বেগুনের সাথে শোল মাছের রেসিপি ।। বাঙালি রেসিপি
হ্যালো বন্ধুরা, সবাই কেমন আছেন? আশা করি সবাই ভালো আছেন। সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানিয়ে আজকের ব্লগটি শুরু করছি।
আজকে আপনাদের সাথে একটা রেসিপি শেয়ার করে নেবো। আজকে আমি শোল মাছের রেসিপি তৈরি করেছি। শোল মাছ স্বাদের দিক থেকে খুবই ভালো লাগে। তবে আমার কাছে তরকারিতে বেশি ভালো লাগে, ভাজা একদমই ভালো লাগে না শোল মাছের। শোল মাছ একমাত্র তরকারিতেই বেশি মজাদার হয়ে থাকে। আর আমার কাছে তরকারি হিসেবে বেগুনটাই বেশি ভালো লাগে তাই তরকারি হিসেবে বেগুন বেছে নিয়েছিলাম আজকে। আমার বেগুন খেতে অনেক ভালো লাগে তাই প্রায় সময় আমি বেগুনটিকেই নির্বাচন করি তরকারির ক্ষেত্রে । বেগুন এর স্বাদটা এতো সুন্দর লাগে যে মাছের তরকারিগুলো মজাদার হয়ে ওঠে, বিশেষ করে এই শোল মাছের। আপনারাও খেয়ে দেখবেন, আশা করি খেয়ে বেশ মজা পাবেন। যাইহোক এখন আমি এই রেসিপিটির মূল পর্বের দিকে চলে যাবো।
☀প্রয়োজনীয় উপকরণসমূহ:☀
❣এখন রেসিপিটি যেভাবে তৈরি করলাম---
✠প্রস্তুত প্রণালী:✠
➤শোল মাছটিকে প্রথমে আমি সাইজ করে কেটে নিয়েছিলাম এবং পরে জল দিয়ে ভালো করে ধুয়ে নিয়েছিলাম। এরপর নতুন আলুর খোসা ফেলে ছোট ছোট সাইজ করে কেটে নিয়েছিলাম।
➤বেগুনটিকে ছোট ছোট সাইজ করে কেটে নিয়েছিলাম। এরপর পেঁয়াজ, রসুনের খোসা ফেলে দিয়ে পেঁয়াজ কুচি করে নিয়েছিলাম এবং পরে রসুনের কোয়াগুলোও আলাদা করে নিয়েছিলাম। কাঁচা লঙ্কাগুলো কেটে নিয়েছিলাম।
➤শোল মাছের পিচগুলোতে ১ চামচ করে লবন, হলুদ দিয়ে দিয়েছিলাম। এরপর হাত দিয়ে গায়ে ভালো করে মাখিয়ে নিয়েছিলাম।
➤শোল মাছের পিচগুলোকে ভালো করে ভেজে নিয়েছিলাম। এরপর আলুর পিচগুলো লাল মতো করে ভেজে নিয়েছিলাম।
➤বেগুনের পিচগুলো ভালো করে ভেজে নিয়েছিলাম। এরপর কড়াইতে একটু তেল দিয়ে পাঁচফোড়ন হালকা ভাজা মতো করে নিয়েছিলাম।
➤পাঁচফোড়ন হালকা ভাজা মতো হলে তাতে পেঁয়াজ কুচি আর রসুনের কোয়া দিয়ে দিয়েছিলাম। এরপর ভালো করে ভেজে নিয়েছিলাম।
➤পেঁয়াজ, রসুন ভাজা হয়ে গেলে তাতে ভেজে রাখা আলুর পিচগুলো দিয়ে দিয়েছিলাম এবং একই সাথে আবার ভাজা বেগুনের পিচগুলো তাতে দিয়ে দিয়েছিলাম।
➤ভাজা বেগুনের পিচগুলো দেওয়া হয়ে গেলে তাতে কাঁচা লঙ্কা দিয়ে দিয়েছিলাম। এরপর লবন আর হলুদ দিয়ে দিয়েছিলাম এবং পরে খুন্তি দিয়ে নেড়েচেড়ে মিশিয়ে নিয়েছিলাম।
➤মেশানো হয়ে গেলে তাতে পরিমাণমতো জল দিয়ে দিয়েছিলাম। এরপর তরকারিটা কিছুক্ষন ফুটিয়ে নিয়েছিলাম।
➤তরকারি কিছুক্ষন ফুটানোর পরে তাতে ভেজে রাখা শোল মাছের পিচগুলো দিয়ে দিয়েছিলাম। এরপর তরকারি সম্পূর্ণরূপে হয়ে আসার জন্য ১০ মিনিট অপেক্ষা করেছিলাম।
➤বেগুনের সাথে শোল মাছের একটা দারুন সুস্বাদু তরকারি হয়ে গেলে তাতে জিরা গুঁড়ো ছড়িয়ে দিয়েছিলাম। তরকারিটা খেতে ভীষণ মজাদার হয়েছিল, দেখলেই যেন মনে হবে সব একাই খেয়ে ফেলি। এখন এই রেসিপিটা দুপুরে পরিবেশন করে খাওয়ার জন্য প্রস্তুত হয়ে গেছে এবং আমি খেয়েও উঠেছি এই মজাদার তরকারি দিয়ে। আপনারা এখন ভার্চুয়ালি খেয়ে নিন 😀।
রেসিপি বাই, @winkles
শুভেচ্ছান্তে, @winkles
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
শোল মাছ এমন একটা মাছ দেখলে তাকিয়ে থাকতে ইচ্ছে করে। বিশেষ করে আমাদের এইখানের বাজারে অনেক বড় বড় শোল মাছ পাওয়া যায়। শোল মাছ আমার পছন্দের মাছের মধ্যে একটি। আলু বেগুন দিয়ে শোল মাছের রেসিপি পুরো জমে যায়। বিশেষ করে বেগুনের জন্য তরকারি নাশা নাশা একটা ভাব হয়, যা তরকারির স্বাদ বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
আপনি শোল মাছের সাথে বেগুন পছন্দ করেন এই বিষয়টা অনেক ভালো লাগলো। আমি নিজেও বেগুন অনেক পছন্দ করি। বাংলাদেশে বেগুনের দাম বেড়ে ৭০ টাকা হইছে। যাইহোক, আপনি প্রথমে আলু বেগুন ভেজে নিয়েছেন যা তরকারির স্বাদ বৃদ্ধিতে ভালো কাজে আসে। আমিও তরকারি তেলে ভেজে রান্না করার ট্রাই করি যখন কোনো স্পেশাল কিছু রান্না করি।
দাদা, আপনি প্রতিনিয়ত আমাদের সুন্দর সুন্দর রেসিপি উপহার দিয়ে যাচ্ছেন। আপনার প্রতিটি রেসিপি থেকে নতুন নতুন বিষয় সম্পর্কে ধারণা পাচ্ছি। আর আমার সব চেয়ে ভালো লাগে আপনার উপস্থাপনা। আপনি খুব সুন্দর ভাবে a-z বর্ণনার মাধ্যমে রেসিপি তৈরি করেন। দাদা, অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। ❣️❣️❣️🤟
বাহ,বেগুন আমার খুবই প্রিয়।আর বেগুন দিয়ে খাল-বিলের এইসব শোল মাছ খুবই টেস্টি হয় খেতে।যদিও আমি এই মাছ খাই না।তবে এইসব মাছে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন ও পুষ্টি থাকে।তবে এটি ভাজা খেতে ভালো লাগে কিনা আমার জানা নেই, বেগুন দিয়ে যেকোনো মাছ খুবই স্বাদের খেতে হয়।যদিও আমার একটু এলার্জি আছে তবে আমি বেগুন খাওয়া ছাড়ি না।বেগুন প্রায় প্রতিদিনই কিছু না কিছু করে খাওয়া হয়।আমি শুনেছি আমার মা-বাবার মুখে এই মাছ খেতে খুবই টেস্টি।তাছাড়া এই মাছে কাঁটা খুবই কম হওয়ায় বাচ্চা থেকে বড়োরা সবাই তৃপ্তি করে খেতে পারে।এইসব মাছে মসলার পরিমাণ বেশি দিলে আরও বেশি ভালো হয় খেতে।তাছাড়া বহু মানুষ শোল মাছ খেতে খুব পছন্দ করে।আপনার রেসিপিটি খুবই সুন্দর হয়েছে দাদা👌।তরকারির কালারটি খুব সুন্দর হয়েছে, মনে হচ্ছে সেই টেস্টি হয়েছে খেতে। ধন্যবাদ দাদা,ভালো থাকবেন।শুভকামনা রইলো আপনার জন্য।
ওয়াও ভাইয়া আপনি আমার পছন্দের বেগুনের রেসিপি দিয়েছেন তাও আবার শোল মাছ দিয়ে। শোল মাছ খুবই মজার একটি মাছ। শোল মাছ দিয়ে যে কোন তরকারি রান্না করলেই তরকারিটি খুবই সুস্বাদু হয় খেতে খুবই ভালো লাগে। আর আপনিতো বেগুন দিয়ে শোল মাছের রেসিপি করেছেন। দেখতে সত্যিই খুব লোভনীয় লাগছে। আপনার রান্না করার রেসিপি গুলো দেখতে সবসময় খুব লোভনীয় হয়। আপনি এতো সুন্দর করে রেসিপিগুলো তৈরি করেন আপনার রেসিপি গুলো দেখে খুব খেতে ইচ্ছে করে। আপনার রেসিপি গুলো দেখে আর লোভ সামলাতে পারিনা। কথায় আছে মাছে ভাতে বাঙালি তাই বাঙালিরা মাছ খেতে খুবই পছন্দ করে ও মাছ দিয়ে খুব মজার মজার রেসিপি তৈরি করে। তাই মাছের রেসিপি গুলো দেখলে লোভ সামলাতে পারেনা। আপনিও ভাইয়া প্রতিনিয়ত খুব মজার মজার মাছের রেসিপি তৈরি করেন। এত সুন্দর করে বেগুন এবং শোল মাছ দিয়ে সুস্বাদু রেসিপি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া। আপনার জন্য রইল অনেক অনেক শুভেচ্ছা ও শুভকামনা ভালো থাকবেন সব সময় ভাইয়া।
বেগুনের সাথে শোল মাছের রেসিপি ।। বাঙালি রেসিপি দেখে মাছ বাজারের কথা খুব মনে পড়ে যায়।আমাদের বাড়ি থেকে মাছ বাজার খুব কাছেই।দোকানদারের মুখ থেকে শুনতে পাচ্ছিলাম বড় বড় শোল মাছ বড় বড় শোল মাছ বড় বড় শোল মাছ।ফুরিয়ে যাওয়ার আগেই কিনে নিন ফুরিয়ে যাওয়ার আগেই কিনে নিন।শেষ হলে আর পাবেন না। ঠিক আবার আব্বাও শোল মাছ অনেক পছন্দ করত আমি যদিও কোনো মাছ খাইনা তবে শোল মাছের শুটকি আমার অনেক বেশি প্রিয়।শোল মাছের শুটকি পেঁয়াজ রসুন দিয়ে ভুনা করলে অনেক বেশি মজা লাগে।ঠিক জিভে লেগে থাকার মত।এখনো সুযোগ পেলে আমি শোল মাছের শুটকি নিজেই কিনে আনি।এবং শোল মাছের শুটকি আমার বাবাসহ আমাদের পরিবারে প্রত্যেকটা মানুষই খুবই পছন্দ করেন।আমাদের এদিকে শোল মাছের শুটকির প্রচুর দাম।সাধারণ মানুষের ক্রয় ক্ষমতার বাইরে।
আপনার বেগুন দিয়ে শোল মাছের রেসিপি দেখে আমার অনেক পুরনো কথাই মনে পড়ে গেল।রেসিপির প্রতিটি ধাপ আপনি খুবই সুন্দর এবং সহজভাবে আমাদের সামনে তুলে ধরেছেন ঠিক বরাবরের মতই।রেসিপির কালারটা যেমন আকর্ষণীয় তেমনি মনকাড়া হয়েছে।দেখে মনে হচ্ছে অনেক সুস্বাদু ও মজাদার হয়েছে এত সুন্দর একটি রেসিপি আমাদের সাথে তুলে ধরার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন শুভকামনা সবসময় ভালোবাসা অবিরাম♥♥
দাদা আজকে আপনার শোল মাছের রেসিপি দেখে অনেক লোভনীয় মনে হচ্ছে। এই রেসিপিটা অনেক সুস্বাদু হয়েছেন। যদি রেসিপি খেয়ে দেখতে পারতাম তাহলে খুবই ভাল লাগত। আসলে শোল মাছের রেসিপি অনেক সুস্বাদু হয়। আর বেগুন দিয়ে শোল মাছের রেসিপি খেতে বেশি মজা লাগে। আমি কিছুদিন আগে আমার বন্ধুর বাড়ীতে দাওয়াতে গিয়েছিলাম। তারা বেগুন এবং আলু দিয়ে শোল মাছের রেসিপি তৈরি করেছিল।ওই দিন আমি শোল মাছের রেসিপি খেয়েছিলাম এবং শোল মাছের রেসিপি অনেক মজাদার হয়েছিল। আজকে আপনার তৈরি করা শোল মাছের রেসিপি দেখে সেই দিনের কথা মনে পড়ল। আপনার রেসিপি দেখে মনে হচ্ছে খুবি সুস্বাদু হয়েছে। আপনি শোল মাছের রেসিপি বেগুন দিয়ে খুবই মজাদার ভাবে রেসিপি তৈরি করেছেন। আসলে শোল মাছ ভাজি খেতে খুবই ভালো লাগে না। শোল মাছের রেসিপি গুলো তরকারি দিয়ে খেতেই বেশি সুস্বাদু হয়। বিশেষ করে শোল মাছ আলু ও বেগুন দিয়ে রান্না করা যায়।তবে বেগুন দিয়ে যে কোন রেসিপি তৈরি করা যায়। আপনি বেগুন দিয়ে শোল মাছের রেসিপি তৈরি করলেন। আপনারা শোল মাছের রেসিপি যদি খেতে পারতাম তাহলে খুবই ভালো হতো। শোল মাছের রেসিপি উপস্থাপন আমার খুবই ভালো লেগেছে। সুন্দরভাবে পরিবেশন করেছেন। আপনার আজকের শোল মাছের রেসিপি খুবই ভালো লেগেছে। আপনার উপস্থাপন দেখে আমিও রেসিপি তৈরি করা শিখতে পারলাম। পরবর্তীতে আমিও বেগুন দিয়ে শোল মাছের রেসিপি তৈরি করব। আপনার জন্য রইল শুভকামনা।
ঠিকই বলেছেন দাদা শোল মাছ ভাজা খুব একটা ভালো লাগে না। আমার আম্মু একটি মাছই না ভেজে রান্না করে এটা হলো শোল মাছ। প্রতিদিন এই দুপুরে আপনার সব সুস্বাদু রেসিপি দেখলে আর নিজেকে সামলে রাখতে পারি না। আলু বেগুন দিয়ে শোল মাছের রেসিপি টা দারুণ হয়েছে। এবং বেশ লোভনীয় লাগছে। ধন্যবাদ দাদা আমাদের সাথে প্রতিনিয়ত এমন সুন্দর রেসিপি পোস্ট শেয়ার করার জন্য।।।
দাদা আপনার তৈরি করা রেসিপি মানেই হচ্ছে দারুন কিছু। কারণ আপনার রেসিপি আমার কাছে খুবই ভালো লাগেছে। আপনি এত সুন্দর ভাবে আপনার এই রিসিপ উপস্থাপন করেছেন দেখে মনে হচ্ছে এখনই ছুটে চলে যাই আপনার কাছে। শোল মাছ দিয়ে এত মজার একটি রেসিপি তৈরি করেছেন দাদা মনে হচ্ছে যেন আপনার বাসায় দাওয়াত নেই। কিন্তু দুঃখের বিষয় একটাই আপনার ও আমার মাঝে দূরত্ব অনেক বেশি। যাইহোক দূরত্ব কোন ব্যাপার নয় যদি মনের মিল থাকে তাহলে সবকিছুই কাছাকাছি হওয়া সম্ভব। আপনাকে আমি যতই দেখি ততই মুগ্ধ হয়ে যাই দাদা। কারণ আপনি আপনার রন্ধনশিল্পের দক্ষতায় এত মজার রেসিপি তৈরি করেন যেগুলো আমার কাছে খুবই ভালো লাগে। আর আপনার পছন্দের খাবারের সাথে আমার পছন্দের খাবারের অনেক মিল রয়েছে। আমি খেয়াল করে দেখেছি আপনি বেগুন খেতে অনেক পছন্দ করেন। সত্যি কথা বলতে আমিও বেগুন খেতে অনেক পছন্দ করি। বেগুন ও আলুর সাথে শোল মাছের রেসিপি দেখে রীতিমতো জিভে জল চলে এসেছে। একে তো দুপুরবেলা তার উপর এত মজার রেসিপি সবকিছু মিলে মিশে অন্যরকম অনুভূতি হচ্ছে। হয়তো এই রেসিপি খেতে অনেক বেশি ইচ্ছা করছে😋। কি আর করার আপনি যেহেতু আপনার তৈরি করা এই মজার রেসিপি অনেক মজা করে খেয়েছেন তাই আমাদেরকেও ভার্চুয়ালি এই খাবারের স্বাদ গ্রহণ করতে হবে। তবে আপনি অনেক তৃপ্তি করে খেয়েছেন এটা দেখেই আমাদের অনেক ভালো লেগেছে। কারণ আপনি আপনার প্রিয় এই রেসিপি নিজের হাতে তৈরি করে আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন এতেই আমরা অনেক খুশি। দাদা আপনি আমাদের সকলের অনেক প্রিয়। তাই প্রিয় মানুষটি যদি তার পছন্দের রেসিপি খেয়ে তৃপ্তি পায় ও পেট ভরে দুপুরবেলায় খেতে পারে এটা দেখে আমাদের মনে তৃপ্তি আসে। আর আপনার রেসিপিগুলো আমার কাছে এতটাই ভালো লাগে যে আমি আপনার রেসিপি পোস্ট গুলো দেখে দেখে নতুন ভাবে রেসিপি তৈরি করা শিখছি। আর মজার রেসিপি তৈরি করে সকলের মাঝে শেয়ার করার জন্য অনুপ্রেরণা পাচ্ছি। আমি আপনার কাছ থেকে যে রেসিপিগুলো শিখেছি সেই রেসিপির মাধ্যমে আমি নিজে নিজে চেষ্টা করি মজার রেসিপি তৈরি করার। যদিও আমি আপনার মত দক্ষ রন্ধনশিল্পী নই। তবে আমি যেহেতু আপনার রেসিপিগুলো দেখে দেখে নতুন ভাবে রেসিপি শিখছি। সবকিছুর জন্য আমি আপনাকে ধন্যবাদ জানাতে চাই দাদা। কারণ আমি আপনার কাছেই শিখেছি নতুন নতুন রেসিপি তৈরি ও নতুনভাবে রেসিপি তৈরি। রান্নার শেষে জিরার গুঁড়া দিয়েছেন দেখে মনে হচ্ছে খেতে আরো বেশী মজাদার হয়েছে। সবকিছু মিলিয়ে আপনি খুব সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন। রেসিপি তৈরির যে দক্ষতা ও রন্ধনশিল্পের যে নিপুণতা তা আপনাকে দেখলেই বোঝা যায় দাদা। আপনার রন্ধনশিল্পের দক্ষতা ও নিপুণতা দেখে আমার খুবই ভালো লেগেছে। অনেক মজার একটি রেসিপি আপনার রন্ধনশিল্পের দক্ষতায় আরো মজার করে তৈরি করেছেন দাদা। সত্যি দাদা আমি মাঝে মাঝে আপনার রেসিপিগুলো দেখে নিজে তৈরী করার চেষ্টা করি। আপনি হচ্ছেন আমার অনুপ্রেরণা দাদা। অনেক মজার একটি রেসিপি তৈরি করে সকলের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি দাদা। সেইসাথে আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা ও ভালোবাসা রইলো। 💝💝💝💝💝
দুপুরবেলা এত মজার একটি রেসিপি শেয়ার করেছেন দাদা মন চাচ্ছে আমিও গরম ভাত নিয়ে বসে পড়ি খাওয়ার জন্য😋😋। তবে দুঃখের বিষয় একটাই আপনি হয়তো অনেক মজা করে এই রেসিপি খেয়েছেন। আর আমরা দেখে শুধু আফসোস করলাম। দাদা আপনি এত মজার একটি রেসিপি তৈরি করেছেন যে দেখেই খেতে ইচ্ছা করছে। খুবই মজার একটি রেসিপি তৈরি করেছেন আপনি আজকে। বেগুন ও আলু দিয়ে শোল মাছ রান্না করলে খেতে খুবই ভালো লাগে।নদীর পানি যখন কমে আসে তখন এই শোল মাছ বেশি পাওয়া যায়। শোল মাছ ভুনা খেতে যেমন ভালো লাগে তেমনি বেগুন ও আলু দিয়ে রান্না করলেও ভালো লাগে খেতে। দাদা আপনি এত মজার একটি রেসিপি তৈরি করেছেন যে দেখেই মনে হচ্ছে খেতে সুস্বাদু হয়েছে। আপনি অনেক সুন্দর করে আপনার রেসিপি তৈরির ধাপ গুলো উপস্থাপন করেছেন দাদা। আসলে মাঝে মাঝে এটা ভেবে অবাক হয়ে যাই আপনি কি করে এত ধৈর্য নিয়ে আপনার এই রেসিপি গুলো তৈরি করেন। রেসিপি তৈরীর মূল বিষয় হলো রেসিপি তৈরিতে দক্ষতা ও ধৈর্যশীলতা। আসলে ধৈর্যশীল ব্যক্তি যখন তার দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে রেসিপি তৈরি করে তখন সেই রেসিপি খেতে অনেক ভালো লাগে। আমার সবচেয়ে বেশি ভালো লাগে আপনি সবজি ও মাছ অনেক সুন্দর ভাবে তেলে ভেজে নিয়ে এরপর রান্না করেন। আপনার রেসিপি গুলো দেখতে যেমন লোভনীয় হয় খেতে নিশ্চয়ই অনেক লোভনীয় হয়। বেগুন ও আলু দিয়ে আপনি খুবই সুন্দর ভাবে শোল মাছের রেসিপি তৈরি করেছেন। আসলে আমরা বাঙালীরা মাছ খেতে যেমন পছন্দ করি তেমনি মাছের বিভিন্ন রেসিপি অনেক পছন্দ করি। বাঙালির প্রিয় খাবারের তালিকায় শোল মাছের নাম অনেক উপরে। শরীর মাছ খেতে সবাই পছন্দ করে। নদী-নালার পানি যখন অনেকটা শুকিয়ে আসে তখন এই মাছ বেশি পাওয়া যায়। নদীর এই মাছগুলো খেতে অনেক ভালো লাগে। আমিও শোল মাছ খেতে অনেক পছন্দ করি। আপনার কাছে শোল মাছ রান্নার অনেক সুন্দর একটি রেসিপি শিখলাম দাদা। আপনার রেসিপিগুলো যতই দেখি ততই মুগ্ধ হয়ে যাই দাদা। কারণ আপনার এই রেসিপির মাঝে সব সময় নতুনত্ব রয়েছে। আপনার এই মজার রেসিপি দেখতে যেমন ভালো হয়েছে তেমনি খেতেও নিশ্চয়ই অনেক ভালো হয়েছে। অনেক সুন্দর ভাবে আপনার এই রেসিপি তৈরীর পদ্ধতি উপস্থাপন করেছেন এবং আমাদেরকে শেখার সুযোগ করে দিয়েছেন এ জন্য আপনাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি দাদা।
বেগুনের সাথে শোল মাছ ভীষণ মজাদার। আসলে শোল মাছের তরকারি গুলো খুব মজার হয়। তবে আমার কাছে বেশিরভাগ সময় শোল মাছের ঝাল ভুনা খুব ভালো লাগে। দাদাভাই আপনার রেসিপি দেখে বোঝা যাচ্ছে বেশ ঝাল ঝাল এবং মাখামাখা হয়েছে।এই দুপুরবেলা রেসিপিটি দেখে কি যে লোভ লাগছে,তা বলে বোঝাতে পারবোনা। দাদাভাই আমার কাছে সবচেয়ে ভালো লেগেছে,যে আপনি পুরো তরকারি রান্না করার আগে এর গুরুত্বপূর্ণ উপকরণগুলো ভালোভাবে তেলে ভেজে নেন। আমার সত্যিই মনে হয় যে এতে তরকারির স্বাদ দ্বিগুণ বৃদ্ধি পায়। বেগুন বোধহয় আমার মতো আপনার ও প্রিয় তরকারি।মাছ দিয়ে এভাবে ভেজে ভুনা করলে বা তরকারি রান্না করলে অনেক বেশী মজাদার হয়। যদিও এখন এলার্জি এর কারণে খুব একটা খাওয়া হয়না। তবে আগে বেগুন ছাড়া আমার চলতোই না।এখন খাওয়ার পর কষ্ট করতে হলেও, এর স্বাদ এর কথা মনে পড়লে একটু খেয়েই ফেলি। ধন্যবাদ দাদা ভাই এত মজাদার রেসিপি গুলো আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য। আপনার জন্য আমার পক্ষ থেকে অনেক বেশি ভালোবাসা ও শুভেচ্ছা রইল। দীর্ঘজীবী হোন, ভালো থাকুন এবং সুস্থ্য থাকুন এই কামনাই করি।
অনেক সুন্দর হয়েছে আপনার তৈরি রেসিপি টি।প্রেজেন্টেশন ও অনেক ভালো হয়েছে।প্রতিটি ধাপ ও অনেক সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন। যা আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে। ধন্যবাদ ভাইয়া এত সুন্দর একটি রেসিপি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।