বড়ো কচু দিয়ে দারুন স্বাদের পাঙ্গাস মাছের তরকারি

in আমার বাংলা ব্লগ2 years ago

হ্যালো বন্ধুরা, সবাই কেমন আছেন? আশা করি সবাই ভালো আছেন। সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানিয়ে আজকের ব্লগটি শুরু করছি।

আজকে আপনাদের সাথে একটা রেসিপি শেয়ার করে নেবো। গতকাল রাতে আমি বড়ো একটা পাঙ্গাস মাছ রান্না করেছিলাম। এই পাঙ্গাস মাছটি সকালের দিকে কিনে এনে ফ্রিজে ঢুকিয়ে রেখে দিয়েছিলাম। আসলে এই মাছটি কেনা হঠাৎ করেই হয়েছে। এমনিতেই আমার সকালে ওঠা হয় না আর বাইরে সকালে হাটতে যাওয়াও হয় না কারণ আমি ঘুমই পড়ি প্রতিদিন সকালের দিকে। তো গতদিন আসলে ঘুমই আসছিলো না এতো গরমে, আর ছিলনা ছেতা কারেন্ট। ফলে ঘুম এই প্রচন্ড জ্বালাপোড়া তাপে আর আসলো না তাই রেগে মেগে গেলাম বাইরে চলে সেই ৬ টার দিকে। আর আমাদের এখানে একটা আড়ত আছে যেটাতে বিভিন্ন জায়গার মাছ আসে, বাংলাদেশের মাছও ট্রাকে করে এনে এনে ঢালে ওখানে ফলে সকালে একটু তাজা তাজা মাছ পাওয়া যায়। কিন্তু আমার ওই সকালে যাওয়াও হয় না আর কেনাও হয়ে ওঠে না, তাই গতদিন যাওয়া হলো বলে তাজা তাজা বেশ অনেকগুলো কিনে নিয়ে এসেছিলাম একেবারে। দামে স্বস্তা পাওয়া যায় ওদের কাছে তাই সমস্যাও হয় না বেশি দরাদরির দিক থেকে। আর এই যে পাঙ্গাস মাছটি কিনেছিলাম এইটা শেষমেশ একটু জীবিত মতো ছিল। যাইহোক এই পাঙ্গাস মাছটি আমি বাড়ির বড়ো কচু দিয়ে রান্না করেছিলাম, আর এই কচুর স্বাদটাও দারুন। আমরা কচু সাধারণত বেশিরভাগটাই বাড়ির কচুই খাই, অনেকগুলো লাগানো আছে তাই আর বেশি বাজার থেকে কেনা লাগে না। বাড়ির বড়ো কচু দিয়ে খাওয়ার স্বাদটাই আলাদা রকমের মজার, দারুন স্বাদের হয়েছিল খেতে। আর অনেকদিন পরে একটা নির্ঝামেলার মাছ খেলাম ফলে খেতেই অনেক মজার হয়েছিল। আর এইসব মজার মজার মাছ আমি একটু অনেকদিন গ্যাপ দিয়ে দিয়ে খাই যাতে খাওয়ার সময় স্বাদটা বেশি অনুভব হয়😁। যাইহোক এখন আমি রেসিপিটির মূল বিষয়ের দিকে চলে যাবো।


☫প্রয়োজনীয় উপকরণসমূহ:☫

উপকরণ
পরিমাণ
পাঙ্গাস মাছ ( বড়ো )
১ টি
বড়ো কচু
১ খন্ড
পেঁয়াজ
২ টি
রসুন
২ টি
কাঁচা লঙ্কা
৭ টি
লঙ্কার গুঁড়ো
১ চামচ
পাঁচফোড়ন
পরিমাণমতো
তেজ পাতা
১ টি
শুকনো লঙ্কা
১ টি
সরিষার তেল
৪ চামচ
লবন
২.৫ চামচ
হলুদ
৩ চামচ
জিরা গুঁড়ো
১ চামচ


পাঙ্গাস মাছ, বড়ো কচু, পেঁয়াজ, রসুন, কাঁচা লঙ্কা


পাঁচফোড়ন, তেজ পাতা, শুকনো লঙ্কা, সরিষার তেল, লবন, হলুদ, জিরা গুঁড়ো


এখন যেভাবে তরকারিটা প্রস্তুত করলাম---


❆প্রস্তুত প্রণালী:❆


❖প্রথম ধাপে আমি এই বড়ো পাঙ্গাস মাছটিকে কেটে সাইজ মতো পিচ করে নিয়েছিলাম এবং পরে জল দিয়ে ভালো করে ধুয়ে নিয়েছিলাম। এরপর বড়ো কচুর খন্ডটির উপরের ছাল ফেলে দিয়ে কেটে পিচ পিচ করে জল দিয়ে ধুয়ে নিয়েছিলাম।

❖পেঁয়াজ এর খোসা ছাড়িয়ে কেটে নিয়েছিলাম এবং সেই সাথে রসুনের খোসা ছাড়িয়ে কোয়াগুলো আলাদা করে নিয়েছিলাম। এরপর কাঁচা লঙ্কাগুলো কেটে নিয়েছিলাম।

❖কেটে রাখা পাঙ্গাস মাছের সব পিচগুলোতে লবন আর হলুদ দিয়ে দিয়েছিলাম এবং পরে তা হাত দিয়ে পিচগুলোর গায়ে মাখিয়ে নিয়েছিলাম।

❖পাঙ্গাস মাছের সব পিচগুলো ভালোভাবে ভেজে তুলে নিয়েছিলাম।

❖কড়াইতে হালকা তেল দিয়ে বড়ো কচুর কেটে রাখা পিচগুলো দিয়ে দিয়েছিলাম এবং তাতে খুব অল্প একটু লবন আর হলুদ দিয়ে ভালোভাবে ভাজা করে নিয়েছিলাম।

❖কেটে রাখা পেঁয়াজ এবং রসুনও একসাথে ভালোভাবে ভেজে তুলে নিয়েছিলাম।

❖এইবার কড়াইতে পরিমাণমতো তেল দিয়ে তাতে পাঁচফোড়ন, তেজ পাতা আর শুকনো লঙ্কা দিয়ে দিয়েছিলাম। একটু ভাজা মতো করে নেওয়ার পরে তাতে ভেজে রাখা বড়ো কচুর পিচগুলো দিয়ে দিয়েছিলাম।

❖বড়ো কচুর পিচ দেওয়ার পরে তাতে স্বাদ মতো লঙ্কার গুঁড়ো, লবন, হলুদ এবং কাঁচা লঙ্কা দিয়ে দিয়েছিলাম। এরপর সব উপাদানগুলোর সাথে মশলা ভালোভাবে মিশিয়ে নিয়েছিলাম। মেশানোর পরে আমি জল গরম করে নিয়েছিলাম।

❖গরম করা জল আমি উপাদানগুলোর মধ্যে দিয়ে দিয়েছিলাম এবং সাথে সাধারণভাবে আরো একটু জল যোগ করে দিয়েছিলাম। এরপর তরকারিটা বেশ খানিক্ষন ধরে জ্বাল দিয়ে নিয়েছিলাম কচু সেদ্ধ মতো হয়ে আসার জন্য।

❖কিছুক্ষন জ্বাল দিয়ে নেওয়ার পরে তাতে ভাজা পাঙ্গাস মাছের পিচগুলো দিয়ে দিয়েছিলাম। এরপর তাতে ভাজা পেঁয়াজ, রসুন দিয়ে দিয়েছিলাম। পেঁয়াজ, রসুন তরকারির সাথে মিশিয়ে দেওয়ার পরে তরকারিটা পুরোপুরি হয়ে আশা পর্যন্ত দেরি করেছিলাম।

❖দেরি করার পরে আমার হয়ে গেছিলো দারুন স্বাদের তরকারি। তরকারিতে অনেকটা ঝোল থেকে গেছিলো কারণ জল বেশি দেওয়া পড়ে গেছিলো হঠাৎ করে। তবে ঝোল যাই হোক না কেন স্বাদের দিক থেকে একদম সেরা হয়েছিল। মোট কথা কচু স্বাদের হলে তরকারিও স্বাদের হতে বাধ্য। যাইহোক তরকারি হয়ে গেলে তাতে জিরা গুঁড়ো ছড়িয়ে দিয়েছিলাম এবং এটি পরিবেশনের জন্য একটি প্লেটে তুলে নিয়েছিলাম।

রেসিপি বাই, @winkles

শুভেচ্ছান্তে, @winkles


Support @heroism Initiative by Delegating your Steem Power

250 SP500 SP1000 SP2000 SP5000 SP

Heroism_3rd.png

Sort:  
 2 years ago 
আপনি ঠিকই বলেছেন দাদা, আড়দে গেলে মাছের অভাব নেই আর সব টাটকা মাছ পাওয়ার যায়। আমি আমাদের গ্রামের আড়ত থেকে বেশ কয়েকবার মাছ কিনেছি। এখানে খুচরা বাজারের তুলনায় একটু কম দামেই মাছ পাওয়া যায়। আর যাদের বিয়ে বড়ী বা অন্যন্য অনুষ্ঠানের জন্য মাছ কিনতে হয় তাদের জন্য আড়ত থেকে দেখে শুনে মাছ কেনা টাই ভালো।
যাইহো, আপনি আজকে আমার প্রিয় একটি রেসিপি শেয়ার করেছেন। পাঙ্গাস মাছ আমার অনেক ভালো লাগে। আপনি বড় কচু দিয়ে খুব সুন্দর ভাবে রেসিপি টি তৈরি করেছেন। কচুর পিসগুলো ভাজার পর অনেকটা আলুর মতো দেখতে লাগছে। আমি কচু দিয়ে পাঙ্গাস মাছ খেয়েছি খুবই মজার একটি রেসিপি৷ তবে বড় কচু দিয়ে ইলিশ মাছ ও অনেক মজা লাগে। যাইহোক, কচু পাঙ্গাসের রেসিপিটি আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে।
দাদা আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এই মজার রেসিপি টি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য। আমি অবশ্যই আপনার রেসিপিটি রান্না করে খেয়ে দেখবো। দাদা, ভালো থাকবেন অনেক অনেক আপনার জন্য শুভকামনা রইলো। ❣️❣️❣️
 2 years ago 

আসলেই ভাইয়া গরমের ভেতর রাতের বেলা কারেন্ট চলে গেলে ঘুমের তো বারোটা বাজবেই। তবে আমার মনে হয় এক দিক দিয়ে ভালোই হলো কারেন্ট চলে যাওয়াতে আপনার ঘুমটা ভাঙলো আর আপনি আড়ত থেকে তাজা তাজা মাছ আনতে পেরেছি। তাজা মাছের স্বাদই আলাদা। যাইহোক আপনার আজকের রেসিপিটি অসাধারণ হয়েছে ভাইয়া। তাজা পাঙ্গাস মাছ দিয়ে বড় কচু রান্নাটি দেখতে খুবই লোভনীয় হয়েছে। লোভনীয় তো হওয়ার কথাই একেতো তাজা মাছ তার ওপর আবার বাড়ির বড় কচু সুস্বাদু তো হতেই হবে। তবে পাঙ্গাস মাছ দিয়ে কচু রান্না করলে খেতে খুবই সুস্বাদু লাগে। আমিও আমার বাসায় অনেক বার পাংগাস মাছ দিয়ে কচু রান্না করেছি আমার কাছে খেতে খুব ভালোই লাগে। ভাইয়া আপনি তো দেখছি সব রকম রান্নায় জানে। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া এত সুন্দর রান্না আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

 2 years ago 

তো গতদিন আসলে ঘুমই আসছিলো না এতো গরমে, আর ছিলনা ছেতা কারেন্ট। ফলে ঘুম এই প্রচন্ড জ্বালাপোড়া তাপে আর আসলো না তাই রেগে মেগে গেলাম বাইরে চলে সেই ৬ টার দিকে।

সত্যিই গরমকালে কারেন্ট না থাকলে মাথা গরম হয় আর খুবই রাগ হয় ,ঘুম তো দূরের কথা।কিন্তু আমাদের বাড়ি কারেন্ট না থাকলে ও সকাল ও রাতে খুবই হাওয়া পাওয়া যায়।দুপুর বেলাটা খুবই কষ্ট করে কাটাতে হয় দাদা।
আর সকাল সকাল কষ্ট করে বাজারে গেলে জ্যান্ত মাছ খাওয়া যায়।আর ছোট ধরনের পাঙ্গাস মাছ টাটকা না হলে খুবই খারাপ খেতে লাগে।একবার মরা পাঙ্গাস মাছ খেয়ে আমি বুঝেছিলাম কতটা স্বাদহীন।দাদা আপনি যদি কেনার সঙ্গে সঙ্গে এই মাছটি খেতেন খুবই স্বাদ পেতেন কিন্তু ফ্রিজে রাখার জন্য এটির স্বাদ কিছুটা হলেও কমে গেছে।তাছাড়া এটি আমার প্রিয় মাছ তবে আমাদের ও খুব ভোরে বাজারে গিয়ে টাটকা মাছ কেনার চেষ্টা করে।যাতে বেশ জমিয়ে খাওয়া যায়।বাংলাদেশের পাঙ্গাস মাছ খুবই টেস্টি হয়।
দাদা এটি আপনাদের বাড়ির কচু তাহলে তো খুবই টেস্টি হয়েছে খেতে।এছাড়া আমাদের বাড়িতেও কচু গাছ আছে।মাঝে কয়েকটি বড়ো হয়েছিল খেয়ে নিয়েছি।বাড়ির কচুগুলির খুবই স্বাদের হয় ও আলুর মতো গলে যায়।গরমের সময় তরকারী একটু বেশি ঝোল ঝোল খেতেই ভালো লাগে ।খুবই সুন্দর হয়েছে রেসিপিটা, ধন্যবাদ দাদা।ভালো থাকবেন।

 2 years ago 

বাড়ির বড়ো কচু দিয়ে খাওয়ার স্বাদটাই আলাদা রকমের মজার

দাদা আপনি একদম ঠিক বলেছেন বাড়িতে চাষ করা বড়ো কচু খেতে অনেক বেশি সুস্বাদু হয়। আপনি অনেক সুন্দর ভাবে পাঙ্গাস মাছ দিয়ে বড়ো কচুর এই রেসিপি তৈরি করেছেন। আপনার তৈরি করা এই লোভনীয় রেসিপি দেখেই মনে হচ্ছে খেতে সুস্বাদু হয়েছে। আসলে আপনি সব সময় মজার মজার রেসিপি শেয়ার করেন। এছাড়াও পাঙ্গাস মাছ খেতে আমি অনেক পছন্দ করি। আর সকাল বেলায় ঘুম থেকে উঠে যদি বাজারে যাওয়া যায় তাহলে অনেক টাটকা মাছ পাওয়া যায়। আর সেই মাছগুলো রান্না করলে খেতে বেশি ভালো লাগে। আপনি অনেক সুন্দর করে আপনার এই মজার রেসিপি তৈরির সম্পূর্ণ প্রসেস উপস্থাপন করেছেন এবং আমাদেরকে শেখার সুযোগ করে দিয়েছেন এজন্য আপনাকে জানাচ্ছি ধন্যবাদ। সেই সাথে আপনার জন্য শুভকামনা ও ভালোবাসা রইলো দাদা। 💓💓

 2 years ago (edited)

তো গতদিন আসলে ঘুমই আসছিলো না এতো গরমে, আর ছিলনা ছেতা কারেন্ট। ফলে ঘুম এই প্রচন্ড জ্বালাপোড়া তাপে আর আসলো না তাই রেগে মেগে গেলাম বাইরে চলে সেই ৬ টার দিকে।

দাদা বড়ো কচু দিয়ে আপনি খুবই মজাদার পাঙ্গাস মাছের রেসিপি তৈরি করেছেন। আসলেই বড়ো কচু দিয়ে পাঙ্গাস মাছ খেতে খুবই মজা লাগে। আসলে আপনি ঘুম থেকে সকালে উঠে না। আমারও ঘুম থেকে সকালে ওঠা হয় না, কারণ সকালের দিকে ঘুমানো হয়। কিন্তু গরমের কারণে আপনি ঘুমাতে পারছিলেন না। তার ওপরে কারেন্ট ছিল না, যাইহোক সেজন্য আপনি বাইরে গেলেন এবং সকালবেলায় ভালো ভালো তাজা মাছ পাওয়া যায় আপনাদের ওখানে,তাই সকাল বেলা তাজা মাছ কিনে ফ্রিজে রেখে ছিলেন।তাজা মাছের সুস্বাদু রেসিপি খেতে খুবই ভালো লাগে। যাই হোক আপনি এই মজাদার বড়ো কচু দিয়ে পাঙ্গাস মাছের রেসিপি তৈরি করেছেন। রেসিপি পরিবেশন দেখে খুবই সুস্বাদু মনে হচ্ছে আর আপনি খুবই সুন্দরভাবে রেসিপি তৈরি করেছেন। সত্যি আপনার রেসিপি দেখে খুবই সুস্বাদু লাগলো। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।

আর এইসব মজার মজার মাছ আমি একটু অনেকদিন গ্যাপ দিয়ে দিয়ে খাই যাতে খাওয়ার সময় স্বাদটা বেশি অনুভব হয়😁।

দাদা আপনি যে স্বাদের বেলায় এক চুলও ছাড় দেন না তা এই লাইন পড়েই বুঝে গেছি। স্বাদের জিনিস ঘন ঘন আসলেই খেতে হয় না।তাহলে আর সেটার স্বাদ থাকে না।আমাদের ও এই টেকনিক মেনে চলা উচিত বলে আমি মনে করি।
পাঙ্গাশ মাছ ছোট বেলায় প্রচুর খেতাম।কারণ এতে কাটা বাছার কোনো ঝামেলা থাকে না। আর এখন পাঙ্গাশ মাছ শুধু ভাজি করে খাই।আপনার বড় কচু দিয়ে পাঙ্গাশ মাছ খুবই স্বাদের হয়।আমি নিজেও খেয়েছিলাম।এটার মূলত স্বাদটা আসে সেই কচুর জন্য। কারণ কচুর নরম অংশে সব মসলা ঢুকে একদম একাকার হয়ে যায়।গরম ভাত দিয়ে কচু গালিয়ে খাওয়ার সময় এক অমৃত স্বাদ উপলব্ধি করা যায় তখন।
আপনার রেসিপি পোস্ট টা দেখে আমার একান্তভাবে খুব মনে ধরেছে। এরকম রেসিপি পোস্ট আপনার কাছ থেকে আমরা বরাবরই আশা করি এবং আপনি আমাদের কোনোবারই নিরাশ করেন না।দাদা ভালো থাকবেন,সুস্থ থাকবেন। আর হ্যাঁ,"বাংলাদেশ থেকেও যে মাছ যায় আর সেটি আপনি আপনার পোস্টে উল্লেখ করেছেন তা দেখে খুবই গর্ববোধ হলো।"
 2 years ago 

পাঙ্গাস মাছের রেসিপি অনেক মজা লাগে। পাঙ্গাস মাছের তেল বেশি থাকায় যেকোনোভাবে রান্না করলেও এর টেস্ট বেশ উপভোগ করা যায়। বড় কচু দিয়ে পাঙ্গাস মাছের রেসিপি শেয়ার করেছেন দেখেই যেন বলে দেওয়া যায় খেতে অনেক লোভনীয় হবে।

 2 years ago 

পাঙ্গাস মাছ আমার খুব পছন্দের একটি মাছ কারণ পাঙ্গাস মাছের কাঁটা কম থাকে।বড়ো কচু দিয়ে পাঙ্গাস মাছের তরকারি দেখতে খুবই লোভনীয় লাগছে আশা করি খেতে অনেক সুস্বাদু হয়েছে। ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর একটি রেসিপি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

 2 years ago 

বাংলাদেশ থেকেও আপনাদের কলকাতায় মাছ রপ্তানি হয় সেটা আমার জানা ছিল না ভাই। বিষয়টি জেনে খুব ভালো লাগলো। ইদানিং যে গরম পড়েছে, সকাল থেকে একেবারে বাইরে যাওয়া যায় না। ছোট পাঙ্গাস মাছের তুলনায় বড় পাঙ্গাস মাছ খেতে ভালো মজার হয়। এজন্য আমিও চেষ্টা করি বাজারে গেলে বড় পাঙ্গাস মাছ কেনার। কচু দিয়ে পাঙ্গাস মাছ খেতে ভালই মজার হবে। পাঙ্গাস মাছ রেসিপি রান্না করার পদ্ধতি গুলো সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন। ধন্যবাদ ভাই।

 2 years ago 

বুড়ো কচু দিয়ে আপনি অনেক মজাদার পাঙ্গাস মাছের রেসিপি তৈরি করেছেন দাদা। পাঙ্গাস মাছ সব সময় আমি ভুনা করে খেয়েছি । তবে কচু দিয়ে কখনো খাওয়া হয়নি। আমার কাছে ইউনিক একটি রেসিপি বলে মনে হচ্ছে। আমার কাছে আপনার তৈরি রেসিপিটি একদম নতুন। বুড়ো কচু দিয়ে পাঙ্গাস মাছের রেসিপি প্রতিটি ধাপ আপনি অনেক সুন্দর ভাবে আমাদের বুঝিয়েছেন। ধন্যবাদ আপনাকে দাদা । আপনার জন্য শুভকামনা রইল।

Coin Marketplace

STEEM 0.17
TRX 0.13
JST 0.027
BTC 61040.35
ETH 2922.73
USDT 1.00
SBD 2.31