আবোল-তাবোল জীবনের গল্প [ বিদ্যুৎ বিভ্রাট ]

in আমার বাংলা ব্লগ2 years ago

হ্যালো বন্ধুরা,

আশা করছি সবাই ভালো আছেন, হয়তো কেউ কেউ আমার মতো একটু ভিন্ন রকম পেরেশানিতে আছেন। আসলে জীবনটাই একটা পেরেশানির অধ্যায়, প্রতিটি পাতাই নানা রং এর পেরেশানিতে ভরা, কখন যে কোনটা সামনে আসে সেটা কেউ বলতে পারে না। আর এই না বলতে পারার কারনেই আমাদের পেরেশানিটা আরো বেড়ে যায়। দেখুন সম্মুখ শত্রুর সাথে লড়াই করাটা খুবই সহজ এবং সেখানে বিজয়ী হওয়ার দারুণ সম্ভাবনাও থাকে কিন্তু লুকানো শত্রু? আপনি যতই শক্তিশালি হোন না কেন হিডেন শত্রুর সাথে লড়াই করে বিজয়ী হতে পারবেন না, আপনার সক্ষমতা থাকলেও আপনার মনের ভয় সেখানে হারিয়ে দিবো। কারন আপনি শত্রুকে চিনেন না, তার সক্ষমতার কথাও জানেন না, সে কখন আঘাত করবে সেটাও জানেন না।

এই কারনেই বলা হয় যতই শক্তিশালী হোক না কেন সম্মুখ শত্রুর সাথে লড়াই করাটা সহজ, সেখানে সহজেই হিসেব নিকেষ করা যায়। জয় পরাজয়ের বাস্তবতা স্বীকার করা যায়। কিন্তু হিডেন শত্রুর ক্ষেত্রে সেটা অসম্ভব হয়ে উঠে। যেটা বলছিলাম জীবনের প্রতিটি পাতাই নানা ধরনের পেরেশানিতে ভরা থাকে, একেক বার একেক রং এর পাতা আমাদের সম্মুখে আসে এবং ভিন্ন ধরনের পেরেশানির স্বাদ দেয়। গতকাল রাতে সেই রকম একটা পেরেশানির কবলে পড়েছিলাম আমরা বাংলাদেশের কয়েকটি বিভাগীয় অঞ্চলের জনগন। অনেকেই সেটা একটু দেরীতে হলেও জানতে পেরেছিলেন মিডিয়ার কল্যানে, আবার অনেকেই বুঝতে পারেন নাই।

lightbulb-g1a17ca7cb_1920.jpg

ব্লাকআউট এর বিষয়টি আমরা অনেকেই পত্র পত্রিকার মাধ্যমে জেনেছি বা পড়েছিলাম কিন্তু গতকাল সেটা বাস্তব উপলব্ধি করেছি। সত্যি হুট করে পরিস্থিতি কতটা পাল্টে যেতে পারে সেটা গতকাল আমরা দারুণভাবে বুঝতে পেরেছি। প্রায় দুই ঘন্টা পর আমরা জানতে পারি যে, আমরা ব্লাকআউটের স্বীকার হয়েছি জাতীয় গ্রীডের সমস্যার কারনে। তারপর আক্রান্ত হলাম বেশ কিছু গুজব সংবাদের, আগামী দুই দিন বিদ্যুৎ নাও আসতে পারে আবার কেউ কেউ আগ বাড়িয়ে বলছিলেন শুক্রবার ছাড়া বিদ্যুৎ আসার কোন সম্ভাবনা নেই কারন আগামীকাল সরকারী ছুটির দিন। এবার বুঝেন আমরা কতটা ব্লাকআউট এর স্বীকার হয়েছিলাম।

আমাদের একটা দোষ আছে আর সেটা হলো হুজুগে বাঙালি, সত্যি এটা কেউ বুঝে আবার কেউ বুঝে না কিন্তু হুজুগের বিষয়টির সঠিক ব্যবহার করতে কেউ পিছ পা হয় না। এখনতো মিডিয়ার যুগ, সব কিছু আরো বেশী সহজ হয়ে গিয়েছে। তাই মানুষও হুজুগে বাঙালির লেভেল পাওয়ার জন্য আপ্রান চেষ্টা করে যাচ্ছে এবং সাধারণ মানুষদের নানাভাবে বিভ্রান্ত করে যাচ্ছে। আমি অফিস হতে বাড়িতে আসার সময় প্রায় মানুষের মুখে শুনলাম নানা ধরনের অপ্রাসঙ্গিক কথা এবং তার সাথে বিদ্যুৎ বিভাগ নিয়ে অসংলগ্ন মন্তব্য, হ্যা মানুষ সুবিধা বঞ্চিত হয়ে অনেক কিছুই বলতে পারে এবং প্রসঙ্গক্রমে অনেক প্রশ্নও উত্থাপন করতে পারে। কারন কথা বা প্রশ্ন উত্থাপন না করলে কাজের মাঝে কোন গ্যাপ আছে কিনা সেটা যাচাই করা সম্ভব হয় না।

কিন্তু তাই বলে এতো জঘন্যভাবে, যে পদ্ধতিতে বছরের পর বছর বিদ্যুৎ এর সুবিধাভোগ করতে পারলাম, হোক তাতে কিছু লোডশেডিং এর সমস্যা কিন্তু সুবিধাতো ঠিকই আমরা পেয়েছি, আর অনাকাংখিত সমস্যাতো বলে আসে না, হুটা করেই চলে তাহলে আমরা কেন এতোটা বেপরোয়া হয়ে গেলাম? আমি জানি না এই প্রশ্নের উত্তর কে কিভাবে দিবে? তবে জাতীয় সমস্যার ক্ষেত্রে আমাদের সকলেরই কিছুটা হলেও ধৈয্য প্রদর্শন করা উচিত এবং উপরের মানুষদের উপর ভরসা রাখা উচিত। যদিও উপরের মানুষগুলোর ব্যাপারে আমরা সর্বদা সন্দিহান থাকি, তবুও কিছু কিছু ক্ষেত্রে এবং দেশের স্বার্থে ভরসা করা ছাড়া আমাদের বিকল্প কোন উপায় নেই।

lost-places-g875c2ac76_1920.jpg

বিদ্যুৎ দেরীতে হলেও ফিরে এসেছে। তবে বাড়িতে আসার সময় একটা বিষয় খুব ভালো লেগেছিলো আমার কাছে আর সেটা ছিলো সাভারের গার্মেন্টস মানে গুটি কয়েক গার্মেন্সের কর্তাদের ব্যবহার, তারা নিজস্ব জেনারেটর দিয়ে সাধারণ মানুষদের জন্য পানির ব্যবস্থা করেছিলেন। আমার বাড়ির সম্মুখে একটা টেক্সটাইল মিল আছে বেশ বড় আকারের সেটা। আসার সময় দেখলাম বাহিরে একটা পাইপ দিয়ে পানির ব্যবস্থা করেছেন, কারন অনেকের বাড়িতে খারাপ বা ব্যবহারের পানি মজুদ ছিলো না। জাতীয় সমস্যায় আমাদের সকলেরই উচিত যার যার অবস্থান হতে ধৈয্য ধারণ করা এবং সাধারণ মানুষদের পাশে দাড়ানো। আর তার সাথে সাথে সমস্যাকেও মেনে নেয়ার মানসিকতা তৈরী করা।

আর একটা কথা বিদ্যুৎ সমস্যার কারনে রাতে আমাদের এলাকার মোবাইল নেটওয়ার্কও ভেঙ্গে পড়েছিলো, ভেঙ্গে পড়েছিলো মানে নেটওয়ার্ক অকেজো হয়ে গিয়েছিলো, আমার দুইটা কোম্পানীর সীম ছিলো কিন্তু কোনটাই কাজ করতেছিলো না, শেষে দেখলাম একমাত্র সরকারী টেলিটক কাজ করছে। জাতীয় সমস্যা যখন তৈরী হয় তখন কিন্তু সমস্যাটা একটা জায়গায় আটকে থাকে না বরং সেটা খুব দ্রুত প্রসস্ত হয়ে যায়। তাই আমাদের উচিত সব কিছু মেনে নিয়ে যথাযথ কর্তৃপক্ষকে কিছুটা সময় দেয়ার যাতে তারা ঠিক মতো কাজ করার সুযোগ পায়। আর আমাদের চারপাশে যারা আছেন গুজব নিয়ে গবেষণা করেন তাদের ব্যাপারে সতর্ক থাকা। সেবার সাথে অসুবিধাও থাকবে সেটা মেনে নিতে হবে, না হলে সেবার প্রতি আমাদের চাহিদা ঠিক থাকবে না। আবোল তাবোল জীবনের গল্পের আজকের জন্য এখানেই ইতি টানলাম।

Image Taken from Pixabay 1 and 2

ধন্যবাদ সবাইকে।
@hafizullah

break .png
Leader Banner-Final.pngbreak .png

আমি মোঃ হাফিজ উল্লাহ, চাকুরীজীবী। বাংলাদেশী হিসেবে পরিচয় দিতে গর্ববোধ করি। বাঙালী সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য লালন করি। ব্যক্তি স্বাধীনতাকে সমর্থন করি, তবে সর্বদা নিজেকে ব্যতিক্রমধর্মী হিসেবে উপস্থাপন করতে পছন্দ করি। পড়তে, শুনতে এবং লিখতে ভালোবাসি। নিজের মত প্রকাশের এবং অন্যের মতামতকে মূল্যায়নের চেষ্টা করি। ব্যক্তি হিসেবে অলস এবং ভ্রমন প্রিয়।

break .png

Banner.png

Sort:  
 2 years ago 

জী ভাইয়া গত কালকে গ্রীডের সমস্যার কারনে অনেক অনাকাংখিত ঘটনাও ঘটেছে। আপনার পোষ্ট থেকে জানতে পারলাম যে কিছু গার্মেন্স টেক্সটাইলের মালিকেরা পানি দিয়ে সাহায্যের হাত বাড়িয়েছে। এরকম একটি মহৎ কাজরে জন্য তাদেরকে অন্তর থেকে সালাম জানাই। ধন্যবাদ ভাইয়া।

 2 years ago 

হুম অনাকাংখিত ঘটনা ছিলো সত্য কিন্তু ফেসবুকের কল্যানে সেটা শুধু অনাকাংখিত ঘটনাই ছিলো না বরং আরো বহু ঘটনার জন্মদাতাও ছিলো, হি হি হি ।

 2 years ago 

আসলে ভাই বর্তমানে আমারা প্রত্যেকটা মানুষ ধৈর্য্য হারা হয়ে গেছে। তারা যেন ধৈর্য ধারণ করতে চায়না। একটা বিষয় পেলে সেটা নিয়ে আলোচনা আর আলোচনা।সমস্যা সমাধান করার কোনো চিন্তা-ভাবনা নেই। তারা শুধু আলোচনা করতে পারে এবং গুজব ছড়াতে পারে। আর সমস্যাটা বড় আকার ধারণ করতে পারে। বড় আকারের কথা বলতে পারে। কিভাবে বড় হয় সে বিষয়ে কথা বলতে পারে। কিন্তু তারা ধৈর্যধারন এবং সমাধান করার চেষ্টাকরে না।

Hello friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
image.png
please click it!
image.png
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)

Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.

 2 years ago 

ভাইয়া আপনার লেখা প্রথম অংশ পড়েই বুঝতে পেরেছি কোন শক্তির কথা বলছেন। যে শক্তি দেখা যায় না যে শক্তির স্পর্শ করলেই জীবনের মরণ নামক বিষয়টির কথা স্মরণ করতে হবে। একদম পারফেক্ট কথা বলেছেন ভাই সম্মুখ শক্তির সাথে নিজেকে তুলনা করা যায় তার সাথে মোকাবেলা করা যাবে কিনা কিন্তু এমন এক শক্তি যার সাথে কখনো তুলনা করা যায় না পারবো কি পারবো না। যাইহোক, কখন কোন ধরনের বিপদ চলে আসে সেটা তো আমরা জানিনা। বাংলাদেশে কোন ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটলেই আমরা বিভিন্ন ধরনের গুজব ছড়িয়ে দিই যেটা বিবেকের অপব্যবহার। সেজন্য আমাদের উচিত বিবেকের সঠিক ব্যবহার করা আপনার কথাগুলো পড়ে অনেক ভালো লাগলো ভাই।

 2 years ago 

একদমই, বিবেক যতক্ষন পর্যন্ত না আমাদের জাগ্রত হবে ততোক্ষন পর্যন্ত আমরা আমাদের হুজুকে বাঙালি অবস্থান হতে ফিরে আসতে পারবো না।

 2 years ago 

চির বাস্তব কিছু কথা বলে গিয়েছেন। ভাইয়া আমি আমার জীবনের এমন একটা জায়গায় এসে দাঁড়িয়েছি, আর এতটাই ভেঙ্গে পড়েছি যা আমি কখনো কল্পনা করিনি। আপনাদের সাথে কথা বলার পর কিছুটা হালকা হলেও আবারো সেই হেডেক শত্রুতা আক্রমণ করছে বারবার। আপনি ঠিকই বলেছেন আমরা যত শক্তিশালী এই হই না কেন এবং যতই মজবুত হই না কেন চোখের অশ্রুর এবং হেডেক, এদের পরাশক্তির কাছে মানুষের মন যতই শক্তিশালী হোক সেটা কিছুই না। যখন আক্রমণ করে তখন মানুষ তার অস্তিত্ব খুঁজে পায় না। আর আমরা হুজুরকে বাঙালি, অল্পতেই অস্থির হয়ে পড়ি। বিদ্যুৎ না থাকায় নানান ধরনের কথাবার্তা অবাঞ্ছিত কথাবার্তা অধৈর্য হওয়া ধৈর্য হারিয়ে ফেলা এগুলো না হয়ে যে যেখানে যেভাবে আছে যার যতটুকু সাধ্য আছে সবাইকে সহযোগিতা করাটাই যদি আমাদের মুখ্য উদ্দেশ্য হয় তাহলে আমরা যেকোনো সমস্যার মোকাবেলা ও খুব সহজেই করতে পারি। আপনার এই পোস্ট থেকে নূন্যতম জ্ঞান হলেও অর্জন করতে পেরেছি। আপনার প্রতি রইল ভালোবাসা অবিরাম।

 2 years ago 

নিজের অবস্থান শুধু বড় করে দেখলেই হবে না, আমাদের পারপাশের মানুষগুলোর প্রতিও একটু তাকাতে হবে, তাহলেই হয়তো বুঝতে পারবো তাদের তুলনায় আমরা কতটা ভালো আছি। ধৈর্য্য সকল প্রশ্নের সঠিক উত্তর দিয়ে দেয়।

 2 years ago 

আবোল-তাবোল জীবনের গল্প [ বিদ্যুৎ বিভ্রাট ]


আজ আপনার এই পোস্টের মাধ্যমে কিছু বাস্তববাদী কথা জানতে পারলাম।আসলে আমরা জানি না বললে একেবারেই ভুল হবে।কিছুটা জানি কিন্তু মানিনা।এই যে আপনি বলেছেন হুজুগে বাঙালি। আমার মনে হয় এটাই অন্যতম কারন।তারপর আরেকটি বিষয় আছে আমাদের ধৈর্য শক্তি কম এবং আমরা কান কথা বেশি শুনি।আমার মনে হয় ছেলেদের তুলনায় মেয়েরা এক ডিগ্রি এগিয়ে। গতকালকের বিদ্যুৎ এর ঘটনা একেবারেই অনাকাঙ্ক্ষিত। আসলে অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনার জন্য তো কারো হাত নেই। সেই সময়ে আমরা যেন আরও অধৈর্য হয়ে পরি।আর এটা ঠিক কিছু লোক আছে,যাদের কাজই গুজব ছড়ানো।গতকাল ভাই এই গুজবের কারনে আমার অবস্থা বারোটা বেজে গিয়েছিল।আমি যেই বাসায় থাকি সেখানে পানি ছিল না।দুপুরের দিকে কারেন্ট চলে যায়।বাসায় ভেবেছিলো কারেন্ট তো মাঝে মধ্যে যায় এবং আসে।আমি যখন কাজ শেষে সন্ধ্যায় বাসায় যাই।বাসায় নাকি শুনছে দুই দিনের আগে কারেন্ট আসবে না।যেই কাজ শেষে বাসায় গেলাম।বলে পানি নেই।হাত মুখ ধুবো তো ভালো কথা খাবারের পানিও নেই। তাড়াতাড়ি নিচে থেকে পানি কিনে আনলাম এবং অনেক কষ্ট করে আরেক বাসা থেকে ওয়াসরোমের জন্য পানি আনলাম।আমরা থাকতাম বিল্ডিং এর চার তলার তাই দশ থেকে বারবার উঠতে আর নামতে কি যে কষ্ট।যখন রাত ৯ টা ৩০ মিনিটে কারেন্ট আসলো। আমি জিজ্ঞেস করলাম তুমি না বললে দুই দিন আগে কারেন্ট আসবে না। এই যে চলে আসলো।বলল পাশের বাসার ভাবি বলেছে। এই হচ্ছে ভাই আমাদের অবস্থা।আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া, এত সুন্দর ভাবে বর্তমান সময়ের বাস্তববাদী বিষয়টি আমাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য।
 2 years ago 

আসলেই ভাই আমাদের ধৈর্য শক্তি একেবারে কম, আর আমরা যা চাই তাৎক্ষনিকভাবেই চাই। সমস্যা হতে পারে সেটা অন্যের ক্ষেত্রে মানি কিন্তু নিজের ক্ষেত্রে মানি না, ধন্যবাদ কমেন্ট করার জন্য।

 2 years ago 

আর অনাকাংখিত সমস্যাতো বলে আসে না, হুটা করেই চলে তাহলে আমরা কেন এতোটা বেপরোয়া হয়ে গেলাম? আমি জানি না এই প্রশ্নের উত্তর কে কিভাবে দিবে?

কথায় আছে আমরা হুজুকে বাঙালি। একটি সমস্যাকে বড় করে তুলতে আমাদের এক মিনিটও লাগেনা। আসলে সমস্যা হতেই পারে। তাই বলে যে সেটা নিয়ে বিভিন্ন গুজব ছড়াতে হবে এমনটা নয়। আসলে এ ধরনের সমস্যাগুলো অনাকাঙ্ক্ষিতভাবেই চলে আসে। তাই সেই সময় ধৈর্যধারণ রাখা উচিত। কর্তৃপক্ষ অবশ্যই চেষ্টা করেছে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব সব সমস্যার মোকাবেলা করার। কিন্তু সত্য কথা বলতে আমার শহরে কালকে এই সমস্যা হয়নি। মাঝে মাঝে একটু লোডশেডিং হয়েছিল। তবে নেটওয়ার্কের অবস্থা সত্যি খারাপ ছিল।

 2 years ago (edited)

একদমই আমরা হুজুকে বাঙালি বলে কথা, কান নিয়ে গেছে চিলে আর আমরা কানে হাত না দিয়েই চিলের পিছনে দৌ্ড়াই। আমার নেটওয়ার্কতো ছিলোই না সন্ধ্যার পর হতে।

 2 years ago 

এই গুজব আমিও শুনলাম,সত্যিই ভয় পেয়েছিলাম।তখন এই ব্ল্যাক আউট কারেন্টের চেয়ে মনেই বেশি হয়েছিলো!আসলে কিছু হতে দেরি,গুজব রটতে দেরি নেই।তাও শেষ এ এসেছিলো এটাই শান্তি।

 2 years ago 

আর এই রটানোর ক্ষেত্রে আমরা বাঙালিরা সর্বদা এক্সপার্ট, এটা বলতেই হবে।

Congratulations, your post has been upvoted by @dsc-r2cornell, which is the curating account for @R2cornell's Discord Community.

Manually curated by @jasonmunapasee

r2cornell_curation_banner.png

Coin Marketplace

STEEM 0.16
TRX 0.14
JST 0.028
BTC 59131.70
ETH 2599.11
USDT 1.00
SBD 2.40