আমার ডিজিটাল আর্টের সংগ্রহশালা || পর্ব- ২২
হে লো আমার বাংলা ব্লগ বাসী। কেমন আছেন সবাই। আশা করি ভালো আছেন। আমিও অনেক ভালো আছি। আবার ও হাজির হলাম একটি পোস্ট নিয়ে। আশা করি সবার ভালো লাগবে।
সবাইকে শুভেচ্ছা জানিয়ে শুরু করছি আমার আজকের পোস্ট। কেমন যাচ্ছে আপনাদের দিনকাল। দেখতে দেখতে গরম এসে গেলো। গরমকাল আমার একদমই পছন্দ না। এখনি আমি যে পরিমানে ঘামাই। আরো গরম পরলে আমার অবস্থা আরো করুন হয়ে যাবে। কাল পিকনিক ছিলো৷ খুবই ক্লান্ত আজ। কারন আজ থেকেই অফিস আবার। যাক আজো আপনাদের মাঝে আমার ডিজিটাল আর্ট এর সংগ্রহশালা নিয়ে হাজির হলাম। ভালো লাগবে আশা করি।
#১
পাইন বাগানের দৃশ্য অঙ্কন || ডিজিটাল আর্ট #116
পাহাড় এর গায়ে পাইন বাগানের দৃশ্য কিন্তু অসাধারন। স্পেশালি আমার কাছে অনেক ভালো লাগে। তাইতো এমন দৃশ্য ফুটিয়ে তোলার চেষ্টা আরকি। অবশ্য এই ধরনের দৃশ্য গুলো যেনো বাস্তবে দেখতে বেশি মজা পাওয়া যায়। ব্যাক্তিগত মতামত আরকি। তবে যেহেতুএখন সেটা করা সম্ভব হচ্ছেনা তাই আপাদত এসবেই খুশি আছি আরকি।
#২
সন্ধ্যায় সূর্যাস্তের দৃশ্য অঙ্কন || ডিজিটাল আর্ট #117
সূর্যাস্তের আর্ট গুলো করতে বেশ দারুন মজা পাওয়া যায়। আমার ডিজিটাল আর্ট গুলোর মধ্যে বেশির ভাগ ছবিতেই দেখবেন আমি সূর্যাস্ত নিয়ে করেছি। এতে দুইটা সুবিধা পাওয়া যায়। প্রথমত ছবির কালার কম্বিনেশনে ঝামেলা কম হয়। আর ২য় ত সিম্পলের মধ্যে দারুন দারুন আর্ট করা যায়।
#৩
সামান্তরিক এর ভিতর চিত্র অঙ্কন || ডিজিটাল আর্ট #118
এই আর্টটি সম্ভবত কারো আর্ট থেকে কন্সেপ্ট নিয়ে করেছিলাম যতদুর মনে পরে। তার আর্টটি মনে হয় হাতে আকা ছিলো। কারো হাতে আঁকা আর্ট ডিজিটাল ভার্শন এ রুপান্তর করতে পারলে নিজের কাছে খুবই ভালো লাগে। আর্ট এর কনসেপ্ট কিন্তু দারুণ ছিলো সব মিলিয়ে।
#৪
নারিকেল বাগানের দৃশ্য অংকন || ডিজিটাল আর্ট #119
এই আর্টটিও আমার বাংলা ব্লগ এর একজন এর আর্ট থেকে কনসেপ্ট নিয়ে করেছিলাম। নারিকেল বাগান তো আর সামনে থেকে দেখিনি। তবে একটা আপুর হাতে আকা আর্ট দেখে অনেক ভালো লাগছিলো। তখন ভাবলাম যে দেখি আমি এটিকে ডিজিটাল আর্ট এ রুপান্তর করতে পারি কিনা। পরে দেখলাম হয়ে গেলো।
#৫
সন্ধ্যায় সূর্যাস্তের দৃশ্য অঙ্কন || ডিজিটাল আর্ট #120
সূর্যাস্তের দৃশ্য গুলো কিন্তু দারুণ ভাবে আঁকা যায়। মানে আমার কাছে বেশ সহজই মনে হয়। আপনাদের যে টিউটোরিয়াল গুল দিয়েছিলাম আমি সেগুলো ফলো করলেই দেখবেন মোটামুটি অনেক সোজা শুধু দরকার একটু কনসেপ্ট। এটাই একটু কষ্ট। মাঝে মধ্যে আমার কনসেপ্ট ভাবতে ৬ ঘন্টাও লেগে যায়। আঁকা বেশ সোজা। কিন্তু কোথায় কি বসাবেন। এটা ভাবাই কঠিন।
তো এই ছিলো আমার আজকের সংগ্রহশালার ছবি। পরবর্তী কোনো এক পোস্ট এ আবার দেখা হবে। ততদিন ভালো থাকবেন সবাই ।
পূর্ববর্তী পর্ব গুলো- পর্ব-১, পর্ব-২, পর্ব-৩, পর্ব-৪, পর্ব-৫, পর্ব-৬, পর্ব-৭, পর্ব-৬, পর্ব-৮, পর্ব-৯,পর্ব-১০, পর্ব-১১, পর্ব-১২,পর্ব-১৩,পর্ব-১৪,পর্ব-১৫,পর্ব-১৭। পর্ব -১৮,পর্ব-১৯,পর্ব-২০,পর্ব-২১
░▒▓█►─═ ধন্যবাদ ═─◄█▓▒░
আমি রাজু আহমেদ। আমি একজন ডিপ্লোমা ইন মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার। বি.এস.সি ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ছি সোনারগাঁও ইউনিভার্সিটি থেকে। আমি বাঙ্গালী তাই বাংলা ভাষায় লিখতে ও পড়তে পছন্দ করি। ফোন দিয়ে ছোটখাট ছবি তোলাই আমার সখ। এছাড়াও ঘুরতে অনেক ভালো লাগে।

VOTE @bangla.witness as witness

OR







%20(800%20%C3%97%20250%20px).gif)

আপনার ডিজিটাল আর্ট গুলো এমনিতেই বেশ সুন্দর হয়। এর আগে আমি আপনার বেশ কিছু ডিজিটাল আর্ট দেখেছি। আর আজকে আপনার ডিজিটাল আর্টির সংগ্রহশালা দেখে বুঝাই যাচ্ছে বেশ সুন্দর ডিজিটাল আর্ট করেন আপনি।
জ্বি আপু চেষ্টা করি সুন্দর কিছু আর্ট উপহার দেওয়ার।
Thank you, friend!


I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
আপনার ডিজিটাল আর্টের সংগ্রহ শালা দেখে খুব ভাল লাগলো। কিছু কিছু আগে দেখছি।আর আজ একসাথে অনেক গুলো দেখে বেশ ভাল লাগলো। আপনি খুব সুন্দরভাবে আর্টগুলো তুলে ধরেছেন। ধন্যবাদ ভাইয়া আপনাকে শেয়ার করার জন্য।
হুম আপু এক সাথে দেওয়ার কারণ হচ্ছে যেনো আমার সব আর্ট এক সাথে পাওয়া যায়৷
ডিজিটাল আর্ট গুলো দেখতে আমার কাছে অনেক ভালো লাগে। যদিও আমি ডিজিটাল আর্ট করতে পারি না। তবে আজ আপনার ডিজিটাল আর্ট এর মাঝে দেখতে পেলাম প্রকৃতির অপরূপ সৌন্দর্য। সবগুলোই আর্ট আমার কাছে অনেক বেশি ভালো লেগেছে ধন্যবাদ।
চেস্টা করলে আপনিও করতে পারবেন আপু।
গরমকাল আমারও ভীষণ অপছন্দের। একেবারে কিছুই ভালো লাগেনা। গরমকালে অস্বস্তিকর লাগে। তবে কি আর করার ঋতুর পরিবর্তন হওয়ার সাথে সাথে সবকিছু সাথে আমাদেরকে মানিয়ে নিতে হবে। যাইহোক ভাইয়া আপনার ডিজিটাল আর্টগুলো সত্যিই দারুণ ছিল। হয়তো অনেকদিন থেকে আপনার আর্ট দেখতে পাই না। তবে আজকে আগের ডিজিটাল আর্টগুলো আবারো দেখতে পেয়ে ভালো লেগেছে। অনেক অনেক শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
একদম আপু। গরম কালে কষ্ট বেশি।
ভাই আপনার মত আমারও একই অবস্থা, এখনকার অল্প গরমেই গা থেকে ঘাম যেন দরদর করে ঝরে পড়ে। আর যখন পুরো গরম শুরু হয়ে যাবে তখন আমাকে দেখলে মনে করবে, আমি বোধহয় এইমাত্র গোসল করে এসেছি। গরমের জ্বালা বড় জ্বালা, যা সহ্য করা যায় না। যাই হোক ভাই, আপনার ডিজিটাল আর্টের সংগ্রহশালা দেখে খুব ভালো লাগলো। খুব দক্ষতার সাথে প্রতিটি ডিজিটাল আর্ট সম্পন্ন করেছিলেন। আর সেই আর্টগুলো নতুন করে আবারও আমাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।
হুম ভাই। গরমে যেনো অবস্থা খারাপ হয়ে যায় আমারও।
গরমকালটা একটু বিরক্তির দিন হলেও শীতকাল থেকে আমার কাছে গরম কাল ভালই লাগে । যাহোক ভাইয়া আপনার ডিজিটাল আর্টের সংগ্রহশালা দেখে খুবই ভালো লাগলো। সবচেয়ে বেশি ভালো লেগেছে পাইন বাগানের ডিজিটাল আর্টটি। আপনাকে ধন্যবাদ ভাইয়া।
আপনি হয়তো গরম সহ্য করতে পারেন। যেটা আমি একদমই পারিনা।
খুব সুন্দর সুন্দর কিছু ডিজিটাল আর্ট করেছেন। সবগুলো ডিজিটাল আর্ট ই খুব ভালো লেগেছে। দেখে মনে হচ্ছে এগুলো আগেও দেখা হয়েছে। সবগুলো আবার একসাথে দেখতে পেয়ে খুব ভালো লাগলো ভাইয়া। আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল।
ধন্যবাদ আপু এতো সুন্দর মতামত প্রদানের জন্য।
সুন্দর একটি ডিজিটাল অঙ্কনের সংগ্রহশালা আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন দেখে ভালো লাগলো। বিশেষ করে সামান্তরিকের ভেতরের ডিজিটাল অংকন আমার কাছে অনেক বেশি ভালো লেগেছিল বিশেষ করে পাখি উড়ে যাওয়ার দৃশ্যটাও সত্যিই অসাধারণ ছিল। চমৎকারভাবে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
হুম ভাই সে আর্টটা কারো আর্ট থেকে কনসেপ্ট নিয়ে করেছিলাম। মূল আর্টটাও অনেক সুন্দর ছিলো।