প্রিয় বন্ধুগন, আজ আমি আবারও আপনাদের মাঝে লাস্ট পাঁচটি রেসিপি পোস্টের রিভিউ নিয়ে হাজির হয়েছি, হয়তো আমার এই পোস্ট গুলো আপনারা দেখেছেন, আবার অনেকেই দেখেননি, তবে আজ আমি যে পাঁচটি রেসিপি পোস্টের রিভিউ করবো সেই রেসিপি পোস্ট গুলো আপনাদের অনেক ভালো লাগলো, সত্যি বলতে এখানে ভিন্ন স্বাদের রেসিপিও রয়েছে আবার সাধারণ রেসিপিও রয়েছে, তবে আর ডেড়ি কেনো চলুন বন্ধুরা কথা না বাড়িয়ে পোস্ট গুলোর রিভিউ শুরু করা যাক।

কার্ফু মাছ আমার খুবই প্রিয় একটি মাছ, আমি অন্যন মাছের চেয়ে কার্ফু মাছ বেশি পছন্দ করি, প্রায় ২ মাসের মত হবে আমি তখন আমার বড়ো আপুর বাসায় ছিলো, সকাল বেলা ঘুম থেকে উঠে দেখলাম আমার দুলাভাই অনেক গুলো ছোট ছোট কার্ফু মাছ নিয়ে এসেছে কারণ আপুও জানতো আমি কার্ফু মাছ একটু বেশই পছন্দ করি, মাছ গুলো দেখে আপুকে বললাম আজকে আমি নিজেই মাছ গুলো রান্না করে সবাইকে খাওয়া এই কথা শুনে আপু মাছ গুলো পরিষ্কার করে দিলো, এরপর মাছ গুলো আমার নিজের মতো করে রান্না করে নিলাম, এরপর সবাই মিলে এক সাথে খাওয়া শেষ করি, সব থেকে ভালো লাগার বিষয় ছিলো খাওয়ার শেষে সবাই আমার রান্নার অনেক প্রশংসা করছিলো, তখন খুবই ভালো লাগছিলো আমার, আপনারা চাইলে উপরের লিংকে ক্লিক করে পোস্টি দেখে আসতে পারেন।

মাদ্রাসা থেকে বাড়িতে এসে ফ্রিজ খুলে দেখি কিছু পরিমাণ তরতাজা মাছের ডিম, আমার আসার কথা শুনে হয়তো আম্মু জেনে শুনেই মাছের ডিম গুলো রেখেছে, কারণ মাছের ডিম আমার খুব প্রিয়, তখন মাছের ডিম গুলো নিয়ে একটু ভাবলাম একটু পরেই এক প্যাকেট নুডলস আমার চোখে পড়লো, তখন আর ডেরি না করে ঝটপট আমি মাছের ডিম দিয়ে নুডলস রান্না করে ফেলি, তবে আমার জীবন প্রথম ছিলো মাছের ডিম দিয়ে নুডলস রেসিপি, রান্না শেষে খাওয়ার সময় যা টেস্ট পাইছি সেটা বলার মত না, সত্যি অনেক সুস্বাদু এবং মজাদার হয়েছিলো, বিশ্বাস না হলে বাসায় একদিন ট্রাই করতে পারেন, পোস্টি দেখতে চাইলে উপরেের লিংকে ক্লিক করুন।

মাছ তো বাসার মধ্যে প্রায় সময়েই আনা হয়ে থাকে কিন্তু সেদিন কিছু ছোট ছোট কার্ফু আনা হয়েছিলো, ছোট হলেও মাছ গুলোতে অনেক গুলো ডিম ছিলো, মাছ গুলো দেখে মনে হচ্ছিলো না যে এই মাছ গুলোতে ডিম থাকতে পারে কিন্তু আমাদের মনে আশাতে কি আশে যায়, ছোট ছোট মাছ গুলোর মধ্যে অনেক গুলো ডিম পেলাম, তখন আম্মু বললো ডিম গুলো আলাদা করে রান্না করতে কিন্তু আমি ভাবলাম অন্য কিছু, একটু পরে আলু বের করে আমি ডিম গুলো দিয়ে সুস্বাদু আলু ভাজি রান্না করে নিলাম, ডিম তো এমনিতেই অনেক মজা লাগে তাতে আবার আলু দিয়ে ভাজি করেছি আহ্ ভাবলে যেনো এখনো সেই আলু ভাজির স্বাদ পাইতেছি, সত্যি অনেক সুন্দর হয়েছিলো ডিম দিয়ে সুস্বাদু আল ভাজির রেসিপি, আপনারা চাইলে পোস্টি দেখে আসতে পারেন।

সাধারণত এটি হলো সকাল অথবা বিকেল বেলার নাস্তা আমি প্রায় সময়ই পাউরুটি দিয়ে ডিমের ওমলেট তৈরি করে থাকি, কারণ এই রেসিপিটি খেতে আমার খুবই ভালো লাগে, নাস্তা হিসেবে কিন্তু অনেক সুস্বাদু এবং মজাদার একটি রেসিপি, তাই সেদিন ভাবলাম আমার ভালো লাগার রেসিপিটি আপনাদের সাথে শেয়ার করে নেই, পোস্টি করার পর দেখলাম এটি সবারই অনেক প্রিয়, বিষয়টি জানার পর আমার খুবই ভালো লাগছিল, কারণ আমি পোস্টি করে অনেক প্রশংসা পেয়েছিলাম,আপনারা চাইলে পোস্টি আবারও দেখে আসতে পারেন।

এই আলু এবং ডিমের ফ্রেঞ্জ ফ্রাই রেসিপি আমার খুবই প্রিয়, আমি প্রায় সময় বাইরে এই রেসিপিটি খেয়ে থাকি খুবই ভালো লাগে খাইয়ে, এরপর একদিন ভাবলাম বাসায় তৈরি করে মন ভরে খাবো তাই দোকান থেকে ডিম কিনে আনি আলু অবশ্য বাসায় আগে থেকেই ছিলো, তখন আর দেরি না করে ঝটপট তৈরি করে ফেলি ফ্রেঞ্জ ফ্রাই রেসিপি, রেসিপিটি পোস্ট করার পর দেখি সবাই এই ফ্রেঞ্জ ফ্রাই রেসিপির ভক্ত, , যাই হোক রেসিপিটি দেখতে চাইলে উপরের লিংকে ক্লিক করে দেখতে পারেন।