ওয়েব সিরিজ রিভিউ: ডার্ক ওয়েব- Little hearts ( প্রথম পর্ব )

in আমার বাংলা ব্লগlast year
হ্যালো বন্ধুরা, সবাই কেমন আছেন? আশা করি সবাই ভালো আছেন। সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানিয়ে আজকের ব্লগটি শুরু করছি।

আজকে আপনাদের সাথে নতুন একটি ওয়েব সিরিজ রিভিউ দেব। এই সিরিজটি একটি থ্রিলার বেস। এই সিরিজটির নাম হলো 'ডার্ক ওয়েব'। এই সিরিজের প্রথম পর্বের নাম হলো "Little Hearts". প্রথম পর্বে দেখা যাক শুরুতে কিভাবে স্টার্ট হয়।


স্ক্রিনশর্ট: ইউটিউব


✠কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য:✠

সিরিজটির নাম
ডার্ক ওয়েব
প্লাটফর্ম
hoichoi
সিজন
পর্ব
Little hearts
পরিচালকের নাম
সায়ন্তন ঘোষাল
অভিনয়
সাহেব ভট্টাচার্য , সম্পূর্ণা লাহিড়ী ইত্যাদি
মুক্তির তারিখ
৪ আগস্ট ২০১৮ ( ইন্ডিয়া )
সময়
২০ মিনিট ( প্রথম পর্ব )
মূল ভাষা
বাংলা
কান্ট্রি অফ অরিজিন
ইন্ডিয়া


☬মূল কাহিনী:☬


স্ক্রিনশর্ট: hoichoi

প্রথমে দেখা যায় ইন্দ্র নামক একটি লোক সে তার কম্পিউটার এ বসে হ্যাকিং এর বিষয়ে কিছু শিখছে বই দেখে দেখে। বেশ কিছুক্ষন ধরে হ্যাকিং এর বিষয়ে ঘাটাঘাটি করতে করতে হঠাৎ তার কাছে একটি মেসেজ আসে যে তার একাউন্ট থেকে ২ লক্ষ টাকা ট্রানসাকশান হয়ে গেছে। কিন্তু এটা সে নিজেও জানে না যে কিভাবে হলো। সে নিজেও একটা কনফিউশন এ পড়ে যায় কারণ সে নিজেও হ্যাকিং এর বিষয়ে না জেনে শুনে ঘাটাঘাটি করছিলো, ফলে সেখান থেকে কোনোকিছু হলো কিনা সেটাও সে বুঝতে পারছে না। পরেরদিন সকালে ইন্দ্র তার হোম ব্রাঞ্চে ফোন করে যে তার একাউন্ট থেকে ২ লক্ষ টাকার মতো ট্রানসাকশান হয়েছে আর এটা কিভাবে হলো কারণ আমি কোথাও কোনো টাকা সেন্ড করিনি। এরপর কিছুক্ষন ব্যাঙ্কের ম্যানেজার দেখার পরে তাকে জানায় যে তার একাউন্ট হ্যাক হয়ে গেছে। এর কিছুক্ষন পরে একটা অপরিচিত নম্বর থেকে ফোন আসে আর তাকে হুমকি দিতে থাকে। তবে হ্যাকারের কথা শুনে আর তার ফোন নম্বর দেখে মনে হলো যে হ্যাকারটি কোনো বাইরের দেশেরই হবে। এদিকে সম্পূর্ণা নামক একজন রিপোর্টার এন্টি-ভাইরাস এর বিষয়ে একটা অফিসের প্রেস মিটিং -এ যায়। আর তার বন্ধু সাহেব থানায় যায় তার দাদার নিখোঁজ হওয়ার বিষয়ে কথা বলতে। ১ মাস আগে এই মিসিং ডায়েরি করে গেছে কিন্তু সেখানকার লোকাল থানার অফিসার এই বিষয়ে কোনো তদন্ত করে না, বরং তাকে উল্টোপাল্টা বোঝাতে থাকে যে তাকে না খুঁজে পেলে কিভাবে জানাবো।


স্ক্রিনশর্ট: hoichoi

পুলিশ এর লোকজন এই বিষয়টাকে অনেকটা হেয়ালীভাবে দেখে, কারণ ১ মাসের বেশি সময় ধরে একজনকে খুঁজে পাওয়া যায় না বা তার কোনো একটা খবর পাওয়া যায়না এটা আসলেই মেনে নেওয়া অসম্বভ। আর এইসব বিষয়ে পুলিশের কাছে গেলে তাদের মুখের উপরে কিছু বললে শুধু উল্টোপাল্টা কথা বলে কাটানোর চেষ্টা করে। এখানে বিষয়টা কিছুটা এইরকম করেছে থানার থেকে। পুলিশের সাথে সাহেবের এই বিষয় নিয়ে কথা কাটাকাটির মুহূর্তে হাসপাতাল থেকে খবর আসে যে একজনের লাশ পাওয়া গেছে এবং এই লাশটা সাহেবের দাদার কিনা সেটা পুলিশ দেখতে যেতে বলে মর্গে। আর এরা এইসব বিভিন্ন বিষয়ে আরো চেপে জেরা করতে থাকে যাতে কেসটা রফাদফা করতে পারে দ্রুত। আর এইজন্য কারো সাথে রিলেশন ছিল কিনা বা কারো সাথে শত্রুতা ছিল কিনা এইসব নানা ভুলভাল প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করে সময়টাকে নষ্ট করতে থাকে। সাহেব এইসব কথা শুনে সেই অফিসারের সাথে রাগারাগি করে বেরিয়ে চলে আসে সেখান থেকে।


স্ক্রিনশর্ট: hoichoi

সাহেব আর সম্পূর্ণা দুইজন মর্গের থেকে বেরিয়ে একটি কফি শপে চলে যায় আর সেখানে গিয়ে সাহেবের দাদার নিখোঁজ হওয়ার পিছনে কি রহস্য থাকতে পারে সেইটা নিয়ে আলোচনা করতে লাগে। কারণ পুলিশ এখন সরাসরি বলে দিয়েছে যে এই বিষয়ে তারা কোনোরকম সহযোগিতা আর করতে পারবে না। তারা এখন পলিটিক্যাল লিডারের কাজকর্মে ব্যস্ত থাকবে তাই এইসব ছোটোখাটো বিষয়ে তাদের দেখার মতো হাতে সময় নেই বলে জানিয়ে দেয়। যাইহোক এখন এই রহস্যের বিষয়টা সম্পূর্ণ তাদের দুইজনকে খুঁজে বের করতে হবে। সাহেবের দাদা যে গভীর একটা দুশ্চিন্তার মধ্যে ছিল সেটা তার বৌদি আর সম্পূর্ণা ভাতিজির জন্মদিনে বুঝতে পেরেছিলো, কারণ তার কাছে একভাবে একটা ফোন কল আসতে থাকে। বাড়িতেও সেভাবে কোনো কিছু কাউকে জানাতে পারছে না পিছে যদি কেউ এটা নিয়ে ঝামেলায় জড়িয়ে যায়। এখন সম্পূর্ণা সাহেবকে একটা পরামর্শ দেয় যে এই রহস্যের পিছনে দৌড়াতে গেলে তো কোনো না কোনো একটা ক্লু পেতে হবে, তাই তার দাদার ঘরটা সব জায়গা ভালোভাবে সার্চ করতে বলে। ঘরের কোথাও না কোথাও একটা ক্লু পেলে সেইটা নিয়ে সামনে এগোনো যাবে। সাহেবও সেই মতে অনেক খোঁজাখুঁজি করতে লাগে কিন্তু কিছুই তেমন একটা খুঁজে পায় না। তবে ডাস্টবিনে হঠাৎ করে ময়লা ফেলতে গিয়ে একটা পেনড্রাইভ পায়।


স্ক্রিনশর্ট: hoichoi

সাহেব সেই পেনড্রাইভটা নিয়ে সরাসরি চলে যায় দেখতে যে এই পেনড্রাইভে কি আছে। প্রথমে কানেক্ট করলেও সেই পেনড্রাইভে ফোল্ডার-এ সবকিছু empty দেখায়। পরে খুলে আবার লাগালে একটা পাসওয়ার্ড বের হয় আরেকটা ভিডিও বের হয়। এই ভিডিওটা করেছিল সাধারণত তার দাদা। আসলে তার দাদার সাথে কি ঘটনা ঘটেছিলো সেই বিষয়ে একটা ভিডিও করে রেখেছিলো। সে আসলে এমন কিছু বিপদজনক লোকজনের পাল্লায় পড়েছে যে তাদের থেকে বেরিয়ে আশা তার পক্ষে একপ্রকার অসম্ভব আর এতে তার মৃত্যুও হতে পারে। এইজন্য তার পরিবার যাতে এইসব এর মাঝে নিজেদের জড়িয়ে না ফেলে তার জন্য সবার কাছ থেকে বিষয়গুলো লুকিয়ে রেখেছিলো। আর সে এখন এমন একজনের কাছে গেছে যেই একমাত্র তাদের সবকিছুর থেকে উদ্ধার করতে পারে।


☬ব্যক্তিগত মতামত:☬

এখানে সাহেবের দাদা বলে যে লোকটা মিসিং হয়েছিল সে আসলে ওই ইন্দ্র নামক লোকটিই ছিল যার একাউন্ট হ্যাক হয়েছিল। সে আসলে একজন গেম প্রিয় ব্যক্তি ছিল, গেমের নেশায় মত্ত হয়ে যাওয়ার মতো যাকে বলে। আর দিন দিন তার নেশাটা এতটাই বেড়ে গিয়েছিলো যে বিভিন্ন ধরণের নিত্য নতুন গেম দেখে সে সেগুলোর প্রতি আকৃষ্ট হয়ে পড়ে কিন্তু গেমগুলো অনেক দামি দামি আর ডলারে পেমেন্ট করতে হবে। এই গেম খেলতে খেলতে একজন লোকের সাথে পরিচয় হয় আর সেই লোকটা তাকে পরামর্শ দিয়েছিলো যে কিভাবে ফ্রিতে গেমগুলো ডাউনলোড দিয়ে খেলতে পারবে। এখন এই ফ্রিতে ডাউনলোড করার জন্য তাকে ডার্ক ওয়েব নামক একটি সাইট এর কথা বলে যেখান থেকে সে ফ্রিতে সব গেম ডাউনলোড দিয়ে খেলতে পারবে কিন্তু তাকে এটাও সতর্ক করেছিল যে কোনো উল্টোপাল্টা লিঙ্কে যেন ক্লিক না করে বসে। এরপর সে গেম খেলতে খেলতে এতটাই নেশাগ্রস্থ হয়ে পড়ে গেমের প্রতি যে সে ভুল করে একটা বেনামি পোর্টালে ঢুকে নতুন গেম খুঁজতে গিয়ে ভুল লিঙ্কে ক্লিক করার সাথে সাথে হ্যাকারের কবলে পড়ে যায়। এখন পরবর্তীতে এটা থেকে কিভাবে ধাপে ধাপে বের হতে পারছে সেটা দেখার বিষয়।


☬ব্যক্তিগত রেটিং:☬
৭.৮/১০


☬ট্রেইলার লিঙ্ক:☬


শুভেচ্ছান্তে, @winkles


Support @heroism Initiative by Delegating your Steem Power

250 SP500 SP1000 SP2000 SP5000 SP

Heroism_3rd.png

Sort:  
 last year 

ডার্ক ওয়েব সিরিজের প্রথম পর্বের রিভিউ পড়ে খুবই ভালো লাগলো, এই পর্বটি অসাধারণ ছিল বিশেষ করে, ইন্দ্র নামক লোকটিই একাউন্ট হ্যাক হয়। সে ছিলো একজন গেম প্রিয় ব্যক্তি। গেমের প্রতি তার খুবি নেশা ছিলো।তার এই নেশা দিন দিন এতটাই বেড়ে গিয়েছিলো। যার কারণে সে নিত্য নতুন গেমের প্রতি আকৃষ্ট হয়ে পড়ে, তবে সেই গেমগুলো অনেক দামি ছিলো।যার কারণে ডলারে পেমেন্ট করতে হতো। সে গেম খেলতে গিয়ে একজন লোকের সাথে পরিচয় হয়। আর সেই লোকটা তাকে পরামর্শ দিয়েছিলো। ফ্রিতে গেমগুলো ডাউনলোড দিয়ে কিভাবে খেলা যায়। তাই তাকে ডার্ক ওয়েব নামক একটি সাইট এর কথা বলে। এই সাইট থেকে সে ফ্রিতে সব গেম ডাউনলোড দিয়ে খেলতে পারবে। তাকে সতর্ক করেছিল যে কোনো উল্টোপাল্টা লিঙ্কে যেন ক্লিক না করে। তারপর সে নতুন গেম খুঁজতে গিয়ে ভুল লিঙ্কে ক্লিক করার সাথে সাথে হ্যাকারের কবলে পড়ে যায়। এই হ্যাকারা খুবি খারাপ জানিনা। কিভাবে বের হবে।তাই আগামী পর্বের অপেক্ষা রইলাম।

Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.

 last year 

দাদা খুবই ইন্টারেস্টিং একটি ওয়েব সিরিজ শুরু করেছেন। সিরিজের প্রথম পর্বটি পড়েই আমার কাছে পরের পর্ব গুলো জানার আগ্রহ বেড়ে গেছে। ইন্দ্র নামক লোকটি একজন গেম প্রিয় ব্যক্তি যে গেমের নেশায় মত্ত হয়ে গেছে। দিন দিন তার নেশাটা এতটাই বেড়ে গিয়েছিলো যে বিভিন্ন ধরণের নিত্য নতুন গেম দেখে সে সেগুলোর প্রতি আকৃষ্ট হয়ে পড়ে কিন্তু গেমগুলো অনেক দামি দামি আর ডলারে পেমেন্ট করতে হবে। এই গেম খেলতে খেলতে একজন লোকের সাথে পরিচয় হয় আর সেই লোকটা তাকে পরামর্শ দিয়েছিলো যে কিভাবে ফ্রিতে গেমগুলো ডাউনলোড দিয়ে খেলতে পারবে। এখন এই ফ্রিতে ডাউনলোড করার জন্য তাকে ডার্ক ওয়েব নামক একটি সাইট এর কথা বলে যেখান থেকে সে ফ্রিতে সব গেম ডাউনলোড দিয়ে খেলতে পারবে কিন্তু তাকে এটাও সতর্ক করেছিল যে কোনো উল্টোপাল্টা লিঙ্কে যেন ক্লিক না করে বসে। এরপর সে গেম খেলতে খেলতে এতটাই নেশাগ্রস্থ হয়ে পড়ে গেমের প্রতি যে সে ভুল করে একটা বেনামি পোর্টালে ঢুকে নতুন গেম খুঁজতে গিয়ে ভুল লিঙ্কে ক্লিক করার সাথে সাথে হ্যাকারের কবলে পড়ে যায়। এখন পরবর্তীতে এই বিপদ থেকে কিভাবে ধাপে ধাপে সে বের হয়েছে। সে গুলো এখন দেখার অপেক্ষায় রইলাম। ধন্যবাদ দাদা।

 last year 

দাদা ডার্ক ওয়েব নামক এই ওয়েব সিরিজটি আমার কাছে ভীষণ ভালো লেগেছে। আসলে আপনার ওয়েব সিরিজ রিভিউ গুলো পড়তে পড়তে মনে হয় যে দেখতেছি। এখানে দেখছি ইন্দ্র নামক লোকটি একেবারে গেম প্রিয় । তবে একেবারে ডলার খরচ করে গেম খেলাটা সবার পক্ষে তো সম্ভব না। তবে লোকটি দেখছি সারাক্ষণ গেমে মজা থাকে। তবে একটা লোক ওকে দেখছি বুদ্ধি দিল ডলার ছাড়া শুধুমাত্র ডাউনলোড করে গেম খেলার আইডিয়া দিলো। অবশ্য ওতো ভুল কোন লিংকে প্রবেশ করতে বারণ করেছিল। কিন্তু ইন্দ্র নামক লোকটি গেমে এতই নেশা হয়ে গিয়েছিল যে ভুল লিংকে প্রবেশ করে হ্যাকারদের কবলে পড়ল। তবে এখান থেকে কিভাবে বের হল এই বিষয়টা জানতে খুব ইচ্ছে করছে। আশা করি পরবর্তী পর্বগুলোতে জানতে পারবো।

 last year 

দাদা আপনার করা ওয়েব সিরিজ গুলো পড়লে ভীষণ ভালো লাগে। বিশেষ করে প্রত্যেকটা ওয়েব সিরিজের মধ্যে কিছু না কিছু রহস্য লুকিয়ে থাকে। তেমনি আজকেও দেখছি ইন্দ্র নামক লোকটি গেমস পাগল। আসলে বর্তমানে বেশিরভাগ ইন্দ্র নামক লোকটির মতো অনেককে দেখা যায় এইরকম গেমস খেলতে সারাক্ষণ। তবে উনি এত বেশী গেমস খেলে যায় , শুধু ডলার আর ডলার খরচ করে গেমস খেলে। কিন্তু ইন্দ্রকে দেখছি অন্য আরেকজন বুদ্ধি দিয়েছে ফ্রিতে ডাউনলোড করে গেমস খেলার। তবে এখানে আরো একটা সমস্যা ও রয়েছে। উনি এটাও বলে দিয়েছিলেন যাতে এই ধরনের লিংকে প্রবেশ না করতে। তবে ইন্দ্র গেমসে এত বেশি পাগল হয়ে গিয়েছিল যে খেলতে খেলতে ওই ভুলটা করে বসলো। আর হ্যাকারদের কবলে পড়ল। হ্যাকারদের থেকে কিভাবে রক্ষা পাবে এটা নিশ্চয়ই পরবর্তীতে পারবে জানতে পারবো। পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায় রইলাম।

 last year 

ডার্ক ওয়েব সিরিজের প্রথম পর্বটি অনেক সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন দাদা। যদিও কয়েকদিন আগে শেয়ার করেছেন। তবে ব্যস্ততার কারণে আর নেটওয়ার্ক সমস্যার কারণে পড়ার সুযোগ হয়ে উঠছিল না। আজকে সময় করে পড়ে নিলাম। ইন্দ্র নামক লোকটি গেমের প্রতি এতটাই আসক্ত হয়ে পরেছে যে ভালো-মন্দ কোনো কিছুরই তফাৎ করতে পারছিল না। ভুল লিংকে ক্লিক না করার জন্য তাকে সতর্ক করা হলেও সে সেই ভুল কাজটাই করে বসে। ফলে হ্যাকাররা তার সেই দুর্বলতার সুযোগ নেই। অনেক গুলো ডলার পেমেন্ট করে গেমস ডাউনলোড করতে হয়। তাবুও সে সব সময় সেগুলো ডাউনলোড করার চেষ্টা করত। কিন্তু পরবর্তীতে ডার্ক ওয়েব নামক একটি সাইট থেকে ফ্রি ডাউনলোডের কথা জানতে পারে। তখন থেকেই সেই সুযোগটা কাজে লাগিয়ে ফ্রি গেম ডাউনলোড করে। একটু অসতর্কতার জন্য নিজের বিপদ ডেকে আনে এবং হ্যাকারদের কবলে পড়ে। দেখা যাক পরবর্তী পর্বে কি হয়। দাদা আপনি অনেক সুন্দর ভাবে এই পর্বের রিভিউ তুলে ধরেছেন এজন্য অসংখ্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি।

Coin Marketplace

STEEM 0.18
TRX 0.16
JST 0.030
BTC 62881.38
ETH 2449.40
USDT 1.00
SBD 2.62