দূর্গা পুজো ২০২৩ ( পর্ব ৩ )
হ্যালো বন্ধুরা, সবাই কেমন আছেন? আশা করি সবাই ভালো আছেন। সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানিয়ে আজকের ব্লগটি শুরু করছি। |
---|
আজকে আপনাদের সাথে দুর্গাপুজোর তৃতীয় পর্বের কিছু আলোকচিত্র শেয়ার করবো। তৃতীয় পর্বে কোন ক্লাবের আলোকচিত্র থাকছে সেটা দেখে নেওয়া যাক তাহলে।
Photo by @winkles
Photo by @winkles
Photo by @winkles
এইটা হলো আমাদের সাউথ কলকাতার দিকের পুজো। আমি মূলত প্রতিবছরই সাউথ কলকাতার দিকে আগে যাই, কারন এখানকার প্যান্ডেল আর প্রতিমাগুলো অনেক বিখ্যাত। প্রতিবছরের মতো তারা এইবারও অনেক সুন্দর সুন্দর থিমের মাধ্যমে প্যান্ডেলগুলো তৈরি করেছে। আজকে যে ক্লাবের পুজোটা দেখাবো, এটা অনেক বিখ্যাত সাউথ কলকাতার মধ্যে। এই ক্লাবটির নাম হলো "একডালিয়া এভারগ্রিন ক্লাব"। এই ক্লাবে এই বছর মহারাষ্টের জৈন মন্দিরের থিম তুলে ধরেছে। কলকাতার প্যান্ডেল দেখতে গেলে অনেক সকাল সকাল না গেলে সব দেখা যায় না, ভিড়ের জন্য। বেরিয়ে গড়িয়া লাইনে যেতে যেতে রাত ১১ টা বেজে গেলো, দ্রুত বেরোতে চাইলেও দেরি হয়েই যাবে কোনো না কোনো কারণে।
Photo by @winkles
Photo by @winkles
Photo by @winkles
Photo by @winkles
যাইহোক, তাও গিয়ে প্রথম প্যান্ডেলটি এটাই দেখেছিলাম। তবে গিয়ে তেমন লাইনের ভিড় না থাকলেও বাইরের আলোকসজ্জার সৌন্দর্য দেখে আর প্যান্ডেলের ভিতরে যেতে মন চাইবে না, বরং মনে হবে বাইরে দাঁড়িয়েই লাইটিংয়ের সৌন্দর্য উপভোগ করি। লাইটিংগুলো পরে অন্য একটি পোস্টে শেয়ার করবো। পুজোয় সব থেকে লাইটিংগুলো দেখতে অনেক ভালো লাগে, গেটগুলোও নানান ডিজাইনে পরিপূর্ণ করে তোলে। যাইহোক, কিছুক্ষন বাইরে লাইটিংগুলো দেখতে দেখতে প্যান্ডেলের কাছে পৌঁছিয়ে গিয়েছিলাম আর প্যান্ডেলটি দেখে যেন সোনায় মোড়ানো মনে হচ্ছিলো, ডিজাইন অসাধারণ করেছে।
Photo by @winkles
Photo by @winkles
Photo by @winkles
একদম মহারাষ্টের জৈন মন্দির যেন কলকাতায় চোখের সামনে। প্যান্ডেলের বাইরে বিভিন্ন ধরণের কারুকার্য করেছে আর সাথে লাইটিং এর জন্য বেশ ভালো ফুটে উঠেছে। মণ্ডপের ভিতরের যাওয়ার পথটা একদম মন্দিরের মতো দেখতে করেছে, কিছু ছবি তুলতে তুলতে ভিতরের দিকে প্রবেশ করলাম এবং মায়ের মূর্তিটিকে দর্শন করলাম। মূর্তিগুলো সব বেশ ভালোই করেছে, সাউথ কলকাতায় এই বিষয়গুলো অন্যান্য জায়গার সাথে মিলিয়ে দেখলে, অনেক পার্থক্য লক্ষ্য করা যায়। মায়ের মূর্তি সহ পাশে আরো কার্তিক, গণেশ, লক্ষ্মী, স্বরস্বতী এর মূর্তিগুলোও অনেক সুন্দর লাগছে পাশে।
শুভেচ্ছান্তে, @winkles
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.
দাদা আপনি প্রথমে বললেন মহারাষ্ট্রের জৈন মন্দিরের থিম আবার শেষে বললেন রাজস্থানের। এখানে একটু দ্বিধায় পড়ে গেলাম। তবে জৈন মন্দিরের থিমটা সত্যি চমৎকার। এককথায় অসাধারণ লাগল। আর কলকাতার পূজাতে অনেক ভীড় হয় সেটা শুনেছি। ভীড়ের জন্য ঠিকমতো দেখাই যায় না এটা কোন কথা। আপনার পূজার ঘোরাঘুরির এই পোস্ট টা চমৎকার লাগল দাদা।
ওটা মহারাষ্ট্র হবে, ভুল করে রাজস্থান লেখা হয়ে গিয়েছে শেষে।
💖
বাহ! একডালিয়া এভারগ্রিন ক্লাব এককথায় দুর্দান্ত আয়োজন করেছে। জৈন মন্দির থিমটা চমৎকার হয়েছে। ডেকোরেশন এবং লাইটিং দেখে তো চোখ দুটি একেবারে জুড়িয়ে গেল। তার সাথে মূর্তিগুলোও খুব সুন্দরভাবে তৈরি করেছে। এতো সুন্দর আয়োজন দেখার জন্য তো অবশ্যই অনেক মানুষ যাবে এবং সেজন্য প্রচুর ভিড় হয়েছে। সবমিলিয়ে পোস্টটি দেখে ভীষণ ভালো লাগলো দাদা। শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
দাদা আপনার দুর্গ পুজোর প্রথম এবং দ্বিতীয় পর্ব পড়া হয়েছিল এবং ফটোগ্রাফি গুলো দেখেছিলাম। আজকে আপনি তৃতীয় পর্ব নিয়ে আমাদের মাঝে হাজির হয়েছেন এটা দেখে আমার কাছে আরো বেশি ভালো লেগেছে। তৃতীয় পর্বের মাধ্যমে আরো সুন্দর সুন্দর সব আলোকচিত্র দেখতে পেয়ে অনেক ভালো লাগছে। এই প্যান্ডেল গুলো অনেক সুন্দর ভাবে সাজানো হয়েছিল দেখছি। সাউথ কলকাতার দিকে যে পুজোটা হচ্ছে তার প্যান্ডেলটা অনেক বেশি সুন্দর হয়েছে। আপনি এত সুন্দর করে প্রত্যেকটা ফটোগ্রাফি করেছেন এবং আমাদের সবার মাঝে বর্ণনার মাধ্যমে ফটোগ্রাফি গুলো ভাগ করে নিয়েছেন, দেখে খুব ভালো লাগলো দাদা। আশা করছি পরবর্তীতেও এরকম সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি দেখতে পাবো। পরবর্তী পর্ব দেখার জন্য অপেক্ষায় থাকলাম।
বাহ আপনি তো দেখছি বেশ ঘোরাঘুরি করলেন পুজার সময়। যেহেতু সাউথ কলকাতার সেরা প্যান্ডেলটি দেখতে গেলেন। আপনি ফটোগ্রাফির মাধ্যমে যে থিম গুলো শেয়ার করলেন। দেখে তো মনে হচ্ছে বেশ টাকা খরচ করেছে দাদা এই পুজার অনুষ্ঠান গুলোতে। সাজসজ্জা অনেক গর্জিয়াস ভাবে করা হয়েছে। আশা করি পরবর্তী পর্বে আপনার লাইটিং এর ফটোগ্রাফি গুলো দেখতে পারবো। বেশ ভালই লাগলো আপনার ফটোগ্রাফি পর্ব দেখে।
প্যান্ডেলের কারুকার্য দেখে একদম চোখ কপালে উঠে গিয়েছে ভাই। আলোকসজ্জার কারুকার্য এক কথায় অসাধারণ।
দাদা আপনার পোস্ট গুলো আমি প্রতিনিয়ত পড়ার চেষ্টা করি। আপনি সবসময় অনেক সুন্দর ভাবে প্রত্যেকটা পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করে থাকেন। এতসব প্যান্ডেল দেখে আমি তো মুগ্ধ হলাম। প্রত্যেকটা প্যান্ডেল অনেক সুন্দর হয়েছে দেখছি দাদা। আপনি দূর্গা পূজার তৃতীয় নাম্বার পর্ব আজকে আমাদের মাঝে অনেক সুন্দর করে তুলে ধরেছেন। যেটার মাধ্যমে বেশ কিছু ফটোগ্রাফি দেখতে পেলাম। প্রত্যেকটা আলোচিত্রের মাধ্যমে প্যান্ডেল গুলোর সৌন্দর্য ফুটে উঠেছে। নিশ্চয়ই এই আয়োজনগুলোতে অনেক মানুষ উপস্থিত ছিল। উপস্থিত থাকারই কথা। আপনারা পূজার সময় অনেক জায়গায় গিয়ে থাকেন মনে হয় দাদা। যাইহোক এই পর্বে তো আরো সুন্দর সুন্দর কিছু প্যান্ডেলের আলোকচিত্র দেখতে পেলাম। আশা করছি পরের পর্বে আরো সুন্দর কিছু আলোকচিত্র দেখতে পাবো।
দাদা আজকে আপনার দূর্গা পুজোর তৃতীয় পর্ব দেখলাম। যেটা রয়েছে আপনাদের বিখ্যাত সাউথ কলকাতার মধ্যে। যে ক্লাবটির নাম হলো "একডালিয়া এভারগ্রিন ক্লাব"। এই ক্লাবে এই বছর মহারাষ্টের জৈন মন্দিরের থিম তুলে ধরেছে। কলকাতার প্যান্ডেল দেখতে গেলে আপনাদের অনেক সকাল সকাল বের হতে হয়। তা না হলে ভিড়ের জন্য সব কিছু দেখা যায় না। উপরের ছবিটা দেখলেই বুঝা যায় কতটা কারুকার্য সহকারে মন্ডপটি সাজানো হয়েছে। একদম মহারাষ্টের জৈন মন্দির যেন কলকাতায় চোখের সামনে। প্যান্ডেলের বাইরে বিভিন্ন ধরণের কারুকার্য দেখলাম আর সাথে লাইটিং এর জন্য খুব সুন্দর ভাবেই ফুটে উঠেছে। মণ্ডপের ভিতরের যাওয়ার পথটা একদম মন্দিরের মতো দেখতে করেছে। মূর্তিগুলো সব বেশ ভালোই ডিজাইন করে তৈরী করেছে, সাউথ কলকাতায় এই বিষয়গুলো অন্যান্য জায়গার সাথে মিলিয়ে দেখলে, অনেক পার্থক্য লক্ষ্য করা যায়। দূর্গা মূর্তি সহ পাশে আরো কার্তিক, গণেশ, লক্ষ্মী, স্বরস্বতী এর মূর্তিগুলোও অনেক সুন্দর লাগছে। মানুষের ভিড় আছে মোটামুটি। সবাই দেখলা ভিতরে প্রবেশ করেই মোবাইল উচুঁ করে ফটোগ্রাফি করায় ব্যস্ত। বতর্মানে আমরা এমন এক যুগে এসে পড়লাম যেখানে সারা বিশ্বে কি হচ্ছে না হচ্ছে মূহর্তেই খুবর পেয়ে যায়। এক জাগায় একটি মন্ডপ ভালো লাগলো সাথে সাথে পিক তুলো শেয়ার করে দিলেন। আর সাথে সাথে বন্ধুবান্দবরাও চলে আসে। যায়হোক সব মিলিয়ে দারুন ফটোগ্রাফি আর বর্ণনা শেয়ার করেছেন। ধন্যবাদ দাদা।
পুজো মানেই উৎসবমুখর পরিবেশে সময় কাটানো। আর বিভিন্ন রকমের আলোকসজ্জা দেখতে অনেক ভালো লাগে। দেখেই বোঝা যাচ্ছে সাউথ কলকাতার পুজো মানেই জমকালো আয়োজন। বিভিন্ন রকমের আলোকসজ্জা আর প্যান্ডেল দেখতে অনেক সুন্দর লাগছে। আর ভিড়ের মধ্যে প্যান্ডেলে প্যান্ডেলে ঘুরে সবকিছু দেখার আনন্দই আলাদা। বিভিন্ন রকমের কারুকার্য ও ডেকোরেশন দেখে সত্যিই মুগ্ধ হয়েছি দাদা। আর গেটের কারুকার্য এতটাই নিখুঁত হয়েছে যে বারবার দেখতে ইচ্ছে করছে। তাইতো আপনি বাইরে দাঁড়িয়েই লাইটিংয়ের সৌন্দর্য ও অন্যান্য সৌন্দর্য উপভোগ করেছেন দাদা। মণ্ডপের ভিতরে যাওয়ার পথটাও অনেক সুন্দর ভাবে সাজানো হয়েছে জেনে ভালো লাগলো। আর প্যান্ডেলটি দেখে সত্যিই সোনায় মোড়ানো মনে হচ্ছে। দাদা আপনি পুজোয় দারুন সময় কাটিয়েছেন বুঝতেই পারছি। ফটোগ্রাফি গুলো দেখে অনেক ভালো লাগলো।
"একডালিয়া এভারগ্রিন ক্লাব"নামটি বেশ সুন্দর।আর আলোকের ঝলমলানিতে অসাধারণভাবে ফুটে উঠেছে প্যান্ডেলটি।আসলেই এই অনবদ্য থিমগুলির মাধ্যমে আমরা দূর দুরান্তের আকর্ষণীয় স্থানগুলো কাছ থেকেই উপভোগ করতে পারি।মহারাষ্টের জৈন মন্দিরের থিমটি বেশ চমৎকার ছিল আর মায়ের প্রতিমা দেখে মন ভরে গেল।কলকাতার দিকে ভিড় একটু বেশিই থাকে বরাবরই।ফটোগ্রাফিগুলি অসাধারণ ছিল, ধন্যবাদ দাদা।