শিক্ষামূলকঃ পর্ব ৩০ | অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়ার সাথে স্টিমিটের ১২ টি পার্থক্য | Differences between traditional media & steemit

in আমার বাংলা ব্লগ2 years ago

ভূমিকাঃ

বর্তমান সময়টা হচ্ছে প্রযুক্তির সময়। প্রযুক্তির এই যুগে অনেক কিছুই নিয়ন্ত্রিত হয় মিডিয়ার দ্বারা। মিডিয়া অথবা সোশ্যাল মিডিয়া হচ্ছে বর্তমান সময়ের অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটি অনুষঙ্গ যা আমাদের জীবনের সাথে ওতপ্রোতভাবে জড়িত রয়েছে। সোশ্যাল মিডিয়া কিংবা মিডিয়া ছাড়া আধুনিক সমাজ ব্যবস্থার কথা কখনোই চিন্তা করা যায় না। মাত্র দুই যুগ আগেও যেখানে সোশ্যাল মিডিয়ার তেমন একটা অবস্থিত ছিল না সেখানে বর্তমান সময়ে সোশ্যাল মিডিয়া ছাড়া একটি দিনও অতিবাহিত করা অনেক কষ্টকর একটি ব্যাপার আমাদের জন্য।

Thumbnails.jpg

Line Break Steem.png

পর্ব ৩০ : গতানুগতিক সোশ্যাল মিডিয়ার সাথে স্টিমিটের ১২ পার্থক্য

Line Break Steem.png

বর্তমান মিডিয়াগুলোর স্বরুপঃ

সোশ্যাল মিডিয়ার দখলে রয়েছে অনেক মানুষের ডাটা এবং অনেক ব্যবহারকারীদের তথ্য। আর এসকল মিডিয়াগুলো ব্যবহারের মাধ্যমে সাইটগুলো জনপ্রিয় হয়ে উঠছে এবং মুনাফা অর্জন করছে। কিন্তু যাদের অংশগ্রহণ কিংবা অবদানের জন্য সোশ্যাল মিডিয়াগুলো উন্নত থেকে উন্নততর হচ্ছে এবং এগিয়ে যাচ্ছে তাদের জন্য খুব বেশি কন্ট্রিবিউশন অনেক ক্ষেত্রে করা হচ্ছে না।

কিন্তু যদি একটু অন্যভাবে চিন্তা করা যেত এবং যারা মূল ব্যবহারকারী তাদেরকে তাদের অংশগ্রহণের জন্য মূল্যায়িত করা হতো তাহলে ব্যাপারটি কেমন হতো? নিশ্চয়ই অনেক ভাল হত। আর এই রকম ধারণা থেকেই স্টিমিট (steemit.com) এর উদ্ভাবন বা উৎপত্তি। তাই গতানুগতিক সোশ্যাল মিডিয়ার সাথে স্টিমিট এর বেশ কিছু পার্থক্য রয়েছে। আসুন আজকে গতানুগতিক সোশ্যাল মিডিয়ার সাথে স্টিমিট এর বেসিক পার্থক্য গুলো আমরা জেনে নেই।

বিষয়বস্তুস্টিমিটঅন্যান্য মিডিয়া
মালিকানা
স্টিমিট এর কোন কেন্দ্রীয় মালিকানা নেই অর্থাৎ এই প্লাটফরমটি steem ব্লকচেইন থেকে নিয়ন্ত্রিত হয়। স্টিম ব্লকচেইন এর কোন নির্দিষ্ট মালিকানা থাকার ব্যবস্থা নেই। অর্থাৎ স্টিমিট এটি একটি বিকেন্দ্রীকরণকৃত ব্লকচেইন এর অংশ। যদিও steemit.com ওয়েবসাইটের একজন মালিক রয়েছে কিন্তু এই প্ল্যাটফর্মের পেছনে যে ব্লকচেইন রয়েছে সেটি আসলে একটি বিকেন্দ্রীকরণ ব্যবস্থা
গতানুগতিক সোশ্যাল মিডিয়া গুলোর নির্দিষ্ট মালিক অথবা মালিকপক্ষ থাকেন যারা ওই প্ল্যাটফর্ম এর যাবতীয় আয় ব্যয় এবং সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে থাকেন।
ব্যবহারকারীদের সুবিধা
স্টিমিট ব্যবহারকারীরা মূলত দুই দিক থেকে লাভবান হচ্ছেন। একটি হচ্ছে তারা এখানে কনটেন্ট শেয়ার করে তাদের অনুভূতিগুলো প্রকাশ করার জন্য মুল্যায়িত হচ্ছেন। অন্যদিকে গতানুগতিক সোশ্যাল মিডিয়ার মতো তারা তাদের কনটেন্ট শেয়ার করার মাধ্যমে অন্যদের সাথে যোগাযোগ রক্ষা করার একটি মাধ্যম একই সাথে পেয়ে যাচ্ছেন।
গতানুগতিক সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারকারীগণ কেবলমাত্র দ্বিতীয় ব্যাপারটিতে সুবিধা পাচ্ছেন অর্থাৎ তারা সামাজিক যোগাযোগের জন্য একটি প্ল্যাটফর্ম পাচ্ছেন কিন্তু এখান থেকে সাধারণভাবে কোনো আয় করার সুযোগ পাচ্ছেন না।
তৎক্ষণাৎ আয়
স্টিমিট-এ ভাল কনটেন্ট তৈরি করার মাধ্যমে যেদিন শুরু করা হবে সেদিনই আয় করতে পারবেন।
গতানুগতিক সোশ্যাল মিডিয়া সাইট গুলো কিছু পদ্ধতি চালু করেছে যেখানে ভালো ভালো পেইজ বা ব্যবহারকারীগণ চাইলে আয় করতে পারবেন সেক্ষেত্রে একটা দীর্ঘ সময় দিয়ে অনেক বেশি সংখ্যক মানুষকে ফলোয়ার বানিয়ে এবং পেইজকে অনেক উপরে নিয়ে গেলে হয়তোবা আয় করার সুযোগ তৈরী হতে পারে
অবদানের ভিত্তিতে মুনাফা শেয়ার
একটা ব্লগিং প্ল্যাটফর্ম কিংবা সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম মূলত গড়ে ওঠে তার ব্যবহারকারীদের ভাল ভাল কনটেন্ট এর উপর। স্টিমিট প্লাটফর্মে যত বেশি ভাল ভাল কনটেন্ট আসবে সেই প্ল্যাটফর্ম তত বেশি জনপ্রিয় হবে এবং ব্র্যান্ড ভ্যালু বৃদ্ধি পাবে। আর এর ব্যবহারকারীরা হচ্ছে মূল অবদান রক্ষাকারী। তাই যারা অবদান রাখছে তাদেরকেই মূল্যায়িত করা হচ্ছে এবং তাদের ভাল পোস্টগুলোতে আপভোট পাওয়ার মাধ্যমে তারা লাভবান হচ্ছেন।
গতানুগতিক যে কোন সোশ্যাল মিডিয়া কখনো জনপ্রিয় হতে পারবে না যদি ব্যবহারকারীর সংখ্যা কমে যায়। ব্যবহারকারীর সংখ্যার ওপর যে কোনও সোশাল মিডিয়া সাইট এর দাম এবং মূল্যায়ন নির্ভর করে। যদি ব্যবহারকারী অংশগ্রহণ না করত কিংবা অবদান না রাখতো তাহলে কখনোই সোশ্যাল মিডিয়া সাইট গুলো এত ভ্যালু জেনারেট করতে পারত না। কিন্তু মুনাফা বা লাভ দেয়ার ক্ষেত্রে ব্যবহারকারীদের পরিবর্তে বরং মালিকপক্ষকে মূল্যায়ন করা হয় বা বিবেচনা করা হয়। অর্থাৎ যাদের অবদানে কোন একটা প্লাটফর্ম খুব ভালো অবস্থানে পৌঁছে যায় তাদের জন্য তেমন কোনো লভ্যাংশের অংশ থাকে না বরং প্রায় পুরো ব্যাপারটি মালিক পক্ষের কাছে চলে যায়।
সময়ের মূল্যায়ন
এখানে সময়কে সঠিকভাবে মূল্যায়ন করা হচ্ছে কারণ প্রত্যেকটা মানুষের প্রত্যেকটা আপভোট অর্থাৎ লাইক, প্রত্যেকটা পোস্ট এবং প্রত্যেকটা কমেন্ট মূল্যবান। তাই এখানে যত সময় দেয়া হচ্ছে সেই সময়টা আর্থিক মানদণ্ড হিসেবে আবার ফিরে আসছে।
গতানুগতিক মিডিয়াতে যত সময় দেয়া হোক না কেন সেটাকে আর্থিক ভ্যালুতে মূল্যায়ন করা হবে না।
নিরাপত্তা
স্টিমিট যেহেতু ব্লকচেইন ভিত্তিক একটি প্ল্যাটফর্ম তাই এখানে আপনার তথ্য হারিয়ে যাওয়ার অথবা হ্যাক হওয়ার কোন সম্ভাবনা নেই তাই আপনার যাবতীয় তথ্য নিরাপদে এখানে সংরক্ষিত হবে। তাই এখানে যে কোন তথ্য হারিয়ে যাওয়া বা মুছে যাওয়া কিংবা উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে কারো উপর কোন ধরনের অন্যায় আচরণ করার সুযোগ একেবারেই নেই কারণ পুরো ব্যাপারটি হচ্ছে ডিসেন্ত্রালাইজড বা বিকেন্দ্রীকরণকৃত।
এখানে যে সকল সোশ্যাল মিডিয়ার যত বেশি শক্তিশালী তাদের সার্ভার এবং নিরাপত্তা ততো বেশি শক্তিশালী হবে। তারপরও কোন বড় ধরনের দুর্ঘটনায় তত্ত্ব হারিয়ে যাওয়ার বা হ্যাক হওয়ার সম্ভাবনা একেবারেই উড়িয়ে দেওয়া যায় না।
মালিকপক্ষের হস্তক্ষেপ
ব্লকচেইন বিকেন্দ্রীকরণকৃত হওয়াতে এখানে কোন মালিকপক্ষের হস্তক্ষেপ কোন ভাবে গ্রহন করা হবে না অর্থাৎ কেউ চাইলে কোন ব্যবহারকারীর তথ্য কোনভাবে গোপন করা, মুছে ফেলা কিংবা হ্যারাসমেন্ট করা ইত্যাদি কোন কিছুই করতে পারবেনা।
যেহেতু এটা পুরোপুরি মালিকপক্ষের নিয়ন্ত্রণে তাই মালিক চাইলে যে কারো অ্যাকাউন্ট যেকোনো সময় বন্ধ করে দিতে পারে অথবা কারো পোস্ট করা, কমেন্ট করার প্রতি নিষেধাজ্ঞা যেকোনো মুহূর্তে আরোপ করতে পারে যেটা কোন আইন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হবে না কেবলমাত্র মালিকপক্ষের সিদ্ধান্তের উপরে নির্ধারিত হবে।
কি করা যায়
এই প্ল্যাটফর্ম মূলত একটি ব্লগিং প্ল্যাটফর্ম তাই এখানে ছোট ছোট ছবি কিংবা ছোট ছোট পোস্ট লেখা যাবে ঠিকই কিন্তু সাপোর্ট পাওয়া যাবেনা। ছোট পোস্ট স্টিমিট প্ল্যাটফর্ম এর মূল ভিত্তিকে সাপোর্ট করে না। মূলত এখানে ব্লগ লেখালেখির কাজ করা যায় যেটা থেকে অন্যরা উপকৃত হতে পারে। এখানকার লেখা যেহেতু ব্লকচেইনে এবং ইন্টারনেটে থেকে যাবে যা থেকে পরবর্তীতে মানুষজন সুফল পেতে পারবে। এটা কোন মাইক্রোব্লগিং বা ছোট ছোট লেখালেখি করার সাইট নয় বরং ব্লগিং বলতে যেটা বোঝায় যেখানে অন্তত ২৫০/৩০০ শব্দ থাকবে। এরকম ব্লগ লেখার জন্যই এই প্ল্যাটফর্ম।
এখানে যে কোন ধরনের কনটেন্ট শেয়ার করা যায় সেটা ছোট হোক কিংবা বড়। নিজের যে কোন অনুভূতি কিংবা এক লাইনের কোনো পোস্ট অথবা কয়েকটি শব্দের কোন পোস্ট এখানে করলেও কোনো আপত্তির ব্যাপার থাকে না।
আয় এর মাধ্যম
এখানে আয় করার যে পদ্ধতি সেটি হচ্ছে একটি ব্লকচেইন ভিত্তিক ডেভলপ করার সিস্টেম যেটা থেকে কারেন্সি জেনারেট হয় আর সে কারেন্সি থেকে আয় করা হয়ে থাকে। অর্থাৎ পুরো প্রক্রিয়াটিতে কোন অ্যাডভার্টাইজমেন্ট এর ব্যাপার নেই এবং কোন ব্যবহারকারীর তথ্য ভালোলাগা পছন্দ ইত্যাদি কোন কোম্পানির কাছে বিক্রি করার কোন ব্যবস্থা নেই।
গতানুগতিক সোশ্যাল মিডিয়া সাইট গুলোতে মূলত অ্যাডভার্টাইজমেন্ট ছাড়া আয় করার কোন পদ্ধতি নেই। এখানে যা আয় করা হবে তার সব কোন না কোনভাবে অ্যাডভার্টাইজমেন্ট হতে আসবে। কোন কোম্পানির বিজ্ঞাপন প্রচার করা ছাড়া এখানে আয় করার কোন সুযোগ নেই। মূলত এখানে মার্কেটিং অর্থাৎ অ্যাডভার্টাইজমেন্ট ভিত্তিক পদ্ধতি ছাড়া আসলে আর অন্য কোন আয়ের পদ্ধতি নেই।
তথ্য বিক্রি
স্টিমিট প্লাটফর্মে মূলত যাবতীয় তথ্য ওপেন থাকে অর্থাৎ সবাই সবার তথ্য এখানে দেখতে পারে। এখানে কে কি কাজ করছেন এবং কোথায় কাকে কে ট্রানস্ফার করছেন কিংবা কার পোস্টে কে কখন আপভোট বা লাইক দিচ্ছেন, কি কি কমেন্ট করছেন যাবতীয় বিষয় সবার কাছে উন্মুক্ত। যে কেউ যেকোনো ধরনের তথ্য এখানে দেখতে পারবে এবং কোন কিছুই গোপন করার সুযোগ নেই।
অন্যদিকে অনেক সময় সোশ্যাল মিডিয়া সাইট গুলো বিভিন্ন কর্পোরেট কোম্পানির কাছে তাদের ব্যবহারকারীদের তথ্য বিক্রি করে মালিকপক্ষ আয় করে থাকে। যেটা ব্যবহারকারীদের তথ্য এবং প্রাইভেসির জন্য অনেক বেশি ঝুঁকিপূর্ণ।
কাজের আনন্দ
যেহেতু এই প্লাটফর্মে কাজ করার সময় শুধুমাত্র নতুন বিষয় শেয়ার করা কিংবা মানুষের সাথে সম্পর্ক গুলো শেয়ার করা নয় বরং এখান থেকে আয় করার সুযোগ রয়েছে তাই যে কেউ এখানে কাজ করাটাকে অনেক বেশি আনন্দের মনে করবে এবং এখানে সময় দেওয়ার ক্ষেত্রে সেটি অনেক কোয়ালিটি সময় হবে। আর একারণে এখানে বিভিন্ন কমিউনিটির সাথে যে ধরনের সম্পর্ক তৈরি হবে সেটি হবে একটি ভালো সম্পর্ক এবং বন্ধনগুলো হবে মজবুত।
এখানে যেহেতু কাজ করে শুধুমাত্র আনন্দ পাওয়া যাবে কিন্তু কোন ধরনের আর্থিক বেনিফিট পাওয়া যাবে না তাই এখানে কাজ করার মধ্যে অত বেশি আনন্দ হবে না যতটা আনন্দ কিছুটা আয় করার সময় হয়ে থাকে। তাই কমিউনিটির সাথে এখানে যেরকম এংগেজমেন্ট হবে সেটা হবে কেবলমাত্র হাসি-তামাশার এবং বন্ধনগুলো খুব বেশি সুদৃঢ় হবে না।
উদাহরণ
এরকম ব্লকচেইন ভিত্তিক আরো কিছু ব্লগিং সাইট আছে যেমন publishox, hive, blurt, serey
ফেসবুক টুইটার ইনস্টাগ্রাম ইত্যাদি


শেষকথাঃ

পার্থক্য আকারে শেয়ার করার মাধ্যমে চেষ্টা করেছি পার্থক্যগুলো তুলে ধরতে। যদি কোথাও কোন তথ্য অসঙ্গতিপূর্ন হয় তাহলে তা কমেন্টে জানাবেন। আমি সুধরে নেয়ার চেষ্টা করব। ধন্যবাদ।

শিক্ষামূলক সিরিজের পূর্বের পোস্টগুলোর লিংক নিচে দিয়ে দিলাম। চোখ বুলিয়ে আসতে পারেন। আশা করি উপকৃত হবেন। ধন্যবাদ।
শিক্ষামূলক সিরিজে আমার লেখা পূর্বের পোস্টগুলোর তালিকাঃ
পর্ববিষয়বস্তু
০১-১০দশটি পোস্টের রিভিউ => ১.মাতৃভাষায় বেসিক => ২.শিক্ষায় আয় => ৩.পিসিতে ভয়েস টাইপিং => ৪.রেপুটেশন => ৫.কমেন্ট স্প্যামিং => ৬.কিউরেশন ট্রেইল => ৭.ফ্যানবেইস => ৮.ভোটিং পাওয়ার => ৯.রিসোর্স ক্রিডিট => ১০.ডেলিগেশন
১১একাউন্টের নিরাপত্তা নিয়ে বিস্তারিত
১২সেভিংস ওয়ালেট নিয়ে বিস্তারিত
১৩সয়ংক্রিয় রিওয়ার্ড ক্লেইম কি, কেন ও কিভাবে
১৪অযাচিত ও অপ্রয়োজনীয় মেনশন কি এবং কেন বিরত থাকতে হবে
১৫কিউরেশন ও অথর রিওয়ার্ড কি ও কিভাবে বন্টন হয়
১৬কিউরেশন রিওয়ার্ড বন্টনের নিয়ম ও আগে ভোট দেওয়ার সুবিধা
১৭একাধিক একাউন্টে একসাথে কিভাবে স্টিম ট্রান্সফার করবেন
১৮ফিশ স্কেল: Whale, Shark, Dolphin, Minnow, Plankton
১৯ডাস্ট(Dust): কি, কেন, কিভাবে কাজ করে, সমাধান কি (১ম পর্ব)
২০কিভাবে সয়ংক্রিয়ভাবে ডাস্ট(Dust) সেভ করবেন (২য় পর্ব)
২১স্টিম ব্লকচেইনের ডাটা দেখার ওয়েবসাইট steemnow রিভিও
২২স্টিমে আমার ১০০০তম দিনে নতুনদের জন্য ৫টি দিকনির্দেশনা
২৩স্টিম ব্লকচেইনের ডাটা দেখার ওয়েবসাইট steemworld রিভিও
২৪ব্লকচেইন আদ্যোপান্ত
২৫স্টিম ব্লকচেইন আদ্যোপান্ত
২৬কিভাবে অন্যের পোস্টের মার্কডাউন স্টাইল দেখবেন
২৭কিছু পোস্টে কিউরেশন ও অথর রিওয়ার্ড এর তারতম্য কেন হয়
২৮লাজুক শেয়াল (shy-fox) কে বেনিফিশিয়ারি দেয়ার গুরুত্ব ও তাৎপর্য
২৯উইটনেস (Witnesses) আদ্যোপান্ত

Line Break Steem.png

আমি কে

আমি সাইফুল বাংলাদেশ থেকে। পেশায় শিক্ষক এবং সাবেক ব্যাংকার। পড়াশুনা করেছি প্রকৌশলবিদ্যায়। স্টিমিট-এ ২০১৯ সাল থেকে নিয়মিত লেখালেখি করে আসছি। আমি সর্বদা একজন শিক্ষানবিস এবং সবার থেকে শিখতে চাই।

Line Break Steem.png

Amar Bangla Blog Logo.png

Line Break Steem.png


Heroism.png

| 250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |