। আমি বিশ্বাস করি, আমার পোস্ট হতে একজনও যদি উপকৃত হতে পারেন বা নতুন কিছু শিখতে পারেন তাহলেই এই লেখালেখি সার্থক

Line Break Steem.png


Amar Bangla Blog Logo.png

Line Break Steem.png


Heroism.png

| 250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |

Sort:  
 2 years ago 

করোনা পরিস্থিতি আমরা সবাই খুব উদ্বিগ্ন ছিলাম বা এখনো আছি তবে আসার কথা হচ্ছে শনাক্তের হার কমে আসছে। গত দুই বছরে আমাদের জীবন থেকে পারিপার্শিক আনন্দ উদযাপন গুলোতো মুছেই গিয়েছিলো। আপনার কলিগদের নিয়ে খাওয়া দাওয়া আনন্দ করার মুহূর্তটি দেখে আমার খুব ভালো লাগলো। ধন্যবাদ ভাইয়া ব্যস্ততার মাঝেও আমাদের শেয়ার করার জন্য।

 2 years ago 

আপনাকেও ধন্যবাদ আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য

 2 years ago 

এখনো করোনা পরিস্থিতি অনুকূলে আসেনি।গত দুই বছর যাবৎ জীবনের গতিবিধি অনেকটাই নষ্ট হয়ে গিয়েছে। সবাই এখনো কমবেশি ঝামেলার মধ্যেই আছে। আপনার বন্ধুদের সাথে কাটানো মুহূর্ত অসাধারণ ছিল। দুই বছর একসাথে আড্ডা ও খাওয়া দাওয়া সেরা মুহুর্ত পার করলেন। আমার কাছে ভালো লেগেছে ভাই। ❤️❤️

 2 years ago 

ধন্যবাদ

 2 years ago 

প্লেটের গায়ে লেখা হোটেলের নাম দেখে আমিও কিছুটা অবাক হয়েছিলাম। ডেকোরেশন এবং পারিপার্শ্বিক পরিস্থিতির সঙ্গে মেলাতে পারছিলাম না। যাই হোক কর্মস্থলে বন্ধুত্বপূর্ণ পরিবেশ না থাকলে সত্যিকার অর্থেই কাজে কোন আনন্দ পাওয়া যায় না। ভালো লাগলো এতদিন পরে আপনারা আবার আগের মত একটি দিন উদযাপন করতে পেরেছেন জেনে। পোস্টটি শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

 2 years ago 

কর্মস্থলে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক না থাকলে বা ভালো না থাকলে কাজ করার মাঝে আনন্দ খুঁজে পাওয়া যায় না আর এতে কাজের ইফিসিয়েন্সি অনেক কমে যায়

 2 years ago 

এই নিউজটা আমিও দেখলাম। খুব শীঘ্রই নাকী আবার স্কুল কলেজ খুলে দেবে। এটা আমাদের জন্য খুবই আনন্দের সংবাদ। এবং নিজের কর্মস্থলে যখন কেউ আনন্দের সহিত কাজ করে সবার সাথে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে তোলে এর থেকে ভালো আর কিছু হতে পারে না। কয়েকবছর পর সবাই মিলে রেস্টুরেন্টে গিয়ে বেশ ভালো সময় অতিবাহিত করেছেন।

 2 years ago 

ধন্যবাদ আপনাকে আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য

 2 years ago 

আসলে 2 বছরে সবকিছু অফ ছিল এবং মানুষের ভিতরে আতঙ্ক সৃষ্টি হয়ে গেছিল। আসলে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান নিয়ে ছিনিমিনি করছে যা বোঝা যাচ্ছে। কারণ সবকিছু চলছে শুধু শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বেলায় বন্ধ। যাক দুই বছর পর আবারও একসাথে সহকর্মীদের সাথে রেস্টুরেন্টে সুন্দর একটি মুহূর্ত উদযাপন করেছেন। অনেক ভালো লাগলো। আসলে বন্ধুবান্ধবের সাথে অনেকদিন পরে মিলিত হওয়ার মুহূর্ত কখনো ভোলা যায়না। সবথেকে আনন্দময় একটি মুহূর্ত।

 2 years ago 

আসলে কর্পোরেট লাইফের বন্ধু পাওয়া অনেক ভাগ্যের ব্যাপার।এখন তো মানুষ কাকে নিচে রেখে নিজে উপরে ওঠবে এই মানসিকতা। তবে আপনার প্রাসঙ্গিক প্রসঙ্গ গল্পে সবার বন্ধুত্বপূর্ণ আচরণ আমার কাছে খুব ভালো লেগেছে। আসলে মাঝে কর্পোরেট লাইফ থেকে দূরে থাকো তো খারাপ লাগে।ধন্যবাদ।আর কাচ্চি ছবিটা বেশ ভালো এসেছে,খাইনি তাই বলতে পারলাম না খেতে কেমন।😜😜।ধন্যবাদ

 2 years ago 

আমাদের পরিবেশ টা একেবারে বন্ধুত্বপূর্ণ এবং খুব মজা হয়

 2 years ago 

দুই বছর পর এক সঙ্গে মিলিত হয়েছেন রেস্টুরেন্টে খাবার খেয়েছেন আনন্দ-ফুর্তি করেছেন। এটা একটা খুব ভালো মুহূর্ত ছিল অসাধারন মুহুর্ত ।এরকম সবার জন্য সবসময় আসেনা। আপনি এই মুহূর্তগুলো আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন । ধন্যবাদ খুব ভালো লেগেছে ।আরো আশায় থাকবো এ রকম মুহুর্ত দেখার জন্য ধন্যবাদ ভাই।

 2 years ago 

EZrGNWcrMDNczaEXa66AEJHcKH7nrfa7r2fnEEb26owGbKmVZzVNY38ZTpQGcSKBRTWKQQ1NYenwo9LEQ2PvU7bfyvF5uQyBcpg9GAJ2va...2w7ep3LhhQa9kvWQkCLWjKffNejcyyHjp9ScganhREzkD3tjt9Po5p3UVrueKo7yazdVpNDXMDDSuBxwSR2of5d3Hw7x1SEccV31Hi7jLan7SSYxXeu1BPFSh4.png

আমার কর্মস্থল হচ্ছে একটি আনন্দঘন পরিবেশ কারণ সেখানে আমরা একটা বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক নিয়ে সবাই কাজ করে থাকি।

যেকোনো কর্মস্থলেই যদি বন্ধুত্বপূর্ণ পরিবেশ গড়ে তুলা যায় তাহলে কাজ করতেও অনেক ভালো লাগে। করোনা আমাদের দেখে চিরতরে বিদায় নিক এই কামনা করি।
আপনারা অনেক ভালো সময় কাটিয়েছেন কাচ্চি খেয়ে তো সেই অবস্থা সবার। বাশমতি চালের কাচ্চির মজাই আলাদা।
যাইহোক, আপনাকে অনেক ধন্যবাদ আপনার সুন্দর একটি মুহূর্ত আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইলো।

EZrGNWcrMDNczaEXa66AEJHcKH7nrfa7r2fnEEb26owGbKmVZzVNY38ZTpQGcSKBRTWKQQ1NYenwo9LEQ2PvU7bfyvF5uQyBcpg9GAJ2va...2w7ep3LhhQa9kvWQkCLWjKffNejcyyHjp9ScganhREzkD3tjt9Po5p3UVrueKo7yazdVpNDXMDDSuBxwSR2of5d3Hw7x1SEccV31Hi7jLan7SSYxXeu1BPFSh4.png

 2 years ago 

করোনাকালীন সময় শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গুলো যেন একদম নির্জীব হয়ে গেছে। গত দুই বছর পর আপনার সাথে একসাথে কাজ করার সবাইকে নিয়ে এভাবে রেস্টুরেন্টে খেতে গিয়েছেন দেখে খুবই ভালো লাগলো। বিশেষ করে সব খাবার থেকে কাচ্চি বিরিয়ানি পছন্দ করেছেন দেখে আরো ভালো লাগলো। এটি অনেক পছন্দের একটি রেসিপি। নিশ্চয়ই সবার সাথে অনেক ভালো সময় কাটিয়েছেন। আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য অনেক ধন্যবাদ।

 2 years ago 

জি, সময়টা অনেক উপভোগ্য ছিল। ধন্যবাদ।

 2 years ago 

আসলেই এইরকম বন্ধুদের সাথে আড্ডা দেওয়া অনেক মজার। আসলে এই পরিস্থিতি মধ্যে ঘুরা ফেরা খুবই কষ্টকর হয়ে গেছে।এর মধ্যে এইরকম বন্ধুদের সাথে আড্ডা দেওয়ার মজাটা বেশ আনন্দের। ধন্যবাদ ভাইয়া আপনাকে।

 2 years ago 

সত্যি অনেক মজা। ধন্যবাদ।

Coin Marketplace

STEEM 0.18
TRX 0.14
JST 0.030
BTC 59238.58
ETH 3176.28
USDT 1.00
SBD 2.45