ভ্রমণ আমার অনেক প্রিয়। তাই আমি মাঝেমধ্যেই ভ্রমণে বের হই। আর ভ্রমনে গিয়ে ফটোগ্রাফি করে থাকি। আসলে ভ্রমণ করলে সেই জায়গা সম্পর্কে অনেক কিছু জানতে পারা যায়। আর ভ্রমণের সেই মুহূর্তগুলো খুবই আনন্দময় হয়। আসলে ভ্রমণটা যদি প্রকৃতির মধ্যে হয় তাহলে সেই ভ্রমণটা আরো আনন্দময় হয়। আমি প্রকৃতির সৌন্দর্য দেখার জন্য এবং অনেক সুন্দর মুহূর্ত উপভোগ করার জন্য ভ্রমণে বের হয়েছিলাম। আর ভ্রমণের এই মুহূর্তগুলো ফটোগ্রাফি করে রেখেছিলাম স্মৃতির পাতায় রেখে দেওয়ার জন্য। ভ্রমনে গেলে এখন ফটোগ্রাফি করতে ইচ্ছা করে কারণ আমার বাংলা ব্লগ পরিবারের সাথে সেই মুহূর্তটা শেয়ার করার জন্য। তো বন্ধুরা আমি ভ্রমণে গিয়ে ফটোগ্রাফি করে আপনাদের সাথে শেয়ার করেছিলাম, সেই ফটোগ্রাফি পোস্ট গুলো আপনাদের সাথে আজকে একসাথে শেয়ার করছি।তাই আমার সর্বশেষ পাঁচটি ভ্রমণের ফটোগ্রাফি পোস্ট শেয়ার করতে এসেছি।আশা করি এক সাথে দেখে আপনাদের ভালো লাগবে, তো বন্ধুরা চলুন ভ্রমণের সেই পোস্টগুলো একসাথে দেখা শুরু করা যাক।

প্রকৃতির অপরূপ সুন্দরময় দৃশ্য সত্যি ও অসাধারণ, আর এই প্রকৃতির মাঝে হারিয়ে যেতে ইচ্ছা করে। তাই নদীর পানি বৃদ্ধি পাওয়াতে প্রকৃতির অপরূপ সুন্দর দৃশ্য ফুটে উঠেছে। তাই নদীর পাড়ে সেই সৌন্দর্যময় দৃশ্য দেখতে গিয়েছিলাম। তাই আজকে এই পোস্টটি আবারও আপনাদের মাঝে শেয়ার করলাম।

আমি গ্রামে বেড়ে উঠেছি প্রকৃতির মধ্যে আর এই প্রকৃতির সৌন্দর্যময় দৃশ্যগুলো যেন আমার জীবনের সাথে জড়িয়ে রয়েছে। তাই প্রকৃতির দৃশ্যগুলো দেখলেই যেন মন ভালো হয়ে যায়। তাই এই অপরূপ সৌন্দর্যায় প্রকৃতির মাঝে ভ্রমণ করেছিলাম। সেই ফটোগ্রাফি গুলো আপনাদের সাথে শেয়ার করেছিলাম। আজকে আবারো এই পোস্টটি শেয়ার করলাম।

বন্ধুদের সাথে অনেকদিন হলো দেখা হয় না। তাই বন্ধুদেরকে কলেজ ক্যাম্পাসে আসতে বলেছিলাম। আর কলেজ ক্যাম্পাসে সেই পুরনো স্মৃতির মধ্যে বন্ধুদের সাথে হঠাৎ করে দেখা করার আয়োজন করেছিলাম। সেই মুহূর্তটা সত্যি অসাধারণ ছিল। বন্ধুদের সাথে কলেজ ক্যাম্পাসে অনেক আনন্দময় মুহূর্ত উপভোগ করেছিলাম।

বাংলাদেশের বড় বড় নদীর মধ্যে যমুনা নদী অন্যতম। আর এই যমুনা নদীর সৌন্দর্যময় দৃশ্য দেখতে যেন খুবই ভালো লাগে। এখানে দূর দূরান্ত থেকে অনেক মানুষ আসে এই নদীর সৌন্দর্য দেখা করার জন্য। আর নদীর পানি বৃদ্ধি পাওয়াতে নদীর পারে যেন তার অপরূপ সৌন্দর্যময় মুহূর্ত ফুটিয়ে উঠেছে। সেই দৃশ্য দেখার জন্য নদীর পাড়ে ভ্রমণ করেছিলাম।

নদী ভাঙ্গনের হাত থেকে সিরাজগঞ্জ শহরকে রক্ষা করার জন্য নদীর মাঝ দিয়ে যেন বাঁধ তৈরি করেছে। আর এই বাঁধের মধ্যে দিয়ে যখন ভ্রমণ করে তখন খুবই ভালো লাগে। মনে হয় যেন নদীর মাঝ দিয়ে আমরা হাঁটতেছিলাম, আর সেই মুহূর্তগুলো সত্যি আমার খুবই ভালো লেগেছে। আসলে এরকম পরিবেশের মধ্যে আসলে খুবই ভালো লাগে। তাই এই ভ্রমণের মুহূর্তগুলোই ফটোগ্রাফি করেছিলাম।