মুভি রিভিউ: রক্তবীজ
হ্যালো বন্ধুরা, সবাই কেমন আছেন? আশা করি সবাই ভালো আছেন। সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানিয়ে আজকের ব্লগটি শুরু করছি। |
---|
আজকে আপনাদের সাথে একটি মুভি রিভিউ শেয়ার করে নেবো। অনেকদিন মুভি দেখা হয় না, তাই গত পরশুদিন একটি মুভি দেখেছিলাম আর ভালো লেগেছিলো, ভাবলাম আপনাদের সাথে শেয়ার করি। এই মুভিটির নাম হলো "রক্তবীজ"। আশা করি মুভির কাহিনীটা আপনাদের কাছে ভালো লাগবে।
✠কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য:✠
☬মূল কাহিনী:☬
মুভির কাহিনীটা সাধারণত থ্রিলার বেস আর এটি শুরু হয় একটি ব্লাস্ট হামলা থেকে। এটি বর্ধমান জেলার খয়রাগড় নামক একটি থানার মধ্যে হয়। সাধারণত একদল সন্ত্রাসী সেখানে এইসব বোমা বানানোর কাজ করছিলো আর সেইগুলো যেকোনো জায়গায় ব্লাস্ট করার সিদ্ধান্ত নেয়। তো এইরকম ব্লাস্ট হলে সেখানকার লোকাল থানার কয়েকজন পুলিশ ফোর্স নিয়ে খয়রাগড় এর সেই স্থানে যায় আর সেখানে প্রবেশ করতে গেলে একদল মহিলা সন্ত্রাসী তাদের বাধা দেয়। একজন কনস্টেবলকে দা দিয়ে কোপও মেরে বসে। পরে দুইজন মহিলাকে গ্রেফতার করে আর ভিতরে গিয়ে দেখে কয়েকজনের মৃত্যু হয়ে যায় এই ব্লাস্টে, এটা বলার মতো না অর্থাৎ ব্লাস্ট হলে শরীরের কি অবস্থা হয় সেটা তো বোঝাই যায়। এরপর সেখানে ছানবিন করার পরে তাদের দুইজনকে নিয়ে সেখান থেকে থানায় চলে আসে।
এই কেস জটিল হওয়ায় ইনভেস্টিগেশন এর জন্য সংযুক্তা এবং পংকজ শিং নামের দুইজন অফিসারকে দায়িত্ব দেওয়া হয়। এই ইনভেস্টিগেশনে দিল্লি থেকে সাধারণত এই পঙ্কজ সহ তার টিমকে নিয়ে আসা হয়। আর তার কারণ একটাই ছিল, তখন দূর্গা পুজোর সময় আর রাষ্ট্রপতি তার নিজের গ্রামের বাড়িতে পুজো দিতে এসেছে তাই তাকে কভার করার জন্য এই প্ল্যান। মূলত সন্ত্রাসীদের প্ল্যান ছিল এই পুজোর সময়ে বড়োসড়ো কোনো ব্লাস্ট করার। এরা মূলত মানুষের জীবনের থেকে জিহাদকে বেছে নেয় আর যেখানে সেখানে ব্লাস্ট করে মানুষের জীবনসহ সবকিছুই ধংস করে দেওয়াই তাদের মূল লক্ষ্য থাকে। আর এইসব কাজে বেশিরভাগই ছোট ছোট বাচ্চা বা মহিলাদের বেছে নেয় আর ট্রেইনিং দেওয়ায় ভুল পথে যাওয়ার জন্য। তো এইরকমই বেশ কিছু অল্প বয়েসী বাচ্চাদের জোগাড় করে আর সাথে বেশ কিছু মহিলাদেরও।
আর এইসব কাজে তাদের কেউ যদি ধরা পড়ে যা বা রাজসাক্ষী হতে চায় পুলিশের কাছে তাহলে তাদেরও মেরে দেয়। এইরকমই একটা এই মুভিতে ঘটে, যার ফলে তাকেও পুড়িয়ে মেরে ফেলে। পঞ্চমীতে তাদেরও একটা বড়ো প্ল্যান ছিল যে ব্লাস্ট করার,কিন্তু নাকাবন্দী লাগায় আর কড়া পাহাড়ায় রেখে কয়েকটা ট্র্যাক ধরে। এরা সবজির মধ্যে বোমাগুলো লুকিয়ে নিয়ে যাচ্ছিলো, কিন্তু সেটা তাদের বিফলে যায়। এরপর একটি মেলাতেও প্ল্যান করে ব্লাস্ট করার, মূলত যেসব জায়গায় ভিড় থাকে, সেইসব জায়গায় টার্গেট করে বসে। তবে ওই মেলার ভিতরে তাদেরই একজন অফিসার দেখে ফেলে তাকে আর বাকিদেরও ফোর্স নিয়ে আসতে বলে, তবে ভিড়ের মধ্যে মিশে যাওয়ায় একটা সমস্যা হয়ে যায় যদিও, কিন্তু সে নিজেই গুলি চালিয়ে ভুল করে বসে।
এতে অফিসাররাও দেখে ফেলে আর নিজেদের রক্ষার্থে তাকে গুলি করে দেয়, কিন্তু মূল যে মাথা ছিল তাকে ধরতে পারেনি। এরপর আরো একটা বড়ো ব্লাস্ট এর প্ল্যান করে বিসর্জনের দিন অর্থাৎ রাষ্ট্রপতি নিজে বাড়ির থেকে পায়ে হেঁটে তাদের দীঘিতে যাবে আর ওই ভিড়ে একজন মহিলার দাঁড়াই এই কাজটা ঘটাবে অর্থাৎ তার শরীরে বোমা বেঁধে দেয় আগে থেকেই আর ওই ভিড়ের মধ্যে গিয়ে ব্লাস্ট করার চিন্তা করে। পুলিশ বুঝে ফেললেও ওই মহিলা সতর্ক হয়ে চলে যায়, কিন্তু রাষ্ট্রপতির কাছে পৌঁছানোর আগেই অর্থাৎ বোমা ফাটানোর আগেই তাকে গুলি করে মেরে দেয়, কারণ তাছাড়া আর কোনো উপায় ছিল না, হাজার হাজার লোক মারা যেত ওই ব্লাস্টে।
☬ব্যক্তিগত মতামত:☬
মূলত এইসব যে ঘটনাগুলো ঘটেছে তাতে হাত ছিল নিজেদের পরিবারের লোকজনেরই। তাদের বাড়িতে দুইজন মহিলা কাজ করতো এখন তারা এই উদ্দেশ্যে সেখানে কাজ নেয় আর অনেকদিন ধরেই করছে। ফলে তাদের উপর কোনো সন্দেহ হয়নি আর একদম পরিবারের মতোই ছিল। তবে একজন মহিলা আর তার ছেলেকে তারা হায়ার করে এই কাজে। তাদের টার্গেট করে রেখেছিলো বিসর্জনের দিন এই ধামাকা করার জন্য। অনেক সিকিউরিটি বাড়ালেও যেহেতু রাষ্ট্রপতির নিজের দিদির গাড়িতে করে তারা আসছে, তাই কারো সন্দেহ হয়নি আর তাদের চেক করার প্রয়োজনও করেনি। এই সুযোগটাকে কাজে লাগিয়েই ঘটনা ঘটানোর চেষ্টা করেছিল। আর পুরো বডিতে বোমা বাঁধা ছিল, ফলে যারা যারা বুঝতে পেরেছিলো তারা রিস্কও নেয়নি, কারণ ভুলবশত ব্লাস্ট হয়ে গেলে সব শেষ। এই মুভিটার সম্পূর্ণ কাহিনীটা অনেক ভালো ছিল, দেখলে আরো ভালো বুঝতে পারবেন এর কাহিনীটা।
☬ব্যক্তিগত রেটিং:☬
৮.৯/১০
☬ট্রেইলার লিঙ্ক:☬
Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.
আপনি যেভাবে মুভির গল্পের সারাংশ তুলে ধরেছেন এবং ব্যক্তিগত মতামত প্রদান করেছেন, তা পাঠকদের মুভিটি দেখার প্রতি আগ্রহ বাড়িয়ে তুলবে। আপনার লেখনীর মাধ্যমে মুভির প্রতি আপনার গভীর অনুভূতি ও বোঝাপড়া স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
দাদা আমার কাছে মুভি দেখতে অনেক বেশি ভালো লাগে। আমি তো সময় পেলেই মুভি দেখার চেষ্টা করি। কালকে রাতেও আমি একটা মুভি দেখেছিলাম। মুভি দেখতে যেমন ভালো লাগে, তেমনি মুভিগুলোর রিভিউ পোস্ট পড়তেও আমি অনেক বেশি পছন্দ করি দাদা। আর আপনি আজকে এত সুন্দর করে একটা মুভির রিভিউ আমাদের মাঝে শেয়ার করে নিয়েছেন দেখে, সত্যি খুব ভালো লাগলো। রক্তবীজ এই মুভিটা আমার এখনো পর্যন্ত দেখা হয়নি। কিন্তু আপনার রিভিউ পোস্টের মাধ্যমে এই মুভিটার সম্পূর্ণ কাহিনী জেনে নিতে পেরে ভালো লাগলো। ভিক্টর ব্যানার্জি এবং মিমি চক্রবর্তী এই মুভিটাতে অভিনয় করেছে দেখছি। দাদা এখানে তো দেখছি সবকিছু তাদের বাড়ির লোকজনেই করেছে। অর্থাৎ বাড়িতে যারা ছিল তাদের মধ্যেই। আর ওই মহিলা দুইজনকে কেউই সন্দেহ করেনি। কারণ তারা তো অনেক দিন ধরেই এখানে কাজ করছিল। কয়েকদিন ধরে এমনিতে কোন কাজের লোক যদি কাজ করে ফ্যামিলির সদস্যর মতই হয়ে যায়। আর ওরা ও ফ্যামিলির সদস্যের মতো হয়ে গিয়েছিল। পুরো বডিতে যেহেতু বোমা বাঁধা ছিল এটা আসলেই রিক্স এর ব্যাপার ছিল। আর তারা রিস্ক না নিয়ে ভালোই করেছে। ভুলবশত হলেও ব্লাস্ট হয়ে যেতে পারতো। তাহলে তো সবকিছুই একেবারে ধ্বংস হয়ে যেত। আমার কাছে পুরো কাহিনীটা অনেক ভালো লেগেছে দাদা। এত সুন্দর করে আপনি রিভিউর মাধ্যমে মুভির সম্পূর্ণ কাহিনীকে তুলে ধরেছেন দেখে ভালো লাগলো।
দাদা আপনি প্রতিনিয়তই আমাদের মাঝে সুন্দর সুন্দর মুভির রিভিউ শেয়ার করেন দেখে আমার কাছে খুব ভালো লাগে। মুভি খুব একটা আমার দেখার সময় হয়না ব্যস্ততার কারণে, তবে মাঝেমধ্যে দেখি। মুভি না দেখলেও আপনার রিভিউ পোস্ট এর মাধ্যমে অনেকগুলো মুভির রিভিউ পড়েছি। আর রিভিউগুলো পড়লে মুভি তো দেখাই লাগেনা। কারণ আপনি সুন্দর করে পুরো কাহিনীটা রিভিউর মাধ্যমেই তুলে ধরে থাকেন। রক্তবীজ মুভিটা অনেক সুন্দর ছিল। ওই দুই মহিলাকে তারা তো দেখছি একেবারে চিনতেই পারেনি। তাদের আসল রুপ কি এটা বুঝতেই পারেনি কেউ। ভালো মানুষ সেজে ছিল তারা শুধু। বিসর্জনের দিন ধামাকা দেওয়ার জন্য একজন মহিলা আর তার ছেলেকে এখানে হায়ার করা হয়েছে এটা বুঝতে পেরেছি। ভুলবশত ব্লাস্ট হয়নি শুধুমাত্র তাদের সতর্কতার কারণে। রিক্স নেয়নি বিষয়টা ভালো ছিল। কারণ পুরো বডিতে যেহেতু বোমা ছিল, তাই এটা রিস্কের ব্যাপার ছিল বটে। কাহিনীটা সহজেই জেনে নিলাম দাদা রিভিউর মাধ্যমে। তবুও চেষ্টা করব এটা দেখার।
দাদা আপনি আজ খুব সুন্দর একটি মুভির রিভিউ পোস্ট করেছেন।আপনার শেয়ার করা মুভি রিভিউটি ভীষণ ভালো লেগেছে। যদিও আজকাল আর আমার মুভি তেমন দেখা হয় না।তবে আপনার রিভিউ পড়ে এই মুভি সম্বন্ধে বেশ অনেক কিছুই জানতে পারলাম।সময় সুযোগ হলে দেখব আশাকরি। ধন্যবাদ দাদা খুব সুন্দর ভাবে মুভি রিভিউটি শেয়ার করার জন্য।
বাহ্! চমৎকার একটি মুভির রিভিউ শেয়ার করেছেন দাদা। থ্রিলার টাইপের মুভি গুলো দেখতে আসলেই খুব ভালো লাগে। মিমি চক্রবর্তীর অনেক মুভি আমি দেখেছি এবং খুব ভালো অভিনয় করে মিমি চক্রবর্তী। তবে এই মুভিটা দেখা হয়নি। আসলে অনেক দিন ধরে মুভি দেখা হচ্ছে না। প্রকৃতপক্ষে যারা আল্লাহর রাস্তায় জিহাদ ঘোষণা করে, তারা প্রচুর সাহসী হয়ে থাকে। তাদেরকে বিশেষ ট্রেনিং দেওয়া হয় এবং তারা যদি মারা যায়, তাহলে তাদেরকে মুজাহিদ বলা হয়ে থাকে। তবে এখন কিছু কিছু চক্র,মানুষদেরকে ভুলভাল বুঝিয়ে ব্রেন ওয়াশ করে, ট্রেনিং দিয়ে খারাপ কোনো স্বার্থ হাসিল করার উদ্দেশ্যে ব্যবহার করে থাকে। তারা সবসময়ই এমন জায়গা টার্গেট করে থাকে,যে জায়গায় প্রচুর মানুষের ভিড় হয়। যাতে করে প্রচুর মানুষ মারা যায় এবং বিভিন্ন ধরনের ক্ষয়ক্ষতি করতে পারে। ভাবতেই অবাক লাগে, নিজের শরীরে বোমা বেঁধে ব্লাস্ট করার চিন্তা করে কিভাবে, সেটা আমার বোধগম্য হয় না। আসলে তাদের ব্রেন এমনভাবে ওয়াশ করা হয়,তখন তারা অন্যের ইশারায় নাচতে থাকে। যাইহোক সেই মহিলা রাষ্ট্রপতির কাছে পৌঁছানোর আগেই পুলিশ তাকে গুলি করে হত্যা করে বিধায়, শেষ পর্যন্ত ব্লাস্ট করতে পারেনি। নয়তোবা রাষ্ট্রপতি সহ অনেক মানুষ মারা যেতো। আমাদের দেশে হলি আর্টিজান হামলায় দেশী-বিদেশী কতজন মানুষের মৃত্যু হয়েছিল। সেই কথা মনে পরলে এখনও ভীষণ খারাপ লাগে। যাইহোক সময় পেলে অবশ্যই মুভিটা দেখার চেষ্টা করবো। এতো চমৎকার একটি মুভির রিভিউ আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা।
দাদা খুব সুন্দর একটা মুভির রিভিউ আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। রক্তবীজ মুভিটার রিভিউ পোস্ট পড়তে আমার কাছে তো অসম্ভব ভালো লেগেছে দাদা। গত পরশুদিন এই মুভিটা দেখে আপনি আজকেই আমাদের মাঝে এটার রিভিউ শেয়ার করে নিয়েছেন দেখে খুব ভালো লাগলো। আপনি অনেক সুন্দর করে মূল ঘটনাটা রিভিউর মাধ্যমে তুলে ধরেছেন দাদা। আপনি সুন্দর সুন্দর মুভি গুলোর রিভিউ শেয়ার করেন, বিষয়টা অনেক ভালো লাগে আমার কাছে। থ্রিলার বেস এর মুভি গুলো আমার কাছে সব থেকে বেশি ভালো লাগে। এমন কি থ্রিলার বেসের মুভি আমার বেশি দেখা হয়। আর এইটার মধ্যে তো দেখলাম একেবারে শুরুতেই ব্লাস্ট। এটা ব্লাস্ট দিয়েই শুরু হয়েছে যেহেতু পুরো কাহিনীতে এরকম কিছুই থাকবে বুঝতে পেরেছি। ওই মহিলা গুলো অনেকদিন কাজ করার ফলে, ফ্যামিলির স্বদেশের মতই হয়ে গিয়েছে। যার কারণে ওদেরকে কেউ সন্দেহ করে নি, এমন কি সন্দেহের তালিকায় ও আনে নি। তারা এটা বুঝে নিয়েছিল যে পুরো শরীরে বোমা বাঁধা রয়েছে আর এই জন্যই তো রিক্স নেয়নি। রিক্স নিলে কিন্তু অনেক কিছু হয়ে যেতে পারতো। নিজের শরীরের মধ্যে মানুষ কিভাবে বোমা ফিট করে রাখে। এরকম মানুষদের আসলেই নিজেদের জীবন নিয়ে কোন চিন্তা নেই। আসলেই এই কাহিনী অনেক ভালো ছিল। আপনার আজকের পোস্ট খুব ভালো লেগেছে দাদা।
দাদা মুভি দেখতে বেশিরভাগ মানুষেই পছন্দ করে। আমার কাছেও মুভি খুব ভালো লাগে। রক্তবীজ মুভিটার কাহিনী দেখছি খুবই দারুণ ছিল দাদা। এই ধরনের মুভি দেখার মধ্যে আলাদা একটা অনুভূতি রয়েছে। আর এরকম মুভির রিভিউ পোস্ট পড়ার মধ্যেও। মুভিটা এমনিতে আমার দেখা হয়নি। তবে প্রথমবার আপনার রিভিউ পোস্টেই দেখলাম দাদা। এই মুভিটার রিভিউ পোস্ট পড়ে এমনিতে অনেক কিছুই জেনেছি। তবে আরও বেশি বিস্তারিত জানার জন্য আমি ভাবতেছি যখন সময় পাবো তখন মুভিটা দেখব। যত কিছুই হয়ে যাক না কেন কেউই ফ্যামিলির সদস্যকে সন্দেহ করে না। তেমন ভাবে কাজের মেয়ে দুইটাকেও কেউ সন্দেহ করেনি। এরকম অনেক মুভিতে দেখা যায় নিজের গায়ে বোমা রাখে। এটা তো দেখলেই আমাদের কাছে অন্যরকম লাগে। যেহেতু তারা আগে থেকেই বিষয়টা জেনেছে তাই রিক্স নেয়নি। যদি না জানতো তাহলে এই রিক্স টা নিয়ে নিতো। ধন্যবাদ দাদা পুরো রিভিউ টা শেয়ার করার জন্য।