শক্তিগড়ের একটি মন্দিরের ভিতর থেকে সংগৃহিত কিছু ফটো
হ্যালো বন্ধুরা, সবাই কেমন আছেন? আশা করি সবাই ভালো আছেন। সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানিয়ে আজকের ব্লগটি শুরু করছি।
Photo by @winkles
Photo by @winkles
Photo by @winkles
Photo by @winkles
একদিন শক্তিগড়ের উদ্দেশ্যে ভ্রমণ করেছিলাম দুই বন্ধু । এই শক্তিগড়টি বর্ধমান এর দিকে অবস্থিত। শক্তিগড়ে আমাদের যাওয়ার প্রধান কারণ ছিল ল্যাংচা খাওয়ার জন্য। তো সেই মতো আমরা একদিন আগে থেকে পরিকল্পনা করে নিয়েছিলাম যে কখন কিভাবে যাবো। প্রথমে আমরা ভেবেছিলাম বাইক করে যাবো কিন্তু পরে দেখলাম অনেকটা রাস্তা আর ফিরে আসতে গেলেও অনেকটা রাত হয়ে যাবে। তাই পরবর্তীতে আবার আমরা চিন্তা করলাম গাড়ি করে যাবো। তো এরপর আমরা সকাল ৮ টার দিকে রওনা দেওয়ার চিন্তা করেছিলাম কিন্তু সকালে ঘুম থেকে উঠতে দেরি হয়ে গেলো ফলে রওনা দিতেও একটু লেট হলো।
Photo by @winkles
Photo by @winkles
Photo by @winkles
যাইহোক ওইসময় মানে প্রায় ৯ টার দিকে বেরিয়ে পড়েছিলাম গাড়িতে করে এবং কলকাতার থেকে বেশ কিছুটা দূরে গিয়ে হাইওয়েতে আমরা অন্য রোড ধরে যাওয়ার চিন্তা করলাম যাতে অল্প সময়ে পৌঁছানো যায় কিন্তু রং রোডে ঢুকে গিয়েছিলাম। পরে আবার আমরা লোকেশন অন করে গাড়ি ঘুরিয়ে অবশেষে সঠিক পথে রওনা দিয়েছিলাম। যাওয়ার পথে বিভিন্ন ধরণের গ্রাম পড়লো, বিশেষ করে বড়ো বড়ো মাঠ। আর এইসময় মাঠে সব জায়গায় বিভিন্ন ধরণের ফসল ফোলানো, চারিদিকের সবুজতা যেন মনটাকে আকৃষ্ট করে তুলেছিল।
Photo by @winkles
Photo by @winkles
Photo by @winkles
Photo by @winkles
Photo by @winkles
গ্রামের মাঠগুলো দেখে ছোটবেলার স্মৃতিগুলো মনে পড়ছিলো। এইরকম একের পর এক মাঠ সামনে পড়তে লাগলো আর এইগুলো দেখে অনেক ভালো লাগছিলো আর মনের মধ্যে একটা আনন্দ অনুভূতি কাজ করছিলো। আর সবথেকে ইন্টারেষ্টিং বিষয় ছিল যে কিছু কিছু গ্রামের নাম এমনটা ছিল যে শুনতে বা দেখতে কিছুটা অদ্ভুত লাগছিলো। এই মুহূর্তে সেই নামগুলো মনে পড়ছে না, তবে গাড়িতে করে যখন যাচ্ছিলাম তখন চোখে কয়েকটি পড়লো যা আমার কাছে অদ্ভুত মনে হলো। যাইহোক সকাল থেকে গাড়ি চেপে অনেক্ষন পরে প্রায় ১ টা থেকে দেড়টার মধ্যে পৌঁছালাম শক্তিগড়। এরপর আমাদের মূল যে উদ্দেশ্য ছিল ল্যাংচা খাওয়ার সেইটা খাওয়ার জন্য দোকান খুঁজতে লাগলাম।
Photo by @winkles
Photo by @winkles
Photo by @winkles
Photo by @winkles
মূলত ওখানে প্রায় সব দোকানে ল্যাংচা ভালো খেতে তবে কিছু কিছু দোকানে অনেক ভালো বানায় যা খেয়ে তৃপ্তি পাওয়া যায়। আর শক্তিগড় হলো ল্যাংচার জন্য বিখ্যাত, ওখানে রোডের পাশ দিয়ে সব ল্যাংচার দোকান। সত্যি কথা বলতে ওখানে ল্যাংচা খেয়ে মনে হচ্ছিলো যে এতদূর কষ্ট করে আসাটা সার্থক হলো। ল্যাংচাগুলো খেতে ভীষণ সুন্দর লাগছিলো, আর আমাদের এদিকে ল্যাংচা খেলে মনে হয় আটা-ময়দার দলা খাচ্ছি। যাইহোক আমরা সেখানে একটি দোকানে বেশ কিছু ল্যাংচা খেলাম এবং পরে আশেপাশে একটা মন্দির মতো দেখতে পেলাম আর সেখানে বাকি সময়টা অতিবাহিত করলাম।
Photo by @winkles
Photo by @winkles
Photo by @winkles
Photo by @winkles
Photo by @winkles
মন্দিরটি ছিল শিব মন্দির। ওখানে মন্দিরের বাইরে শিব, হনুমান আর পার্বতী মায়ের মূর্তি তৈরি করা ছিল যা বাইরে থেকে দেখতে খুবই ভালো লাগছিলো। মন্দিরের ভিতরে জুতো খুলে প্রবেশ করতে হয় আর ভিতরে বিশাল বড়ো জায়গা নিয়ে করা। ভিতরে সারিবদ্ধভাবে ছোট ছোট মন্দির মতো করা আর প্রত্যেকটার ভিতরে একটা করে শিবলিঙ্গ রাখা আছে। সবাই জুতো খুলে গিয়ে কিছু দক্ষিনা দিয়ে যার যার মতো পুজো দিয়ে চারিপাশটা ঘুরে বেড়ানোর জন্য অনুমতি দেওয়া থাকে। আমরা প্রণাম করে মন্দিরের পাশ দিয়ে ঘুরে আসলাম, আসতে বেশ সময় লেগেছিলো কারণ জায়গাটা অনেক বড়ো। যাইহোক এরপর আমরা সেখানে মন্দিরের পাশে একটা ছোট খাটো পার্ক মতো ছিল তবে বেশি একটা ভিতরে আমরা প্রবেশ করিনি কারণ সন্ধ্যা মতো হয়ে আসছিলো।
Photo by @winkles
Photo by @winkles
Photo by @winkles
Photo by @winkles
আর এইজন্য গেটের থেকে সামান্য একটু সামনে গিয়ে কিছু কারুকার্য সম্পন্ন করা দৃশ্যের ছবি তুলে বেরিয়ে এসেছিলাম। এরপর আমরা সাড়ে ৫ টা নাগাদ আবার গাড়িতে করে রওনা দিয়েছিলাম কিন্তু ফিরে আসতে আসতে হাইওয়েতেই রাত ৮ টা বাজলো আর আমাদের এদিকে রাত ৮ টা বাজা মানে মালবাহী সব ট্র্যাক চলাচল করে । আর সব মালবাহী ট্রাকগুলো রাস্তার বিভিন্ন জায়গায় শুধু চেক করে আর জ্যাম সৃষ্টি করে। কি আর করার শেষমেশ ওদের পিছন পিছন আমাদেরও ধিক ধিক করে আসতে হলো আর যেখানে ৯ টায় বা তার আগে পৌঁছানোর কথা সেখানে রাত ১১ টা বাজিয়ে দিলো।
All Photos what3words location: https://w3w.co/competing.playhouse.franchised
শুভেচ্ছান্তে, @winkles
ক্যামেরা | রেডমি নোট ৭ |
---|---|
ক্যাটাগরি | ফোটোগ্রাফি |
লোকেশন | শক্তিগড়, পশ্চিমবঙ্গ |
তারিখ | ১৫.০২.২০২২ |
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
দুই বন্ধু মিলে ল্যাংচা খাওয়ার জন্য অনেক দূর ভ্রমণ করেছেন। আসলে আমার এক বন্ধু থাকে বর্ধমান। তার মুখে এই মন্দিরের কথা শুনছিলাম। এখানে তার কিছু ছবি ছিলো। তখন আমি জায়গার কথা জিজ্ঞেস করছিলাম। তবে আজকে আপনার পোস্টের মাধ্যমে বিস্তারিত জেনে নিলাম।
ল্যাংচা আমি কখনো খাই নাই। তবে ইউটিউবে এটার রিভিউ দেখছিলাম অনেক সুস্বাদু। তবে ইচ্ছা আছে যদি কখনো ইন্ডিয়াতে যাই অবশ্যই ল্যাংচা খেয়ে দেখবো। ল্যাংচা মহলের ভিড় দেখেই বুঝা যাচ্ছে এটা অনেক জনপ্রিয় সেখানে।
দাদা, আজকের পোস্টটা অনেক তথ্যবহুল ছিলো। আমার কাছে বেশ ভালো লেগেছে পোস্টটি পড়ে। আসলে মাঝে মাঝে ভ্রমণ করলে মন মেজাজ ভালো থাকে। দাদা, অনেক অনেক ভালোবাসা রইলো আপনার জন্য। ❣️❣️
যেকোনো ভ্রমণ খুবই আনন্দদায়ক।তাও যদি হয় ভোজনের মাধ্যমে তাহলে তো কথাই নেই।সত্যিই বর্ধমানের শক্তিগর ল্যাংচার জন্য বিখ্যাত, নানান দামের নানান সুন্দর সুন্দর ল্যাংচা এখানে পাওয়া যায়।আপনারা বেশ তৃপ্তি সহকারে খেয়েছেন ও উপভোগ করেছেন মনে হচ্ছে।তাছাড়া অনেক সুন্দর সময় কাটিয়েছেন বুঝতে পারছি।ঠিক বলেছেন অন্য জায়গায় ল্যাংচা খেতে উপরটা ভালো লাগলেও ভিতরটা শক্ত আটার দলাই থাকে।কিন্তু এখানে এটা মুখে দিলেই মিলিয়ে যায়।যার জন্য বিখ্যাত ল্যাংচার জন্য শক্তিগর।
তবে এই মন্দিরটি শক্তিগরের আশেপাশে নয়,এটি শক্তিগর থেকে অনেকটা দূরে নবভাতে বা নবাবহাটে অবস্থিত 108 মন্দির।মন্দিরটি খুবই সুন্দর ও মনোরম পরিবেশের।এই 108 মন্দিরের অনেক নাম রয়েছে, দূর দূরান্ত থেকে অনেকেই দেখতে আসেন এখানে।তাছাড়া প্রত্যেক মন্দিরে শিবলিঙ্গ রয়েছে।এখানে শিবরাত্রি পূজার সময় খুবই ভিড় হয়,অনেকেই পূজা দিতে আসেন মন্দিরে।কারন এই শিবের মাথায় জল সাত দিন ধরে ঢালা হয়, এছাড়া অন্যসময় তো আছেই।মন্দিরের ফটোগ্রাফিগুলি খুবই সুন্দর।তাছাড়া যেকোনো ভ্রমণ আমাদের মনে আলাদা অনুভূতির সৃষ্টি করে।প্রত্যেকটি ছবিই আমার কাছে ভালো লেগেছে।ধন্যবাদ দাদা,ভালো থাকবেন।শুভকামনা রইলো আপনার ও আপনার বন্ধুর জন্য।
ভাইয়া আপনারা দুই বন্ধু মিলে ভালোই ঘুরে বেরিয়েছেন দেখছি। শক্তিগড়ের মন্দিরটি সত্যি খুব সুন্দর। মন্দিরের প্রত্যেকটা ফটোগ্রাফি আমার কাছে বেশ ভালো লেগেছে। মন্দিরের আশপাশটি খুবই সুন্দর। অনেক সুন্দর কারু কাজ করা মন্দিরটি মধ্যে। আপনি আপনার ফটোগ্রাফির মাধ্যমে মন্দিরের সৌন্দর্য ফুটিয়ে তুলেছেন বেশ সুন্দর করে। ল্যাংচা খেতে গিয়ে শক্তিগড়ের এত সুন্দর মন্দিরটিও দেখা হয়ে গেল। একসাথে দুটো কাজ হয়ে গেল মজাদার ল্যাংচা খাওয়া হলো আবার মন্দিরটা ও দেখা হল। তবে ভাইয়া ল্যাংচা আমার কখনো খাওয়া হয়নি আমাদের এদিকে এই ল্যাংচাটা পাওয়া যায় না। আর এটা দেখতে কেমন তাও আমার জানা নেই। তবে আমার মনে হয় এটা খেতে সত্যিই খুব সুস্বাদু কারণ আপনি এত দূর গিয়েছেন শুধুমাত্র ল্যাংচা খাওয়ার জন্য। ভাইয়া আপনার পোস্টটি পড়ে ল্যাংচা দেখতে খুব ইচ্ছে করছে। তাই আমি অবশ্যই নেটে চার্জ দিয়ে ল্যাংচা টা দেখব এটি দেখতে কেমন। কিছু কিছু খাবার আছে এগুলো অঞ্চলভিত্তিক নামকরা। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া এত সুন্দর পোস্ট আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আপনার জন্য রইল অনেক অনেক শুভেচ্ছা ও শুভকামনা।
শক্তিগড়ের মন্দিরটি ভীষণ সুন্দর দাদা। আপনি অনেক দূর থেকে শক্তিগড়ের মন্দির ভ্রমণে গিয়েছেন জেনে ভালো লাগলো। একদিকে মজাদার ল্যাংচা খাওয়া হলো অন্যদিকে সুন্দর একটি মন্দিরে ভ্রমণ করা হলো। দুটো কাজ একসাথেই হয়ে গেল দাদা। আর অন্যদিকে দুই বন্ধু মিলে অনেক সুন্দর সময় কাটানোও হলো।এছাড়া আমরা যারা কর্মব্যস্ত জীবন পার করি তারা হয়তো কর্মব্যস্ততার কারণে কোথাও ঘুরতে যাওয়ার সময় করে উঠতে পারি না। আসলে আমরা যতই ব্যস্ত থাকি না কেন মাঝে মাঝে যদি সময় বের করে কোথাও ঘুরতে যাই তাহলে একদিকে যেমন মানসিক প্রশান্তি আসে অন্যদিকে নিজেকে খুবই রিফ্রেশ মনে হয়। অনেক সময় কাজের মাঝে থাকতে থাকতে একঘেয়েমি মনে হয়। তাই আমাদের ব্যস্ত জীবনের কাজগুলো একটুখানি দূরে সরিয়ে আমরা যদি মাঝে মাঝে পছন্দের জায়গা গুলোতে ঘুরতে যাই তাহলে খুবই ভালো লাগে। আর আপনি একজন ভ্রমন প্রিয় মানুষ ও খাদ্য প্রেমী মানুষ এটা বোঝাই যাচ্ছে দাদা। কারণ আপনি খাদ্য প্রেমী মানুষ না হলে এত দূরে আপনার পছন্দের ল্যাংচা খেতে যেতেন না। সত্যি দাদা বিষয়টি আমার কাছে দারুন লেগেছে। আসলে সেখানকার ল্যাংচা খেতে সত্যিই হয়তো অসাধারণ। না হলে আপনি এত কষ্ট করে আপনার ব্যস্ততার মাঝেও সেখানে ল্যাংচা খেতে যেতেন না। এমন কিছু খাবার আছে যেগুলো সবসময়ই খেতে ভালো লাগে। ল্যাংচা মহলের ফটোগ্রাফি যখন দেখছিলাম তখনই বোঝা যাচ্ছিল সেখানকার ল্যাংচা খেতে অসাধারণ। আসলে আমার অঞ্চলেও এমন কিছু খাবার আছে যেগুলো অনেকের কাছে প্রিয়। তেমনি আমার কাছেও বিভিন্ন অঞ্চলের খাবার ভালো লাগে। যেমন আমার দেশে কুমিল্লার রসমালাই খুবই জনপ্রিয়। আবার অন্যদিকে বলতে গেলে পোড়াবাড়ির চমচম খুবই জনপ্রিয়। আবার বনলতা সেনের অঞ্চল অর্থাৎ নাটোরের বনলতা সেনের অঞ্চলের জনপ্রিয় খাবার হচ্ছে নাটোরের কাঁচাগোল্লা। আসলে এই খাবারগুলো সবসময় সবার কাছে প্রিয়। তেমনি ওই মন্দিরের পাশের ল্যাংচা দোকানের ল্যাংচা আপনার কাছে অনেক প্রিয়। যাই বলুন না কেন দাদা মন্দিরটি কিন্তু আমার কাছে দারুণ লেগেছে। আর আমি একটি কথাই বলতে চাই ফটোগ্রাফির দক্ষতা আসলে আপনার কাছ থেকেই শেখা উচিৎ। আপনি এত দক্ষতার সাথে ফটোগ্রাফিগুলো করেছেন যে দেখে বোঝা যাচ্ছে মন্দিরটি কত নিখুঁত কারুকার্য করা ও সৌন্দর্য্যে ভরপুর। আপনি খুব সুন্দর করে এই মন্দিরের ভেতরের অংশ ও বাহিরের অংশ উপস্থাপন করেছেন সবকিছু আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে। সেই সাথে আপনার ল্যাংচা খাওয়ার অভিজ্ঞতা আমাদের বাজে উপস্থাপন করেছেন এ জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ জানাচ্ছি দাদা। শুভকামনা রইলো আপনার জন্য ও অনেক অনেক ভালোবাসা রইলো আপনার জন্য। 💗💗💗💗💗
দাদা আপনি ল্যাংচা খাওয়ার জন্য এত দূরে গিয়েছেন জেনে অনেক ভালো লাগলো। আসলে ল্যাংচা আপনার কতটা প্রিয় এটা আমরা জানতে পারলাম। কিছু কিছু খাবার আছে যেগুলো অঞ্চলভেদে তৈরীর পদ্ধতিতে ভিন্নতা আছে। তাই অঞ্চলভেদে খাবারের স্বাদ অন্যরকম হয়। সব খাবার সব জায়গায় পাওয়া যায়। কিন্তু এমন কিছু খাবার আছে যেগুলো অঞ্চল ভেদে অনেক বিখ্যাত। আর সেই খাবারগুলো শুধুমাত্র সেই অঞ্চলে গেলেই খাওয়া যায়। তেমনি ল্যাংচা হয়তো আপনার শহরের অনেক জায়গাতেই পাওয়া যায়। কিন্তু এই মন্দিরের পাশের দোকানগুলোর ল্যাংচার সাথে হয়ত তুলনা করা যায় না। কারণ এখানকার ল্যাংচাগুলো খেতে আপনার কাছে বেশি ভালো লাগে। একটি কথা একদম ঠিক আমরা বাঙালিরা খাবারের ব্যাপারে একদম সচেতন। কোন জায়গার খাবার কেমন হবে এবং কোন জায়গার খাবারের স্বাদ বেশি তা আমরা খুঁজে খুঁজে বের করি। কারন আমরা খেতে অনেক ভালবাসি। আপনার লেখাগুলো পড়ে এটুকুই বুঝতে পারলাম আপনার এত দূরে যাওয়া সার্থক হয়েছে। কারণ আপনি তৃপ্তি করে ল্যাংচা খেয়েছেন। যে উদ্দেশ্যে আপনি সেখানে গিয়েছেন সেই উদ্দেশ্য সফল হয়েছে। দাদা আপনি মন্দিরের পাশে গিয়েছেন এবং মন্দিরের অপরূপ সৌন্দর্য উপভোগ করছেন এটা বোঝাই যাচ্ছে দাদা। কারণ আপনার ফটোগ্রাফির মাধ্যমে আপনি এই মন্দিরের অপরূপ সৌন্দর্য উপস্থাপন করেছেন। সত্যি দাদা কি সুন্দর কারুকার্য করা ও কি সুন্দর এই মন্দিরটি। আমার কাছে ভীষণ ভালো লেগেছে। অনেক সুন্দর সাজানো-গোছানো সবকিছু। খুবই নিখুঁত কারুকার্য করা সব কিছু। আর আমর সবচেয়ে বেশি ভালো লেগেছে ঐ শেষের দিকের ভাস্কর্যটি। এক কথায় অসাধারণ ছিল। সব মিলিয়ে ওই জায়গাটি অনেক সুন্দর। আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে। আপনি সেই সাথে এত সুন্দর করে ফটোগ্রাফি গুলো করেছেন যে দেখেই বোঝা যাচ্ছে জায়গাটি কত সুন্দর। আপনি আপনার ফটোগ্রাফির দক্ষতা এবং আপনার অনুভূতির মাধ্যমে জায়গাটি সম্পর্কে অনেক সুন্দরভাবে বর্ণনা করেছেন এবং আপনার ভ্রমণ কাহিনী অনেক সুন্দর করে বর্ণনা করেছেন। আপনার এই ভ্রমণ কাহিনী পড়ে আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে। সবচেয়ে বেশি ভালো লেগেছে ওই ফটোগ্রাফির গুলো। আসলেই ফটোগ্রাফি গুলো দুর্দান্ত হয়েছে দাদা। দারুন সব ফটোগ্রাফি এবং আপনার কাটানো মুহূর্ত সুন্দর করে উপস্থাপন করার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ জানাচ্ছি দাদা।
অসাধারন কিছু ফটোগ্রাফি দেখতে পেলাম আপনার মাধ্যমে দাদা। অসাধারন ছবি তুলেন আপনি। খুব ভালো হয় আপনার তোলা ছবি গুলো। আপনার ছবি গুলায় পর্যাপ্ত ডিটেইলস থাকায় বেশি ভালো হয়। এভাবেই এগিয়ে যান ভাই। শুভেচ্ছা রইলো আপনার জন্য।
আশা করি দাদা ভালো আছেন? আপনার পোস্টটি দেখে খুবই ভালো লাগলো। আপনারা দুই বন্ধু মিলে মন্দিরে খুব সুন্দর মুহূর্ত পার করেছেন। মন্দিরের পরি পাশিক অবস্থা খুবই অসাধারণ। আলোকচিত্র গুলো দেখে খুব মুগ্ধ হলাম। বিশেষ করে মূর্তির ভাস্কর্য খুবই দুর্দান্ত লাগছে। এত সুন্দর পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অন্তরের অন্তস্থল থেকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই। ভালো থাকবেন দাদা।
এই যে দাদা ল্যাংচা খেতে তো আমিও অনেক পছন্দ করি। ফেরার পথে আমাকে এক প্যাকেট দিয়ে গেলে না কেন শুনি? 🤔। হিহিহিহি। খাওয়ার জন্য কতদূর চলে গেছো দুই বন্ধু মিলে। ছবিগুলো শেয়ার করে খুব ভালো করেছো। বাবা ভোলানাথের দর্শন হয়ে গেল। মন্দিরের চারপাশ ভীষণ ভালো লেগেছে। খুব শান্ত এবং পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন একটা পরিবেশ।
দুই বন্ধু মিলে শক্তিগড়ের একটি মন্দিরের ভিতরে দারুন কিছু মুহূর্ত উপভোগ করেছেন এবং আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন। অনেক গাছ দেখতে পেলাম। কিছু কিছু জিনিস দেখে মুগ্ধ হলাম যা কখনোই দেখছিলাম না।আসলে আপনি সব বিষয়ে পারদর্শী রান্না ফটোগ্রাফি। যাক সুস্থভাবে বাড়িতে পৌঁছেছেন এটাই অনেক ☺️
দাদা আজকে আপনার পোস্টটি পড়ে আমার খুবই ভাল লাগল। আপনারা দুই বন্ধু মিলে শক্তিগড়ে ভ্রমণ করেছেন জেনে ভালো লাগলো।আসলে শক্তিগড়ে আপনাদোর ভ্রমণের উদ্দেশ্য ছিল ল্যাংচা খাওয়া। আসলে ল্যাংচা খেতে খুবই মজাদার ও সুস্বাদু লাগে। বিশেষ করে আপনারা সকাল আট টায় যাওয়ার কথা ঠিক করেন, কিন্তু ঘুম থেকে দেরি হওয়ার কারণে নয়টার দিকে রওনা দিলেন। আসলে বহু দূরে যাওয়া রাস্তা তাই বাইকে না যাওয়াটাই ভালো হয়েছে।আপনারা গাড়ি ধরে গেলেন। তবে নয়টার দিকে রওনা দিয়েছিলেন, কিন্তু ভুল রাস্তায় ঢুকার কারণে একটু দেরি হয়ে গেল। যাই হোক আপনি একটা দিকে সেখানে পৌঁছালে। আসলে যাওয়ার পথে গ্রামের সুন্দর অপরূপ দৃশ্য গুলো উপভোগ করতে পেরেছেন, এটা জেনে খুবই ভালো লাগলো। কারণ গ্রামের দৃশ্য গুলো দেখতে খুবই ভালো লাগে। আসলেই গ্রামের সবুজ শ্যামল ফসলের মাঠ ও খেলার মাঠ গুলো দেখে ছোটবেলার কথা মনে পড়ে যায়। যাই হোক আপনারা সেখানে পৌঁছালেন যে উদ্দেশ্যে আপনাদের ভ্রমণ ছিল সেটা সার্থক হয়েছে জেনে ভালো লাগলো।কারণ অনেক কষ্ট করে এসেছেন।আসলে যে উদ্দেশ্যে আমরা কোথাও রওনা দেই যদি সে উদ্দেশ্যটা সফল হয়, তাহলে কষ্ট আর কষ্ট মনে হয় না। আপনাদের এই ভ্রমণ যেযে উদ্দেশ্যে ছিল সেটা সার্থক হয়েছে। তিনি খুবই ভালো লাগলো। আপনি মন্দিরের খুবই সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি করেছেন। সত্যিই আপনার ফটোগ্রাফি গুলো দেখে মুগ্ধ হয়ে গেলাম। খুবই ভালো লাগলো। আপনার ফটোগ্রাফি প্রত্যেকটা ভালো লেগেছে এবং ভ্রমণকাহিনী আমার খুবই ভালো লেগেছে। সুস্থভাবে বাড়িতে ফিরেছেন সেটা জেনে খুবই ভালো লাগলো। আসলে ভ্রমণ পথে সুস্থভাবে বাড়ি পৌঁছানো খুবি গুরুত্বপূর্ণ। আপনার ভ্রমণ অনেক সুন্দর হয়েছে,খুবই ভাল লাগল এবং আপনার সুস্থতা কামনা করছি💗🌺🌹💗