আজকে বৃহস্পতিবার,আর সপ্তাহে এই দিনটার জন্য অপেক্ষা করে থাকি।পুরো একটা সপ্তাহ পরে, বৃহস্পতিবার রাত ৯ টার সময় আমার বাংলা ব্লগের হ্যাংআউট শুরু হয়। আর হ্যাংআউট এর পুরো সময় অনেক আনন্দ, অনেক মজা হয়ে থাকে। আর এই আনন্দ মজার জন্যই হ্যাংআউট এর জন্য অপেক্ষা করি। তাই বৃহস্পতিবার আমার কাছে খুবই আনন্দময় একটি দিন। কারণ রাত ৯ টা থেকে দুই ঘণ্টা এই আনন্দময় সময়ে মাতিয়ে থাকবো। আমার বাংলা ব্লগ পরিবারের সকল বন্ধুদের সাথে নিয়ে। যাই হোক, বন্ধুরা আজকে আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করতে আসলাম। পুরো সপ্তাহে আমি মোট সাতটি পোস্ট করেছিলাম। এই সাতটি পোষ্টের মধ্যে আজকে আমি ৬ টি পোষ্ট আপনাদের সাথে রিভিউ নিয়ে এসেছি।আশা করছি রিভিউ পোস্ট একসাথে দেখতে পেয়ে আপনাদের ভালো লাগবে, তো বন্ধুরা চলুন আমার পোস্টগুলো দেখা শুরু করা যাক।

প্রথমে আমি আপনাদের সাথে যে পোস্টটি শেয়ার করতে আসলাম। সেই পোষ্টটি হলো প্রকৃতির পরিবেশের মধ্যে সুন্দর একটি চিত্র অংকন। আসলে চিত্র অঙ্কন করতে আমার খুবই ভালো লাগে, তাই আমি প্রকৃতির পরিবেশের মধ্যে এই সুন্দর চিত্রটি অঙ্কন করে ছিলাম।তাই আপনাদের সাথে আবারও শেয়ার করলাম।

তারপরে আমি আমার বন্ধুর সাথে তার বাসায় গিয়েছিলাম। তার বাগানটা দেখার জন্য, আসলে বাসার ছাদে এত সুন্দর একটি ফুলের বাগান করেছে যা দেখে মুগ্ধ হয়ে ছিলাম।বাগানে ফুল এবং ফলের গাছ রয়েছে। আসলে বাগানটি আমার খুবই ভালো লেগেছে। এরকম বাগান প্রত্যেকটা বাসার ছাদে করা উচিত।

জাতীয় ফল কাঁঠাল আমরা নানাভাবে খেয়ে থাকি। আসলে কাঁঠাল খুবই উপকারী একটি ফল, আর এই কাঁঠাল আমি বুটের ডাল দিয়ে সুস্বাদু রেসিপি তৈরি করেছিলাম। কাঁঠালের রেসিপি বুটের ডাল দিয়ে খেতে খুবই মজাদার হয়েছিল। আসলে রেসিপিটি আপনাদের সাথে আবারো শেয়ার করতে পেরে ভালো লাগছে।

প্রত্যেকটা মানুষের একজন স্বপ্নের রাণী থাকে, আর সেই স্বপ্নের রাণীকে নিয়ে সারাজীবন সুখে থাকার বাসনা সকলে রয়েছে। স্বপ্নের রাণীকে নিয়ে স্বপ্নে তাজমহল তৈরি করতে ইচ্ছা করে। তাই স্বপ্নের রাণীকে নিয়ে আমি একটি সুন্দর কবিতা লিখেছিলাম। সেই কবিতাটি আবারও আপনাদের সাথে শেয়ার করলাম।

আমরা আমাদের সৃজনশীলতাকে কাজে লাগিয়ে রঙিন কাগজ দিয়ে অনেক সুন্দর সুন্দর ফুলের ওয়ালমেট তৈরি করে থাকি। তাই আমি রঙিন কাগজ দিয়ে খুবই সুন্দর একটি ফুলের ওয়ালমেট তৈরি করেছিলাম। এই ফুলের ওয়ালমেট আমি আমার রুমে দেওয়ালের লাগিয়ে রেখেছি, খুবই সুন্দর লাগছে।

আসলে আমার অনেক দিনের স্বপ্ন ছিল আমি ডলফিন ক্যাটেগরিতেই নিজের নাম লেখাবো। তাই আমি নিয়মিত পাওয়ার আপ করে গিয়েছি। প্রতি সপ্তাহে আমি পাওয়ার আপ করেছি। আমি যে পরিমাণ অর্থ ইনকাম করেছি, তার পুরোটাই আমি পাওয়ার আপ করেছি, আমার স্বপ্নের ডলফিন হওয়ার জন্য। তাই অনেক কষ্ট করে আমি আমার স্বপ্ন পূরণ করতে পেরেছি। আমি এখন ডলফিন হয়েছি। তাই আমি খুবই আনন্দিত।