RE: বড়ো কচু দিয়ে দারুন স্বাদের পাঙ্গাস মাছের তরকারি
তো গতদিন আসলে ঘুমই আসছিলো না এতো গরমে, আর ছিলনা ছেতা কারেন্ট। ফলে ঘুম এই প্রচন্ড জ্বালাপোড়া তাপে আর আসলো না তাই রেগে মেগে গেলাম বাইরে চলে সেই ৬ টার দিকে।
সত্যিই গরমকালে কারেন্ট না থাকলে মাথা গরম হয় আর খুবই রাগ হয় ,ঘুম তো দূরের কথা।কিন্তু আমাদের বাড়ি কারেন্ট না থাকলে ও সকাল ও রাতে খুবই হাওয়া পাওয়া যায়।দুপুর বেলাটা খুবই কষ্ট করে কাটাতে হয় দাদা।
আর সকাল সকাল কষ্ট করে বাজারে গেলে জ্যান্ত মাছ খাওয়া যায়।আর ছোট ধরনের পাঙ্গাস মাছ টাটকা না হলে খুবই খারাপ খেতে লাগে।একবার মরা পাঙ্গাস মাছ খেয়ে আমি বুঝেছিলাম কতটা স্বাদহীন।দাদা আপনি যদি কেনার সঙ্গে সঙ্গে এই মাছটি খেতেন খুবই স্বাদ পেতেন কিন্তু ফ্রিজে রাখার জন্য এটির স্বাদ কিছুটা হলেও কমে গেছে।তাছাড়া এটি আমার প্রিয় মাছ তবে আমাদের ও খুব ভোরে বাজারে গিয়ে টাটকা মাছ কেনার চেষ্টা করে।যাতে বেশ জমিয়ে খাওয়া যায়।বাংলাদেশের পাঙ্গাস মাছ খুবই টেস্টি হয়।
দাদা এটি আপনাদের বাড়ির কচু তাহলে তো খুবই টেস্টি হয়েছে খেতে।এছাড়া আমাদের বাড়িতেও কচু গাছ আছে।মাঝে কয়েকটি বড়ো হয়েছিল খেয়ে নিয়েছি।বাড়ির কচুগুলির খুবই স্বাদের হয় ও আলুর মতো গলে যায়।গরমের সময় তরকারী একটু বেশি ঝোল ঝোল খেতেই ভালো লাগে ।খুবই সুন্দর হয়েছে রেসিপিটা, ধন্যবাদ দাদা।ভালো থাকবেন।