আমার ডিজিটাল আর্টের সংগ্রহশালা || পর্ব- ১৬
হে লো আমার বাংলা ব্লগ বাসী। কেমন আছেন সবাই। আশা করি ভালো আছেন। আমিও অনেক ভালো আছি। আবার ও হাজির হলাম একটি পোস্ট নিয়ে। আশা করি সবার ভালো লাগবে।
সবাইকে শুভেচ্ছা জানিয়ে শুরু করছি আমার আজকের পোস্ট। বিশ্ব ইজতেমার কারণে আজ জ্যাম এর যা অবস্থা তা বলার মতনা। বাসে ঝুলে ঝুলে অফিসে আসছি। হাজার হাজার মানুষ রাস্তায় বাসের জন্য দাঁড়িয়ে আছে । আমার ভাগ্য অনেক ভালো তাই বাস পেয়ে গেছিলাম। নাইলে অফিসে আসতে ১২ টা বাজতো।
#১
সূর্যাস্তের দৃশ্য অঙ্কন || ডিজিটাল আর্ট #82
সূর্যাস্ত কার না ভালো লাগে। আশা করি এমন কোনো মানুষ পাবোনা যে যার সুর্যাস্ত ভালো লাগেনা। আসলে বিষয়টা অনেক উপভোগ করা যায় আরকি। স্পেশালি আমার কাছে অনেক ভালো লাগে। তবে এমন দৃশ্য দেখার সৌভাগ্য কয়জন এর হয়। তাই আর কি করা আমি ছবি এঁকেই সখ পূরণ করলাম। আপনারা কি বলেন? কেমন লাগে এই ধরনের ছবি গুলা। একজন প্রিয় মানুষ এর সাথে জিনিশ গুলো উপভোগ করতে পারলে আরো বেশি ভালো লাগবে মনে হয়।
#২
একটি চাঁদনী রাতের ল্যান্ডস্কেপ || ডিজিটাল আর্ট #83
চাঁদনী রাতে দৃশ্যগুলো আমার কাছে প্রচন্ড ভালো লাগে। যদিও চাঁদনী রাত খুব একটা এনজয় করা হয় না। তবুও আমার কাছে আলাদা একটা ভালো লাগা কাজ করে চাঁদনী রাতের প্রতি। আপনারা খেয়াল করেছেন কিনা জানিনা আমি চাঁদনী রাতের ছবি অনেক আঁকি। কারন আমার কাছে অনেক ভালো লাগে। এই ছবিটায় চাঁদের দিকে একবার দেখুন কত সুন্দর লাগছে এরকম উজ্জ্বল চাঁদ দেখতে কিন্তু বেশ লাগে। উজ্জ্বলতা যেনো ফুটে উঠেছে।
#৩
একটি বিকেলের ছবি অঙ্কন || ডিজিটাল আর্ট #85
আকাশটা যদি সাদা মেঘে ছেয়ে যায়। আর সময়টা যদি হয় বিকেল বেলা তাহলে অনেক জমে যায় কিন্ত বিষয়টা। অন্তত আমার কাছে কিন্তু অনেক ভালো লাগে। কারণ আবহাওয়াটা যেমন উপভোগ্য। তেমনি সময়টাও। এই পুরো সময়টা যেনো আকাশ পানে চেয়ে থাকতে মন চায়। যদিও বাস্তবে এমন দৃশ্য দেখার সৌভাগ্য খুব কমই হয়। তবে কখনো কখনো দেখার ভাগ্য হলে আমি সেটা পুরো পুরি কাজে লাগাই।
#৪
আমার ছাত্রের বই এর স্টিকার হতে চিত্র অঙ্কন পর্ব-১ || ডিজিটাল আর্ট #86
এই ছবি আঁকার পিছনে মজার একটা কাহিনী ছিল। আমি আমার যে ছাত্রকে পড়াতাম, একদিন তার এক বইয়ে দেখি যে এরকম অনেকগুলো স্টিকার লাগানো। খুব ভালো লাগলো। সেই ভালোলাগা থেকেই ভাবলাম যে আমি নতুন ভাবে এই স্টিকার গুলো থেকেই ছবিগুলো বানাতে পারি চেষ্টা করে দেখলাম। তারপর দেখলাম যে আমি পারলাম। কতটা সুন্দর হয়েছে সেটা আপনারাই ভালো জানেন।
#৫
আমার ছাত্রের বই এর স্টিকার হতে চিত্র অঙ্কন পর্ব- ২ || ডিজিটাল আর্ট #87
এটাও আমার স্টুডেন্টের সেই বই থেকে আঁকা, মানে বইয়ের উপর যে স্টিকার ছিল সেই স্টিকার হতে এঁকেছিলাম। এই পোকেমনটার নাম একটু আজব। এর নাম নাই বললাম৷ আপনারা খুজে নিয়েন 🤣🤣। পোকেমন কার্টুন গুলো কার কার ভালো লাগে?। আমার তো সেই লাগে। আমি আগে প্রায়ই দেখতাম। বেশি ভালো লাগতো পিকাচু রে।
তো এই ছিলো আমার আজকের সংগ্রহশালার ছবি। পরবর্তী কোনো এক পোস্ট এ আবার দেখা হবে। ততদিন ভালো থাকবেন সবাই ।
পূর্ববর্তী পর্ব গুলো- পর্ব-১, পর্ব-২, পর্ব-৩, পর্ব-৪, পর্ব-৫, পর্ব-৬, পর্ব-৭, পর্ব-৬, পর্ব-৮, পর্ব-৯,পর্ব-১০, পর্ব-১১, পর্ব-১২,পর্ব-১৩,পর্ব-১৪,পর্ব-১৫।
░▒▓█►─═ ধন্যবাদ ═─◄█▓▒░
আমি রাজু আহমেদ। আমি একজন ডিপ্লোমা ইন মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার। বি.এস.সি ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ছি সোনারগাঁও ইউনিভার্সিটি থেকে। আমি বাঙ্গালী তাই বাংলা ভাষায় লিখতে ও পড়তে পছন্দ করি। ফোন দিয়ে ছোটখাট ছবি তোলাই আমার সখ। এছাড়াও ঘুরতে অনেক ভালো লাগে।
VOTE @bangla.witness as witness
OR
শুরু থেকেই দেখে আসছি আপনি অনেক ভালো ডিজিটাল আর্ট করতে পারেন। আপনার আর্ট গুলো আমার কাছে খুবই ভালো লাগে।। আজকের সংগ্রহশালায় আনীত প্রত্যেকটা পোস্টটি আমার কাছে অসাধারণ লেগেছে।।
Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.
ভাইয়া আপনার ভুলবশত লেখায় উঠেছে বউয়ের উপরে স্টিকার লাগানো। আর আমি মূলত এটা পড়েই হাসতেছি। তবে সত্যি বলতে সবগুলো খুবই সুন্দর ছিল। আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে। প্রথমে যেটি শেয়ার করেছেন সেটা দেখে একদম মুগ্ধ হয়ে গেলাম।
হাহা ভুল করেছিলাম। একটা ঠিক করেছিলাম তখন। তবে আরেকটা ঠিক করতে মনে ছিলোনা।
ভাইয়া আমি আপনার ডিজিটাল আর্ট গুলো ভীষণ পছন্দ করি। সব সময়ই চমৎকার চমৎকার ডিজিটাল আর্ট শেয়ার করেছেন। ইউনিক আইডিয়া গুলো শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
ধন্যবাদ ভাইয়া। আপনার ডাই প্রজেক্ট গুলোও আমার কাছে অনেক ভালো লাগে।
আপনার প্রতিটি ডিজিটাল আর্ট দেখে মুগ্ধ হলাম ভাইয়াএই পোস্টের মাধ্যমে সবগুলো পোস্ট দেখে নিতে পারলাম।আপনি খুবই দক্ষ ডিজিটাল আর্ট গুলো দেখে যা বুঝতে পারলাম।ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর আর্ট গুলো শেয়ার করার জন্য।
জ্বি আপু চেস্টা করেছিলাম সুন্দর সুন্দর কিছু আর্ট উপহার দেওয়ার আপনাদের।
আপনার ডিজিটাল আর্ট গুলো দেখে আমি মুগ্ধ হয়ে গেলাম। এ ধরনের আর্ট গুলো দেখলে খুব ভালো লাগে। একসাথে এতগুলো আর্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
আমার সব সময় চেস্টা থাকে আপনাদের মাঝে সুন্দর সুন্দর আর্ট নিয়ে হাজির হওয়ার। সেই চেস্টা থেকেই করা আরকি।
একদম ঠিকই বলেছেন ভাই সূর্যাস্ত কারই বা অপছন্দের হয়ে থাকে। আপনার শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত আর্ট গুলো দেখে আমি মুগ্ধ হয়ে গেলাম। প্রথমে সূর্যাস্তের আর্ট এবং দ্বিতীয় চাঁদনী রাতের আর্ট টি আমার অনেক ভালো লেগেছে, যা বলার বাহিরে। আমি প্রথমে সূর্যাস্তের আর্ট টিকে ফটোগ্রাফি ভাবলাম। আপনার আর্ট এতই চমৎকার হয়েছে প্রশংসা না করে পারলাম না। আপনার হাতের ডিজিটাল আর্ট গুলো বেশ চমৎকার হয়েছে।
হ্যা ভাই। এটা সবারই দেখতে ভালো লাগে। কারোরই অপছন্দ করার কথা নয়।
সূর্যাস্ত আমার কাছে অনেক ভালো লাগে। আমিও মনে করি সবাই সূর্যাস্ত অনেক পছন্দ করে। তবে আজকে আপনি অনেকগুলো ডিজিটাল আর্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। এতগুলো ডিজিটাল আর্ট দেখে আমার কাছে অনেক ভালো লাগলো। এক একটা অসাধারণ। চমৎকারভাবে উপস্থাপনা করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
একদম ঠিক বলেছেন আপু। সবাই সূর্যাস্ত অনেক পছন্দ করে। স্পেশালি আমি।