শিং মাছের মজাদার রেসিপি ।। বাঙালি রেসিপি
হ্যালো বন্ধুরা, সবাই কেমন আছেন? আশা করি সবাই সুস্থ, স্বাভাবিক আছেন। সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানিয়ে আজকের ব্লগটি শুরু করছি।
আজকে আমি আপনাদের সাথে একটা রেসিপি শেয়ার করে নেবো। আজকে আমি শিং মাছের রেসিপি তৈরি করেছি। শিং মাছগুলো খেতে খুবই টেস্টি হয়ে থাকে। বড়ো শিং মাছগুলোর থেকে ছোটগুলো বেশ ভালোই লাগে। সবথেকে ভালো স্বাদের হয় খাল বিলের শিং মাছগুলো, এইগুলো একদম ন্যাচারাল ভাবে বেড়ে ওঠে আর খেতেও দারুন লাগে। আর আমার এইগুলো হলো সব চাষের মাছ, ফলে খেতে টেস্ট হলেও ওইসব খাল বিলের শিং মাছের মতো অতটা টেস্ট হয় না চাষের মাছের। আমি গ্রামের দিকে একসময় এইসব মাছ খেয়েছি, এর স্বাদ এতো সুন্দর লাগে যে বলে বোঝানোর মতো না। তবে এইগুলো এখন চাষের হলেও অনেকদিন বাদে খেয়ে দারুন স্বাদ পেয়েছিলাম। আর এই মাছটি বেগুন দিয়ে করেছিলাম তাই তরকারির স্বাদটা যেন একপ্রকার অমৃতের মতো লাগছিলো খাওয়ার সময় । যাইহোক, এখন আমি এই রেসিপিটির মূল পর্বের দিকে চলে যাবো।
☫প্রয়োজনীয় উপকরণসমূহ:☫
❧এখন রেসিপিটি যেভাবে প্রস্তুত করলাম---
✠প্রস্তুত প্রণালী:✠
❖শিং মাছগুলোকে প্রথমে কেটে নিতে হবে এবং পরে জল দিয়ে ভালো করে ধুয়ে পরিষ্কার করে নিতে হবে। এরপর আমি আলুগুলোর খোসা ছালিয়ে নিয়ে কেটে পিচ পিচ করে নিয়েছিলাম এবং পরে জল দিয়ে ধুয়ে পরিষ্কার করে নিয়েছিলাম।
❖বেগুনটিকে সাইজ করে কেটে পিচ করে নিয়েছিলাম এবং পরে জল দিয়ে ধুয়ে নিয়েছিলাম। এরপর পেঁয়াজ এর খোসা ফেলে দিয়ে কুচি করে নিয়েছিলাম। কাঁচা লঙ্কাগুলো কেটে নিয়েছিলাম এবং পরে জল দিয়ে ধুয়ে নিয়েছিলাম।
❖কেটে রাখা শিং মাছের পিচগুলোতে লবন আর হলুদ দিয়ে দিয়েছিলাম। এরপর হাত দিয়ে গায়ে ভালো করে মাখিয়ে নিয়েছিলাম।
❖শিং মাছের পিচগুলো ভালো করে ভাজা মতো করে নিয়েছিলাম। এরপর আলুর পিচগুলো লাল মতো করে ভেজে নিয়েছিলাম।
❖বেগুনের কাটা পিচগুলো ভালো করে ভেজে নিয়েছিলাম। এরপর পেঁয়াজ কুচি ভালো করে ভেজে নিয়েছিলাম।
❖কড়াইতে তেল দিয়ে দিয়েছিলাম এবং পরে পাঁচফোড়ন দিয়ে দিয়েছিলাম। একটু নেড়েচেড়ে নেওয়ার পরে তাতে ভাজা আলু, বেগুন এবং কাঁচা লঙ্কা দিয়ে দিয়েছিলাম। এরপর স্বাদ মতো লবন আর হলুদ দিয়ে দিয়েছিলাম।
❖নেড়েচেড়ে সমস্ত উপাদানগুলো ভালো করে মিশিয়ে নিয়েছিলাম। এরপর তাতে পরিমাণমতো জল দিয়ে দিয়েছিলাম।
❖তরকারিটা কিছুক্ষন ফুটিয়ে নিয়েছিলাম। এরপর তাতে ভাজা শিং মাছের পিচগুলো দিয়ে দিয়েছিলাম।
❖শিং মাছ দেওয়ার পরে তাতে ভেজে রাখা পেঁয়াজ কুচি দিয়ে দিয়েছিলাম। এরপর খুন্তি দিয়ে একটু নেড়ে দিয়ে দিয়েছিলাম আর তরকারিটা ভালো মতো হয়ে আসার জন্য ১০ মিনিটের মতো অপেক্ষা করেছিলাম।
❖অপেক্ষা করার পরে শিং মাছের দারুন একটা তরকারি ভালো মতো হয়ে গেছিলো। এরপর আমি তরকারিতে একটু জিরা গুঁড়ো ছড়িয়ে দিয়েছিলাম। আর এখন এই মজাদার মাছের তরকারিটা পরিবেশন করার পর মজা করে খাওয়ার জন্য প্রস্তুত।
রেসিপি বাই, @winkles
শুভেচ্ছান্তে, @winkles
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
![Heroism_3rd.png](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmRejDSNMUFmRz2tgu4LdFxkyoZYmsyGkCsepm3DPAocEx/Heroism_3rd.png)
শিং মাছের রেসিপি দেখেই মনে পড়ে গেলো সেই ছোট বেলার কথা। আমাদের পুকুর সেচার পর প্রায় ৫-৬ কেজির মতো শিং মাছ পেয়েছিলাম। আপনি ঠিকই বলছেন দাদা, ছোট শিংগুলো বড় শিং এর চেয়ে বেশি মজা। আসলে ছোট শিংগুলো হচ্ছে দেশি শিং। আর দেশি জিনিস মানেই হচ্ছে স্বাদের বাহার। অনেক দিন হলো শিং মাছ খাওয়া হয় নাই। তবে গ্রামে গেলে গ্রামের হাঁট থেকে শিং মাছ কিনে খাবো। আসলে গ্রামের বাজারে দেশি শিং মাছ পাওয়া যায়।
আপনি আলু বেগুন দিয়ে শিং মাছ রান্না করেছেন। রান্নার আগে আপনি আলু বেগুন শিং মাছ ভেজে নিয়েছেন। ভেজে নেওয়ার পর একটা আলাদা আকর্ষনীয় লুক আসছে। আগে আমি মাঝে মাঝে না ভেজেও তরকারি রান্না করতাম তবে এখন ভেজে নেওয়ার পর বুঝতে পারি আগের চেয়ে এখন বেশি মজা হয়। তবে মাছ তরকারী ভেজে নেওয়ার ব্যপারটি আপনার কাছ থেকেই শিখেছি।
দাদা, আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ আমার প্রিয় একটি মাছের রেসিপি তৈরি করার জন্য। তবে অনেক দিন পর শিং মাছের রেসিপি দেখে অনেক খেতে মন চাচ্ছে। আশা করি সামনে আরো সুন্দর সুন্দর রেসিপি আপনার কাছ থেকে দেখতে পারবো। আপনার রেসিপিগুলো অনেক ভালো লাগে দাদা। ভালোবাসা রইলো আপনার জন্য। ❤️❤️🖐️
দাদা আজকে আপনার মজাদার শিং মাছের রেসিপি দেখেই খেতে ইচ্ছা করছে। এ কারণে শিং মাছ আমার খুবই প্রিয়। আপনি শিং মাছের রেসিপি আলু, বেগুন দিয়ে মজাদার ভাবে রান্না করেছেন। সত্যিই আপনার শিং মাছ দেখে মনে হচ্ছে খুবই সুস্বাদু হয়েছে। আসলে আপনি ঠিকই বলেছেন বড় শিং মাছের চায়তে ছোট শিং মাছ বেশি সুস্বাদু হয়। আর বিশেষ করে গ্রামাঞ্চলে খাল-বিলে যে মাছগুলো পাওয়া যায়। সেগুলো খুব বেশি সুস্বাদু হয়। বিশেষ করে আমি যখন গ্রামে গিয়েছিলাম তখন আমাদের বাড়ির পাশে অনেক বড় একটা পুকুর রয়েছে। সেই পুকুর থেকে শিং মাছ ধরা হয়েছিল। এই মাছগুলো খেতে খুবই মজাদার ছিলো। এই পুকুরে বেড়ে ওঠা ন্যাচারাল ভাবে শিং মাছ গুলো খুবই সুস্বাদু লাগে। তাই আমি শিং মাছ বেগুন, আলু এবং সাথে টমেটো দিয়ে তৈরি করেছিল। অনেক সুস্বাদু লেগেছিল। তবে আজকে আপনার রেসিপি দেখে মনে হচ্ছে খুবই সুস্বাদু হয়েছে। তাই বারবার খেতে ইচ্ছা করছে। শিং মাছের কথা বলতে গিয়ে মনে পড়ে গেল একটি গল্প, আমি যখন আমাদের বিলে মাছ ধরতে গিয়ে ছিলাম। তখন একটা শিং মাছ আমাকে কাটা দিয়েছিল। শিং মাছের কাটাতে যে এত ব্যথা সেদিন আমি প্রথম বুঝেছিলাম। তাই শিং মাছের রেসিপি তৈরি করার সময় আমাদের সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে। শিং মাছ যেন আমাদের কাটা না দেয়। যদি কাঁটা দেয় তাহলে প্রচণ্ড ব্যাথাতে কষ্ট পেতে হবে।তাই আমি সবাইকে বলব এই শিং মাছের ব্যথা থেকে রক্ষা পেতে হলে প্রথমে সাবধানতার সাথে শিং মাছের রেসিপি তৈরি করতে হবে। তবে আজকে আপনাদের উপস্থাপন আমার খুবই ভালো লেগেছে। দেখে অনেক সুস্বাদু মনে হচ্ছে। যদি আপনার রেসিপি খেতে পারতাম তাহলে খুবই ভালো হতো। পরবর্তীতে আরো সুস্বাদু রেসিপি আপনার কাছ থেকে উপহার পাবো। সে আশায় রইলাম। ভালো থাকবেন দাদা🌹🌺🍲।
প্রিয় দাদা শিং মাছের রেসিপি দেখে আমার সেই পুরনো দিনের কথা মনে পড়ে গেল আমার বাবা বাজার থেকে অনেকগুলো জীবিত শিং মাছ কিনে নিয়ে এসে বাড়িতে পানিতে জীবিত রাখত।এবং সেগুলো খুবই সুন্দর করে প্রতিদিন রান্না করা হতো এবং আমার বাবা ও দাদি অনেক বেশি মজা করে খেত যেটা দেখে খুব বেশি মনে পড়ে গেল।তাছাড়া অনেক রোগীর জন্য শিং মাছের তরকারি টা অনেক স্বাস্থ্যসম্মত।বাবা বলতেন শিং মাছ আর মাগুর মাছ খেতে নাকি অনেক বেশি মজা কিন্তু কোনদিন তোমার খাইনি তাই মাছের স্বাদ বুঝিনা কেমন লাগে।তবে বাবা অনেক প্রচেষ্টা করেছে ছোটবেলা থেকে মাছ খাওয়া শেখানোর বিষয়টা কিন্তু কেন যেন মাছ মুখের কাছে নিয়ে গেলেই গন্ধে বমি আসছে তাই আর মাছ খাওয়া হয়ে উঠতো না।আমার ছোট মামা মেজ মামা অনেক চেষ্টা করেছিল আমাকে মাছ খাওয়ানোর জন্য নানা রকম কৌশল করে মাছ খাও আবার চেষ্টা করেছে কিন্তু কোনভাবেই আমাকে কোন মাছ খাওয়াতে পারিনি কখনো কারণ মাছ মুখেরর সামনে আনলেই বমি আসলো এবং বমি হত চাঁদ থামানো অনেক মুশকিল হয়ে যেত।তবে এটা ঠিক বলেছেন বিলের শিং মাছ গুলো অনেক মজাদার হয়ে থাকে এবং আগে অনেক মজাদার ছিল।তবে এক প্রকার চাষ করা মাসগুলোতেই সত্যি আগের মত তো সেরকম আর স্বাদ খুঁজে পাওয়া যায় না।♥♥
ভাইয়া খুবই চমৎকার করে আপনি শিং মাছ এবং আলুর রেসিপি তৈরি করেছেন যা দেখে আমি বরাবরের মতোই মুগ্ধ না হয়ে থাকতে পারলাম না সত্যি আপনার এই যে মাছগুলো ভেজে নেয়ার সাথে সাথে আলুগুলো তেল দিয়ে ভেজে নিয়েছেন লাল লাল করে যেটা আপনার রান্না কিংবা আপনার রেসিপি একটি বিশেষত্ব যা আমার খুবই ভালো লাগে আমরা কিন্তু এভাবে রান্না করি না কোন সবজি আগে তেলে ভেজে নেই না আমরা বেঁচে নেই ভিন্নভাবে।তাছাড়া আপনার রেসিপির প্রেজেন্টেশনটা হয়েছিল অসাধারণ এত চমৎকার একটি রেসিপি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ কৃতজ্ঞতা এবং অপার ভালোবাসা জানাচ্ছি ভালো থাকবেন সবসময় ভালোবাসা অবিরাম♥♥
দাদা আমি প্রথমে ধন্যবাদ জানাতে চাই এত মজার একটি রেসিপি তৈরি করে আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য। আপনি আজকে যে রেসিপিটি শেয়ার করেছেন সেই রেসিপি আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে। শিং মাছ আমার অনেক প্রিয়। বেগুন ও আলু দিয়ে শিং মাছ রান্না করলে খেতে খুবই ভালো লাগে। আসলে আমি একটি জিনিস খেয়াল করে দেখেছি আপনি বেগুন ও আলু খেতে অনেক পছন্দ করেন। আর আমিও বেগুন আলু খেতে অনেক পছন্দ করি। বেগুন আলু দিয়ে যে কোন মাছ রান্না করলেই খেতে ভালো লাগে। আর শিং মাছ হলে তো কথাই নেই। শিং মাছ দিয়ে বেগুন আলু রান্না করলে খেতে অসাধারণ লাগে। আসলে কিছু কিছু রেসিপি আছে যেগুলো সবারই ভালো লাগে। শিং মাছের রেসিপি আমারো ভালো লেগেছে। আর আপনি একদম ঠিক কথাই বলেছেন দাদা নদীতে পাওয়া বা খাল বিলে পাওয়া শিং মাছগুলো খেতে বেশি ভালো লাগে। তবে বর্তমান সময়ে নদীর শিং মাছ পাওয়া খুবই কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে। তাই শিং মাছ চাষ করা হয়। আর চাষ করা শিং মাছ বাজারে কিনতে পাওয়া যায় সব সময়। নদীতে পাওয়া শিং মাছ গুলো এখন আর খুব একটা পাওয়া যায় না। অনেক সময় দেখা যায় যে দোকানিরা মিথ্যে বলে চাষ করা শিং মাছ নদীর বলে চালিয়ে দেয়। কিন্তু একটু হলেও ভিন্নতা আছে। নদীর মাছ গুলো খেতে এতই ভালো লাগে যে যতই খাওয়া হয় ততই খেতে ইচ্ছে হয়। তবে যাই বলুন না কেন দাদা চাষ করা শিং মাছও কিন্তু ভালোই লাগে খেতে। আর আপনি এত সুন্দর ভাবে এই মজার রেসিপি তৈরি করেছেন যে দেখে লোভ লেগে গেলো। আর আপনার কাছে যে রেসিপিগুলো শিখছি এগুলো সবগুলোই আমার ভালো লাগে। আপনি যেকোনো রেসিপি খুব সুন্দর করে তৈরি করেন। চাষ করা শিং মাছ হোক বা বিলে হোক আপনার কাছে গেলে সব কিছুই খেতে ভালো লাগবে। কারণ আপনি এত সুন্দর করে আপনার রেসিপি গুলো তৈরি করেন এবং আপনার রন্ধনপ্রণালী আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেন দেখেই বোঝা যায় খেতে কতটা সুস্বাদু হয়। হয়তো আপনার হাতের রান্না খাওয়া কখনো হবে না তবে আপনার রন্ধনপ্রণালী দেখে আমি নতুন নতুন রেসিপি গুলো শিখছি দাদা। আমিও চেষ্টা করি নতুন ভাবে কোন কিছু তৈরি করার জন্য। আসলে দাদা আপনার রন্ধনপ্রণালী আমি যখন দেখি তখন বারবারই মুগ্ধ হই। কারণ আপনি এত সুন্দর করে গুছিয়ে এরপর রান্না করেন যে দেখলেই মন ভরে ওঠে। আপনি আপনার এতো ব্যস্ততার মাঝেও সময় বের করে রান্না করেন এবং মজার মজার রেসিপি শেয়ার করেন দেখে খুবই ভালো লাগে। আর আপনার কাছ থেকে আমি অনেক উৎসাহ পাই। তখন নিজের কাছে অনেক ভালো লাগে যে আপনার মত একজন মানুষের সান্নিধ্যে আমরা আসতে পেরেছি এবং আপনার কাছ থেকে অনেক কিছু শিখছি। সত্যি দাদা আপনার কাছ থেকে যেমন অনেক কিছু শিখছি। তেমনি আপনার কাছে আরো অনেক কিছু শেখার আছে দাদা। শুধু আমাদেরকে একটু শেখার সুযোগ করে দিবেন। আজকের এই মজার রেসিপি সকলের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ জানাচ্ছি দাদা। সেই সাথে আপনার জন্য শুভকামনা ও ভালোবাসা রইলো।💓💓💓💓💓💓💓💓
ওয়াও ভাইয়া শিং মাছ আলু বেগুন দিয়ে খুব মজার একটি রেসিপি শেয়ার করেছেন। আপনার রেসিপি দেখতে খুবই লোভনীয় লাগছে। দেখে আর লোভ সামলাতে পারছিনা। রেসিপির কালারটি এত সুন্দর হয়েছে ইচ্ছে করছে এখান থেকে একটু নিয়ে খেয়ে ফেলি। ভাইয়া দেখছি সব মাছ ভেজে রান্না করেন তবে আমি কখনো শিং মাছ ভেজে রান্না করিনি। আপনার রেসিপি দেখে মনে হচ্ছে সবকিছু ভেজে রান্না করাতে খুবই সুস্বাদু হয়েছে। আমি অবশ্যই এভাবে একদিন রান্না করে খেয়ে দেখব। বেগুন আমার খুবই প্রিয় একটি খাবার। বেগুন যেভাবে রান্না করা হোক না কেন আমার খেতে খুবই ভালো লাগে। আর আপনিতো খুব সুন্দর করে শিং মাছ দিয়ে রান্না করেছেন। এটি খেতে নিশ্চয়ই খুবই সুস্বাদু হয়েছে। এত মজার মজার রেসিপি গুলো আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া। আপনার জন্য রইল অনেক অনেক শুভেচ্ছা ও শুভকামনা ভালো থাকবেন সবসময় ভাইয়া।
বাহ,আলুও বেগুন আমার খুবই প্রিয়।আর বেগুন দিয়ে খাল-বিলের এইসব শিং মাছ খুবই টেস্টি হয় খেতে।যদিও আমি এই মাছ খাই না।তবে এইসব মাছে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন ও পুষ্টি থাকে।তবে এটি ভাজা খেতে ভালো লাগে কিন্তু ডিম হলে ছাড় দিই না আমি খেতে😊😊, বেগুন দিয়ে যেকোনো মাছ খুবই স্বাদের খেতে হয়।যদিও আমার একটু এলার্জি আছে তবে আমি বেগুন খাওয়া ছাড়ি না।বেগুন প্রায় প্রতিদিনই কিছু না কিছু করে খাওয়া হয়।আমি শুনেছি আমার মা-বাবার মুখে এই মাছ খেতে খুবই টেস্টি।তাছাড়া এই মাছে কাঁটা খুবই কম হওয়ায় বাচ্চা থেকে বড়োরা সবাই তৃপ্তি করে খেতে পারে।এইসব মাছে মসলার পরিমাণ বেশি দিলে আরও বেশি ভালো হয় খেতে।তাছাড়া বহু মানুষ শিং মাছ খেতে খুব পছন্দ করে।দাদা আজ সকালে আমাদের ক্যানেল থেকে একজন কাকু আটল পেতে অনেক শিং মাছ ও টেংরা মাছ ধরেছিল।তবে আমি ও দাদা খাই না বলে শিং মাছ না নিয়ে টেংরা মাছ কিনেছি ওই কাকুর কাছ থেকে।জ্যান্ত অবস্থায় মাছগুলিকে খুবই সুন্দর দেখতে লাগে।সত্যিই খাল-বিলের মাছ খুবই টেস্টি লাগে খেতে,তবে আপনার রেসিপিটি খুবই সুন্দর হয়েছে দাদা👌।তরকারির কালারটি খুব সুন্দর হয়েছে, মনে হচ্ছে সেই টেস্টি হয়েছে খেতে। ধন্যবাদ দাদা,ভালো থাকবেন।শুভকামনা রইলো আপনার জন্য।
দাদা আপনার তৈরি করা রেসিপি মানেই হচ্ছে অসাধারণ কিছু। কারণ আপনি এত সুন্দর করে বাঙালি রেসিপি গুলো তৈরি করেন যে দেখে শুধু খেতে ইচ্ছা করে। আজ আমরা অনেকটা দেরি হয়ে গেছে দুপুরের খাবার খাওয়ার জন্য। যখন আমি একটু ফ্রি হয়ে আপনার এই রেসিপি পোষ্টটি পড়ছিলাম তখন বারবার পেট বলছিল এই রেসিপি খেতে চাই 😋😋। কি আর করার পেটকে শুধু সান্তনা দিয়ে রাখলাম। আসলে আমরা বাঙালীরা ভোজন রসিক। আমরা খেতে যেমন ভালোবাসি তেমনি মজার সব রেসিপি তৈরি করতেও ভালোবাসি। আর আপনার রেসিপি গুলোর কথা নতুন করে বলার মত ভাষা খুজে পাচ্ছি না। কারণ আপনি প্রতিনিয়তই এত মজার সব রেসিপি শেয়ার করেন যেগুলো আমার খুবই ভালো লাগে। আসলে আপনার দক্ষতার কথা হয়তো বলে শেষ করা যাবেনা। শুধুমাত্র যে আপনি ভালো রেসিপি তৈরি করেন তা কিন্তু নয় দাদা। আপনার আর্ট গুলো অসম্ভব সুন্দর হয়। যখনই আপনি আপনার পোস্টগুলো পড়ি তখন খুবই মনোযোগ দিয়ে পড়ি। কারণ আপনার পোস্ট গুলো পড়ার মাধ্যমে অনেক কিছু শিখতে পারি। আর আপনার রেসিপি তৈরির দক্ষতা দেখলে তো একেবারেই মুগ্ধ হয়ে যাই। সত্যি দাদা আপনার নিপুণতা ও রেসিপি তৈরির দক্ষতা সবাইকে মুগ্ধ করে। শুধুমাত্র যে আমি আপনার রেসিপির প্রশংসা করি তা কিন্তু নয়। কারণ আপনি এমন একজন মানুষ যার প্রশংসা সবাই করতে পছন্দ করে। কারণ আপনার রেসিপি গুলো খুবই ভালো হয়। আমার সবচেয়ে বেশি ভালো লাগে আপনি এত সুন্দর করে গুছিয়ে ও যত্ন সহকারে আপনার রেসিপি তৈরি করেন। শিং মাছ দিয়ে বেগুন ও আলুর এত মজার একটি রেসিপি তৈরি করেছেন যে এই রেসিপিটি যে কেউ পছন্দ করবে। আর আপনি খুব সুন্দর করে প্রতিটি ধাপ উপস্থাপন।আমরা যারা রেসিপি পোস্ট করি তারা হয়তো অনেক সময় তাড়াহুড়া তে খুব ভালো ভাবে উপস্থাপন করতে পারিনা। কিন্তু আমি যখন আপনার রেসিপি পোষ্ট গুলো দেখি তখন খুবই মনোযোগ দিয়ে দেখি এবং আপনি এতো সুন্দর করে প্রতিটি ধাপ উপস্থাপন করেন যে দেখে খুবই ভালো লাগে। সত্যি দাদা আপনার ব্যস্ততাকে পিছনে ফেলে আপনি সবসময় মজার ও পছন্দের খাবারগুলো তৈরি করেন যা আমাকে অনুপ্রেরণা দেয়। আমিও চেষ্টা করি এখন রেসিপি তৈরি করার। আসলে হয়তোবা আপনার মতো এতটা দক্ষভাবে রেসিপি তৈরি করতে পারি না তবে চেষ্টা করছি এবং নতুনভাবে অনেক কিছু শেখার প্রস্তুতি নিয়েছি। আমি আমার মায়ের কাছ থেকে রান্না শিখতাম। কিন্তু এখন আপনার কাছ থেকেও রান্না শিখছি। আমি জানি আপনি ও আপনার মায়ের কাছ থেকেই হয়তো রান্না শিখেছেন। আর মায়ের কাছে শেখা রান্নাগুলো সারা জীবনই সেরা থাকে। সেজন্য মাসিমাকেউ ধন্যবাদ জানাতে চাই দাদা। আসলে মায়ের হাতের রান্না যখন নিজে তৈরি করা হয় তখন তার মধ্যে অন্যরকম ভালোলাগা কাজ করে। শিং মাছ একেতো আমাদের জন্য খুবই উপকারী তার উপর যদি এত মজার রেসিপি হয় তাহলে তো একেবারেই জমে যায়। আমাদের শরীরের রক্ত ঘাটতি পূরণের জন্য শিং মাছ অনেক উপকারী। যদিও দেশি শিং মাছ এখন খুবই কম পাওয়া যায়। তবে কি আর করার খেতে তো হবে। সেজন্য চাষ করা শিং মাছ গুলো দিয়েই আমরা মজার রেসিপি তৈরি করে থাকি। যাই হোক দাদা অনেক কথা বলে ফেললাম এবার একটি কথাই বলতে চাই মজার একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য অনেক অনেক অনেক ধন্যবাদ জানাচ্ছি দাদা 🥰🥰🥰।
You've got a free upvote from witness fuli.
Peace & Love!
ভাই আপনি খুবই মজাদার একটি মাছের রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। বিশেষ করে শিং মাছ খেতে আমার কাছে খুবই ভালো লাগে। আর এই শিংমাছ আমাদের জন্য খেতে খুবই পুষ্টিকর একটা মাছ। সাথে উপস্থাপন খুবই সুন্দর ছিল। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া এতো সুন্দর একটা লোভনীয় শিং মাছের রেসিপি শেয়ার করার জন্য। অনেক অনেক শুভকামনা রইল আপনার জন্য ভালো থাকবেন।
দাদা আপনার রান্নার একটা বৈশিষ্ট্য আমার চোখে পড়লো। আর তা হলো আপনি বেশিরভাগ মাছ ভেজে রান্না করেন। আমারও ভাজা মাছের স্বাদ অনেক ভালো লাগে। বিশেষ করে ভাজার পর যে মাছ রান্না করা হয় সেই মাছগুলোর সাদ মনে হয় অনেকটাই বেড়ে যায়। সুন্দর এই রেসিপিটি শেয়ার করার জন্য অনেক ধন্যবাদ