আলু, পেঁপে দিয়ে টেংরা মাছের রেসিপি
হ্যালো বন্ধুরা, সবাই কেমন আছেন? আশা করি সবাই ভালো আছেন। সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানিয়ে আজকের ব্লগটি শুরু করেছি। |
---|
আজকে আপনাদের সাথে একটি রেসিপি শেয়ার করে নেবো। আজকে আমি টেংরা মাছের রেসিপি তৈরি করেছি। টেংরা মাছ খাওয়া হয় না অনেকদিন, তাই আজকে ভাবলাম এই মাছটা খাই, এমনিতেও খেতে ইচ্ছা করছিলো। আর আমার কোনো কিছু খেতে ইচ্ছা করলে আর সেটা হাতের কাছে থাকলে আর রেহাই নেই, খাওয়া হয়ে যাবে হা হা । দেশি মাছের মধ্যে টেংরা মাছ একটা দারুন সুস্বাদু মাছ। এই মাছ যদিও সবসময় খাওয়া হয় না, কিন্তু অনেকদিন পর খেলে যেন এর স্বাদটা সহজে ভোলা যায় না, বিশেষ করে আমার দিক থেকে এইটা হয়। টেংরা মাছ খাওয়ার উপকারিতা আছে একদিক থেকে, যেমন যারা রক্তশূন্যতায় ভোগে তাদের জন্য কিন্তু বেশি বেশি টেংরা মাছ খাওয়া ভালো, এটা আমার কথা ডাক্তারের কথা, এইসব সমস্যার বিষয় নিয়ে ডাক্তারদের কাছে গেলে তারা কিন্তু বলে থাকে। আমার মায়ের ক্ষেত্রেও বলেছিলো। আগে কত নদী, খাল, বিলের টেংরা ধরে খেয়েছি, এখন যেন এইসব স্থানের টেংরা মাছের স্বাদ ভুলে যেতে বসেছি চাষের মাছের স্বাদ নিতে নিতে। ডিমওয়ালা টেংরা মাছ আবার আমার একটু ভালো লাগে খেতে, কারণ ডিমটা খেতে কিন্তু বেশ দারুন লাগে। যাইহোক এই টেংরা মাছটা রান্না করেছিলাম ঠান্ডা সবজি পেঁপে দিয়ে। এই পেঁপেটা ফ্রিজের মধ্যে নিচের দিকে পড়ে ছিল অনেকদিন, আজকে অন্যান্য সবজি বের করতে গিয়ে দেখলাম এই পেঁপেটার এই অবস্থা, আর কিছুদিন রাখলে খাওয়ার পর্যায়ে থাকবে না, তাই আগেভাগে চালান দিয়ে দিলাম। এই রেসিপিটার এখন আমি মূল বিষয়বস্তুর দিকে চলে যাবো।
☀প্রয়োজনীয় উপকরণসমূহ:☀
❦এখন রেসিপিটা যেভাবে প্রস্তুত করলাম---
☬প্রস্তুত প্রণালী:☬
➤টেংরা মাছগুলোকে প্রথমে ভালো করে কেটে নিতে হবে এবং পরে জল দিয়ে ভালো করে ধুয়ে পরিষ্কার করে নিতে হবে। এরপর আলুগুলোর খোসা ছালিয়ে নেওয়ার পরে কেটে পিচ পিচ করে নিয়েছিলাম এবং জল দিয়ে ধুয়ে পরিষ্কার করে নিয়েছিলাম।
➤পেঁপের খোসা ছালিয়ে নিয়েছিলাম এবং কেটে নেওয়ার পরে জল দিয়ে ধুয়ে নিয়েছিলাম। পেঁয়াজ দুটির খোসা ছাড়িয়ে নেওয়ার পরে কেটে নিয়েছিলাম। এরপর কাঁচা লঙ্কাগুলো কেটে নিয়েছিলাম এবং পরে জল দিয়ে ধুয়ে নিয়েছিলাম।
➤কেটে রাখা টেংরা মাছগুলোতে ১.৫ চামচ করে লবন আর হলুদ গুঁড়ো দিয়ে দিয়েছিলাম। এরপর হাত দিয়ে গায়ে ভালো করে মাখিয়ে নিয়েছিলাম।
➤কড়াইতে অল্প তেল দিয়ে টেংরা মাছের পিচগুলো অল্প অল্প করে সবগুলো ভালো করে ভেজে তুলে নিয়েছিলাম।
➤আলুর পিচগুলোকে লাল মতো করে ভেজে তুলে নিয়েছিলাম। এরপর পেঁপের পিচগুলোকেও একইভাবে ভালো করে ভেজে তুলে নিয়েছিলাম।
➤কেটে রাখা পেঁয়াজ এর অংশটা ভালো করে ভেজে তুলে নিয়েছিলাম। এরপর কড়াইতে সরিষার তেল দিয়ে পরিমাণমতো কালো জিরা দিয়ে দিয়েছিলাম।
➤কালো জিরাটা হালকা ভাজা মতো হয়ে আসলে তাতে লাল মতো করে ভেজে রাখা আলুর পিচগুলো দিয়ে দিয়েছিলাম এবং পরে তাতে ভেজে রাখা পেঁপের পিচগুলো দিয়ে দিয়েছিলাম।
➤সব ভাজার অংশ দেওয়ার পরে তাতে কাঁচা লঙ্কাগুলো এবং ২.৫ চামচ করে স্বাদ মতো লবন আর হলুদ দিয়ে দিয়েছিলাম। এরপর সব একসাথে ভালোভাবে মিক্স করে নিয়েছিলাম।
➤সব একসাথে ভালোভাবে মিক্স করে নেওয়ার পরে তাতে পরিমাণমতো জল ঢেলে দিয়েছিলাম। এরপর তরকারিটা ফুল আঁচে দিয়ে ফুটিয়ে নিয়েছিলাম।
➤ফুটানোর পরে আলুর পিচগুলো ভালোমতো সিদ্ধ হয়ে আসলে হাতা দিয়ে কিছু আলুর পিচ তুলে নিয়েছিলাম এবং চেপে চেপে ভালোভাবে গলিয়ে নিয়েছিলাম।
➤গলানোর পরে তরকারিতে ভেজে রাখা টেংরা মাছের পিচগুলো সব দিয়ে দিয়েছিলাম। এরপর ভেজে রাখা পেঁয়াজ এর অংশটা দিয়ে দিয়েছিলাম।
➤ভাজা পেঁয়াজ এর অংশটা দেওয়ার পরে তরকারিটা মোটামুটি কিছুক্ষন ফুটিয়ে নিয়েছিলাম এবং পরে গলানো আলুর অংশটা তরকারিতে দিয়ে দিয়েছিলাম। এরপর তরকারিটা পুরোপুরি সম্পন্ন হয়ে আসার জন্য দেরি করেছিলাম।
➤জ্বাল দিয়ে ঝোলটা একেবারেই কমিয়ে নিয়ে এসেছিলাম আর তরকারিটা সম্পন্ন হয়ে গেলে আমি নামিয়ে নিয়েছিলাম। এরপর তরকারিতে ১ চামচ জিরা গুঁড়ো ছড়িয়ে দিয়েছিলাম। তরকারিটা পরিবেশন করার জন্য একটি পাত্রে তুলে নিয়েছিলাম।
রেসিপি বাই, @winkles
শুভেচ্ছান্তে, @winkles
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
আমরা ভোজন রসিক বাঙালিরা নিজেদের পছন্দের খাবার গুলো সব সময় আগে খেয়ে থাকি। আসলে হাতের কাছে যদি পছন্দের খাবারগুলো পাওয়া যায় তাহলে আর দেরি করতে মন চায় না। আপনার ক্ষেত্রেও তাই হয়েছে দাদা। টেংরা মাছ খেতে সত্যি অনেক ভালো লাগে। তবে আগে নদী-নালায় যেসব টেংরা মাছ পাওয়া যেত সেগুলোর স্বাদ সবসময় অনেক ভালো ছিল। এখন বর্তমানে চাষ করা টেংরা মাছ বাজারে পাওয়া যায়। এই টেংরা মাছগুলো সাইজ একটু বড় হলেও খেতে খুব একটা ভালো লাগে না। তবে কি আর করার শরীরের পুষ্টি ঘাটতি পূরণ করার জন্য চাষ করা টেংরা মাছ হলেও খেতে হয়। আর যদি নদীর টেংরা মাছ পাওয়া যায় তাহলে তো কথাই নেই। পেঁপে দিয়ে কখনো টেংরা মাছ খাওয়া হয়নি। আলু এবং পেঁপের সমন্বয়ে টেংরা মাছের এই রেসিপি দারুন হয়েছে দাদা। ধন্যবাদ আপনাকে মজার এই রেসিপি শেয়ার করার জন্য।
আসলে দাদা ছোট মাছের মধ্যে দেশি টেংরা মাছ আমারও খুবই প্রিয়। আর এই দেশি টেংরা মাছে অনেক উপকার রয়েছে। ডাক্তার টেংরা মাছ খেতে বলে, কারণ টেংরা মাছ খেলে রক্তশূন্যতা দূর হয়। সত্যিই আপনি খুবই গুরুত্বপূর্ণ কিছু কথা বলেছেন এবং আপনার টেংরা মাছের রেসিপি দেখেই খেতে ইচ্ছা করছে। এত মজাদার রেসিপি আপনি তৈরি করেছেন। আপনার হাতের কাছে কোন কিছু যদি থাকে সেটি খেতে মন চায় তাঁর রেহাই নেই। কথাটি আমার খুবই ভালো লেগেছে। কারণ আপনি খুবই মজাদার রান্নার রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করেন। আজকের রেসিপিটা দেখে খুবই সুস্বাদু মনে হচ্ছে।এই মজাদার রেসিপি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা।
উপকারের বিষয়টি সত্য, আর এই কারনে আমি টেংরা মাঝের ঝোলটা একটু বেশী খাই যদিও তরকারির ঝোল আমার খুব একটা পছন্দ না। এখন আর আগের মতো বড় টেংরা পাওয়া যায় না, তাই টেংরা মাঝের ডিমের স্বাদও ঠিক মতো নিতে পারি না। আপনার রান্নায় সব সময়ই ঝোলের পরিমানটা একটু বেশী থাকে হি হি হি। না রান্নাটা দারুণ হয়েছে।
কিন্তু আমি আবার ঝোল খুব পছন্দ করি, ঝোল নাহলে আমার ভালো লাগে না 😀।
বড়ো টেংরা এখন আসলেই পাওয়া খুব মুশকিল, এখন সব চাষ করা তা বাজারে আসেতো, বড়ো হওয়ার আগেই তুলে বিক্রি করে দিচ্ছে। পেটে ডিম্ থাকলে মনে হয় এটা বড়ো😅।
টেংরা মাছ সত্যিই অনেক মজার মাছ। টেংরা মাছ কিন্তু আমি কাটা সহ খেয়ে নেই। ডিম থাকলে টেস্ট সম্পুর্ন চেঞ্জ হয়ে যায়, আমার খুবই ভাল লাগে খেতে। টেংরা মাছের এত গুনাগুন আছে জানতাম না, আগে জানলে ত আরো বেশি করে খেতাম, হা হা। আগে পুকুর খালে বিলে বরশি দিয়েও এই মাছ ধরতাম। পুকুরের টেংরা খেতে কিন্তু অনেক মজার।আপনি পেপে ঠিক সময়ে দেখেছেন বলে রান্না করতে পেরেছেন। আমার বাসায় অনেক সবজি ফ্রিজের কোনায় লুকিয়ে থাকার কারনে নষ্ট হয়ে যায়। যাই হোক আপনার আলু আর পেপে দিয়ে টেংরা মাছের ঝোল রান্নার রেসিপি খুব ভাল হয়েছে। অনেক ধাপ ফলো করে আপনি রান্না করেছেন। টেংরা মাছ, পেপে আর আলু ভেজে পরে মসলা দিয়ে খুব সুন্দর একটি রেসিপি তৈরি করেছেন। দেখে মনে হচ্ছে খুব মজার হবে। ধন্যবাদ দাদা।
ছোটবেলায় এই টেংরা মাছ ধরতে গিয়ে কতো যে ব্যথা পেয়েছি। টেংরা মাছের কাটার গোতা যে খেয়েছে সেই বুঝে কেমন যন্ত্রণার। আপনার মতো আমারও টেংরা মাছের ডিম খেতে ভালো লাগে। আর এ মাছের উপকারিতাও অনেক। পেঁপে, আলু দিয়ে মজাদার করে রেসিপিটি তৈরি করলেন। ধন্যবাদ দাদা
দাদা, আপনি একদম ঠিক কথা বলেছেন দেশি জিওল মাছ গুলো রোগীর ঔষধ ডাক্তারা বলে থাকেন। বিশেষ করে রক্তশূন্যতার জন্য দেশি জিওল মাছ অথবা টেংরা মাছ খুবই খুবই উপকারী। দাদা,টেংরা মাছ আমি কখনো কোন সবজি দিয়ে রান্না করে খায় নি, অথবা কখনো ভাজি করে খাওয়া হয়নি।দাদা, আপনি আজকে যে রেসিপিটি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন এরমধ্যে টেংরা মাছ আপনি আগে ভেজে নিয়েছেন তার পর পেঁপে দিয়ে রান্না করেছেন দেখে খুব লোভ লাগছে। দেশি টেংরা মাছ আমাদের এখানে তেমন একটা পাওয়া যায় না। ধন্যবাদ দাদা,এতো সুস্বাদু এবং পুষ্টিকর একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।।
নদীর দেশি টেংরা মাছগুলো আমারও খুব পছন্দের। এই মাছ দিয়ে তরকারি রান্না করলে এর স্বাদ দ্বিগুণ বেড়ে যায়। পেঁপেও আমাদের শরীরের জন্য ভীষণ উপকারী একটি সবজি। আমাদের বাসায় প্রায় সময় আমরা পেঁপে বিভিন্নভাবে রান্না করে খাই। তবে পেঁপের সাথে আলু খুব একটা দেই না। আপনার রেসিপির কালার টি দেখে বোঝা যাচ্ছে ভীষণ মজাদার হয়েছে। ধন্যবাদ দাদা ভাই সুন্দর এই পোস্টটি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য এবং সত্যিই আপনার পোস্টগুলো থেকে অনেক কিছু শেখার রয়েছে।
আসলেই দাদা অনেক দিন হলো টেংরা মাছ খাওয়া হয় না ৷ কিন্তু টেংরা মাছের সুস্বাদু স্বাদের কথা এখনো ভুলিনি ৷ আপনার রেসিপি অনেক লোভনীয় হয়েছে ৷ অনেক সুন্দর ভাবে ধাপে ধারে রেসিপিটি শেয়ার করেছেন ৷ যাই হোক দাদা এই টেংরা মাছের অনেক ইতিহাস মনে পড়ে গেলো ৷ ছোট বেলায় এই মাছ ধরতে গিয়ে কত ব্যথা যে সহ্য করতে হয়েছে ! আসলেই এই মাছে খেতে যেমন স্বাদের তেমন উপকারিতাও আছে ৷ ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য ৷
টেংরা মাছ সত্যিই শরীরের জন্য অনেক উপকারী মাছ। আমার রক্তস্বল্পতা আছে ডাক্তারের কাছে গেলেই শুধু শিং মাছ টেংরা মাছ খেতে বলে। আমি শিং মাছ একদম খেতে পারিনা তাই বাজারে গেলে টেংরা মাছ চোখে পড়লেই কিনে নিয়ে আসি সে যত দামেই হোক না কেন। টেংরা মাছের ঝোল আমার খুবই প্রিয় একটি খাবার সে যা দিয়েই রান্না করা হোক না কেন। দাদা ফ্রিজে থাকা সবজির মধ্যে পুরোনো সবজি আগে চালান করাই ভালো🙂 আমিও তাই করি তা না হলে পরে ফেলে দিতে হয়, এখন যা জিনিসের দাম তাতে করে কিছুই ফেলানো যায় না। পেঁপে দিয়ে টেংরা মাছের ঝোল রেসিপি টি চমৎকার হয়েছে। দাদা আপনি যেমন ঝোল নামনোর কিছুক্ষণ আগে আলু গলিয়ে ঝোলে দিয়ে দেন এটা আমার মা করতো তাতে ঝোল টা একটু গাঢ় হয়ে যায়, এখন আমিও করি। খুব সুন্দর একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা।
শিং, টেংরা এইগুলো খেতে যেমন স্বাদ তেমনি উপকারী মাছ। শিং মাছ আমি মাঝেমধ্যে কিনি, এই মাছের দাম টেংরার থেকেও বেশি। এইসব মাছগুলো আগের মতো সেই পরিমানে পাওয়া যায় না, তাই এর দামও দিনদিন বৃদ্ধি পাচ্ছে।
একদম ঠিক বলেছেন দাদা, শিং মাছের প্রচুর দাম বেড়ে গেছে আবার এখন দেশি শিং মাছ পাওয়াও কঠিন। বাজারে যেগুলো পাওয়া যায় বেশিরভাগ চাষের মাছ ওগুলো খেতে একদম খেতে ভালো লাগে না। যখন দেশি টেংরা শিং মাছ পাই তখন কিনি। ধন্যবাদ দাদা।🙏
এটা অবশ্য ভালো বলেছেন দাদা কোন কিছু খাওয়ার ইচ্ছা হলে আর হাতের কাছে থাকলে সেটা ঝটপট বানিয়ে খেয়ে ফেলেন। অনেক সময় হাতের কাছে জিনিস থাকলেও আলসেমি করে আমার বানাতে ইচ্ছা করে না। তাছাড়া যে কোনো খাবারই অনেকদিন পর খেলে তার মজাটা অন্যরকম লাগে। দেশি যে কোন জিনিসই খেতে অনেক ভালো লাগে। খাল বিলের টেংরা এখন মনে হয় তেমন একটা পাওয়া যায় না। সব জায়গায় শুধু চাষের। মাঝেমধ্যে আমারও এমন হয় যে সবজি নিচে পড়ে যায় । অনেকদিন পর বের করলে দেখা যায় যে নষ্ট হয়ে যায়। তাও তো আপনি আগেই বের করতে পেরেছেন এবং সুস্বাদু করে টেংরা দিয়ে রান্না করে ফেলেছেন। শেষে গিয়ে একদম ভুনা ভুনা করে ফেলেছেন ঝোল শুকিয়ে। খেতে মনে হয় খুবই সুস্বাদু হয়েছিল । দেখে তো তাই মনে হচ্ছে।
আলসেমি আমারও আছে, যখন লাগে তখন আর কোনোকিছুই ইচ্ছা করে না। তবে খাবার জিনিস দেখলে আমার অলসতা আবার কেটে যায় 😀। খেতে ভালোবাসি খুব, যেকোনো খাবার আমার খেতে ভালো লাগে সত্যি কথা বলতে গেলে, অরুচি আসে না, তাই হাতের কাছে খাবার জিনিস যাই থাকুক না কেন কোনোকিছু করে খেয়ে নেই।