নদীর পাড়ে ভ্রমরের মুহূর্ত সত্যিই অসাধারণ ছিল। আর এই নদীর পাড়ে বড় ভাইদের সাথে ভ্রমন করেছিলাম। আসলে নদীর পাড়ে আসলে মন ভালো হয়ে যায়। আর নদীর পারে সেই মুহূর্তগুলো খুবই আনন্দের সাথে উপভোগ করেছি। নদীতে পানি বৃদ্ধি পেয়েছে তাই নদীতে অনেকে ভ্রমণ করতে এসেছে। সেই ভ্রমনের মুহূর্তগুলো আনন্দের সাথে উপভোগ করেছে সবাই। তাই আমিও নদীর পাড়ে ভ্রমন করতে গিয়েছিলাম বড় ভাইদের সাথে। আর মুহূর্তটা আনন্দের সাথে উপভোগ করেছি।বিশেষ করে যমুনা নদীর বুকে নৌকায় করে ভ্রমণ করেছি। আর নৌকায় ঘরে ভ্রমণের মুহূর্তটা সত্যিই অসাধারণ ছিল। অনেকদিন পর নৌকায় করে ভ্রমন করলাম। আর নদীর এই বুকে নৌকার ভ্রমণের মুহূর্তটা ফটোগ্রাফি করেছি। যে ফটোগ্রাফি গুলো আপনাদের সাথে শেয়ার করতেছিলাম। আজকে দ্বিতীয় পর্ব নিয়ে এসেছি, আশা করছি দ্বিতীয় পর্বের ফটোগ্রাফি দেখে আপনাদের ভালো লাগবে।

যমুনা নদীর পাড়ে সুন্দর তোমায় বাঁধ রয়েছে। এই বাঁধে বিকেলবেলা হাজার মানুষের আনাগোনা দেখতে পাওয়া যায়। সকলে যেন নদীর সৌন্দর্য দেখার জন্য আসে এই বাঁধের পাশ দিয়ে হেঁটে বেড়ায়।আর হেঁটে যাওয়ার মুহূর্ত থেকে খুবই ভালো লাগলো। সত্যিই অসাধারণ ছিল সেই মুহূর্তটা আর মুহূর্তটা আমি ফটোগ্রাফি করেছি। এই সৌন্দর্যময় নদীর শীতল বাতাস উপভোগ করার মুহূর্ত অসাধারণ ছিল।

নদীর এই সৌন্দর্যময় বাঁধ দিয়ে হেঁটে যাওয়ার মুহূর্তটি অসাধারণ ছিল এবং হেঁটে যাওয়ার সময় আমি দেখতে পেলাম নদীর পাড়ে বসে থাকার জন্য খুবই সুন্দর একটি ছাউনি তৈরি করেছে। আর এই ছাউনিতে অনেক মানুষ বসে রয়েছে। আসলে নদীর এই শীতল বাতাসের মধ্যে এরকম বসার জায়গা পেয়ে খুবি ভালো লাগে। তাই সেখানে আমরা কিছুক্ষণ বসে থাকলাম।

নদীর পাড়ে বালুচরের সুন্দরময় দৃশ্য, এই বালুচারের মধ্যে দিয়ে গাছ রয়েছে। সবুজ গাছগুলো দেখতে পেয়ে খুবই ভালো লাগলো। আর সবুজ গাছের সাথে বড় বড় গাছে রয়েছে। যেখানে বসে থেকে সৌন্দর্যময় মুহূর্ত উপভোগ করা যায়। আর এই দৃশ্যগুলো দেখতে পেয়ে খুবই ভালো লাগলো। সত্যিই নদীর বুকে যেন বিশাল বড় একটি চর জেগেছে।

তারপর আমি নদীর পাড়ে আসলাম। নদীর পাড়ে এসে দেখতে পেলাম নদীতে মাছ ধরার অনেকে জাল তৈরি করেছে। আর এই মাছ ধরার ব্যবস্থা দেখতে পেয়ে খুবই ভালো লাগলো। সেখানে বসে থেকে মাছ ধরার মুহূর্ত উপভোগ করলাম এবং নদীর শীতল বাতাস উপভোগ করলাম। আসলে নদীর শব্দে আমার মন মেতে উঠতে ছিল। আসলে নদীর এই ঢেউগুলো শব্দ শুনতেও খুবই ভালো লাগে।

তারপরে নৌকায় করে ভ্রমণ করা শুরু করে দিলাম। আর নদীর বুকে নৌকায় করে ভ্রমণের মুহূর্ত অনেক বেশি ভালো লেগেছে। অনেকদিন পর নৌকায় করে ভ্রমন করতেছিলাম। নৌকায় ভ্রমণের সময় দেখতে পেলাম অনেক ড্রেজার রয়েছে। এই ড্রেজার গুলো নদী থেকে বালু উত্তোলন করা হচ্ছে। এই ড্রেজার দেখতে পেয়ে খুবই ভালো লাগলো। তাই ফটোগ্রাফি করলাম।

বড় ভাইরা এই নদীতে নৌকায় করে ভ্রমণ সময় নৌকার সামনে ছিলো, তাদের নৌকা করে ভ্রমণের সময় আমি ফটোগ্রাফি করতে লাগলাম। আসলে নৌকার সামনে বসে নদীর শীতল বাতাসের উপভোগ করার মুহূর্ত খুবই ভালো লাগে। এই নৌকায় করে ভ্রমণের মুহূর্ত আমার অনেক বেশি ভালো লেগেছে। এভাবেই যেন নদীর বুকে নৌকায় করে ভ্রমণ করতে লাগলাম।