RE: শক্তিগড়ের একটি মন্দিরের ভিতর থেকে সংগৃহিত কিছু ফটো
যেকোনো ভ্রমণ খুবই আনন্দদায়ক।তাও যদি হয় ভোজনের মাধ্যমে তাহলে তো কথাই নেই।সত্যিই বর্ধমানের শক্তিগর ল্যাংচার জন্য বিখ্যাত, নানান দামের নানান সুন্দর সুন্দর ল্যাংচা এখানে পাওয়া যায়।আপনারা বেশ তৃপ্তি সহকারে খেয়েছেন ও উপভোগ করেছেন মনে হচ্ছে।তাছাড়া অনেক সুন্দর সময় কাটিয়েছেন বুঝতে পারছি।ঠিক বলেছেন অন্য জায়গায় ল্যাংচা খেতে উপরটা ভালো লাগলেও ভিতরটা শক্ত আটার দলাই থাকে।কিন্তু এখানে এটা মুখে দিলেই মিলিয়ে যায়।যার জন্য বিখ্যাত ল্যাংচার জন্য শক্তিগর।
যাইহোক আমরা সেখানে একটি দোকানে বেশ কিছু ল্যাংচা খেলাম এবং পরে আশেপাশে একটা মন্দির মতো দেখতে পেলাম আর সেখানে বাকি সময়টা অতিবাহিত করলাম।
তবে এই মন্দিরটি শক্তিগরের আশেপাশে নয়,এটি শক্তিগর থেকে অনেকটা দূরে নবভাতে বা নবাবহাটে অবস্থিত 108 মন্দির।মন্দিরটি খুবই সুন্দর ও মনোরম পরিবেশের।এই 108 মন্দিরের অনেক নাম রয়েছে, দূর দূরান্ত থেকে অনেকেই দেখতে আসেন এখানে।তাছাড়া প্রত্যেক মন্দিরে শিবলিঙ্গ রয়েছে।এখানে শিবরাত্রি পূজার সময় খুবই ভিড় হয়,অনেকেই পূজা দিতে আসেন মন্দিরে।কারন এই শিবের মাথায় জল সাত দিন ধরে ঢালা হয়, এছাড়া অন্যসময় তো আছেই।মন্দিরের ফটোগ্রাফিগুলি খুবই সুন্দর।তাছাড়া যেকোনো ভ্রমণ আমাদের মনে আলাদা অনুভূতির সৃষ্টি করে।প্রত্যেকটি ছবিই আমার কাছে ভালো লেগেছে।ধন্যবাদ দাদা,ভালো থাকবেন।শুভকামনা রইলো আপনার ও আপনার বন্ধুর জন্য।