শিক্ষামূলকঃ পর্ব ০৬ || কিউরেশন ট্রেইল (Curation Trail) || কি, কেন, সুবিধা, অসুবিধা, কিভাবে করা যায়[10% beneficiary @shy-fox]
ভূমিকাঃ
শিক্ষার কোন বয়স নেই। আবার শিক্ষা গ্রহণের জন্য একেবারে নির্দিষ্ট কোন মাধ্যমও নেই। আমরা আমাদের চারপাশের প্রকৃতি, মানুষজন, পরিবেশ থেকে প্রতিনিয়ত শিখছি। বিশ্বজুড়া এই পাঠশালায় শিখার আছে অনেক কিছুই । কখন যে কার কাছ থেকে কত গুরুত্বপূর্ন বিষয় শিখে ফেলি সেটা বলা মুশকিল।
আমরা একেক জন একেক বিষয়ে পারদর্শী। তাই যদি আমরা প্রত্যেকে নিজ নিজ অবস্থান থেকে আমাদের জানা কোন বিষয় সবার মাঝে শেয়ার করি তাহলে অনেকেই এই জ্ঞান থেকে উপকৃত হতে পারি। এই লক্ষ্য নিয়ে আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটি
-তে আমি শিক্ষামুলক
নামে একটি সিরিজ লিখছি যেখানে আমার জানা কোন বিষয় শেয়ার করছি। যারা এই বিষয়গুলো আগে জানতেন না, আশা করি তারা উপকৃত হবেন।
পর্ব ০৬: কিউরেশন ট্রেইল(Curation Trail)
কিউরেশন ট্রেইল কিঃ
আপনারা যারা স্টিমিট-এ কাজ করেন তারা দেখে থাকবেন যে, কোন একটা পোস্টে একটা বড় ভোটার ভোট দেওয়ার সাথে সাথে অনেকগুলো ছোট ছোট ভোট স্বয়ংক্রিয়ভাবে পরে। যেমন আমাদের কমিউনিটিতে যখন @rme দাদা কোন পোস্টে ভোট করে সেখানে স্বয়ংক্রিয়ভাবে @amarbanglablog এর একটি ভোট পড়ে। এই কাজটিকে কিউরেশন ট্রেইল (Curation Trail) বলা হয়। ট্রেইল মানে পথানুসরন করা অর্থাৎ কোন কিউরেটর-কে অনুসরণ করা। কোন একজন কিউরেটরকে যতজন ফলো করছে তারা হচ্ছে ওই কিউরেশন ট্রেইলের অংশ।
কিউরেশন ট্রেইল কেন করা হয়ঃ
ব্লগিংয়ের ক্ষেত্রে অনেকেই হয়তো অথর হিসেবে ব্লগিং এর কাজ করে থাকেন এবং কিউরেশন এর সময় পান না। এরকম অনেকেই আছেন যাদের ওয়ালেটে বেশ কিছু স্টিম পাওয়ার জমা আছে কিন্তু ভালো ভালো পোস্ট খুঁজে ভোট দেওয়ার মত সময় পান না। তারা চাইলে যেকোনো একজন বা একাধিক বিশ্বস্ত কিউরেটর-কে অনুসরণ করতে পারেন সেক্ষেত্রে ওই কিউরেটর যে সকল পোস্টে ভোট দিবেন সেই সকল পোস্টে স্বয়ংক্রিয়ভাবে আপনাদের ভোট পড়ে যাবে।
অর্থাৎ কিউরেশন ট্রেইলের মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে যাদের হাতে সময় নেই এবং ভালো ভালো পোস্ট পড়ে পড়ে খুজতে সময় ব্যয় করতে চান না তারা কোন একটা কিউরেটর কে (অর্থাৎ যারা ভালো ভালো পোস্ট¬ খোঁজো খোঁজো ভোট দেন) ফলো করতে পারেন। আর সেক্ষেত্রে ওই কিউরেটর যেখানে যেখানে ভোট দিবে সেখানে আপনার ভোট স্বয়ংক্রিয়ভাবে পড়ে যাবে।
আর দ্বিতীয় কারণটি হচ্ছে কোন কমিউনিটির কিউরেটরকে সাপোর্ট। প্রত্যেক কমিউনিটির নিজস্ব কিউরেটর একাউন্ট থাকে। তাই কিউরেশন ট্রেইল করে যাতে করে সবাই মিলে যে কোন একটা পোস্টে একটা বড় ভোট দিতে পারে। যেমন ধরুন কোন একটা কমিউনিটির ৫০ জন সদস্য প্রত্যেকে যদি কোন একটা পোস্টে ০.০২ সেন্ট করে ভোট দেয় তাহলে সেই ভোটের ভ্যালু ১ ডলার হয়ে যাবে। তাই কমিউনিটিগুলো এই কাজটা করে থাকে এবং এক্ষেত্রে দশে মিলে কাজ করলে যে রকম সুবিধা পাওয়া যায় সেই সুবিধাগুলো পেতে পারে।
কিউরেশন ট্রেইল এর সুবিধা ও অসুবিধাঃ
কিউরেশন ট্রায়াল এর প্রধান সুবিধা হচ্ছে কোন একটা কমিউনিটিতে সবাই যখন একটা সাধারণ কিউরেটর কে ফলো করবে তখন একটি নির্দিষ্ট পোস্ট-এ ভোটিং ভ্যালু অনেকটাই বেড়ে যায়। তাই সবাই মিলে একসাথে কাজ করার ক্ষেত্রে কিরে সেন্ট্রাল অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তাছাড়া সবার সময় বেঁচে যাচ্ছে। কেবল কয়েকজনকে ভালো ভালো পোস্ট খুজে বের করতে হচ্ছে। বাকিরা এই সুবিধা নিচ্ছে। তাই সময় বেঁচে যাচ্ছে অনেকের।
অন্যদিকে কিউরেশন ট্রায়াল এর অসুবিধা হচ্ছে আপনি আরেকজনরে ওপর নির্ভর করছেন আপনার ভোট দেওয়ার ক্ষেত্রে। তাই আমি আগেই বলেছি বিশ্বস্ত কোন কিউরেটরকে আপনি নির্বাচন করতে হবে যাতে করে আপনার ভোট ভালো ভালো পোস্টে যায়। স্টিমিটে ভ্যালু এড করার জন্য অবশ্যই ভালো ভালো পোস্টে ভোট দেওয়া উচিত কারণ এতে করে ভাল ভাল পোষ্ট ক্রিয়েটররা আগ্রহ পাবে অন্যথায় সবাই ফার্মিং করতে চাইবে। আপনি আপনার ভোট দেওয়ার ক্ষেত্রে ভালো পোস্ট নিজে নির্বাচন করছেন না বরং কিউরেটর-কে দায়িত্ব দিয়ে রেখেছেন তাই তার পছন্দ-অপছন্দের উপরে নির্ভর করছে আপনার ভোট কোন কোন পোস্টে পড়বে। এটা হচ্ছে অসুবিধা তবে আপনি কিউরেশন রিওয়ার্ড অবশ্যই পাবেন যদিও স্টিমে সার্বিকভাবে ভ্যালু এড হবে কম।
কিউরেশন ট্রেইল কিভাবে করবেনঃ
এটি হচ্ছে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। যারা অনেক নতুন তাদের হয়তোবা এই বিষয়টা সম্বন্ধে ধারণা নাও থাকতে পারে। তাই আমি একেবারে ধারাবাহিকভাবে step-by-step দেখিয়ে দিচ্ছি কিভাবে আপনি কিভাবে কোন কিউরেশন ট্রেইল-কে ফলো করতে পারবেন।
আমি এখানে উদাহরণস্বরূপ @rme দাদাকে কিভাবে আপনি কিউরেশন ট্রেইলে অনুসরণ করতে পারবেন সেই বিষয়টা দেখাবো। যদি আপনি দাদাকে অনুসরণ করেন তাহলে দাদা যতগুলো পোস্টে সারাদিনে ভোট দিবে ওই সবগুলো পোস্টে আপনারও একটা ভোট পড়বে। চলুন দেখে নেই কিভাবে করে আপনি কাজটি করতে পারবেন।
প্রথম ধাপঃ
এর জন্য আপনাকে প্রথমেই এই ওয়েবসাইটটিতে প্রবেশ করতে হবে।
দ্বিতীয় ধাপঃ
ওয়েবসাইটে Register/Log in বাটনে ক্লিক করে লগ ইন করুন। আপনার জন্য লগ ইন কারন আপনার ইতিমধ্যে স্টিম এ একাউন্ট আছে।
বিঃ দ্রঃ আপনার পোস্টিং কি দিয়ে লগ ইন করুন। আর যদি এক্টিভ কি চায় তাহলেও দিতে পারেন যাদের ওয়ালেটে অনেক বেশি টাকা পয়সা আছে তারা ছাড়া। এটা বিশ্বস্ত সাইট যা worldofxpilar থেকে ডেভ্লপ করা হয়েছে। তাই ভয়ের কারন নেই। আমি লগ ইন করার সময় পোস্টিং কী দিয়ে পেরেছি যদিও প্রথমদিকে এক্টিভ কী লাগত। তাই আপনি আপনার রিস্কে এক্টিভ কী দিবেন যদি চেয়ে থাকে লগ ইন এর সময়।
তৃতীয় ধাপঃ
লগ ইন এর পর নিচের ছবির মত ইন্টারফেস দেখতে পারবেন। সেখানে অনেকগুলো অপশন দেখতে পাচ্ছেন। তবে সবগুলোর মধ্যে আমি মাত্র একটি বিষয় নিয়ে আলোচনা করছি। সেটি হচ্ছে কিউরেশন ট্রায়াল (Curation Trail) যেটি আপনি বামপাশে খুঁজে পাবেন। অন্যান্য বিষয়গুলো নিয়ে অন্য কোন একদিন বিস্তারিত শেয়ার করব।
চতুর্থ ধাপঃ
আপনি যাকে ফলো করবেন তার নাম লিখে সার্চ করলেই তার নামটি চলে আসবে যেমন আমি দাদার নাম rme লিখে সার্চ করলাম। @ চিহ্ন দেয়ার দরকার নেই।
আর সার্চের পর নিচের মত ইন্টারফেস আসবে যেখানে দেখা যাচ্ছে দাদাকে মোট ৯ জন ফলো করে রেখেছে।
পঞ্চম ধাপঃ
Follow বাটনে ক্লিক করুন। এখন ফলো করা হয়ে গেছে। আপনার কাজ মোটামুটি শেষ অর্থাৎ Default সেটিং এ আপনি ফলো করে ফেললেন।
ষষ্ঠ ধাপঃ
কিন্তু আপনি যদি Default সেটিং এ কোনো পরিবর্তন করতে চান তাহলে সেটিং বাটন এ ক্লিক করুন। সেখানে যে অপশন গুলো আছে তার মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ দুটি অপশন আছে। একটি হচ্ছে সময় অর্থাৎ দাদার ভোট পড়ার কতক্ষণ পরে আপনার ভোট দিতে চান সেটি আপনি সেট করবেন। আপনি যদি ০ সেট করেন তাহলে দাদার ভোট পড়ার সাথে সাথেই আপনার ভোট পড়ে যাবে।
আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ সেটিং হচ্ছে ভোট পার্সেন্টেজ। এটা সেট করবেন যে আপনি আপনার ভোটিং পাওয়ার এর কত % ভোট দিতে চান।
এই % এর ক্ষেত্রে আবার দুইটি অপশন আছে। একটি হচ্ছে স্কেলে (Scale Voting Weight) আরেকটি হচ্ছে নির্দিষ্ট পার্সেন্টেজে (Fixed Voting Weight)
আপনি যদি নির্দিষ্ট পার্সেন্টেজে নির্বাচন করেন তাহলে দাদা কোন একটা পোস্ট এর যত শতাংশ ভোট দিক না কেন এতে আপনার ভোটিং এ কোন প্রভাব পড়বে না। উদাহরনঃ দাদা কোন এক পোস্টে তার ভোট পাওয়ার এর ২০% ব্যবহার করে ভোট দিলেন অথবা অন্য একটি পোস্টে ৩০% ব্যবহার করে ভোট দিলেন আর এতে আপনার ওই পোস্টগুলোতে ভোটের কোন তারতম্য হবেনা। আপনি যত % সেট করেছেন সেই % এই ভোট পড়বে। যেমন আপনি যদি ৫০% নির্বাচন করে থাকেন তাহলে দুটি পোস্টেই দাদার ভোট পরার সাথে সাথে আপনার ৫০% ভোট পড়বে।
অন্যদিকে দ্বিতীয় অপশনটি হচ্ছে স্কেল যেখানে দাদার ভোটিং পার্সেন্টেজ এর সাথে শতকরা হারে আপনার ভোট পড়বে। আপনি যদি ৫০% স্কেল সেট করে থাকেন তাহলে যেমন উদাহরণস্বরূপ দাদা কোন একটি পোস্টে 20 পার্সেন্ট ভোট দিল তাহলে আপনার ভোট পড়বে 10%। এভাবে চলতে থাকবে।
আর আপনি যদি আপনার 100 পার্সেন্ট স্কেল সেট করে থাকেন তাহলে দাদার যতটুকু ভোটিং পাওয়ার সারাদিনে ব্যয় হবে আপনারা ঠিক ততটুকু ভোটিং পাওয়ার সারাদিনে ব্যয় হবে। আপনার যদি অন্য কোন দিকে ভোট দেওয়ার কোনো ইচ্ছা না থাকে তাহলে আপনি আপনার সম্পূর্ণ ভোটিং পাওয়ার ১০০% দাদার মত কিউরেটর-কে স্কেল করে রাখতে পারেন তাহলে আপনার কাউকে আর ভোট দেওয়ার প্রয়োজন পড়বে না । কিউরেটর যেখানে যত % ভোট দিবে সেটা আপনারা এখানেও মেইনটেইন হবে। আর কিউরেটররা যেহেতু হিসাব নিকাশ করে প্রতিদিন নিজের ভোটিং পার্সেন্টেজ ব্যবহার করে তাই আপনার দুশ্চিন্তা করার কোন কারণ নেই ও লস হওয়ার কোন সম্ভাবনা থাকবেনা।
সর্বশেষ ধাপঃ
এখানে আরেকটি গুরুত্বপূর্ন সেটিং আছে যেটি আপনি Dashboard এ গেলে খুজে পাবেন। এখানে নিচের দিকে দেখাবে আপনার বর্তমান ভোটিং ম্যানা (Current Mana) আর লিমিট টু ম্যানা (Limit to Mana)। আপনি এডিট বাটনে ক্লিক করে লিমিট পরিবর্তন করতে পারবেন। যদি আপনি ২৫% সেট করে রাখেন যেমনটি আমি করে রেখেছি তাহলে আপনার ম্যানা ২৫% এর নিচে গেলে এই ট্রেইল আর কাজ করবে না। আবার ২৫% এর উপরে গেলে আবার কাজ করবে। আপনি এখানে আপনার ইচ্ছামত সেট করতে পারেন যেমনটি আপনার প্রয়োজন।
শেষ কথাঃ
আশা করি বিষয়টি বুঝতে পেরেছেন। যদি বুঝতে না পারেন তাহলে কমেন্টে জানাবেন। আর কারো যদি ভোটিং ম্যানা বা ভোটিং পাওয়ার নিয়ে ধারনা না থাকে তাহলে সেটিও জানাবেন আমি অন্য একটি পোস্টে ভোটিং পাওয়ার কি এবং কিভাবে এটা রিফিল হয়, কিভাবে এটা শেষ হয় এই জিনিস গুলো শেয়ার করার চেষ্টা করবো।
পরিশেষে একটা কথা বলতে চাই সেটা হলঃ আপনারা যদি কিছু পাওয়ার এর মালিক হয়ে থাকেন তাহলেও আমাদের কমিউনিটির সেন্ট্রাল কিউরেটর দাদা-কে ফলো করতে পারেন কারণ যদি আমরা সবাই মিলে ফলো করি তাহলে দাদা যাদেরকে ভোট দেবে তারা আগের চেয়ে একটু বেশি পরিমাণ ভোট পাবে কারন সবার ভোটগুলো ওই পোস্টে পড়বে।
এটা আমাদের সবার জন্য ভালো কারণ দাদা আমাদের সবার পোস্ট কিউরেট করেন। আর যদি কেউ মনে করেন যে না নিজে থেকে ভালো ভালো পোস্ট খুঁজে ভোট দিবেন তাহলে আপনি সেটাও করতে পারেন। তবে সেক্ষেত্রে আপনাকে পোস্ট বাছাই করে করে সময় দিয়ে ভালো ভালো পোস্টে ভোট দেওয়া উচিত। এই লিখা থেকে যদি একজনও উপকৃত হতে পারেন তাহলে এই লিখা ও লেখক সার্থক। শিক্ষামূলক সিরিজে আমার লিখা পূর্বের লিখাগুলোর লিঙ্ক নিচে দিয়ে দিলাম। ভাল লাগলে সেগুলোও চোখ বুলিয়ে আসতে পারেন। আশা করি উপকৃত হবেন। ধন্যবাদ সবাইকে।
শিক্ষামূলক সিরিজে আমার লিখা পূর্বের পোস্টের তালিকাঃ
পর্ব | শিক্ষামূলক বিষয় |
---|---|
০১ | মাতৃভাষা ও বেসিক |
০২ | শিখতে শিখতে আয় করুন |
০৩ | কম্পিউটারে কিভাবে ভয়েজ টাইপিং করা যায় |
০৪ | স্টিমিট এর রেপুটেশন কি ও এর হিসাব নিকাশ |
০৫ | কমেন্ট স্প্যামিং ও এর প্রতিকার |
এই পোস্টের লিখা কোথাও থেকে কপি করা হয়নি। কোন তথ্য বা ছবি অন্য কোন উৎস হতে নিয়ে থাকলে সোর্স দেয়া হয়েছে
আমি কেঃ
ভোট দিন, মতামত থাকতে মন্তব্য করুন, পোস্টটি ভাল লাগলে শেয়ার করুন এবং আমাকে ফলো করুন @engrsayful
অন্যান্য মিডিয়াতে আমার সাথে যুক্ত হতে পারেনঃ
Youtube | ThreeSpeak | DTube |
ধন্যবাদ ভাই, খুব সুন্দর উপস্থাপন করেছেন, বিষয়টি নিয়ে অনেকের মাঝে প্রশ্ন ছিলো, আশা করছি এখন সবাই ক্লিয়ার হয়ে যাবে। খুব সুন্দরভাবে উপস্থাপন করেছেন।
আপনাদেরকেও ধন্যবাদ পিন করে পোস্টটি সবাইকে দেখার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য
ভাই এটা আরিফ ভাই পিন করে দিয়েছে।
তারপরও আপনাকে ধন্যবাদ সাথে আরিফ ভাইকেও
সম্পূর্ণ পোস্টটিই মনোযোগ দিয়ে পড়লাম।পোস্টটি বুঝেছি তবে সবচেয়ে ভালো লেগেছে একটা ব্যাপার।সেটা হচ্ছে, অনেকেই অনেক কিছু খুব সুন্দর ভাবে বুঝায় কিন্তু খুব কম মানুষই আছে যে একটা কাজের সুবিধার সাথে অসুবিধাটাও তুলে ধরে। যা আপনি খুব সুন্দর ভাবে বিশ্লেষণ করেছেন।সত্যিই প্রশংসনীয় আর ধন্যবাদ এভাবে বিস্তারিত বুঝালেন বলে।
আপনাকেও ধন্যবাদ। পড়ার জন্য
আপনার পোষ্টটি পড়ে অনেক কিছু শিখলাম। আমি শীঘ্রই @rme দাদার কিউরেশন ট্রায়ালে যুক্ত হবো।
যে যুক্ত হয়ে যান এবং সবাই একসাথে কাজ করলে খুব তাড়াতাড়ি আমরা ভালো কিছু করতে পারবো
আপনার এই পোস্টটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ । বেশিরভাগ ইউজারদের এ সম্বন্ধে তেমন কোন ধারনা নেই। অনেকেই এই পোস্ট থেকে উপকৃত হবে। ধন্যবাদ আপনাকে পোস্টটির জন্য।
আপনাকেও ধন্যবাদ আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য
কিউরেশন ট্রায়াল বিষয়টি সম্পর্কে আমি আগেই শুনেছি। কিন্তু এই বিষয়ে কোনো ধারণা আমার ছিল না। কিন্তু আপনার এই টিউটোরিয়াল থেকে কিউরেশ ট্রায়ালের বিষয়টা আমার কাছে পরিষ্কার। খুব সুন্দর একটা সুবিধা রয়েছে এই কিউরেশন ট্রায়ালে। আপনাকে ধন্যবাদ এরকম টিউটোরিয়াল গুলো তৈরি করার জন্য।
আপনাকেও ধন্যবাদ এত সুন্দর মন্তব্যের জন্য এবং আপনি উপকৃত হয়েছেন এবং বিষয়টি জানতে পেরেছেন এটা জেনেই ভাল লাগছে
🙂🙂
আপনি অনেক সুন্দর ভাবে ব্যাপারটি তুলে ধরেছেন। এখন হয়তো অনেকেই এ ব্যাপারটিকে ক্লিয়ার হয়েছে এবং চেষ্টা করবে এভাবে কাজ করার ধন্যবাদ আপনাকে।
"এক্টিভ কী" শুধু ট্রান্সাকশনের ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়। তবে কেন "এক্টিভ কী" দিয়ে লগইন করতে হবে? আর এটি একটা থার্ডপার্টি app
অ্যাক্টিভ কি চাইবে না কিন্তু প্রথম দিকে এটার সমস্যা হচ্ছিল এবং এই ব্যাপারটা ক্লিয়ার করেছিল ওদের পোষ্টের মাধ্যমে। তাই যার যার নিজ দায়িত্বে অ্যাক্টিভ কি দিতে বলেছি যদি একটিভ কি চেয়ে থাকে
আমি চেষ্টা করে দেখছি। এক্টিভ কী চাচ্ছিল "woxauto" লগইন করার সময় এইজন্য আর কিছু করি নাই। তাই বললাম আর কি। এক্টিভ কী খুবই সেনসেটিভ জিনিস। ওয়ালেট খালি করে দেয়ার একমাত্র হাতিয়ার বলা যায়।
জি, ঠিক বলেছেন। আপনার SP বেশি তাই আপনার সাবধান থাকা উচিত। xpillar অনেক ট্রাস্টেড তাই আমি এক্টিভ কী দিয়ে করেছিলাম প্রথম দিকে ৩/৪ মাস আগে। আমার লিকুইড টোকেন কম তাই অত ভয় পাইনা।
নতুন একটি বিষয় শিখলাম ভাই, আমিও চিন্তা করছি @rme ভাইয়ার কিউরেশন ট্রায়ালে এড হবো। এটা বেশ উপকারী পোষ্ট ছিলো ভাই,
আপনি উপকৃত হয়েছেন জেনে ভালো লাগলো। আমরা সবাই মিলে যদি ফলো করি তাহলে সবার জন্য এটা ভাল হবে।
খুব সুন্দর উপস্থাপন করেছেন
আপনার কাছ থেকে ২ বছর আগে হতে কলমে এটা শিখেছিলাম