বাঙ্গি দিয়ে হর্ণে চিংড়ির তরকারি
হ্যালো বন্ধুরা, সবাই কেমন আছেন? আশা করি সবাই সুস্থ, স্বাভাবিক আছেন। সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানিয়ে আজকের ব্লগটি শুরু করছি। |
---|
আজকে আপনাদের সাথে একটা রেসিপি শেয়ার করে নেবো। আজকে আমি বাঙ্গির তরকারি রান্না করেছি। আর এই বাঙ্গির তরকারিটা হর্ণে চিংড়ি দিয়ে রান্না করেছি আজকে। বাঙ্গি হলো একটা শরীর ঠান্ডা করা খাবার। বাঙ্গি বিভিন্ন ধরণের সাইজ এর দেখতে হয়ে থাকে যেমন- কুমড়োর মতো, লম্বাটে ইত্যাদি। এখন বাঙ্গি যেহেতু বেশিরভাগই পাকা উঠে গেছে তবে অনেকে এখনো ষ্টোকে রাখা তা বিক্রি করছে। এই বাঙ্গি এমন একটা ফল যা কাঁচা অবস্থায় তরকারির সাথে খাওয়া হয় আবার পাকলে পাকা অবস্থায় খাওয়া হয়। বাঙ্গি কিন্তু আমরা সবাই জানি তেমন খেতে মিষ্টি হয় না, ভিতরে শুধু বালি মতো হয়। তবে এই অবস্থায় পাকা বাঙ্গি চিনি মাখিয়ে খেতে দারুন লাগে। কাঁচা অবস্থাতেও খাওয়া যায় কিন্তু তেমন কোনো জুত মতো স্বাদ লাগে না। বাঙ্গির আবার অনেক উপকারিতাও আছে আমাদের শরীরের। যাদের ডায়াবেটিসের সমস্যা বা শরীরের ভিতরের বিভিন্ন সমস্যা আছে তাদের ক্ষেত্রে বাঙ্গি অনেক উপকারী। গ্রামের দিকে থাকতে আগে ক্ষেতের থেকে টাটকা তুলে খাওয়া শুরু করে দিতাম, দারুন লাগতো। একধরণের ছোট গুটি গুটি টাইপ এর বাঙ্গি হতো যাকে আমরা গ্রাম্য ভাষায় তিত বাঙ্গি বলতাম। আর এইগুলো ছোট থাকায় তখন ওইগুলো তুলে তুলে বন্ধুরা মিলে খেলা করতাম,একজন ছুড়ে মারতো আরেকজন ব্যাট দিয়ে বা লাঠি দিয়ে মারার চেষ্টা করতাম 😄 । তবে এইগুলো সবজি ক্ষেতে আপনাপনিই হয়ে থাকে। যাইহোক এটি হর্ণে চিংড়ি দিয়ে রান্না করেছিলাম আর খেতে খুবই খুবই টেস্টি হয়েছিল। এর স্বাদ সম্পর্কে আর না বলি কারণ সবার জানা আছে চিংড়ির স্বাদ। এখন আমি এই রেসিপিটির মূল পর্বের দিকে চলে যাবো।
☀প্রয়োজনীয় উপকরণসমূহ:☀
❣এখন রেসিপিটি যেভাবে তৈরি করলাম--
❂প্রস্তুত প্রণালী:❂
❖হর্ণে চিংড়িগুলোকে প্রথমে ভালো করে কেটে নিতে হবে এবং জল দিয়ে ধুয়ে পরিষ্কার করে নিতে হবে। এরপর আমি বাঙ্গির খোসা ছালিয়ে নিয়ে কেটে ছোট ছোট টুকরো করার পরে জল দিয়ে ধুয়ে নিয়েছিলাম।
❖আলুর খোসা ছালিয়ে নেওয়ার পরে কেটে পিচ পিচ করে নিয়েছিলাম এবং পরে জল দিয়ে ধুয়ে নিয়েছিলাম। এরপর পেঁয়াজ এর খোসা ছাড়িয়ে নিয়ে কুচি করে নিয়েছিলাম। কাঁচা লঙ্কাগুলো কেটে নিয়েছিলাম।
❖কেটে রাখা হর্ণে চিংড়িগুলোতে লবন আর হলুদ দিয়ে দিয়েছিলাম। একেবারে গায়ে মাখিয়ে নেওয়ার পরে কড়াইতে হালকা তেলে দিয়ে দিয়েছিলাম এবং ভালো করে সব চিংড়ি ভেজে তুলে নিয়েছিলাম।
❖একই তেলে পেঁয়াজ কুচি দিয়ে দিয়েছিলাম এবং ভালো করে ভেজে তুলে নিয়েছিলাম।
❖কড়াইতে আরেকটু আলু ভাজার মতো তেল দিয়ে ভালো করে ভেজে নিয়েছিলাম।
❖এইবার ফাইনালি কড়াইতে পরিমাণমতো তেল দিয়ে তাতে কালো জিরা দিয়ে দিয়েছিলাম এবং হালকা ভাজা মতো করে নিয়েছিলাম।
❖কালো জিরার উপরে কেটে রাখা বাঙ্গি সব দিয়ে দিয়েছিলাম এবং নেড়েচেড়ে মিশিয়ে নিয়েছিলাম।
❖মেশানোর পরে তাতে ভেজে রাখা আলুর পিচগুলো দিয়ে দিয়েছিলাম এবং সাথে ভেজে রাখা সব চিংড়ি দিয়ে দিয়েছিলাম। এরপর কাঁচা লঙ্কাগুলো ধুয়ে দিয়ে দিয়েছিলাম।
❖কাঁচা লঙ্কা দেওয়ার পরে তাতে লবন আর হলুদ স্বাদ মতো দিয়ে দিয়েছিলাম। এরপর সব উপাদানের সাথে ভালোভাবে মিশিয়ে নিয়েছিলাম মশলাগুলো।
❖মেশানো হয়ে গেলে তাতে ভাজা পেঁয়াজ কুচি দিয়ে দিয়েছিলাম। এরপর তাতে পরিমাণমতো জল ঢেলে দিয়েছিলাম।
❖জল দেওয়া হয়ে গেলে তরকারিটা ফুল আঁচে বেশ কিছুক্ষন ধরে ফুটিয়ে নিয়েছিলাম। এতে তরকারি সব ভালোমতো সেদ্ধ হয়ে গেলে আঁচ একটু কমিয়ে দিয়ে তরকারি পুরোপুরি হয়ে আশা পর্যন্ত দেরি করেছিলাম।
❖তরকারি পুরোপুরি হয়ে গেলে আমি চুলা নিভিয়ে দিয়ে তাতে জিরা গুঁড়ো ১ চামচ ছড়িয়ে দিয়েছিলাম। তরকারিটা খাওয়ার সময় মনে হচ্ছিলো কোনো ঠান্ডা জাতীয় কিছু পেটে যাচ্ছে। গরমে যেমন আরাম লাগছিলো তেমনি খেতে খুবই স্বাদ লাগছিলো। যাইহোক এই রেসিপিটা এখন পরিবেশন করে খাওয়ার জন্য রেডি।
রেসিপি বাই, @winkles
শুভেচ্ছান্তে, @winkles
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
![Heroism_3rd.png](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmRejDSNMUFmRz2tgu4LdFxkyoZYmsyGkCsepm3DPAocEx/Heroism_3rd.png)
আমাদের এলাকাতেও বাঙ্গির চাষ হতো। আপনি যেগুলোকে তিত বাঙ্গি বলতেন ওগুলো দিয়ে আমিও ঢিলাঢিলি করছি। আসলে সে গুলো এক প্রকার অসুস্থ বাঙ্গি তাই বৃদ্ধি আটকে যায়।
তবে যাইহোক দাদা, পাকা বাঙ্গীর চেয়ে আমার কাছে কাঁচা বাঙ্গির তরকারী বেশি ভালো লাগে। আপনি বাঙ্গি ও আলু দিয়ে হর্ণে চিংড়ির রেসিপি তৈরি করেছেন। আজকের রেসিপি দেখে সত্যি দাদা আমার খুব ভালো লেগেছে। আমিও বাঙি দিয়ে রুই মাছ খেয়ে ছিলাম। তবে আজকে হর্ণে চিংড়ির রেসিপি দেখে খুব খেতে মন চাচ্ছে। আমিও চেষ্টা করবো এই রেসিপিটি বাসায় তৈরি করতে।
দাদা, অনেক অনেক ধন্যবাদ অসাধারণ ইউনিক একটি রেসিপি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আপনার প্রতিটি রেসিপি এক একটি আকর্ষন। শুভকামনা রইলো আপনার জন্য।
আমাদের এখানে মাঠে এই তীত বাঙ্গি দেখতে পাই এমনি এমনি হয়ে আছে।তবে সেই খাওয়ার বাঙ্গি কতদিন দেখিনা।কারন আমাদের এখানে পাওয়া যায় না।যদিও আমি এটি পছন্দ করতাম না,তবুও এটি শরীরকে ঠান্ডা রাখে ও খুবই উপকারী।ছোটবেলাকে খুব মিস করি দাদা।আমার মামাবাড়ি রবিখন্ড করতো,তরমুজ ,বাঙ্গি,কুমড়ো ,ভেন্ডি,বাদাম,ঝিঙে ,পুঁই আরও কত কত সবজি লাগাতো মাঠে।এখনো রবিখন্ড করে তবে শুধু তরমুজ ও কুমড়ো বেশি লাগায়।যাইহোক ছোটবেলা মামাবাড়ি থেকে নিয়ে যেতাম বাঙ্গি।কাঁচা -পাকা সব ধরনের।কাঁচা কুমড়ো বাঙ্গিগুলি আমার মা ও পুকুরের হর্ণে চিংড়ি মাছ দিয়ে রান্না করতো।বেশ ভালো লাগতো খেতে ,কিছুটা কচি মিষ্টি কুমড়োর মতো খেতে।বেলে পাকা বাঙ্গি আমার ভালোই লাগে।দিনগুলো সব অতীত😢.আপনার রেসিপি দেখে লোভ লেগে গেল, সুন্দর হয়েছে।কিন্তু আমি কখনো বাঙ্গির সঙ্গে আলু দিয়ে খায়নি, ধন্যবাদ দাদা।ভালো থাকবেন।
বাঙ্গি আমাদের শরীরের জন্য অনেক উপকারী। বাঙ্গি খেতে আমার খুব একটা ভালো লাগে না। তবে চিনি দিয়ে বাঙ্গি খেয়েছি বেশ কয়েকবার। কাঁচা বাঙ্গি রান্না করে খাওয়া যায় তা আজকে প্রথম জানলাম। তাও আবার চিংড়ি মাছ দিয়ে। চিংড়ি মাছ দিয়ে যেকোনো রেসিপি তৈরি করলে খেতে অনেক ভালো লাগে। চিংড়ি মাছ আমার অনেক প্রিয়। আজকে আপনার কাছে অনেক মজার একটি রেসিপি শিখলাম দাদা। আপনি সুন্দর ভাবে এই মজার ও লোভনীয় রেসিপি তৈরির সম্পূর্ণ প্রসেস আমাদের সকলের মাঝে উপস্থাপন করেছেন এজন্য আপনাকে জানাচ্ছি ধন্যবাদ। সেই সাথে আপনার জন্য শুভকামনা ও ভালোবাসা রইলো। ♥️♥️
দাদা আপনি ঠিকই বলেছেন বাঙ্গি নানা জাতের নানা ধরনের হয়ে থাকে,কুমড়োর মত গোল অথবা লম্বাটে।আমি বহুদিন আগে বাঙ্গি খেয়েছিলাম বাঙ্গি খেতে অনেকটা বালির মতো, এবং অনেক পানসে ধরনের। তবে চিনি দিয়ে খেতে সত্যিই অসাধারণ লাগে। তবে বাঙ্গি দিয়ে কোন তরকারি কখনো আমি খাইনি।তাছাড়া আমি জানতামনা ডায়াবেটিসের জন্য বাঙ্গি যথেষ্ট উপকারী।বাঙ্গির অনেকগুলো গুণাবলীর কথা আপনি তুলে ধরেছেন।যেহেতু বাঙ্গি সম্পর্কে আমার তেমন কোন ধারণা ছিলনা তাই আপনার এই পোস্টটি আমার কাছে তথ্য বহুল মনে হয়েছে। এবং আমার কাছে ইউনিক রেসিপি মনে হয়েছে।♥♥
বাঙ্গি দিয়ে হর্ণে চিংড়ির তরকারি দারুন স্বাদের হয়েছিল বলে আপনি জানিয়েছেন।চিংড়ি মাছের স্বাদ সম্পর্কে আমার যথেষ্ট ধারণা আছে।চিংড়ি মাছের তরকারি অনেকের খুব প্রিয় হয়ে থাকে।আপনি খুবই সুন্দর করে আমাদের মাঝে খুবই সুন্দর ইউনিক একটি রেসিপি শেয়ার করেছেন।যা আমার কাছে দারুন লেগেছে।এত চমৎকার একটি রেসিপি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা প্রিয় দাদা। ভালোবাসা অবিরাম♥♥
বাঙ্গি দিয়ে হর্ণে চিংড়ির তরকারি দেখে অনেক সুস্বাদু মনে হচ্ছে। দাদা আপনার রেসিপির উপস্থাপন এবং পরিবেশন দেখলেই ভালো লাগে, কারণ আপনি খুবই সুন্দরভাবে পরিবেশন করেন। আর এই উপস্থাপন গুলো দেখে আমরা নতুন কোন রেসিপি শিখতে পারি। আসলে বাঙ্গি দিয়ে যে কোনো রেসিপি তৈরি করা যায়, এটা আমি জানি।কিন্তু কখনো তৈরি করিনি, আজকে আপনাদের উপস্থাপন দেখে শিখে নিলাম। আসলে বাঙ্গি উপকারী সবজি এবং ফল। কাঁচা বাঙ্গি সবজি আকারে রান্না করে খেতে পারি এবং পাকলে বালি বালি বাঙ্গি চিনি সাথে মাখিয়ে খেতে খুবি মজাদার লাগে।তবে বাঙ্গির জুস আমার খুবই প্রিয় দাদা। এই জুস শরীরটাকে একদম ঠান্ডা করে দেয়।আজকে আপনার রেসিপি উপস্থাপন দেখে খুবি ভালো লাগছে, আপনাকে অনেক ধন্যবাদ দাদা।
বাঙ্গি ফল তোমাকে বলছি এতদিন তো তোমাকে পাকা অবস্থায় চিবিয়ে খেতাম। এবার একেবারে কাঁচা অবস্থায় রান্না করে ঝোল করে খাবো।কারণ তোমাকে যে এভাবে রান্না করে খাওয়া যায় দাদার কাছে শিখে ফেলেছি।দাদা এই ফল এভাবে রান্না করে খাওয়া যায় আপনি সত্যি বলছেন তো!অবশ্য নিজের চোখেই তো দেখতে পাচ্ছি।দাদা এই ফল ডায়বেটিস রোগীর জন্য এতটা উপকারী তা জানা ছিল না।আমার আব্বুকে এখন থেকে বেশি করে খাওয়াব।কারণ আব্বুর ডায়বেটিস। চিংড়ির তরকারি আমার খুব পছন্দ। তাই এভাবে রান্না করলে মজা লাগবে বুঝতে পারছি।
সত্যি বলতে এখন পযর্ন্ত আমি জানতাম বাঙ্গি শুধু ফল হিসেবেই খাওয়া যায়। এবং আমরা সেইরকমই খেতাম। বাঙ্গি শরীর কে ঠান্ডা রাখে। তবে যে কাচা বাঙ্গি দিয়ে তরকারি এটা কখনো তৈরি করিনি আপনার থেকে প্রথম জানলাম। যাইহোক যতদিন বাঁচি ততদিন শিখি। রেসিপি টা দারুণ তৈরি করেছেন দাদা। এই হর্নি চিংড়ি নাম টাও প্রথমবার শুনলাম। তবে সবচেয়ে ভালো ছিল রান্না শেষে সুগন্ধ বৃদ্ধির জন্য জিরা গুড়া ছড়িয়ে দেওয়া। দুপুরবেলা দারুণ একটি রেসিপি দেখলাম।
দাদা সব কিছু ঠিক ঠাক তবে আজকে নতুন একটা বিষয় জানতে পারলাম যে বাঙ্গি রান্না করে খাওয়া যায়। কোথাও কোনদিন আমি এই ধরনের রেসিপি দেখিনি। হয়তো আমাদের এখানেও খায় আমি জানি না। আমি জানি বাঙ্গি পাকলে খায় ফল হিসেবে। এটি দিয়ে যে মাছের সাথে রান্না করেও খাওয়া যায় আজকে প্রথম জানলাম। কত কিছু অজানা থেকে গেছে। তবে হ্যা বাঙ্গি শরীরের জন্য উপকারী আমি বেলে বাঙ্গি পছন্দ করি । আরেক টা আছে আঠালো সেটা খুব এক পছন্দ নয়। চিংড়ি দিয়ে রান্না করার পর তো দেখছি ভালই হয়েছে স্বাদ টা ভালই হবে সে ব্যাপারে কোন সন্দেহ নেই। যা হোক আজ নতুন রেসিপি শিখলাম। ভাল থাকবেন দাদা । শুভেচ্ছা রইল।
একদম ইউনিক একটি রেসিপি সাথে পরিচিত হলাম দাদা। কেননা বাঙ্গি ফল সব সময় পাকা অবস্থায় খেয়েছি। তবে বাঙ্গি আমার তেমন পছন্দ না যদিও এটা আমাদের জন্য খাওয়া অনেক বেশি উপকারী আসলে আমি এটার কোন স্বাদ খুঁজে পাই না সেইজন্যই তেমন একটা খেতে পছন্দ করি না। তবে আপনি আজকে কাঁচা ফল রান্নার রেসিপি তৈরি করেছেন দেখতে তো মনে হচ্ছে খেতে খুবই মজা হবে। তাই আপনার রেসিপি দেখে শিখে নিলাম বাসায় তৈরি করা যাবে। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে এই নদীটি শেয়ার করার জন্য।
দাদা,আপনি ঠিক কথা বলেছেন কাঁচা বাঙ্গি খেতে তেমন একটা স্বাদ লাগে না। বাঙ্গির বিতর এত উপকারিতা রয়েছে সেটা কিন্তু আগে জানতাম না। আপনার পুরোটা পোস্ট পড়ে জানতে পেরেছি।দাদা,অনেকেই কিন্তু ডায়াবেটিসের কারণে কষ্ট করছে তারা এই বাঙ্গি যদি খায় তাহলে আশা করি উপকৃত হবে।দাদা, কাঁচা বাঙ্গি সচরাচর আমাদের দেশে তেতুল শুকনো মরিচ দিয়ে মাখা ভর্তা তৈরি করে খাওয়া হয়।তবে কখনো কোনো তরকারি হয়নি। দাদা, বাঙ্গি দিয়ে হর্ণে চিংড়ি মাছের রেসিপি দেখে মনে হচ্ছে অনেক সুস্বাদু হয়েছে।যাই হোক দাদা,আপনি সব সময় ইউনিক ইউনিক রেসিপি শেয়ার করেন এই রেসিপি গুলো দেখে নতুন রেসিপি শিখতে পারি। আজকে আপনি বাঙ্গি এবং হর্ণে চিংড়ি মাছ দিয়ে খুবই সুস্বাদু একটি রেসিপি শেয়ার করেছেন। দাদা, আমার খুবই ভালো লাগে আপনার রেসিপিগুলো।ধন্যবাদ দাদা,ইউনিক এবং সুস্বাদু একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।।