Incredible India monthly contest December #2 || My gifts from Santa.
Photo edited by canva
Hello,
Everyone,
প্রথমে আমি আমার @sduttaskitchen এডমিন দিদি কে ধন্যবাদ জানাতে চাই। কারণ নতুন বছর শুরু হতে মাত্র কয়েক ঘন্টা বাকি, তাই বছরের শেষে এই রকম সুন্দর একটা বিষয় নিয়ে, কনটেস্ট এর আয়োজন করার জন্য, কারণ আমাদের প্রতিটি মানুষের মনে নতুন বছরের জন্য অনেক ধরনের চাওয়া পাওয়া থাকে। তাই, এই কনটেস্টের মাঝে আমরা তুলতে পারবো, এটা আমার কাছে খুব ভালো লাগার একটা বিষয়।
সৃষ্টিকর্তা আমাদের প্রতিটা মানুষকে আলাদা আলাদা ভাবে সৃষ্টি করেছে, এবং ওই দিক থেকে চিন্তা করতে গেলে সবার চাওয়া পাওয়া গুলো কিন্তুু ভিন্ন ভিন্ন ভাবেই হবে, তবে আমি খুব উত্তেজিত ও আনন্দিত আপনাদের সাথে কন্টেস্টের মাধ্যমে আমি আমার সৃষ্টিকর্তার কাছে চাওয়া পাওয়া গুলো শেয়ার করতে পেরে।
Which gifts do you wish to ask for from Santa? And why? |
---|
আপনি যদি আমার কাছে জিজ্ঞাসা করেন, আচ্ছা করবী আপু আপনি তিন টির মধ্যে সবচেয়ে প্রথম কোন জিনিসটি রাখতে চান? তাহলে আমি উত্তরে কি বলবো জানেন,
আমি বলব আমার পরিবারের কথা, এই ছোট পরিবার টা কে নিয়ে আমি অনেক টা দূর যেতে চাই, যত বাধা বিপদ আসুক না কেন হাসি মুখে জয় করতে চাই। স্বামী, সন্তান, শ্বশুর-শাশুড়ি এবং পড়ালেখা ঠিক রেখে সবাই মিলে মিশে দিন পার করতে চাই। তবে, এটা সত্য একটা মানুষের দ্বারা সবকিছু পারফেক্ট ভাবে করা সম্ভব নয়। তবে, আমি সব সময় চেষ্টা করব ইনশাআল্লাহ, বাকিটা সৃষ্টিকর্তার কাছে আমার এই প্রার্থনা।
সৃষ্টিকর্তার কাছে প্রার্থনা করি, বর্তমানে বিশ্বের অনেক দেশেই যে অবস্থা হয়ে দাঁড়িয়েছে, যুদ্ধ হানাহানি, এতে শিশুসহ অনেক বৃদ্ধ প্রাণ হারাচ্ছে। অনেক মায়ের বুক খালি হচ্ছে অনেকে বাবা-মা হারাচ্ছে। তাই সৃষ্টিকর্তার কাছে প্রার্থনা এইসব ভুলে মানুষ যেন বন্ধুর সম্পর্কে দিন যাপন করে।
নতুন বছরের চাওয়া হিসেবে সৃষ্টিকর্তার কাছে, আমি চাইবো নিজেকে একটু স্বাবলম্বী করতে। বাবা মায়ের, বড় সন্তান হিসেবে তাদের একটু পাশে দাঁড়াতে, আমি জানিনা, কিভাবে তা সম্ভব হবে তবে, সৃষ্টিকর্তা যদি চান তাহলে অবশ্যই সেটা সম্ভব হবে।এছাড়াও স্টিমেট প্ল্যাটফর্মে নিজেকে আর কাজের মধ্যে দিয়ে নিয়ে যেতে চাই এবং নিজের একটি পরিচয় গড়ে তুলতে চাই।
সত্যি কথা বলতে ব্যক্তিগতভাবে আমি আজও বলতে চাই, এই প্লাটফর্মে কাজ করে আমি অনেক কিছু শিখেছি এবং আমার ভিতর একটা, একটা অনিহা ছিল, আমার দ্বারা কি এটা সম্ভব হবে, আমি কি পারবো, সব সময় ডিপ্রেশনে ভুগতাম, এ প্লাটফর্মে কাজ করার মাধ্যমে আমি এ সমস্যাটা কাটিয়ে উঠতে পেরেছি, এটা আমার কাছে অনেক বড় একটা পাওয়া। তাই সৃষ্টিকর্তার কাছে চাইবো তিনি যেন আমাকে ধৈর্যের সাথে এই কমিউনিটির তে রেখে বাকিটা জীবন পার করে।
How those gifts will be valuable for you? Describe. |
---|
সংসার, সন্তান, পরিবার সবকিছু আগে রাখলেও কিন্তুু আমি আমার পড়ালেখা টা কে আপ্রাণ চেষ্টা করছি ঠিক রাখার জন্য,, সেই সাথে এখন যোগ হয়েছে আমার ছোট্ট মেয়ে, এখন থেকে তার পড়ালেখা শুরু করার সময় তাই ,আমি চেষ্টা করছি নিজের সাথেও মেয়ের পড়ালেখা টা খুব সুন্দরভাবে শুরু করার জন্য,, আর এটা সঠিক করতে পারলেই আমার নিজের জন্য হবে অনেক বড় উপহার।
এছাড়াও, বলতে চাই এই আধুনিক যুগে এসে সারা বিশ্বে যেভাবে যুদ্ধ হচ্ছে, আফগানিস্তান ,রাশিয়া, আর ইত্যাদি দেশে,যার ফলে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি সাথে দাম বেড়ে গিয়েছে,, এটা আমাদের মত মধ্যবিত্ত পরিবারের জন্য খুবই ভয়াবহ। তা আমি বলব এইসব বাধা বিপদ কাটিয়ে দেশ হয়ে উঠুক শান্তিতে ভরপুর, তাহলেই তো এর থেকে মূল্যবান উপহার আর কিছুই হতে পারে না।
Do you believe if we ask by heart something, we can achieve it? Is that ever happened to you? |
---|
আমি যখন 2020 সালের HSC পরীক্ষার্থী ছিলাম, তখন আমি প্রেগনেন্স ছিলাম আমার হাজব্যান্ড, সহ আমার আম্মু, আমাকে বেশ বুঝিয়ে ছিলো পরীক্ষা দেয়ার জন্য ফরম ফিলাপ করার দরকার নেই। কারণ, আমি পরীক্ষা দিতে পারবো না এই অবস্থায় থেকে। তখন, আমি মানসিক ভাবে একটু ভেঙ্গে পড়েছিলাম।এবং খুব কষ্ট পাচ্ছিলাম এত দূরে এসে এখন নাকি আমি পরীক্ষায় দিতে পারবো না এইটা ভেবে। আমি তখন পরিবারের কারো কথা তখন শুনিনি। মনে সহস রেখে ওই অবস্থাতে HSC পরীক্ষা দেওয়ার জন্য টেস্ট পরীক্ষা দিয়েছি। পড়ালেখা ঠিক ভাবে চালিয়ে গিয়েছি, এবং পরীক্ষার 15 আগে আমি একটা কন্যা সন্তান জন্ম দিতে পেরেছি। এবং পরীক্ষার জন্য কোন সমস্যা হয়নি। তাই আমি মনে করি, মন থেকে কিছু চাইলে অবশ্যই পাওয়া সম্ভব যদি আপনার মধ্যে সেই আগ্রহ টা থাকে। দোয়া করবেন সবাই আমার জন্য পড়ালেখা টা যেন ঠিকমত এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি।
I am Bangladeshi. My name is Karobi Amin, I am a housewife, and a second-year honors student of the Bengali department. That's why I prefer to speak and write in Bengali, today I tried to share with you my daily diary game, I hope you like it. Thank you all very much.
আমার কিছু বন্ধুদের এই প্রতিযোগিতায় আমন্ত্রণ জানাচ্ছি, @rabibulhasan71,@sairazerin,@sakib012,@mdsahin111এই আকর্ষণীয় বিষয়টিতে অংশগ্রহণ করার জন্য।
আপু প্রথমে আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই এ প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে। আপনি তিনটে প্রশ্নের খুব সুন্দর করে উত্তর দিয়েছেন। প্রথম দ্বিতীয় তৃতীয় এই তিনটা প্রশ্ন আপনি আমার মনের মতন মনের কথাগুলোই লিখেছেন। আপনার তিন নম্বর প্রশ্ন টি সেম টু একদম আমার মতন। আমি HSC পরীক্ষা দিয়েছি ২০২১ সালে তখন আমি প্রেগনেন্ট ছিলাম। আমার ভ্যাজের অনেক মেয়েরা এরকম অবস্থায় কারণে পরীক্ষা দেয়নি কিন্তু আমার মনে জোর সাহসটা রেখে আমি পরীক্ষা দিতে প্রস্তুতি নিলাম। কিন্তু পরীক্ষা আমার শেষ হয়েছে বৃহস্পতিবার এবং শুক্রবার রাতে বরিশাল হসপিটালে সিজারে আমার ছেলে হয়েছে। কিন্তু সামনের দিকে আর পড়ালেখা চালিয়ে যেতে পারেনি কিন্তু আমার স্বামীর আর্থিক অবস্থার কারণে। সেই আমাকে ডিগ্রী কলেজে ভর্তি করেছিল কিন্তু এগিয়ে যেতে পারিনি। আসলে পড়ালেখা বয়স নিয়ে চলে না কিন্তু সামনের দিকে আসা আছে আমি একসময় আবার কলেজে ভর্তি হব এবং আবার পড়ালেখা চালিয়ে যাব। ইনশাল্লাহ আল্লাহ যদি সহায় হয়।
আপনি তিনটি প্রশ্নটি অসাধারণ হয়েছে থ্যাঙ্ক ইউ এমন সুন্দর প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার জন্য।
কমেন্টটা পড়তে গিয়ে না খুব ভালো লেগেছে এবং কোথাও গিয়ে একটা মনে হয়েছে, আমরা নারীরা যদি একটু ধৈর্য ধারণ করি তাহলে আমরাও কিছু করতে পারি। পরিবার সংসার প্রেগনেন্সি অবস্থাতেও আপনি কত বড় একটা রিস্ক নিয়ে পরীক্ষা দিয়েছেন।
তবে মন খারাপ করবেন না ।চেষ্টা থাকলে এবং মনে আশা থাকলে। তাহলে অবশ্যই একদিন আবার পড়ালেখা শুরু করতে পারবেন ।আপনার জন্য আমার তরফ থেকে রইল অনেক অনেক প্রার্থনা অবশ্যই আপনার মনের আশা সৃষ্টিকর্তা পূরণ করবে।
তবে আমার বিশ্বাস আপনারা যদি এরকম পাশে থাকেন এবং সাপোর্ট করেন তাহলে আমি অনেক দূর এগিয়ে যেতে পারবো পড়ালেখা নিয়ে। যেহেতু আমি এখন পড়ালেখা করি না কিন্তু সামনের দিকে পড়ার খুব ইচ্ছা ও আগ্রহটা আছে।
আপনার পোস্টটি পড়ে আমার খুব মনে লেগেছে তার জন্য আমার মনের কথাগুলো প্রকাশ করলাম থ্যাঙ্ক ইউ রিপ্লেই দেওয়ার জন্য।
অসাধারণ লিখেছেন আপনি। মন থেকে কোন কিছু চাইলে তা বিফলে যায় না। চাওয়াতে যদি কোন কমতি না থাকলে সে যা অবশ্যই পূর্ণ হয়। আর আপনি শান্তা ক্লজ এর কাছে যা চেয়েছেন খুবই যুক্তিসঙ্গত। আমরা সকল চাওয়া যেন পূর্ণতা পায় দোয়া করি। অনেক অনেক শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
জি আপু ,,একদম ঠিক বলেছেন, আমরা যদি মনে প্রাণে কোন কিছু সৃষ্টিকর্তার কাছে চেয়ে থাকি। তাহলে অবশ্যই তিনি আমাদের থেকে ফিরিয়ে নেন না। আর তাছাড়া সৃষ্টিকর্তা তখন অনেক বেশি খুশি হয় যে আমার বান্দা আমার কাছে দুই হাত তুলে কিছু চাচ্ছে। তখন তিনি আমাদের চাওয়া পাওয়া পূরণ করে আমাদের খুশি করে।
অবশ্যই মন থেকে কোন কিছু চাইলে আল্লাহ পাক ফিরিয়ে দেন না। তবে দেওয়ার ধরন ভিন্ন ক্ষেত্রে ভিন্ন রকম হয়। ধৈর্য্য ধারণ করতে হবে সহসা কোন কিছু না পেলে অধৈর্য হলে চলবে না। ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য।
অনেক সুন্দর ভাবে আপনি প্রশ্নগুলোর উত্তর দিয়ে গেছেন সে জন্য আপনাকে অনেক অভিনন্দন জানাই। দিন শেষে আপনি একজন পরিবার অন্ত প্রাণ মানুষ। আপনার সবকিছুতে আপনার পরিবার সবার আগে থাকে। এটা আমার কাছে খুবই ভালো লাগে। পড়াশোনার প্রতি আপনার যে ডেডিকেশন তা অনেকের মধ্যেই দেখা যায় না। এছাড়া যত কষ্ট করে আপনি পড়াশোনা তে গিয়েছেন এটা অনেকের জন্য অনুপ্রেরণা। আপনি একটা ছোট ঘটনা দিয়ে এই জিনিসটি আবারও বুঝিয়েছেন। খুব ভালো লাগলো আপনার আজকের এই লেখাটি।
আপনার কমেন্ট দেখে আমি মুগ্ধ,
আমার এই ছোট্ট পরিবারটা কে আমি অনেক বেশি ভালোবাসি। হয়তো আমার মত অন্য সবাই ও তাদের পরিবারটা কে ভালোবাসে।
তবে এটা সত্যি একজন মানুষ কখনো সবার কাছে পারফেক্ট হতে পারেনা, কিন্তু আমি সব সময় চেষ্টা করি আমার দায়িত্ব গুলো খুব সঠিকভাবে পালন করার জন্য।
খুব ইচ্ছা আমি একজন স্বাবলম্বী নারী হব এবং এই ভালোবাসার পরিবারটার পেছনে দাঁড়াবো আর এই ইচ্ছা থেকে পড়া লেখা টা কে হাজার বাধা বিপদ পেরিয়ে সম্পূর্ণ করার চেষ্টা করি।
প্রথমে আপনাকে অনেক শুভেচ্ছা প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য। প্রথম দ্বিতীয় তৃতীয় আপনার সাথে আমি একমত, শান্তি ভাবে প্রত্যেকটা দেশে জন্য পরিচালনা। আমার কথায় আসি ডিপ্রেশন, ডিপ্রেশন সব চাইতে বড় একটি মারাত্মক রোগ। বিগত এক বছর ধরে আমি খুব টেনশনে আছি। এখান থেকে দুই মাস আগে এই প্লাটফর্মে আসার আগে আমি সবসময় টেনশনে ভুকতাম। 2020 সালে সেম টু ইউ রহমত আছে আমিও খুব টেনশনে ছিলাম যে সংসার ধর্ম পড়াশুনা এগুলো নিয়ে কিভাবে আমি পরীক্ষা দেব। মন থেকে কিছু চাইলে সেটা ইনশাল্লাহ পূরণ হয় আমিও যে কোন একটা বিভেদ চেয়েছিলাম। আল্লাহ আমার সেটা পূরণ করেছিল। আপনার জন্য দোয়া ও ভালোবাসা রইলো সুস্থ থাকবেন ভালো থাকবেন।
একদম তাই মন থেকে কিছু চাইলে সেটা পাওয়া অবশ্যই সম্ভব, এছাড়া আমাদের হাদিসেও তো আছে নিয়ত গুনে বরকত।
নিয়ত তুমি ভালো করো তাহলে অবশ্যই সেই নিয়ত পূরণ হবে। এই ছোট্ট জীবনে অনেক বাধা বিঘ্নতা পেরিয়ে এ পর্যন্ত আসতে পেরেছি এটাই হাজার হাজার শুকরিয়া সৃষ্টিকর্তার কাছে।
আপনাকে প্রথমেই জানাই অসংখ্য ধন্যবাদ আপনি প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেছেন এবং সকল প্রশ্নের উত্তর খুব সুন্দর ভাবে আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন।আপনি যে তিনটা জিনিস চেয়েছেন সত্যি খুব ভালো এবং এইগুলো সবার চাওয়া উচিত। বিশেষ করে তো দেশের এই অবস্থা যেন ও পরিবর্তন হয় এটা তো চাওয়ার ভিতরে থাকা দরকার। ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন আর পরিবার ও নিজের খেয়াল রাখবেন।
সত্যি বর্তমানে সারা বিশ্বে বিভিন্ন দেশে অনেক খারাপ পরিস্থিতি যাচ্ছে যুদ্ধ, হানাহানি ভূমিকম্প সহ অনেক ধরনের ক্ষতি হচ্ছে, এতে বৃদ্ধসহ অনেক শিশু অকালে প্রাণ হারাচ্ছে। তাই সৃষ্টিকর্তার কাছে যাওয়া সব কিছু যেন তিনি ঠিক করে দেন। সবাই যেন শান্তিতে বসবাস করতে পারে।
আমাদের কে সৃষ্টিকর্তা সব সময় ভালো এবং সুস্থ রাখুক।আর এই সব ভূমিকম্প আমাদের উপরে একটা গজব বলতে পারেন কারণ আমাদের মাঝে এখন সৃষ্টিকর্তার প্রতি যে ভয় টা থাকা দরকার তার নেই।আমরা ঠিক মত নামাজ টাই আদায় করি না অন্য সব ইবাদত এর কথা ভাত দিলাম। ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন।
আপনি প্রতিযোগিতায় অংশ গ্রহন করে খুব চমৎকারভাবে প্রশ্ন গুলোর উত্তর দিয়েছেন।
সবাই চায় তার পরিবারের সবাই যেন ভালো থাকে, তেমনি আপনিও চেয়েছেন পরিবারের কল্যান।
আমি নিজেও আপনার মতোই ডিপ্রেসনে ছিলাম যে কিছুই করিনা।আমার নিজের কোন আইডেন্টিটি নাই।এই জিনিসটা কস্ট দিতো আমাকে।পারিবারিক কারনে আমি কিছু করার মতো একাধিক সুযোগ পাওয়ার পরেও করতে পারি নাই।
কিন্তু স্টিমিট প্ল্যাটফরম আমাকেও আপনার মতোই ডিপ্রেসন কাটাতে সাহায্য করেছে।
পড়াশোনার ও কাজ দুটোর প্রতি ই আপনার একাগ্রতা খেয়াল করেছি আমি তবে এতটা ডিটেইলস জানতাম না। আপনার লেখা পড়ে জানতে পারলাম।
প্রতিযোগিতায় আপনার জন্য শুভকামনা রইলো।
একদম ঠিকই বলেছেন আপু মাঝেমধ্যে এমন সুযোগ আসে কিন্তুু ,,,
পরিবারের মুখের দিকে তাকিয়ে কি বা পরিবার মানুষগুলো না চাওয়া কারণে,সেগুলো আমাদের ছাড়া করতে হয় শুধু পরিবারকে ভালোবাসে।
এটাতো ১০০% সত্যি নিজের ভিতর থাকা অনেক ডিপ্রেসন এই স্টিমেট প্ল্যাটফর্মে কাজ করার মাধ্যমে দূর করতে পেরেছি।
মানুষের দ্বারা সবকিছু সব সময় পারফেক্টভাবে করা সম্ভব নয়। আমরা শুধু চেষ্টা করে যেতে পারি মাত্র। সুখে-দুঃখে আপদে-বিপদে আপনি আপনার ছোট পরিবারটাকে নিয়ে এগিয়ে যেতে চান জেনে ভালো লাগলো। এসব যুদ্ধে দেশের নেতারা তো মারা যান না, মারা যান নিরীহ, অসহায় সাধারণ মানুষ। নারী পুরুষ নির্বিশেষে সকলেরই স্বাবলম্বী হওয়া উচিত। সৃষ্টিকর্তা আপনার উইশগুলো পূর্ণ করুন, আমি এই প্রার্থনা করি। ভালো থাকবেন।
একদম ঠিক তাই একটা মানুষ ভার কাছে কখনো পারফেক্ট হতে পারেনা এবং একটা মানুষ সবকিছু ঠিক ভাবে করতে পারে না। তবে আমরা চেষ্টাটা কিন্তুু করতে পারি আর চেষ্টা করলে সব কিছু না হলেও অনেক কিছুই করা সম্ভব।
এমন কোন জায়গা হয়তো বা এই পৃথিবীতে এখনো সৃষ্টি হয়নি। যেখানে পরিবার নিয়ে একটু ভালো থাকা যাবে। যেখানে কোন বাধা থাকবে না। প্রত্যেকটা পরিবার এই শান্তি অশান্তি দুইটা জিনিস রয়েছে। সবকিছু মিলিয়ে আমাদেরকে চলতে হবে এটাই স্বাভাবিক। একদমই ঠিক আমরা যদি আমাদের মন প্রাণ দিয়ে কোন কিছু অর্জন করার চেষ্টা করি। সেটা আমরা অর্জন করতে পারি। তার জন্য কঠোর পরিশ্রম এবং ধৈর্যের প্রয়োজন। ধন্যবাদ আপনাকে চমৎকার ভাবে, প্রতিযোগিতার প্রত্যেকটা প্রশ্নের উত্তর আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা। রইল ভালো থাকবেন।
কথায় আছে এই পৃথিবীতে কেউ সুখী নয় তবে কেউ কিন্তু অসুখীও নয় আপনার কথা একদম ঠিক, প্রতিটা পরিবারেই কিছু না কিছু অশান্তি আছে তবে সবাই শান্তিতে থাকার চেষ্টা করলেই অশান্তি গুলো দূর করা সম্ভব আর তাছাড়া মনে পড়ে নাই কিছু অর্জন করতে চাইলে সেটা অবশ্যই সম্ভব। ধন্যবাদ খুব সুন্দর একটি কমেন্ট করার জন্য।
কমেন্ট টা পরে বেশ মজা পাইলাম, একদম ঠিকই বলেছেন সুখ দুঃখ মনে হয় জমজ ভাই তবে হ্যাঁ এটাও সত্যি,
একটা জিনিস সৃষ্টিকর্তার কাছে মন থেকে চাইলে সেটা পাওয়া যায় কারণ আমি আমার বাস্তব জীবনের অভিজ্ঞতা থেকে বলছি।
মুরব্বিরা কথায় বলে নিয়ত ভালো করো তাহলে তোমার নিয়ত সৃষ্টিকর্তা অবশ্যই পূরণ করবে, আমাদের সমস্যা হচ্ছে একটুতেই হতাশ হয়ে পড়ি,
আর যার কারণে ধৈর্য হারা হয়ে যায় তবে এমনটা করা কখনোই উচিত নয়।
আগেকার মুরুব্বীরা যা বলতো তাই হত, কিন্তু বর্তমান সময়ে আমরা এসব কিছু মেনে চলি না।আসলে আমি যদি কোন কাজের জন্য নিয়ত করি। সৃষ্টিকর্তা কিন্তু সেই নিয়ত অনুযায়ী আমাদেরকে সেই কাজের মধ্যে বরকত দান করেন। তাই আমরা যদি এই বিষয়গুলো মেনে চলি না, আমাদের জীবনটা অনেক বেশি সহজ হয়ে যাবে, ধন্যবাদ।
একদম ঠিক তাই আমাদের এই কঠিন জীবনটা খুব সহজ হয়ে যেত যদি আমরা নিজেরাই একটু সব কাজের উপরে শুকরিয়া আদায় করতাম এবং সৃষ্টিকর্তাকে খুশি করতাম তাহলে সৃষ্টিকর্তাও আমাদের কে খুশি করতে।
আসলে আমাদের জীবনটা কখনোই কঠিন নয়। কিন্তু আমরা মানুষেরা সেটাকে অনেক বেশি কঠিন বানিয়ে ফেলি। সর্বদা সৃষ্টিকর্তার উপর ভরসা করে যদি আপনি কাজ করেন। যে কোন কাজে আপনি খুব সহজভাবে সফল হবেন। এবং অনেক দূর এগিয়ে যেতে পারবেন। তাই আমার মনে হয় জীবনটাকে কঠিন মনে না করে, সহজ ভাবা উচিত। দুঃখ কষ্ট আসবে আবার চলেও যাবে। আমরাই এই পৃথিবীতে বেশি দিন থাকবো না। তাহলে এত কিছু ভেবে কি হবে, অবশ্যই সৃষ্টিকর্তাকে খুশি করতে হবে।
আপনার কথা শুনে আমি বেশ চিন্তা করে দেখলাম কথাটা তো একদমই সত্যি যে এই পৃথিবীতে আমাদের কোন স্থায়ী ঠিকানা নেই কতটুকু সময় আমি বেঁচে থাকব এতটুকু জানি না তাহলে এত হায় হুতাশ করে কি হবে ,এত ভেবে চিন্তা করলে কি হবে।
একদম ঠিক সব সময় সৃষ্টিকর্তাকে খুশি রাখাই আমাদের উচিত,
মানুষ হয়ে জন্মগ্রহণ করেছি যখন তাহলে ভুল অবশ্যই আমাদের দিয়ে হবে এবং সংসার জীবনে বিভিন্ন ধরনের ছোট ছোট সমস্যা চলে আসে সেই সমস্যা সমাধান করে সামনে এগিয়ে যাওয়ার নামই জীবন আপনি সৃষ্টিকর্তার কাছে প্রার্থনা করেছেন স্বামী সন্তান শ্বশুর-শাশুড়িকে নিয়ে সামনে সুন্দর ভাবে দিন পার করতে চান যেটা শুনে অনেক ভালো লাগলো এবং এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
আমরা অনেকেই আছে সামান্য একটু ভুলের কারণে নিজের জীবনটাকে ধ্বংস করে দেই,
তবে আমি জানিনা এটা কতটুকু করা ঠিক,
তবে আমার মনে হয় এই ছোট্ট জীবনে কখনো কোন দুঃখ এবং বাধা বিপদ মনের ভিতর গেঁথে না রাখে চলাই ভালো, তাই আমি বলছি আমার পরিবারের যত দুঃখ কষ্ট আসুক না কেন আমি যেন পারি তাদের সাথে আমার সারা জীবনটা কাটিয়ে দিতে এবং খুব সুন্দর ভাবে মিলেমিশে থাকতে।