আমার ডিজিটাল আর্টের সংগ্রহশালা || পর্ব- ৩০
হে লো আমার বাংলা ব্লগ বাসী। কেমন আছেন সবাই। আশা করি ভালো আছেন। আমিও অনেক ভালো আছি। আবার ও হাজির হলাম একটি পোস্ট নিয়ে। আশা করি সবার ভালো লাগবে।
সবাইকে শুভেচ্ছা জানিয়ে শুরু করছি আমার আজকের পোস্ট। আজ সকালে অফিস গিয়েছিলাম একটু দেড়ি করে। কারন অফিস এর জন্য একটা ওয়াইফাই রিসিভার কেনার দরকার ছিলো। আর যেহেতু মার্কেট সকাল ১০ টায় খোলে। আর কাল পরীক্ষা থাকায় আজ আগেই বের হয়ে গিয়েছিলাম অফিস থেকে । বাসায় এসে খেলা দেখলাম। এরপর হ্যাং আউট শুনে শুনে এখন পোস্ট লিখতে বসলাম। তো আজো আপনাদের জন্য হাজির হলাম আমার ডিজিটাল আর্ট গুলোর আরো একটি নতুন সংগ্রহশালা নিয়ে। আশা করি ভালো লাগবে আপনাদের।
.png)
#১
চাঁদনী রাতের দৃশ্য অঙ্কন || ডিজিটাল আর্ট #156
চাঁদনী আর্টে লুকিয়ে থাকে অনেক সৌন্দর্য। আমার কাছে চাঁদনী রাতের আর্ট গুলো খুবই ভালো লাগে। আপনাদের কাছে কতটা ভালো লাগে জানিনা। তবে আমি বরাবর চেষ্টা করি সুন্দর ভাবে চাঁদনী রাতের আর্টকে ফুটিয়ে তুলতে। এক পাশে পাহাড় সাথে অন্য পাশে গাছ। উপরে চাঁদ মামার হাসি যেনো আর্টকে আরো প্রাণবন্ত করে তুলে। সব মিলিয়ে দারুণ লাগে। বিশেষ করে চাঁদের উজ্জ্বলতার ঝলকানি।
#২
সন্ধ্যা বেলার দৃশ্য অঙ্কন || ডিজিটাল আর্ট #157
এ যেনো নিস্তব্ধ এক সন্ধ্যার ছবি। সামনে ঝোপ ঝাড়ের পরই রয়েছে পুকুর বা লেক। আসলে লেকে সৌন্দর্য বৃদ্ধি পেয়েছে সূর্যের রঙ এর রেঙ্গে। পেছনে পাহাড় এর পেছনে যেনো সূর্য মামা লুকিয়ে রয়েছে। সে ডুবছে। মানুষ এর মধ্যে কে পারবে আটকাতে তাকে। তার রুপের ঝলকানি তেই তো ফিদা হয়ে যাবে একদম। কমলা রঙের ঝনঝনানি যেনো পুরো পরিবেশটাকে আরো অনেক সুন্দর করে তুলেছে। যা দেখতেই অনেক সুন্দর লাগে।
#৩
চাঁদ মামার দৃশ্য অঙ্কন || ডিজিটাল আর্ট #158
সাধারন এক রাত। রাতের এই একা আকাশে চাঁদ মামার হাসি। এমন পরিবেশ উপভোগ করতে বেশ ভালো লাগে। যদিও খুব একটা সময় এখন পাওয়া যায়না এমন দৃশ্য গুলো উপভোগ করার। তবে সময় পেলেই বা সামনে আসলেই আনমনে তাকিয়ে থাকি আকাশ এর দিকে। বেশি ভালো লাগে হয়তো পাশে কেউ থাকলে। কিন্তু আমি ভাই একলা মানুষ। কেউ নাই। বিয়ে করলে বউ নিয়ে তাকাবো নে। হেহে মজা করলাম।
#৪
পার্কের সন্ধ্যা বেলার দৃশ্য অঙ্কন || ডিজিটাল আর্ট #159
প্রিয়তমার সাথে এমন সন্ধ্যা বেলায় এক বেঞ্চে বসে থাকলে কেমন হবে? যদি পেত্নী না ধরে তাহলে বাপু বিষয়টা অনেক মজার হবে। বেঞ্চটা বড় করেই বানিয়েছিলাম। যেনো পরিবার সহ বসা যায়। বলাতো যায়না দেখা গেলো বাচ্চা সহ আপনার বউ / জামাই কে নিয়ে গেলেন। তাহলে তো বড় যায়গা লাগবেই। কি বলেন আপনারা? আর কোনো মডিফিকেশন আনা যায়কি? তাহলে সাজেশন দিতে পারেন। যা দিয়ে তৈরি করবো এই ছবির পরের ভার্সন।
#৫
নিঝুম রাত্রীর দৃশ্য অঙ্কন || ডিজিটাল আর্ট #160
নিঝুম রাত্রী। কথাটা শুনলেই নিশ্চুপ এক রাতের কথা মাথায় আসে না? যেখান গা ছমছম পরিবেশ। বেশ ভয় ভয় লাগে। এই ছবিটির ক্ষেত্রে যখন আকাশে মেঘ যুক্ত করলাম তখন আমার অনেক ভয় ভয় লেগেছিলো। এখন যখন ছবিটা দেখে লিখতেছি এখনো আমার ঘরে কেমন এক ছমছম পরিবেশ কাজ করছে। ভয় লাগছে খুব। নাহ জোড়ে গান শুনতে হবে। তাইলে হয়তো এই ভয় কেটে যাবে অনেকটা। কেমন হলো ছবিটা বলেন তো?
তো এই ছিলো আমার আজকের সংগ্রহশালার ছবি। পরবর্তী কোনো এক পোস্ট এ আবার দেখা হবে। ততদিন ভালো থাকবেন সবাই ।
পূর্ববর্তী পর্ব গুলো- পর্ব-১, পর্ব-২, পর্ব-৩, পর্ব-৪, পর্ব-৫, পর্ব-৬, পর্ব-৭, পর্ব-৬, পর্ব-৮, পর্ব-৯,পর্ব-১০, পর্ব-১১, পর্ব-১২,পর্ব-১৩,পর্ব-১৪,পর্ব-১৫,পর্ব-১৭। পর্ব -১৮,পর্ব-১৯,পর্ব-২০,পর্ব-২১, পর্ব-২২,পর্ব-২৩,পর্ব-২৪,পর্ব-২৫,পর্ব-২৬,পর্ব-২৭, পর্ব-২৮,পর্ব-২৯
░▒▓█►─═ ধন্যবাদ ═─◄█▓▒░
%20(800%20%C3%97%20250%20px).gif)
আমি রাজু আহমেদ। আমি একজন ডিপ্লোমা ইন মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার। বি.এস.সি ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ছি সোনারগাঁও ইউনিভার্সিটি থেকে। আমি বাঙ্গালী তাই বাংলা ভাষায় লিখতে ও পড়তে পছন্দ করি। ফোন দিয়ে ছোটখাট ছবি তোলাই আমার সখ। এছাড়াও ঘুরতে অনেক ভালো লাগে।
VOTE @bangla.witness as witness
OR
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
আপনার ডিজিটাল আর্ট গুলো বেশ দুর্দান্ত হয়ে থাকে। বিশেষ করে ডিজিটাল আর্টের মাধ্যমে আঁকা প্রাকৃতিক দৃশ্য গুলো খুবই অসাধারণ হয়ে থাকে। আজকে এক সাথে ডিজিটাল আর্ট গুলো দেখে খুব ভালো লাগলো ভাই। সত্যি আপনার ডিজিটাল আর্ট করার দক্ষতা অসাধারণ। নিস্তব্ধ এক সন্ধ্যার দৃশ্য হৃদয় ছুঁয়ে গেলো। এত সুন্দর পোস্ট শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই।
প্রকৃতিক দৃশ্য গুলো আঁকতেও বেশ ভালো লাগে ভাই।
আপনার ডিজিটাল আর্টগুলো দেখা হয় আমার।বেশ ভালো ও লাগে।আপনি প্রতিটি আর্টের বিষয়বস্তু ভেদে খুব সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেন। যা সত্যিই প্রশংসনীয়। আপনি আর্টের মাধ্যমে খুব সুন্দর ভাবে প্রতিটি দৃশ্য ফুটিয়ে তোলেন।অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে আজ বেশকিছু ডিজিটাল আর্টের সংগ্রহশালা পোস্ট শেয়ার করার জন্য।
আসলে সংগ্রহশালা করলে এক হিসেবে ভালো হয়৷ নিজের আর্ট গুলো গচ্ছিতো থাকে।
খুব ভালো লাগলো সংগ্রহশালা দেখে, পাহাড়ের শেডিংগুলো আমার কাছে খুব ভালো লেগেছে। লাস্টের ছবির আকাশের মেঘ খানিকটা ভিন্ন একটা অন্যরকম ফিল পাওয়া যাচ্ছে পুরো বিষয়টি আমার কাছে ভালো লেগেছে।
মেঘ আঁকার পর কালার কারেকশন করেছিলাম আর এমন আউটপুট পাই।
আপনি চমৎকার ডিজিটাল আর্ট অঙ্কন করতে পারেন আজকে সেই ডিজিটাল আর্ট গুলো একসাথে তুলে ধরেছেন। রাতের বেলার দৃশ্যগুলো আমার কাছে বেশি ভালো লাগলো। আপনার কাজের দক্ষতার এক অংশ আবার তুলে ধরার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া।
রাতের দৃশ্য আমার খুবই পছন্দের ভাই।
আপনার দিনগুলি মনে হচ্ছে অনেক ব্যস্ততায় কাটে ভাইয়া। হ্যাংআউট শেষ করার পর আপনি ডিজিটাল আর্টের সংগ্রহশালা গুলি আমাদের মাঝে প্রকাশ করেছেন এবং এক নজরে অনেক সুন্দর আর্ট গুলো দেখার সৌভাগ্য হলো। সত্যি এই কাজগুলোর জন্য প্রশংসার দাবিদার। আমার যে এতটা ভালো লেগেছে ভাইয়া।আমারও শিখতে প্রচুর ইচ্ছা করে এই কাজগুলো। প্রিয় তোমার সাথে এমন সন্ধ্যাবেলায় যদি বসে থাকতে পারতাম ভাইয়া। অনেক ভালো লাগতো। আপনার এই আর্ট টি আমার মনে ধরেছে।
ঠিক ভাই। এখন প্রিয়তমা দরকার একটা হিসেবে।
আপনার কিছু ডিজিটাল আর্ট আমার আগে দেখা হয়েছে। সময়ের কারণে কিছু আর্ট দেখতে পারেনি। সত্যি বলতে আপনার ডিজিটাল আর্টের সংগ্রহশালা দেখে অনেক ভালো লাগলো। একসাথে এতগুলো ডিজিটাল আর্ট দেখলে সবাই পছন্দ করবে। ডিজিটাল আর্ট এর মধ্যে আলাদা একটা সৌন্দর্য লুকিয়ে থাকে। ধন্যবাদ আপনাকে খুব সুন্দর করে ডিজিটাল আর্টের সংগ্রহশালা আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
আসলে প্রায় পোস্টই আমাদের মিস হয়ে যায়। তাইতো সব আর্ট নিয়ে আমার এই সংগ্রহশালা।
ভাইয়া আপনার ডিজিটাল আর্টের সংগ্ৰহশালা দেখে অনেক ভালো লেগেছে। আপনার প্রতিটা ডিজিটাল আর্ট আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে। এত সুন্দর সুন্দর আর্ট একসাথে দেখে মুগ্ধ হয়ে গেলাম। আপনার জন্য শুভকামনা রইল যাতে সামনে আরও ইউনিক ডিজিটাল আর্ট শেয়ার করতে পারেন।
ধন্যবাদ আপু এতো সুন্দর মতামত প্রদান এর জন্য।