ধোন চোষার নেশা
আমার নাম নিশা, বয়স ২৩। ভার্সিটিতে পড়ি, দুদুর সাইজ ৩৪ আর ফিগার অনেক সেক্সি। আমাকে যে দেখে সেই আমার প্রেমে পড়ে যাই। যাই হোক, ছোট থেকেই দেখতাম, মা সব সময় বাপের নুনু চুষতো, তাই আমারও খুব ইচ্ছা হতো নুনু চুষতে। আমি সব সময় বাপের নুনু চুষতে চাইতাম কিন্তুু বাপ বলতো, এখনও আমার বয়স হয় নি।
আমার আঠারো বছরের জন্মদিনেতে বাপ আমাকে সব চেয়ে বড় গিফট দিলো। জন্মদিনের পার্টি শেষ হওয়ার পর বাপ আমাকে সোফাতে বসালো, মা দাড়িয়ে দাড়িয়ে দেখছে আর মুচকি মুচকি হাসছে। বাপ বললো, তোমার বয়স এখন আঠারো হয়েছে, এখন তুমি বড় হয়েছো, এই নাও তোমার গিফট বলে প্যান্টের চেনটা খুলে নুনুটা বের করে আমার মুখের সামনে নিয়ে আসলো।
আমি তো খুশীতে পাগল। আমি তো পাগোলের মতো নুনু চুষা শুরু করলাম। আহ্, বলে বুঝাতে পারবো না কি মজা। নুনু চুষার এতো মজা আগে জানতাম না।
মা বললো, আমার মেয়ে একদম আমার মতো হইছে, নুনু চুষতে পচ্ছন্দ করে।
বাপ বললো, তোমার মেয়ে তো তোমার চেয়ে ভালো নুনু চুষছে।
এর পর থেকে শুরু হয় আমার নুনু চুষার জীবন। এর পর থেকে আমি একে একে মামা, চাচা এবং স্কুলের অনেক ছেলে বন্ধুদের নুনু চুষেছি। ভিন্ন ভিন্ন নুনুর ভিন্ন ভিন্ন মজা থাকে। নুনু চুষাটা আমার নেশা হয়ে গেছে।
একবার ঈদের ছুটিতে আমার ছোট চাচা, চাচী আর আমার দুই চাচাতো ভাই আমাদের বাসাতে আসলো। চাচাতো ভাইদের নাম আরিফ আর শরিফ। আরিফের আর শরিফের বয়স কম. রাতে খাওয়ার সময় সবাই আলোচনা করছিলো কে কোথাই ঘুমাবে।
আমি বাপকে বললাম, আরিফ আর শরিফ আমার সাথে আমার বিছানাই ঘুমাক, আমরা তিনজন এক সাথে শুবো। বাপ বললো, কেন, সারা রাত ওদের নুনু চুষবি ? আমি বললাম, হ্যা। আরিফ আর শরিফ তো খুশীতে পাগোল। চাচী মুচকি হেসে বললো, আরিফ তোমার সাথে থাকুক আর শরিফ আমার সাথে ঘুমাবে, শরিফের বয়স অনেক কম, এতো কম বয়সে ওর নুনু চুষা ঠিক হবে না।
শরিফ বললো, না , আমিও আপুর সাথে ঘুমাবো। আরিফ ধমক দিয়ে বললো, না, তুই ছোট, তুই মায়ের সাথে ঘুমাবি। শরিফ কাদতে লাগলো আর বললো, না আমি ছোট না আমি বড়। শরিফ আরও জোরে জোরে কাদতে লাগলো। চাচা তখন বললো, আচ্ছা থাক না, ছোট হইছে তো কি হইছে, নুনু তো আছে।
আমি আদর করে শরিফকে বললাম, আরে না না, আমার ছোট সোনা, তুমি তো আমার সব চেয়ে প্রিয় ভাই, আজ তোমারটাই আমি বেশী চুষবো বলে আমি তার গালে একটা কিস করলাম। এরপর সে তার কান্না থামালো। আরিফের মন খারাপ কারণ সে চেয়েছিলো সে একটাই রাতে আমার সাথে থাকবে। রাতে আমি ওদেরকে আমার রুমে নিয়ে আসি তারপর ওদেরকে প্যান্ট খুলতে বলি। ওরা দুই ভাই আমার সামনে তাদের প্যান্ট খুলে তাদের নুনু বের করলো।
আরিফের নুনুটা ছিলো বড় আর শরিফের নুনুটা ছিলো ছোট। আরিফের নুনুতে হালকা বাল ছিলো আর শরিফের নুনুতে কোন বাল ছিলো না। শরিফ বললো, আপু, আগে আমার নুনুটা আগে চুষো। আরিফ ধমক দিয়ে বললো, না তুই ছোট তুই পরে। আমি বললাম, না আমি আমার সোনামনিটার নুনু আগে চুষবো।
আরিফ খুশিতে বলে উঠলো, ইয়া হু। আরিফ মন খারাপ করে বলে, আপু, এটা ঠিক না। আমি যখন শরিফের নুনু চুষছিলাম তখন আরিফ মোবাইলে ভিডিও করে। সে রাতে আরিফ দুইবার আর শরিফ একবার আমার মুখে মাল আউট করে। শরিফ মনে হয় জীবনে প্রথম মাল আউট করে।
শরিফ বললো, আপু, আমার নুনু ভাইয়ার নুনুর চেয়ে বেশী টেস্টি, তাই না ? আমি বললাম, হ্যা সোনা তোমারটাই বেশী ইয়া মি। আরিফ বললো, আপু, তুমি এ পযন্ত কয়টা নুনু চুষেছো ? আমি বললাম, কোন হিসাব নেই। আচ্ছা তোর নুনু এর আগে কেউ চুষেছে ?? সে বললো, গাল-ফ্রেন্ড ছিলো, সে চুষতো, এখন ব্রেক আপ হয়েগেছে। আমি বললাম, আহারে। সে বললো, আচ্ছা আপু, তোমার কোন বয়-ফ্রেন্ড নাই ? আমি বললাম, না আর কখনও হয় নি, তবে আমি আমার বান্ধবীদের বয়-ফ্রেন্ড দের নুনু অনেক চুষেছি।
‘ তোমার বান্ধবীরা এতে মাইন্ড করতো না ? ‘
‘ আরে না, মাইন্ড করবে কেন, ওদেরকে নিয়েই তো এক সাথে চুষতাম ‘
নুনু চুষতে আর গল্প করতে করতে আমরা ঘুমিয়ে গেলাম। সকালে বেলা হঠাৎ ঘুম ভেঙ্গে যাই যখন বুঝতে পারি কি যেন একটা বাজে গন্ধওয়ালা তরল আমার মুখে আসছে। আমি বুঝতে পারি, শরিফের নুনু এখনও আমার মুখে আছে, আমি শরিফের নুনু মুখে নিয়েই ঘুমিয়েগেছি আর শরিফ এখন ঘুমের মধ্যে প্রসাব করছে মানে সে এখন আমার মুখে প্রসাব করছে। মুখে প্রসাব হওয়ার কারণে আমার ঘুম ভেঙ্গে যাই। আমি বুঝতে পারি, আমি যদি নুনু থেকে মুখরা সরিয়ে নি তাহলে ওর প্রসাব আমার বিছানাতে পড়ে আমার বিছানা ভিজে যাবে তাই আমি ওর নুনুটা আমার মুখে রেখেই আমি ওর প্রসাব গিলতে শুরু করি।
গরম গরম প্রসাব আমি গিলতে থাকি আর প্রসাব সরাসরি ওর নুনু থেকে বের হয়ে আমার মুখে আসছে আর সেটা গলা দিয়ে আর পেটে যাচ্ছে। প্রসাব যেন শেষই হচ্ছে না, ছোট বাচ্চারা সকালে এতো প্রসাব করে জানতাম না। প্রায় মনে হয় দুই গ্লাস মতো প্রসাব সে আমার মুখে করলো। ওর প্রসাব শেষ হতেই আমি দৌড় দিয়ে বাথরুমে যাই আর বমি করি।
পরের দিন …..
সকাল থেকে মন খারাপ। ছোট ভাই মুখে প্রসাব করেছে। এখনও মুখ গন্ধ করছে। যাই হোক মন খারাপ করে ভার্সিটিতে গেলাম। তিনটা ক্লাসের পর দুপুরে দুই ঘন্টার ব্রেক হয়। সেই ব্রেকে ক্লাসের সব মেয়েরা ছেলেদের টয়লেটে গিয়ে কোন না কোন ছেলের নুনু চুষে। প্রতিদিনই সেটা হয়। আজকে আবার ক্লাসে ছেলেরা কম এসেছে তাই ক্লাসের পর মেয়ে আলোচনা করছে কে কার নুনু চুষবে। সব মেয়েরাই একটা করে ছেলে বেছে নিলো কিন্তুু আমি কোন ছেলে পেলাম না। রুমি আমার বান্ধবী বললো, কি রে, আজকে কাকে চুষবি? আমি বললাম, রকি আছে?
রকির নুনু মাহি চুষবে’
‘ আর শুভ ? ‘
‘শুভোর নুনু জেসি আগেই বুকিং দিয়ে দিয়েছে, মোস্তাক মনে হয় ফ্রি আছে ‘
‘ মোস্তাকের নুনু আমি কালকেই চুষেছি, আজকে আবার ওরটা চুষতে চাই না ‘
‘ তুই তো ক্লাসের সব ছেলের নুনুই একবার করে চুষেছিস ‘
‘ তুই মনে হয়, চুষিস নি ‘
‘যাই হোক, সব ছেলেদের নুনু বুকিং হয়েগেছে শুধু একটা ছেলেই ফ্রি আছে, সানি ‘
‘ সানি আবার ছেলে নাকি ‘ আমি রেগে বললাম।
সানি আমাদের ক্লাসের এক মাত্র ভারজিন ছেলে। কারণ সে বামন। চার ফিট লম্বা। আমি ওর চেয়ে এক হাত লম্বা আর সে আমার দুদু বরাবর। ক্লাসের সব মেয়েরাই ওর চেয়ে লম্বা তাই কোন মেয়ে ওকে চুদে না। চুদা তো দূরের কথা কোন মেয়ে ওর সাথে কথাও বলে না।
যাই হোক আমি রানার কাছে গেলাম আর বললাম, আজকে তোর নুনু খাবো। রানা বললো, সরি, জেসমিন আগেই আমার নুনু চেয়েছে। জেসমিনকে মনে মনে কুত্তি বলে গালি দিলাম কারণ রানার নুনু আমি প্রায় এক মাস থেকে চুষিনি আর ওর নুনু আমার খুব ভালো লাগে।
এক অন্য রকম স্বাদ আছে রানার নুনুতে। যাই হোক আমি মন খারাপ করে ক্লাসে বসে আছি তখন বামন সানি আসলো আমার কাছে। সে বললো, শুনলাম আপনি নাকি নুনু পাচ্ছেন না, আপনি চাইলে আমার নুনু খেতে পারেন। আমি বললো, তোর মতো বামনের নুনু চুষার চেয়ে ভালো আমি কোন পিয়নের নুনু চুষবো। সে মন খারাপ করে চলেগেলো।
হঠাৎ আমার মনে পড়লো পিয়ন তো আছে। ইউনিভার্সিটির পিয়নকে আমরা চাচা বলি, ওর বয়স ৬০ এর উপরে হবে। আমি পিয়নকে গিয়ে বললাম, চাচা , আজকে দুপুরে একটু ছেলেদের টয়লেটে আসবেন, একটু নুনু চুষতাম।
পিয়ন বললো, খুকি, একটু আগেই দুইটা মেয়ে ৫০০ টাকাই বিনিময়ে আমার নুনুটা এক ঘন্টার জন্য ভাড়া করে নিয়েছে।
আমি বললাম, আমি ৬০০ দিবো।
সে বললো, না খুকি, ওরা আগেই টাকা দিয়ে দিয়েছে।
আমি মন খারাপ করে চলে গেলাম। ভাবতেই খারাপ লাগছে আজকে দুপুরে ক্লাসের সব মেয়েরা নুনু চুষবে আর আমি চুপ করে বসে থাকবো। তখন মনে হলো, সানির নুনুটাই চুষি, কিছু করার নাই। দেখলাম সানি ক্লাসে চুপ করে বসে আছে। আমি ওকে গিয়ে বললাম, চল্, আমার সাথে টয়লেটে চল। সে তো যেন আকাশ থেকে পড়লো।
তারপর আমি সানিকে নিয়ে টয়লেটে গেলাম। ওকে বাথরুমে প্যেন এর উপর দাড় করালাম তারপর জান ভরে ওর নুনু চুষলাম। প্রথমবার ওর নুনু কেউ চুষে দিচ্ছিলো তাই সে অনেক মজা পাচ্ছিলো। সে আমার মুখের ভিতরেই মাল আউট করলো।
Congratulations @hotty! You received a personal award!
Click here to view your Board of Honor
Do not miss the last post from @steemitboard:
Congratulations @hotty! You received a personal award!
You can view your badges on your Steem Board and compare to others on the Steem Ranking
Vote for @Steemitboard as a witness to get one more award and increased upvotes!