দূর্গা পুজো ২০২৩ ( পর্ব ১৩ )
হ্যালো বন্ধুরা, সবাই কেমন আছেন? আশা করি সবাই ভালো আছেন। সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানিয়ে আজকের ব্লগটি শুরু করছি। |
---|
![]() |
---|
Photo by @winkles
![]() |
---|
Photo by @winkles
![]() |
---|
Photo by @winkles
আজকে আপনাদের সাথে দূর্গা পুজোর আরো কিছু আলোকচিত্র শেয়ার করে নেবো। বারো তম পর্বে দুটি স্থানের পুজোর বেশ কিছু আলোকচিত্র তুলে ধরেছিলাম। এই পর্বে যে স্থানের পুজোর আলোকচিত্র শেয়ার করবো, এটা সবথেকে বড়ো একটি পুজো প্যান্ডেল আর ঐতিহ্যবাহী। এই স্থানের লাইটিংগুলি যেমন চমৎকার তেমন চারিপাশটা সাজানোর সিস্টেমটাও দারুন। তাদের গেটের থেকে শুরু করে লাইটিংগুলো চোখ ধাঁধানো ছিল। প্রতিটা লাইটিং এতো সুন্দর করে সাজিয়েছে যে, এইগুলো দেখতে বারংবার দৃষ্টি আকর্ষিত করবে। প্রথম গেটে তারা যে লাইটিংগুলো সাজিয়েছে সেটা বিভিন্ন নকশার মাধ্যমে ছিল, যেমন- উপরে রাধা-কৃষ্ণ এর ডিজাইনতো ছিল আর সাথে বিভিন্ন পাখি, ফুলের নকশাও ছিল।
![]() |
---|
Photo by @winkles
![]() |
---|
Photo by @winkles
![]() |
---|
Photo by @winkles
এরপর তারা যে লাইটিং এর ডিজাইন তুলে ধরেছে সেটাতে পুরীর জগন্নাথ মন্দির এবং জগন্নাথ দেবের প্রতিচ্ছবিও ফুটিয়ে তুলেছে। এছাড়া তারা আরো একটা ডিজাইন তুলে ধরেছে, যেমন- এই লাইটিং এর মাধ্যমে দেখিয়েছে যে উপরে দুই পাশে কিছু লোক প্যারাস্যুট এর মাধ্যমে উড়ছে বা উপর থেকে নিচে নামছে এইরকম একটা দৃশ্য তুলে ধরেছে। আর এখানে প্রচুর লোক হয়, লাইনও হয় অনেক লম্বা। এটি বনগাঁর টালিখোলার দিকে অবস্থিত আর এই ক্লাবটির নাম হলো "এগিয়ে চলো সংঘ"।
![]() |
---|
Photo by @winkles
![]() |
---|
Photo by @winkles
![]() |
---|
Photo by @winkles
![]() |
---|
Photo by @winkles
এইখানে প্রতিবারই বড়ো করে প্ল্যান করে, গতবার এইরকমই একটা বাইরের দেশের কিছু একটা নিয়ে এসেছিলো। আর এইবার দুবাই তুলে নিয়ে এসেছে, মানে তাদের এইবারের থিম ছিল "দুবাইয়ের মিরাক্কেল হাউস"। প্যান্ডেলটির কাছে গিয়ে যেন সত্যিই মনে হচ্ছিলো দুবাইয়ের মিরাক্কেল হাউস, এতো সুন্দর লাগছিলো। আসলে ডিজাইন এমনভাবে সাজিয়ে তুলেছে যে দেখে সত্যিকারের মতো মনে হচ্ছিলো।
![]() |
---|
Photo by @winkles
![]() |
---|
Photo by @winkles
![]() |
---|
Photo by @winkles
এছাড়া সামনে জলের ফ্লোরাগুলো দারুণভাবে সাজিয়েছে আর মাঝখানে দুটি মূর্তিও বসানো ছিল, ফলে দেখতে আরো ভালো লাগছিলো সামনের দিক থেকে। প্যান্ডেলের ভিতরটাও অনেক বড়ো আর একদম ভিতরের ডিজাইন দেখে যেন মনে হচ্ছে কোনো বড়ো বাড়ির মতো, ডিজাইনটা সেইভাবে ফুটিয়ে তুলেছে। মায়ের মূর্তিটাও অনেক বড়ো করেছে যেটা দেখতেও অনেক সুন্দর লাগছিলো, কারণ ব্যাকগ্রাউন্ড ডিজাইনটাও অনেক সুন্দরভাবে তুলে ধরেছে। যাইহোক, দুবাইয়ের মিরাক্কেল হাউস এর এই ছিল কিছু দৃশ্য আর আলোকচিত্র।
শুভেচ্ছান্তে, @winkles
ক্যামেরা | স্যামসুং গ্যালাক্সি M33 5G |
---|---|
লোকেশন | বনগাঁ |
তারিখ | ২৩ অক্টোবর ২০২৩ |
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
![Heroism_3rd.png](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmRejDSNMUFmRz2tgu4LdFxkyoZYmsyGkCsepm3DPAocEx/Heroism_3rd.png)
![](https://steemitimages.com/0x0/https://cdn.discordapp.com/emojis/813259193313394728.gif)
![](https://steemitimages.com/0x0/https://cdn.discordapp.com/emojis/813259193313394728.gif)
![](https://steemitimages.com/0x0/https://cdn.discordapp.com/emojis/779167798706438164.gif)
দাদা দুর্গা পূজার সময় বনগাঁর সব স্থানে খুবই ইউনিক থিম এর উপরে প্যান্ডেল গুলো সাজানো হয়েছে। আর আপনি ভিন্ন ভিন্ন জায়গায় গিয়ে খুবই সুন্দর ভাবে এই প্যান্ডেল গুলোর ফটোগ্রাফি করেছেন। প্রথম তিনটা ফটোগ্রাফির মাধ্যমে অনেক সুন্দর লাইটিং দেখতে পেলাম, যেগুলো বিভিন্ন দৃশ্যের উপর করা হয়েছে। আর এই তিনটা দৃশ্য একেবারে চোখ জুড়িয়ে গিয়েছে দাদা। কারণ এরকম সুন্দর লাইটিং আমি এর আগে কোথাও দেখিনি। আপনার এই পোষ্টের মাধ্যমে দেখার সুযোগ পেলাম। আপনাদের মায়ের মূর্তিগুলোকেও দেখছি অনেক সুন্দর করে সাজানো হয়েছে দাদা। আমার কাছে তো মনে হচ্ছে সরাসরি দেখতে খুবই ভালো লেগেছিল আপনার কাছে। নিচের ফটোগ্রাফি গুলো দেখেই বুঝতে পেরেছি দাদা, অনেক মানুষের ভিড় ছিল এই প্যান্ডেলে। আর এত মানুষের মধ্য দিয়ে ফটোগ্রাফি করা খুবই মুশকিলের ব্যাপার হয়ে দাঁড়ায়। এইখানে প্রতিবারই বড় করে প্ল্যান করে এটা জেনে খুবই ভালো লাগলো। এটার থিম আমার কাছে খুবই দারুণ লেগেছে দাদা। সব মিলিয়ে পুরোটা সুন্দর করে ভাগ করে নেওয়ার জন্য ধন্যবাদ জানাই আপনাকে অনেক বেশি।
দুর্গা পুজো ২০২৩ এর প্রত্যেকটা পর্ব আমি দেখেছি বেশ ভালোভাবে, আর ১৩ তম পর্বের জন্য অপেক্ষায় ছিলাম। আর আজকে ১৩ তম অপূর্ব আপনি সুন্দর করে শেয়ার করার কারণে পুরোটা পড়তে পারলাম। আর পড়তে পেরে খুবই ভালো লেগেছে। দাদা বুঝতেই পারতেছি দুর্গাপুজোর সময় আপনি অনেক জায়গায় গিয়েছিলেন। যেগুলোর প্যান্ডেলের আলাদা আলাদা ফটোগ্রাফি করেছেন, এখন আমাদের মাঝে পর্বের মাধ্যমে শেয়ার করতেছেন। বনগাঁর টালি খোলার দিকে অবস্থিত একটি ক্লাবের ফটোগ্রাফি নিয়ে আজকে সবার মাঝে শেয়ার করলেন। আর এই ক্লাবটির নাম এগিয়ে চলো সংঘ। আর এইটার থিমটাও দেখছি এক ভিন্ন রকমের ছিল। দুবাইয়ের মিরাক্কেল হাউস থিমের উপর এটা করেছে। আর এরকম সুন্দর এবং আকর্ষণীয় লাইটিং দেখে তো আমার কাছে অসম্ভব ভালো লেগেছে। সত্যি মুগ্ধ হয়ে এক নজরে তাকিয়ে থাকার মত ছিল। নিশ্চয়ই দাদা আপনি আরো অনেকগুলো পর্ব আমাদের মাঝে শেয়ার করবেন। পরবর্তী পর্ব গুলোর মাধ্যমে আরো ভিন্ন ভিন্ন কয়েকটা প্যান্ডেলের ফটোগ্রাফি দেখতে পাবো আশা করছি। এখন অধীর অপেক্ষায় থাকলাম তাহলে পরবর্তী পর্বগুলো দেখার জন্য।
দুর্গাপূজা সম্পর্কে আপনি অনেকগুলো পোস্ট ইতোমধ্যে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। আজকে আপনি এই বিষয়ে ১৩ তম পর্ব আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন দেখে ভালো লাগলো। তবে পুজোর এই জায়গা খুব সুন্দর ভাবে লাইটিং করেছে সাজিয়েছেন দেখে খুব ভালো লাগলো। যেমন বড় একটি উৎসব তেমনই তার আয়োজন, যেন ছিল মনোমুগ্ধকর।
Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.
দাদা প্রতিবারের মতো আজকেও দারুন কিছু দূর্গাপুজোর ফটোগ্রাফি দেখলাম। যেটা সাজিয়েছে বনগাঁর টালিখোলার "এগিয়ে চলো সংঘ"। তারা আয়োজনটা অনেক বড় করেই করেছে। অনেক দুর থেকেই তাদের গেইটের আলো ছড়িয়ে পড়েছে। গেইটের মধ্যে বিভিন্ন জিনিসের আকৃতির আদলে লাইটিং করেছে। যেমন দেখলাম প্যারাসুটের আদলে কেউ গেইটের উপরে উড়ছে। আর যেটা সব থেকে বেশি সুন্দর লেগেছে সেটা হলো গাছ আর পাখির ডিজাইনটি। কাজ গুলো এত নিখঁত ভাবে করেছে যে কোথাও ভুল ধরার কোন অপশন নেই। আবার দেখলাম বাহিরে জলের ফোয়ারা করেছে। এই সিস্টেমটি আমি আর কোথাও দেখি নাই। তারা কৃত্তিম ভাবে দারুন ভাবে সাজিয়েছে। কিছুদিন আগে দাদার ফেমিলি পুরীর ভ্রমনে গিয়ে যে মন্দিরে গিয়েছিল সেই, জগন্নাথ দেবের প্রতিচ্ছবিও ফুটিয়ে তুলেছে। আবার দুবাইয়ের মিরাক্কেল হাউসকেও ফুটিয়ে তুলেছে। সব মিলিয়ে অসাধারন একটি প্যান্ডেল তারা তৈরী করেছে। ধন্যবাদ দাদা।
দাদা আপনি অনেক সুন্দর করে প্রতিনিয়ত আমাদের মাঝে দুর্গাপূজা ২০২৩ এর পর্ব গুলো শেয়ার করে আসতেছে। দেখতে দেখতে দুর্গা পুজো 2023 এর 13 তম পর্ব শেষ হয়ে গিয়েছে। আর এই পর্বে এগিয়ে চলো সংঘ ক্লাবের বেশ কিছু আলোকচিত্র দেখেই তো আমি একেবারে মুগ্ধ হয়ে তাকিয়ে ছিলাম। আপনার করা ফটোগ্রাফি গুলোর দিকে। কারণ এরকম লাইটিং সত্যি আমাকে খুব মুগ্ধ করেছে দাদা। এটা অনেক বড় এবং ঐতিহ্যবাহী ভাবে হয়েছে যা প্রথমেই দেখে বুঝতে পেরেছি দাদা। সত্যি দাদা এই ফটোগ্রাফি গুলো আমি যতই দেখছিলাম ততই ভালো লাগছিল আমার কাছে। আর তোদের এই বাড়ির থিম ছিল দুবাইয়ের মিরাক্কেল হাউস। বিভিন্ন চিত্রের মাধ্যমে লাইটিং গুলোকে তুলে ধরেছে যেগুলো সত্যি চোখে ধাঁধানো ছিল। এটার ভেতরের ডিজাইন টা দেখে ও ভালো লেগেছে অনেক বেশি। সুন্দর করে সবগুলো ফটোগ্রাফি করেছেন আর সবার মাঝে ভাগ করে নিয়েছেন এই পর্বের মাধ্যমে এটা দেখে ভালো লাগলো। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই দাদা সুন্দর করে সবার মাঝে শেয়ার করার জন্য।
আপনি দুর্গা পূজা ২০০৩ সালের ১৩ তম পর্ব শেয়ার করলেন। সত্যি কথা বলতে দাদা আপনার শেয়ার করা দূর্গা পূজার ফটোগ্রাফি গুলো অসাধারণ ছিল বলতে হয়। কারণ আপনার বর্ণনা মাধ্যমে যতটুকু জানতে পেরেছি এই পুজো মন্ডপের জন্য অনেক টাকা খরচ করা হয়। তাছাড়া গেটের সামনে যে সুন্দর করে লাইটিং করে সাজানো হয়েছে। নকশাগুলো দেখতে খুবই সুন্দর ছিল।
দুর্গাপূজো ২০২৩ এর ১৩ তম পর্বটা দাদা আপনি খুব সুন্দর করে তুলে ধরেছেন। এই পর্বের মাধ্যমে আরো একটা প্যান্ডেলের আলোকচিত্র দেখতে পেরে সত্যি খুব ভালো লেগেছে আমার কাছে। এই প্যান্ডেলটা এত সুন্দর ভাবে সাজানো হয়েছে এবং লাইটিং টা দেখেই তো আমি ফটোগ্রাফি গুলোর মাঝেই হারিয়ে গিয়েছিলাম দাদা। আমার কাছে এই ফটোগ্রাফি তে দেখে এত বেশি ভালো লেগেছে। তাই ভাবতেছি সরাসরি দেখতে কি রকম লেগেছিল। সামনের গেটের মধ্যে অনেক রকমের দৃশ্য আঁকা ছিল, যেগুলোকে সুন্দর করে লাইটিং করেছে। তার পরবর্তী লাইটিং ও অনেক সুন্দর লাগতেছে। অন্য সব গুলোর থেকে এটা সবথেকে বেশি চোখ ধাঁধানো ছিল। এগিয়ে চলো সংঘ ছিল ক্লাবটার নাম এটা দেখে ভালো লেগেছে দাদা। দুবাইয়ের মিরাক্কেল হাউস থিমের উপরে পুরোটা করা হয়েছে দেখে ভালো লাগলো। আপনি এই প্যান্ডেলের সবগুলো আলোকচিত্র সুন্দর করে করার কারণে দেখতে খুবই ভালো লেগেছে। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি দাদা সুন্দর সুন্দর এই আলোকচিত্র গুলো সবার মাঝে ভাগ করে নেওয়ার জন্য।
বাহ্! এগিয়ে চলো সংঘ দূর্গা পূজা উপলক্ষে এককথায় দুর্দান্ত আয়োজন করেছে দাদা। তাদের থিমটাও দারুণ হয়েছে দুবাইয়ের মিরাক্কেল হাউস। থিম অনুযায়ী তাদের সম্পূর্ণ আয়োজন একেবারে চোখ ধাঁধানো ছিলো। লাইটিংটা এতো সুন্দর হয়েছে যে, প্রশংসা করার ভাষা খুঁজে পাচ্ছি না। এমন জায়গায় ঘন্টার পর ঘন্টা থাকলেও বোরিং লাগবে না। ফটোগ্রাফি গুলো জাস্ট অসাধারণ হয়েছে দাদা। সবমিলিয়ে পোস্টটি বেশ উপভোগ করলাম। যাইহোক এতো চমৎকার একটি পোস্ট আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা।
"এগিয়ে চলো সংঘ" নামটা যেমন দারুন তেমনি তাদের কাজ। সত্যি দাদা আমি শুধু ফটোগ্রাফি গুলো তাকিয়ে তাকিয়েই দেখছিলাম। আসলে এত সুন্দর ভাবে যে ডেকোরেশন করা যায় আপনার ফটোগ্রাফি গুলো না দেখলে বুঝতেই পারতাম না দাদা। আসলে তাদের নিখুঁত হাতের কাজ আর আইডিয়া সত্যিই চমৎকার। বিশেষ করে থিম গুলো জাস্ট অসাধারণ। আর লাইটিংগুলো তো আরো বেশি সুন্দর। সবচেয়ে বেশি ভালো লেগেছে তাদের ডেকোরেশন গুলো। দেখে মনে হচ্ছিল যেন চোখ জুড়িয়ে যাচ্ছিল সত্যি দাদা। এরকম সুন্দর কারুকার্য আর তাদের আইডিয়া দেখে অনেক ভালো লেগেছে। অনেক বড় পরিসরে এই পুজো প্যান্ডেল তৈরি করা হয়েছে আর দারুন ভাবে সাজানো হয়েছে দেখে ভালো লাগলো। দারুন ভাবে এই ফটোগ্রাফি গুলো করেছেন আর আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন দেখে ভালো লাগলো দাদা।