মুভি রিভিউ: জার্নি ২
হ্যালো বন্ধুরা, সবাই কেমন আছেন? আশা করি সবাই ভালো আছেন। সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানিয়ে আজকের ব্লগটি শুরু করছি। |
---|
আজকে আপনাদের সাথে একটা মুভি রিভিউ শেয়ার করবো। এই মুভিটির নাম হলো "জার্নি ২"। এই মুভিটা অনেকদিন আগে দেখেছিলাম একবার কিন্তু রিভিউ দেব দেব করে আর করা হয়নি, তাই আজকে দিলাম। এই মুভিটা সম্ভবত অনেকে দেখেছেন আগে, কারণ অনেক পুরোনো মুভিতো তাই বললাম আর কি। যাইহোক, এখন এর মূল কাহিনীতে দৃষ্টিপাত করা যাক।
✠কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য:✠
❣মূল কাহিনী:❣
মুভিটিতে প্রথম ধাপের দিকে দেখা যায় হ্যাংক, জোশ এবং ক্রিস্টিন এর নিয়ে একটা ছোট পরিবার থাকে। তবে হ্যাংক জোশ এর আসল বাবা না, তাই জোশ হ্যাংক-কে কখনো তার বাবা বলে মেনে নেয়নি। এক্ষেত্রে হ্যাংকও তার সাথে কোনোরকম কোনো খারাপ ব্যবহার কখনো করেনি, বরং উল্টে জোশ সব সময় তাকে অবহেলা করতো অর্থাৎ হেয়ালি করে করে কথা বলতো। এইরকম করতে করতে তাদের চলতে থাকে, তবে হ্যাংক চেষ্টা চালাতে থাকে তার সাথে সবসময় বন্ধুত্বের মতো মেলামেশা করে। জোশ এর আবার একজন গ্রান্ডফাদার ছিল, কিন্তু অনেকদিন আগে কোনো এক আইসল্যান্ড-এ আটকে পড়ে আর সেখান থেকে ফিরে আসতে পারেনি। তবে একদিন তার গ্রান্ডফাদার আলেক্সান্ডার কোনো একটা কোডের মাধ্যমে সংবাদ পাঠানোর চেষ্টা করে জোশ এর কাছে, কিন্তু জোশ সেইটার কোনো অর্থই বুঝতে পারে না। তখন হ্যাংক তার রুমে আসে এবং তখন এই কথাগুলো অনেক্ষন পরে বলে যখন হ্যাংক বলে আমি সাহায্য করে দিতে পারি বললে। এরপর বললে হ্যাংক বিশ্বাসই করতে চায়না, যে এইরকম কোনো আইসল্যান্ড থাকতে পারে বা সেখানে তার গ্রান্ডফাদার আছে। এরপর অনেক তর্কবিতর্ক করার পরে হ্যাংক সেই কোড অনুসারে সবকিছু মেলায় এবং তখন সেই আইসল্যান্ড এর ব্যাপারে বুঝতে পারে। আর জোশ এর কাছে একটা বইও ছিল এইরকম আইসল্যান্ড এর বিষয়ে আর সেখানে যাওয়ার জন্য তাতে ম্যাপও দেওয়া ছিল। যাইহোক, এদিকে জোশ তখন এই আইসল্যান্ডে তার গ্রান্ডফাদারকে খুঁজতে যাওয়ার জন্য উতালা হয়ে ওঠে আর তার মা এদিকে তাকে যেতেই দেবে না এতদূর। এরপর হ্যাংক তার সাথে যাওয়ার জন্য রাজি হয় আর তার সাথে সবসময় থাকার কথা বলে। এরপর অনেকের জাহাজে করে সেখানে যাওয়ার কথা বললে কেউ যেতে চায় না, এমনকি অনেক ডলার দিতে চাইলেও যেতে রাজি হয় না কেউ, কারণ এই আইসল্যান্ডে যাওয়া অসম্ভব, কারণ ওখানে এমন ভয়ঙ্কর সুনামি আসে যে তার থেকে বাঁচা অসম্ভব হয়ে যায়।
তবে লুইস এবং তার মেয়ে কল্যাণী সেখানে যাওয়ার কথা বলে কারণ তার দরকার ছিল টাকার। কিন্তু তার হেলিকপ্টার আবার বিশ্রী টাইপের অবস্থা, যাইহোক তারপরেও সেখানে যাওয়ার জন্য সবাই রাজি হয় আর রওনাও দেয়। রওনা দেওয়ার পরে তারা বইয়ের লেখা অনুসারে সামনে এগোতে থাকে এবং সেই ভয়ঙ্কর সুনামির কবলে পড়ে যেখানে তাদের হ্যালিকপ্টার ছিন্নভিন্ন হয়ে সবাই এদিকে ওইদিকে ছিটকে পড়ে। তবে সবাই পরেরদিন সকালে উঠে দেখে একটা দ্বীপের উপরে এসে পড়েছে আর ওটাই তাদের সেই ঠিকানা। যাইহোক এইবার তারা সবাই উপরে উঠে সামনের দিকে এগিয়ে যেতে লাগে এবং যেতে যেতে তারা কিছু বড়ো বড়ো ডিম অর্থাৎ ওইগুলো কোমোডো এর ডিম ছিল, কিন্তু সামনের থেকে পাথরের মতো লাগছিলো। এরপর ডিম একটা অর্ধ ফেটে গেলে সাবধানে নেমে আসে কিন্তু লুইস এর ভারে ওই ডিম ভেঙে যায় আর সেই ডিমের মধ্যে সে পড়ে যায়। আর এদিকে সেখানে পাশেই মা কোমোডো ঘুমাচ্ছিলো আর শব্দে ঘুম ভেঙে গেলে বেধড়ক তাড়া করে সবাইকে। কেউ পেরে উঠতে পারে না অতো বড়ো কোমোডো এর সাথে। এরপর সেখানে জোশ এর গ্রান্ডফাদার এন্ট্রি নেয় এবং বুদ্ধি করে কোমোডো এর হাত থেকে সবাইকে রক্ষা করে। এরপর আলেক্সান্ডার সবাইকে পথ চিনিয়ে তার গড়ে তোলা পৃথিবীতে নিয়ে যায় অর্থাৎ এতদিন ধরে সে যে বসবাসের জন্য উপযুক্ত জায়গা তৈরি করেছে সেটি।
এক কোথায় বলা যায় সবরকমের ব্যবস্থা করে ফেলে। তবে যে আইসল্যান্ডে এতদিন ধরে সে ছিল তাতে তার আশঙ্কা হয়েছিল যে এই আইসল্যান্ড বেশিদিন আর থাকবে না , খুব দ্রুতই সমুদ্রের অতল গভীরে তলিয়ে যাবে। তাই আমাদের এই আইসল্যান্ড থেকে দ্রুত বেরিয়ে যাওয়ার পথ খুঁজতে হবে। এরপর সবাই মিলে পথ খুঁজতে থাকে, তবে তারা যেখানে অবস্থান করছিলো সেখান থেকে উপরে অনেকদূরে উঠতে হবে এখান থেকে বেরোতে গেলে জোশ গ্রান্ডফাদার এর কথা অনুযায়ী। কিন্তু কিভাবে যাবে এতো দ্রুত, কারণ সেখানে পৌঁছাতে পৌঁছাতে এক সপ্তাহ লেগে যাবে। এরপর আলেক্সান্ডার বুদ্ধি করে যে মৌমাছির পিঠে বসে উড়ে সেখানে চলে যাওয়া যাবে। তাই তার কথা অনুযায়ী সবাই সেইভাবে মৌমাছির পিঠে উঠে উড়ে চলে যায়। তবে যেতে যেতে কিছু চিড়িয়া অর্থাৎ একধরণের পাখি যাদের পোকা খুবই প্রিয় খাদ্য হিসেবে। এইবার মৌমাছির পিছনে লাগে, পাখির হাত থেকে বাঁচার জন্য তারা সবাই বুদ্ধি করে জঙ্গলের মধ্যে প্রবেশ করে আর পাখিদের প্ল্যান করে তাদের ফাঁদেই ফেলে মেরে ফেলে।
তবে জোশ আর কল্যাণী যে মৌমাছির পিঠে ছিল তাদের মৌমাছিটিকে এটাক করে আরেকটা পাখি এসে আর তাতেই জোশ পড়ে যায় নিচে আর তার পায়ের হাড় ভেঙে যায়। যাইহোক, তারা আসলে যেটা ধারণা করেছিল যে জল উঠতে সপ্তাহখানিক লাগবে, কিন্তু তার আগেই দ্রুততার সাথে জল উঠে যায়। এরপর আইসল্যান্ড এর ওপারে একটা সাবমেরিন রাখা ছিল কিন্তু হ্যাংক আর জোশ সেখানে পৌঁছাতে পৌঁছাতে সেটি ১০-১৫ ফুট জলের নিচে তলিয়ে যায়। কিন্তু তাদের কোনোমতে সেখানে পৌঁছাতে হবে এখান থেকে বাঁচতে গেলে নাহলে সবাই মরে যাবে। এদিকে এরা দুইজন এদিকে চলে আসলেও বাকি তিনজন দিক হারিয়ে ফেলে, অনেক কষ্টে তারাও সেখানে পৌঁছে যায়। যাইহোক হ্যাংক আর জোশ অনেক চেষ্টার পরে সাবমেরিন চালু করতে সফল হয় আর তারা সবাই সেটাতে করে সেখান থেকে বেরোতে থাকে। কিন্তু আইসল্যান্ডে যে আগ্নেয়গিরি লাভা বেরোতে লাগছিলো সেটার বিভিন্ন খন্ড জলের ভিতরেও বড়ো বড়ো পাহাড়ের সমান করে তাদের সামনে আসতে লাগে। কিন্তু যেহেতু লুইস এক্সপার্ট ছিল তাই সেখান থেকে বেরিয়ে আসতে সফল হয়েছিল।
❣ব্যক্তিগত মতামত:❣
মুভিটি আসলে ছিল রহস্যময় আর এডভেঞ্চার টাইপ এর। রহস্যময় ছিল, কারণ তারা যে আইসল্যান্ডে গিয়েছিলো সেটি একটা রহস্যময় আইসল্যান্ড ছিল। এই আইসল্যান্ড এমন একটা রহস্যময় জায়গা যে এখানে বিভিন্ন ধরণের প্রাণী সে যাই হোক, সেক্ষেত্রে ছোট প্রাণীদের অনেক বড়ো দেখায় আবার যেসব বড়ো প্রাণী তাদের অনেক ছোট দেখায়। তাই এখানে আপনারা ভাবতে পারেন যে মৌমাছির পিঠে এতো বড়ো বড়ো মানুষ কিভাবে উড়ে চলতে পারে বা কিভাবে গেলো। এখানে এইজন্য এই আইসল্যান্ডকে রহস্যময় বলা হয়েছে যেখানে একটা ছোটো পিপড়াও বড়ো বড়ো কাঠের গুড়িও তুলে নেওয়ার সক্ষমতা রাখে। যাইহোক, এখানে সেই মৌমাছিও এতো ওজনের মানুষজনকে নিয়ে উড়তে পারছে। আর এই রহস্যময়ী আইসল্যান্ডে যে আগ্নেয়গিরির লাভা ফেটে ফেটে পড়ছিলো সেগুলোও একটা একটা সোনার আকার ধারণ করে পড়ছিলো। এইরকম রহস্যময়ী আইসল্যান্ডে যেকোনো কিছু হতে পারে যা কল্পনার বাহিরে। যাইহোক, এই মুভিটা আসলে আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে, আর মুভিটি অনেকবারই দেখেছি আমি। এইধরণের মুভি দেখতেও ভালো লাগে একবার দেখার পরেও মাঝে মাঝে।
❣ব্যক্তিগত রেটিং:❣
৯.৭/১০
❣ট্রেইলার লিঙ্ক:❣
দাদার রহস্যময়ই মুভিগুলো দেখতে কিন্তু ভীষণ ভালো লাগে। আপনি আজকে যে মুভি রিভিউ দিয়েছেন আমার কাছেও ভীষণ ভালো লেগেছে। আসলে ভালো লাগলেও এখন সময়ের জন্য সে রকম ভাবে মুভি দেখতে পারিনা। কিন্তু এখানে সব থেকে বেশি অবাক লেগেছে, এই আইসল্যান্ড এমন একটি জায়গা যেখানে কিনা সবচেয়ে ছোট প্রাণী গুলোকে বড় দেখায়, আর বড় প্রাণী গুলোকে ছোট। মৌমাছির উপরে মানুষগুলোকে দেখে আমি তো অবাক হলাম। কারণ মৌমাছিগুলো কত বেশি ওজনের মানুষকে নিয়েছে। যাই হোক যেহেতু রহস্যময়ই তাই জন্যই মনে হয় এইরকম। আপনার রিভিউ টা দেখে আমারও এই মুভিটা দেখতে ইচ্ছে করছে। সময় করতে পারলে অবশ্যই দেখবো। অনেক ভালো লাগলো রিভিউটি দেখে।
Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.
বেশ সুন্দর করে মুভিটির রিভিউ করলেন দাদা। আসলে মাঝে মাঝে এ ধরনের মুভি দেখতে কিন্তু ভালোই লাগে। আর আমার মতে এ ধরনের মুভি দেখলে নলেজও বাড়ে। পুরো মুভিটার একটি সুন্দর রিভিউ দিলেন। মুভির চরিত্র গুলো সব সুন্দর করে তুলে ধরেছেন দাদা।
প্রিয় দাদা খুবই রহস্যজনক একটি মুভির চমৎকার রিভিউ শেয়ার করছেন আপনি। আসলে এ ধরনের মুভি গুলো দেখার মধ্যে অনেক উত্তেজনা এবং আনন্দ দুটোই অনুভূত হয়। আপনার এই মুভি রিভিউতে আইসল্যান্ডের মৌমাছির বিষয়টি খুবই রহস্যজনক ছিল। চমৎকার একটি মুভি রিভিউ আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য প্রিয় দাদা আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
দাদা আপনি অনেক সুন্দর মুভি রিভিউ করেন যেগুলো পড়তে খুব ভালো লাগে আমার কাছে। আজকে জার্নি ২ মুভিটির রিভিউ করেছেন, যা পড়ে খুব ভালো লেগেছে। এই মুভিটা বেশ পুরনো এটা দেখেই বুঝতে পারছি, তবে এই মুভিটি আমার দেখা হয়নি এখনো পর্যন্ত। এই মুভিটি দেখছি একেবারে রহস্যময়। অনেক রহস্য লুকিয়ে রয়েছে। এই আইসল্যান্ডে তো দেখছি ছোট ছোট মৌমাছি অনেক বড় আকারের জিনিসগুলো তুলে নিতে পারে। আসলে আমি তো ভেবেছিলাম ছোট্ট একটা মৌমাছি কিভাবে এত বড় বড় মানুষকে পিঠে নিয়ে চলতে পারবে। আসলে এরকম রহস্য গুলো যখন তুলে ধরা হয় তখন একেবারে বিশ্বাস করা যায় না। তবে এই রহস্যময় মুভিটি খুব ভালো লেগেছে। আমি তো ভাবছি এই মুভিটি দেখব। অনেক ভালো লাগলো দাদা রিভিউ পোস্টটি পড়ে।
দাদা এই মুভিটার কিছুটা অংশ আমি দেখেছিলাম। কিন্তু পুরো মুভিটা আসলে দেখা হয়নি। তবে যেহেতু আগে কিছুটা অংশ দেখেছি তাই জন্য, আপনার রিভিউ পড়ে পুরোটা বুঝতে পারলাম। সত্যি এই মুভির মধ্যে সবথেকে বেশি আকর্ষণীয় হচ্ছে, ছোট ছোট প্রাণীগুলো বড় আকৃতির দেখায়। আর বড় প্রাণীগুলো ছোট আকৃতির। যখন মৌমাছির উপরে মানুষগুলোকে দেখা যাচ্ছে, তখন যেন অন্যরকম লাগতেছে। এর মধ্যে সত্যিই অনেক রহস্য রয়েছে। আর রহস্যজনক মুভি গুলো দেখতে বেশি ভালো লাগে। এখানেও অনেক বেশি আকর্ষণীয়তা ছিল। তবে এই মুভিটার রিভিউ পড়ে ভীষণ ভালো লাগলো।
দাদা রহস্যে ঘেরা যে কোন কিছু দেখতে আমি খুবই পছন্দ করি। আর যদি হয় এরকম মুভি তাহলে তো কোন কথাই নেই। এই মুভিটার মধ্যে অনেক রহস্য লুকিয়ে রয়েছে যেগুলো দেখেই অনেক বেশি অবাক লেগেছে। সবচেয়ে অবাক করার বিষয়টা হচ্ছে ছোট প্রাণী গুলো বড় আকার ধারণ করতে পারে এবং ছোট প্রাণী এগুলোকে বড় দেখায়। আরেকটা বিষয় হচ্ছে আইসল্যান্ডে আগ্নেয়গিরির লাভাগুলো সোনার আকার ধারণ করে পড়ছিল। এই গুলো অনেক অবাক করার বিষয় ছিল। আসলে এরকম রিভিউ গুলো দেখলে মুভিগুলো দেখার প্রতি অনেক আগ্রহ বাড়ে। যেমন জার্নি ২ এই মুভিটার রিভিউ পড়ার পরে এখন আমার মুভিটা দেখতে প্রচুর ইচ্ছে করতেছে। সময় এবং ব্যস্ততার কারণে এখন মুভি একেবারেই দেখা হয় না, যদিও আগে কিছুটা হলেও দেখা হতো। এরকম মুভির রিভিউ পরবর্তীতেও দেখার জন্য অপেক্ষায় থাকলাম দাদা।
রহস্যময় ও এডভেঞ্চার মুভি গুলো দেখতে অনেক ভালো লাগে। আসলে নতুন নতুন মুভি দেখতে বেশ ভালো লাগে। এই মুভিটি ২০১২ সালে মুক্তি পেয়েছিল জেনে ভালো লাগলো। অনেক আগের মুভি হলেও গল্পের কাহিনী পড়ে মনে হচ্ছে মুভিটা বেশ ইন্টারেস্টিং। আসলে এরকম ভিন্ন ধরনের গল্প নিয়ে তৈরি করা মুভি গুলো দেখতে বেশ ভালো লাগে। রহস্যময় সেই আইসল্যান্ডের প্রত্যেকটি চিত্রই একেবারে আলাদা মনে হচ্ছে। মৌমাছির পিঠে চড়ে ঘুরে বেড়ানো শক্তি বেশ অবাক করা বিষয়। আসলে ছোট জিনিস সেখানে বড় দেখা যায় বলেই সব কিছু আশ্চর্যজনক মনে হচ্ছে। এছাড়া এই আইসল্যান্ডে অনেক রহস্য লুকিয়ে আছে। মনে হচ্ছে এই মুভিটি সবার কাছেই ভালো লেগেছে। ভিন্ন ধরনের একটি মুভি রিভিউ শেয়ার করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ জানাচ্ছি দাদা।