আমার ডিজিটাল আর্টের সংগ্রহশালা || পর্ব- ১৩
হে লো আমার বাংলা ব্লগ বাসী। কেমন আছেন সবাই। আশা করি ভালো আছেন। আমিও অনেক ভালো আছি। আবার ও হাজির হলাম একটি পোস্ট নিয়ে। আশা করি সবার ভালো লাগবে।
সবাইকে শুভেচ্ছা জানিয়ে শুরু করছি আমার আজকের পোস্ট। কেমন আছেন সবাই। আমি ভালো আছি। তবে ভয়েও আছি। কালকের এক পোস্ট এ জানিয়েছিলাম আজ থেকে আমার মিডটার্ম পরীক্ষা। গত সেমিস্টারে বলেছিলাম যে এই সেমিস্টার থেকে ভালো করে পড়াশুনা করবো। কিন্তু তা আর হলো কই। তাই তো ভয়ে আছি এখনো। যাই হোক আজ আগে ভাগেচ অলে যেতে হবে ভার্সিটি। তাই এখনই পোস্ট করে ফেললাম। আমি ইভিনিং শিফট এ পড়ি। তাই পরীক্ষাও সন্ধ্যার পর হয়। যাক আজ হয়তো হ্যাং আউট মিস হয়ে যাবে। তো কথা না বাড়িয়ে শুরু করছি আমার আরো একটি সংগ্রহশালা পোস্ট।
#১
একটি মুরগির ছবি অঙ্কন || ডিজিটাল আর্ট #63
ছবিটি মুরগি নিয়ে এঁকেছিলাম আমি। এর কয়েকদিন আগেই আমি মুরগির একটি NFT এঁকেছিলাম। তখন এটা নিয়ে ভাবলাম যে সত্যি মুরগি আঁকা যায় কিনা। খোলা একটি সাদা কালো আউটলাইন এর ছবি পেয়েছিলাম। তা থেকেই ধারনা নিয়ে দেখে দেখে ফটোশপ দিয়ে এঁকে ফেলি। ভালোই লেগেছিলো আমার কাছে।
#২
ডিস্কোর্ড এনিমেশন থেকে প্রিয় লাজুক খ্যাঁক এর আরো একটি চিত্র অঙ্কন || ডিজিটাল আর্ট #64
ডিস্কোর্ড এ আমার বাংলা ব্লগ এর সার্ভারের জেনারেল চ্যাট এ প্রায়ই একটি লাজুক খ্যাঁক এর এনিমেশন দেখা যায়। যেখানে সে লেজ নাড়ায়। তখন ভাবলাম এনিমেশন এর মতন করে একটা ছবি আঁকি। তারপর সে ভাবনা থেকেই এই ছবি খানা আঁকা। বসে ছিলাম ফটোশপ নিয়ে। তারপর ফটোশপ এর টুল গুল চালিয়ে তৈরি করে ফেললাম। সব কিছু মিলিয়ে আমার কাছে ভালোই লেগেছে।
#৩
সন্ধ্যা রাতের সাথে চাঁদ মামার ছবি অঙ্কন || ডিজিটাল আর্ট #65
চাঁদনী রাতের দৃশ্য কার না ভালো লাগে। আমার ও প্রচন্ড ভালো লাগে এই দৃশ্য গুলো দেখলে। আমি মাঝে মধ্যেই চাঁদনী রাতের দৃশ্য আঁকি। এই ছবিটির আইডিয়া নিয়েছিলাম আমার বাংলা ব্লগ এর একজন ইউজার এর করা হাতে আঁকা ছবি থেকে। আমি তখন প্রায়ই অন্যদের হাতে আঁকা ছবিকে ডিজিটাল ভার্শন এ করার চেস্টা করতাম। এভাবেই করে ফেলেছিলাম ছবিটা। চাঁদ এর ব্যাপার সব সময়ই ভালো লাগে। বড় চাঁদমামা দেখতেও সুন্দর লাগে।
#৪
একটি কুকুর ছানার ছবি অঙ্কন || ডিজিটাল আর্ট #66
এই কিউট কুকুর ছানাটি আঁকার পর এতো ভালো লেগেছিলো আমার। মনে চাচ্ছিলো যেনো ধরে একটু আদর করে দেই। আমি নিজেও ভাবিনি এটা এতো সুন্দর হবে। ধারনার বাইড়ে ছিলো। আঁকার পর সত্যি দারুণ লাগছিলো নিজের কাছে। এখন অবশ্য আর এ ধরনের আর্ট করা হয়না। এমন আর্ট করতে দরকার হয় অনেক সময় এর। দেখি সামনে আবার একদিন চেস্টা করবো এমন কিউট কিছু আঁকার।
#৫
আমাদের শায়ান বাবুর ভেক্টর আর্ট || ডিজিটাল আর্ট #67
আমার করা একটি স্পেশাল আর্ট ছিলো। এটি আমাদের শুভো ভাই এর ছেলে শায়ান। শুভো ভাই এর একটি পোস্ট থেকে ছবিটি নিয়ে করেছিলাম ডিজিটাল। আমার প্রথম ভেক্টর আর্ট ছিলো। তবে এটি করার পর পোস্ট করিনি। কারণ তখন আমাদের কাকন ভাই ও এই আর্ট করেছিলেন। আমি সম্ভবত ১ সপ্তাহ পরে দিয়েছিলাম। শুভো ভাই খুব খুশি হয়েছিলেন সেদিন।
তো এই ছিলো আমার আজকের সংগ্রহশালার ছবি। পরবর্তী কোনো এক পোস্ট এ আবার দেখা হবে। ততদিন ভালো থাকবেন সবাই ।
পূর্ববর্তী পর্ব গুলো- পর্ব-১, পর্ব-২, পর্ব-৩, পর্ব-৪, পর্ব-৫, পর্ব-৬, পর্ব-৭, পর্ব-৬, পর্ব-৮, পর্ব-৯,পর্ব-১০, পর্ব-১১, পর্ব-১২।
░▒▓█►─═ ধন্যবাদ ═─◄█▓▒░
VOTE @bangla.witness as witness
OR
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.
ভাইয়া আপনার ডিজিটাল আর্টের সংগ্রহশালার প্রতিটি আর্ট ই অসাধারণ। ভাইয়া আপনার প্রতিটি আর্ট ই আমার কাছে খুব ভালো লাগলো। তবে আমার কাছে সবচেয়ে ভালো লেগেছে ৩ নাম্বার টা। ধন্যবাদ ভাইয়া এমন সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
আমার আর্ট গুলো আপনার ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম খুবই ভাই। ধন্যবাদ।
আপনার করা ডিজিটাল আর্টের সংগ্রহশালা দেখে খুবই ভালো লাগলো। এরমধ্যে চাঁদনী রাতের দৃশ্যটি আমার কাছে অসাধারণ লেগেছে। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল।
চাঁদনি রাত গুলো যেনো এমনই সুন্দর হয়। আমার কাছে বেশ লাগে আরকি।