ওলকপির সাথে তেলাপিয়া মাছের মজাদার রেসিপি ।। বাঙালি রেসিপি
হ্যালো বন্ধুরা, সবাই কেমন আছেন? আশা করি সবাই ভালো আছেন। সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানিয়ে আজকের ব্লগটি শুরু করছি।
আজকে আমি তেলাপিয়া মাছের রেসিপি তৈরি করেছি। এই তেলাপিয়া মাছটি বড়ো জাতের। এই মাছটি অনেকদিন বাদে খেলাম। এই মাছটিকে নীল তেলাপিয়াও বলে কারণ এই মাছের কিছু জাতের গায়ের কালার নীল মতো থাকে। মোটামুটি যেগুলো বন্য এলাকার দিকে পাওয়া যায় সেগুলোর কালার নীল মতো দেখায়, আর এমনি চাষ করা মাছগুলো সাধারণ মতোই দেখতে লাগে। এই তেলাপিয়া কিন্তু আবার লোকাল ভাষায় অনেকে নাইলোটিকা মাছও বলে বা অনেক জায়গায় বুল্টি নামেও পরিচিত। এই মাছগুলো খেতে খুবই সুস্বাদু লাগে। আমার কাছে এই মাছগুলো তরকারিতে ভীষণ মজাদার লাগে, আর বিশেষ করে ভাজায় অনেক ভালো লাগে। আমি আজকে এই মাছটি তরকারি হিসেবে ওলকপি দিয়ে রান্না করেছিলাম। ওলকপি একটা দারুন তরকারি, মাছের সাথে বেশ জমজমাট হয়। যাইহোক এখন রেসিপিটি আপনাদের সাথে শেয়ার করে নেবো।
֍প্রয়োজনীয় উপকরণসমূহ:֍
☛এখন রেসিপিটি যেভাবে তৈরি করলাম---
☫প্রস্তুত প্রণালী:☫
❖তেলাপিয়া মাছটিকে প্রথমে কেটে নিয়েছিলাম এবং পরে জল দিয়ে ধুয়ে পরিষ্কার করে নিয়েছিলাম। এরপর আমি আলুর খোসা ফেলে দিয়ে কেটে নিয়েছিলাম।
❖ওলকপির খোসা ছালিয়ে নেওয়ার পরে কেটে নিয়েছিলাম। এরপর টমেটোটিকে কেটে নিয়েছিলাম।
❖পেঁয়াজ, রসুন এর খোসা ফেলে দেওয়ার পরে পেঁয়াজ কুচি করে নিয়েছিলাম এবং পরে রসুনের কোয়াগুলো আলাদা করে নিয়েছিলাম। এরপর কাঁচা লঙ্কাগুলো কেটে নিয়েছিলাম।
❖কেটে রাখা তেলাপিয়া মাছের পিচগুলোতে লবন, হলুদ দিয়ে দিয়েছিলাম। এরপর গায়ে ভালোভাবে মাখিয়ে নিয়েছিলাম।
❖তেলাপিয়া মাছের পিচগুলো ভালো করে ভেজে নিয়েছিলাম। এরপর আলুর পিচগুলো লাল মতো করে ভেজে নিয়েছিলাম।
❖কেটে রাখা ওলকপির পিচগুলো ভালো করে ভেজে নিয়েছিলাম। এরপর পেঁয়াজ, রসুন ভালোভাবে ভেজে নিয়েছিলাম।
❖কড়াইতে তেল দিয়ে পাঁচফোড়ন দিয়ে দিয়েছিলাম। এরপর তাতে ভাজা উপাদানগুলো দিয়ে দিয়েছিলাম এবং সাথে কাঁচা লঙ্কা। এরপর তাতে স্বাদ মতো লবন, হলুদ আর কাশ্মীরি লঙ্কার গুঁড়ো দিয়ে দিয়েছিলাম।
❖উপাদানগুলোর সাথে সবকিছু ভালোভাবে মিশিয়ে নিয়েছিলাম এবং পরে তাতে পরিমাণমতো জল দিয়ে দিয়েছিলাম।
❖তরকারিটা কিছুক্ষন ফুটিয়ে নিয়েছিলাম। এরপরে তাতে ভেজে রাখা তেলাপিয়া মাছের পিচগুলো দিয়ে দিয়েছিলাম। মাছ দেওয়ার পরে তাতে কেটে রাখা টমেটো দিয়ে দিয়েছিলাম।
❖কড়াইয়ের থেকে কিছু আলু তুলে নিয়েছিলাম এবং সেগুলো হাতা দিয়ে চেপে গলিয়ে নিয়েছিলাম। গলানোর পরে সেটি আবার তরকারিতে দিয়ে দিয়েছিলাম। এরপর তরকারিটা সম্পন্ন হওয়ার জন্য ৯ মিনিট দেরি করেছিলাম।
❖ওলকপির সাথে তেলাপিয়া মাছটির একটা সুস্বাদু তরকারি তৈরি হয়ে গেলে তাতে বরাবরের মতো জিরা গুঁড়ো সঠিক মাপে ছড়িয়ে দিয়েছিলাম। আর এখন এই মজাদার মাছের তরকারিটা পরিবেশন করে খাওয়ার জন্য প্রস্তুত।
রেসিপি বাই, @winkles
শুভেচ্ছান্তে, @winkles
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
![Heroism_3rd.png](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmRejDSNMUFmRz2tgu4LdFxkyoZYmsyGkCsepm3DPAocEx/Heroism_3rd.png)
তেলাপিয়া মাছ আমার অনেক ভালো লাগে। আমাদের গ্রামের বাড়ির পুকুরে তেলাপিয়া মাছ চাষ করা হয়। বড় সাইজের তেলাপিয়া মাছের মজাই আলাদা। আপনি নীল তেলাপিয়ার কথা বলেছেন। নীল তেলাপিয়া নামটা শুনি নাই তবে। এইরকম তেলাপিয়া মাছ অনেক মজা হয়। আপনি ওলকপি দিয়ে তেলাপিয়া মাছ রান্না করেছেন। ওলকপি শীতকালীন সবজির মধ্যে অন্যতম মজাদার একটি সবজি। বিশেষ করে রেসিপিতে কাঁচা মরিচ ব্যবহার করলে আলাদা একটা ফ্লেভার আসে যেইটা তরকারির স্বাদ অনেকাংশে বৃদ্ধি করে।
আপনি রেসিপিতে পাঁচফোড়ন ও সরিষার তেল ব্যবহার করেছেন এটা রেসিপির মজা আরো বৃদ্ধি করছে। আপনার রেসিপিটি দেখতেই অনেক লোভনীয় হয়েছে। আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে। আর দাদা আপনি খুব সুন্দর ভাবে রেসিপি তৈরির ধাপগুলো উপস্থাপন করেন। এটা অনেক ভালো লাগে। আপনার রেসিপি পরিবেশন সব সময় একটা চমক পদর্শন করে। যাইহোক, দাদা আপনাকে অনেক ধন্যবাদ নীল তেলাপিয়া মাছের রেসিপি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য। ভালোবাসা অবিরাম ❤️🖐️
ওলকপি দিয়ে মজাদার তেলাপিয়া মাছের রেসিপি দেখে খেতে ইচ্ছা করছে। আপনি খুবই সুন্দরভাবে রেসিপিটি আমাদের মাঝে উপস্থাপন করলেন। আপনার উপস্থাপন দেখে রেসিপি তৈরি করা শিখতে পারলাম। আসলে নীল তেলাপিয়া মাছ খুব একটা পাওয়া যায়না।এই মাছের রেসিপি খুবই মজাদার।এই তেলাপিয়া খেতে খুবই সুস্বাদু লাগে। আপনি অনেকদিন পরে নীল তেলাপিয়া মাছের রেসিপি ওলকপি দিয়ে তৈরি করেছেন। সত্যি দেখে খুবই সুস্বাদু মনে হচ্ছে। আসলে দাদা নীল তেলাপিয়া মাছের রেসিপি খেতে আমার খুব ইচ্ছা করছে। আপনার উপস্থাপন দেখে আমিও শিখতে পারলাম এবং পরবর্তীতে আমিও তৈরি করবো। আপনার জন্য রইল শুভকামনা।
তেলাপিয়া মাছ আমার খুব প্রিয় একটি মাছ। নীল তেলাপিয়া মাছ কখনো খাওয়া হয়নি। হয়তো অঞ্চলভেদে এই মাছটির নাম আলাদা রয়েছে। মাছের নাম যাই হোক না কেন দাদা মাছের স্বাদ হচ্ছে আসল। আর বাঙালরা তো মাছের ঝোল ভাত বলতেই পাগল। বাঙ্গালীদের সবচেয়ে প্রিয় হচ্ছে মাছের ঝোল ভাত। বিভিন্ন প্রকার সবজি দিয়ে মাছ রান্না করলে খেতে যেমন ভালো লাগে তেমনি মচমচে মাছ ভাজা খেতেও কিন্তু ভালো লাগে। আসলে মাছের স্বাদ অন্য কোন খাবারের সাথে তুলনা করা যায় না। মাছ ভাত খাওয়ার মধ্যে যে পরিতৃপ্তি আছে অন্য কোন খাবারের মাঝে তা নেই। বিশেষ করে সবজি দিয়ে মাছ রান্না করলে গরম ভাতের সাথে খেতে খুবই ভালো লাগে। দাদা আপনি ওলকপি দিয়ে তেলাপিয়া মাছের এত মজাদার একটি রেসিপি তৈরি করেছেন যে দেখেই মনে হচ্ছে গরম ভাত নিয়ে বসে পড়ি। গরম ভাতের সাথে আপনার এই রেসিপি খেতে নিশ্চয়ই অনেক দারুন লেগেছিল। আমার মাঝে মাঝে ইচ্ছে করে আপনার মত করে রান্না শিখতে। সত্যিই দাদা আপনি সবদিকেই সেরা। আপনি এত সুন্দর ভাবে রেসিপি তৈরি করেন যা দেখে প্রতিনিয়তই মুগ্ধ হই। দাদা আপনার রেসিপি গুলো দেখেই বোঝা যায় আপনি খুবই ধৈর্যশীল একজন ব্যক্তি। কারণ এতটা ধৈর্য না থাকলে এভাবে সুন্দরভাবে রেসিপি তৈরি করা সম্ভব নয়। আমরা বাঙালিরা খেতে ভালোবাসি কিন্তু সবাই যে রান্না ভালো পারি তা কিন্তু নয়। তবে আমিও চেষ্টা করি একটু একটু রান্না করার জন্য। কিন্তু আপনি হচ্ছেন সবদিকে সেরা।আপনার রেসিপি তৈরির প্রসেস এবং প্রতিটি ধাপ দেখলেই বোঝা যায় আপনি কতোটা পারদর্শী। আমার মনে হয় আপনার বাসার আপনার প্রিয় মানুষগুলো আপনার রেসিপি খেতে পছন্দ করে। আর যখন আমাদের বৌদি আসবে তখন তো সেও আপনার তৈরি রেসিপি খেয়ে মুগ্ধ হয়ে যাবে। তবে কাউকে ভালবাসার বাঁধনে জড়ানোর একটি সহজ উপায় হলো তার পছন্দের খাবারগুলো তৈরি করে খাওয়ানো। দাদা আপনি যদি আপনার প্রিয় মানুষদেরকে তাদের পছন্দের খাবারগুলো তৈরি করে খাওয়ান তাহলে সম্পর্কগুলো আরো মধুর হবে। বিশেষ করে বাবা-মাকে যদি কোন কিছু নিজ হাতে তৈরি করে খাওয়ানো হয় তারা এতটাই খুশি হয় যে বলে বুঝানোর মতো নয়। আর সেই খাবার যদি খারাপও হয় তারপরও তাদের মুখে হাসি ফুটে উঠে। আপনি তো দাদা রান্নায় একেবারে পাকা। আপনার রেসিপি খেয়ে নিশ্চয়ই আপনার বাসার সবাই অনেক খুশি হয়। তবে যাই হোক বা দাদা ওলকপি দিয়ে তেলাপিয়া মাছের অনেক মজাদার একটি রেসিপি তৈরি করে সকলের মাঝে পরিবেশন করেছেন দেখে খুবই ভালো লাগলো। এভাবেই এগিয়ে যান এবং মজার মজার সব রেসিপি তৈরি করুন এই কামনা করছি দাদা।
দাদা আপনার রেসিপি তৈরীর দক্ষতা যতই দেখি ততই মুগ্ধ হয়ে যাই। আপনি কি সুন্দর ভাবে মজার মজার সব রেসিপি তৈরি করেন দাদা। আপনার এই রেসিপিগুলো দেখে দেখে আমিও চেষ্টা করি রেসিপি তৈরি করার জন্য। তবে আমি এখনও আপনার মত এত দক্ষতার সাথে রান্না করতে পারিনা। সত্যি দাদা আপনার রেসিপি তৈরির দক্ষতা দেখে আমার খুবই ভালো লাগে। রন্ধনশিল্পের এই বিশেষ গুণ সবার মাঝে থাকে না। হয়তো চেষ্টা করলে রান্না শেখা যায় কিন্তু আপনার মত করে এত নিখুঁত ভাবে রান্না করা শুধুমাত্র একজন দক্ষ রন্ধনশিল্পীর পক্ষেই সম্ভব। আপনি যেমন ভালো অংকন করেন তেমন ভালো রেসিপি তৈরি করেন। আসলে আপনার হাতে কি যে জাদু আছে তাই বুঝি না। সত্যি দাদা আপনার এই হাতের মাঝে সৃষ্টিকর্তা প্রদত্ত অসীম এক জাদু রয়েছে। যে জাদুতে আপনি এত ভালো রান্না করেন এবং অনেক সুন্দর সুন্দর আর্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করেন। আসলে সৃষ্টিকর্তা কখন কার ভেতরে কোন গুণাবলী গুলো দিয়ে যান সেগুলো বলা খুবই মুশকিল। আপনি আপনার এই ব্যস্ততার মাঝেও এত মজার মজার সব রেসিপি তৈরি করেন যে দেখেই অনুপ্রেরণা পাই। আপনি আপনার এই ব্যস্ততার মাঝেও তেলাপিয়া মাছ, ওলকপি ও আলু দিয়ে এত মজাদার একটি রেসিপি তৈরি করেছেন দেখে খেতে ইচ্ছে করছে। দাদা আপনার কাছে অনেক কিছু শেখার আছে। প্রতিনিয়তই আপনার রেসিপি গুলো দেখে দেখে মজার মজার রেসিপি শিখে নিচ্ছি। আপনি এত সুন্দর ভাবে আলু, ওলকপির টুকরোগুলো ও মাছগুলো তেলে ভাজার পর রান্না করেছেন দেখেই খেতে ইচ্ছা করছে। সবগুলো এত সুন্দর ভাবে তেলে ভাজার মতো ধৈর্য হয়তো আমার থাকে না তবে আমি আপনার এই রেসিপিগুলো দেখে আমিও চেষ্টা করেছি তেলে ভেজে তারপর রান্না করার জন্য। এই প্রসেস অনুযায়ী রান্না করলে খেতে খুবই সুস্বাদু হয়। দাদা সর্বশেষে আমি একটি কথাই বলতে চাই মজার মজার রেসিপি শেয়ার করুন এবং আমাদেরকে শেখার সুযোগ করে দিন। দারুন একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি। সেই সাথে আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা ও ভালোবাসা রইলো দাদা। 💝💝💝
অও, দাদা তেলাপিয়া মাছ এটি আমার পছন্দের তালিকার মধ্যে একটি।হ্যাঁ, এই মাছ যখন পুকুরে দলবেঁধে ভাসে খুবই সুন্দর দেখতে লাগে।অনেক রং থাকে এই মাছের- লাল,হলুদ, নীল ,সাদা খুবই আকর্ষণীয় দেখতে।এটি খেতেও তেমনি সুস্বাদু।কই অনেকে এটি পছন্দ করেন না।আমি এটি খুব ভালো খাই।তেলাপিয়া মাছ ভাজি,ঝোল সবকিছুতেই দারুণ লাগে।বিশেষ করে এর মাথা খেতে অদ্ভুত টেস্ট লাগে।আমার মনে হয় এই মাছের মাথা অধিকাংশ মানুষের কাছে খুবই প্রিয়।
এই মাছের অনেক প্রজাতি রয়েছে, নাইলোটিকা নাম তো শুনেছি বড়ো প্রজাতির ক্ষেত্রে কিন্তু এই মাছকে বুল্টি মাছ বলে প্রথম শুনলাম।ওলকপি দিয়ে এই মাছ খুবই সুস্বাদু লাগে খেতে।আপনার রেসিপিটি খুবই সুন্দর ও লোভনীয় হয়েছে👌👌।কালার দেখেই লোভ লেগে গেল।দাদা আমার সবথেকে বেশি ভালো লাগে যে আপনার রান্নার পদ্ধতি ও আমাদের বাড়ির রান্নার পদ্ধতি একই রকম।খুব সুন্দর উপস্থাপন করেছেন, ধাপগুলো ভালো ছিল।ধন্যবাদ দাদা।
ওলকপির সাথে তেলাপিয়া মাছের রেসিপিটি অনেক সুন্দর হয়েছে দাদা। তেলাপিয়া মাছ আমার খুব পছন্দের একটি মাছ। আপনার রেসিপি বরাবরই অনেক অনেক সুন্দর হয়ে থাকে। ওলকপির মিশ্রনে রেসিপি টি দেখতে অনেক লোভনীয় লাগছে। ধন্যবাদ দাদা আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য শুভকামনা রইল আপনার জন্য দাদা
আপনার রেসিপি গুলো সব সময় অনেক ভালো লাগে দাদা। আজকেও আপনি খুবই মজাদার একটি রেসিপি শেয়ার করেছেন। তেলাপিয়া মাছ আমার খুবই পছন্দের, আর এটা দিয়ে ওলকপি রান্না করলে খুবই সুস্বাদু হয়। আপনি টমেটো এবং আলু এর সাথে মিক্স করেছেন। রেসিপিটি খেতে খুবই সুস্বাদু হবে তা এর উপকরণ গুলো দেখেই বোঝা গেছে। আর আপনার পরিবেশন ও উপস্থপনা টা খুবই সুন্দর ছিল অনেক ধন্যবাদ দাদা এত সুন্দর একটা রেসিপি শেয়ার করার জন্য।
আমার বাসায় মাঝেমাঝেই ওলকপি দিয়ে তেলাপিয়া মাছ রান্না করেন আম্মু। আমি জানি খেতে দারুন লাগে। আমার পছন্দের রেসিপি মধ্যে একটি। দাদা আপনি অনেক লোভনীয় একটি রেসিপি তৈরি করেছে এবং আপনি অনেক সুন্দর ভাবে বর্ণনা করেছেন। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
আশা করি দাদা ভালো আছেন? আপনি খুব সুন্দর করে ওলকপির দিয়ে তেলাপিয়া মাছের রেসিপি তৈরি করেছেন। আপনার রন্ধন পদ্ধতি বেশ অসাধারণ আমার কাছে দেখে খুব ভালো লেগেছে নিশ্চয়ই অনেক সুস্বাদু এবং মজাদার হয়েছে। আপনি অত্যন্ত চমৎকারভাবে সাবলীল ভাষায় আমাদের মাঝে ধাপসমূহ স্থাপন করেছেন। এত সুন্দর পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অন্তরের অন্তস্থল থেকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই। ভালো থাকবেন দাদা।
দাদা,সবসময়ই আপনার রেসিপিগুলো খুব দারুণ হয়।আজকের এই রেসিপিটিও দেখে মনে হচ্ছে খুবই মজার হয়েছে।মূলত তেলাপিয়া মাছকে এভাবে ভেজে সবজি রান্না করলে খেতে বেশ মজা লাগে।আপনার আজকের এই রেসিপিটি দেখে দুপুরের খাবারে নিয়ে খেতে ইচ্ছে হচ্ছে দাদা।অসাধারণ একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।