আমি কবিতা লিখতে অনেক ভয় পেতাম। আমি কখনো কবিতা লিখিনি এবং কবিতা লিখতে গিয়ে তাই অনেক ভয় পেতাম। ভাবতাম কবিতা লিখতে পারবো না কিন্তু আমার বাংলা ব্লগে আসার পরে কবিতা লেখার অনুপ্রেরণা পায়। আর এই অনুপ্রেরণা থেকে আমি প্রতি সপ্তাহে একটি করে কবিতা পোস্ট করেছি। সেই কবিতাগুলো আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে, কারণ আমি নিজে কখনো ভাবিনি আমি কবিতা লিখবো।আর এখন আমি প্রতি সপ্তাহে একটি করে কবিতা আমার বাংলা ব্লগ পরিবারের সাথে শেয়ার করে যাচ্ছি। তাই আজকে আমি আমার সর্বশেষ পাঁচটি কবিতা পোস্ট আপনাদের মাঝে নিয়ে আসলাম। আশা করছি একসাথে কবিতা পোস্ট গুলো এক সাথে দেখে আপনাদের ভালো লাগবে।

প্রথমে আমি আপনাদের মাঝে যে কবিতাটি শেয়ার করলাম। এ কবিতার নাম আমি বাঙালি। আসলে আমি বাঙালি হিসেবে নিজেকে গর্বিত মনে করি। বাংলা ভাষায় নিজের কথা অন্যের কাছে প্রকাশ করি। এই মাতৃভাষায় কথা বলার মধ্যে যে কতটা শান্তি রয়েছে, সেটা একে অপরের সাথে কথা বলার মধ্যেই খুঁজে পাওয়া যায়।মাতৃভাষার মতো মধুর স্বাদ আর কোথাও নেই। তাই মাতৃভাষার বাংলাতে ব্লগ করতে পেরে আমি খুবই আনন্দিত। তাই। মাতৃভাষায় প্রতি ভালোবাসা থেকে আমি বাঙালি কবিতাটি লিখেছিলাম।

টিনটিন বাবুর জন্মদিন উপলক্ষে বিশেষ হ্যাংআউট এর আয়োজন করা হয়েছিল। আর সকলেই এই জন্মদিনে নানা ভাবে উদযাপন করেছিল। আমিও টিনটিন বাবুর জন্মদিন উপলক্ষে সুন্দর এই কবিতাটা লিখেছিলাম। তাই আপনাদের সাথে আবারও শেয়ার করলাম।

ভালোবাসার প্রিয় মানুষটি সকলের নিজের মনের রাণী হয়ে থাকে।আর প্রত্যেকটা ভালোবাসার প্রিয় মানুষগুলো যেন তার কাছে রাণী হয়ে থাকে। তাই ভালোবাসার প্রিয় মানুষটিকে কেন্দ্র করে আমি এই কবিতাটা লিখেছিলাম। আপনাদের মাঝে আবার শেয়ার করলাম।

শরতের হাওয়াতে যেন আকাশের সৌন্দর্যময় মেঘের দৃশ্য দেখতে পাওয়া যায়। তেমনি কাশফুলের সমাহার দেখতে পাওয়া যায়। আর সাথে রয়েছে শিউলি ফুল। এই শরতের আবহাওয়া আমার খুবই ভালো লাগে। তাই শরতের আবহাওয়া নিয়ে সুন্দর এই কবিতাটা লিখেছিলাম।

ভালোবাসার প্রিয় মানুষটিকে কেন্দ্র করে আমি এই কবিতাটা লিখেছিলাম। আসলে ভালোবাসার প্রিয় মানুষটির প্রতি হৃদয়ের অনুভূতি প্রকাশ করার জন্য হাজারো অনুভূতি তৈরি হয়। আর এই অনুভূতি থেকেই আমি এই ভালবাসার চিঠি কবিতাটি লিখেছিলাম।