মুভি রিভিউ: চিড়িয়াখানা

in আমার বাংলা ব্লগ10 months ago
হ্যালো বন্ধুরা, সবাই কেমন আছেন? আশা করি সবাই ভালো আছেন। সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানিয়ে আজকের ব্লগটি শুরু করছি।

আজকে আপনাদের সাথে একটি মুভি রিভিউ শেয়ার করে নেবো। এই মুভিটির নাম হলো "চিড়িয়াখানা"। উত্তম কুমার এর অভিনীত এই মুভিটিও দর্শকদের মনে অনেক জনপ্রিয়তা অর্জন করে নিয়েছিল, যা এখনকার সময়েও অনেক জনপ্রিয় আছে। এই মুভিটা অ্যাওয়ার্ড প্রাপ্ত মুভি। উত্তম কুমারের এইসব মুভিগুলো দেখতে বেশ ভালো লাগে। যাইহোক এই মুভিটার গল্পটা কি সেটা দেখা যাক।


স্ক্রিনশর্ট: ইউটিউব


✠কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য:✠

মুভির নাম
চিড়িয়াখানা
প্লাটফর্ম
hoichoi
পরিচালকের নাম
সত্যজিৎ রায়
লেখকের নাম
শরদিন্দু বন্দোপাধ্যায়, সত্যজিৎ রায়
অভিনয়
উত্তম কুমার, নীলোৎপল দে, সুবেন্ধু চট্টোপাধ্যায় , শ্যামল ঘোষাল, শৈলেন মুখার্জি, কণিকা মজুমদার ইত্যাদি
মুক্তির তারিখ
২৯ সেপ্টেম্বর ১৯৬৭ ( ইন্ডিয়া )
সময়
২ ঘন্টা ৫ মিনিট
মূল ভাষা
বাংলা
কান্ট্রি অফ অরিজিন
ইন্ডিয়া


☫মূল কাহিনী:☫


স্ক্রিনশর্ট: hoichoi

কলকাতায় ব্যোমকেশ বক্শি আর অজিত কুমার নামে দুই বন্ধু থাকতো একসাথে এবং তারা একই সাথে সব ধরণের কাজ করতো। এখানে একটা বিষয় বলে রাখি এই ব্যোমকেশ বকশি কিন্তু উত্তম কুমার। যাইহোক, এখন একদিন তাদের কথোপকথনের মধ্যে নিশান্ত নামের একজন ভদ্রলোক তাদের ওখানে আসে। তিনি আবার পেশায় অতীতে একজন জজ ছিলেন। ফলে তিনি সেই হিসেবে অনেককে বিভিন্ন শাস্তি দিয়েছেন আবার অনেককে রেহাইও দিয়েছেন। এখন যাদের শাস্তি দিয়েছেন তাদের সাথে তার একটা শত্রুতা থাকারই কথা। এখন সেই হিসেবে তাদের কাছে আসে। যেহেতু ব্যোমকেশ বক্শি এইসব বিষয়ে একটুআদ্দুক গবেষণায় থাকে। এখন তার বক্তব্য অনুযায়ী তাকে কেউ মারার চেষ্টা বা ব্ল্যাকমেইল জাতীয় এইসব কিছু একটা করতে চাইছে, ফলে তাকে এই বিষয়টা একটু দেখতে বলে। নিশান্ত লোকটার বাড়ি আবার কলকাতার একটা গোলাপ কলোনি নামক জায়গায়, যেখানে তাকে ছদ্দবেশে ধরে যেতে বলে। তো সেই হিসেবে একদিন শিয়ালদাহ লোকাল ধরে সেই গোলাপ কলোনিতে যায়, এটা আসলে তার বাড়ির ঠিকানা ছিল। আর এই গোলাপ কলোনি মূলত তার নার্সারি, ফার্ম, ডিয়ারি এইসবে চারিদিকে পরিপূর্ণ।


স্ক্রিনশর্ট: hoichoi

এর জন্য আবার তার ওখানে সবকিছু দেখেশুনে রাখার জন্য ডাক্তার, মালি এদেরও রেখে দিয়েছে ঘর বানিয়ে। মোটামুটি নিজের বাড়ির মধ্যেই একটা কলোনি তৈরি করে ফেলেছিলো। তবে তিনি তাদের আশ্রয় দিয়েছিলো অসহায় হিসেবে, অনেকে আগে অনেক খারাপ-ভালো নানা কাজের সাথে জড়িত ছিল, তাই তাদের ভালো কাজের উদ্দেশ্যে এইসব করা আর কি। এখন ব্যোমকেশ তো জাপানি সেজে সেখানে গিয়েছে আর গিয়ে মোটামুটি সবার সাথে পরিচিত লাভ করলো। এর মধ্যে একসময়ে নিশান্ত লোকটা তাদের যে জন্য ডেকেছিল সেইটা বলে, তার ঘরের সামনে কেউ গাড়ি বা কোনো কিছুর পার্টসপত্র ছুড়ে ছুড়ে ফেলে যায় আর তাই নিয়ে তার মনে সন্দেহ হয় যে, এর মধ্যে কেউ কিনা। এইবার ব্যোমকেশ এইসব শুনে বাড়িতে চলে গেলে ওইদিন রাতে আবার তাকে নিশান্ত লোকটা ফোন করে এবং কেউ একজন ঘরে ঢুকে তার মাথায় বাড়ি মেরে দেয় আর তার মৃত্যুও হয়ে যায়।


স্ক্রিনশর্ট: hoichoi

এরপর পুলিশ আসে পরেরদিন আর এই পুলিশের সাথে ব্যোমকেশেরও একটা ভালো পরিচিত ছিল, কারণ আগে একটা কেসে তাদের হেল্প করেছিল সল্ভ করতে। সেই পারপাসে তাকে সেখানে ডাকে। এরপর মোটামুটি সেখানে যতজন ছিল তাদের সবার সাথে এই বিষয়ে কথা বলে, কিন্তু অনেকে অনেক বিষয় এড়িয়ে যায় বা বলতে চায় না। যদিও এই নিয়ে জোর করেনি তারা কেউ। তবে সেখানে একজন এই বিষয়টা রাতের বেলা দেখেছিলো, কিন্তু মুখে কিছু বলতে পারেনি সামনে। তারা সবাই যার যার বাড়িতে ফিরে যাওয়ার পরে ব্যোমকেশ সবার ছবি একটা বোর্ডে টানিয়ে কে খুন করতে পারে সেটা বোঝার চেষ্টা করতে লাগে, কিন্তু কোনোমতেই কারো কোনো বিষয়ে মোটিভ সামনে আসে না। এর মধ্যে যে লোকটা দেখেছিলো সেই লোকটা খুনির বিষয়ে একটা চিঠির মাধ্যমে লিখে পাঠাতে চেয়েছিলো ব্যোমকেশের কাছে, কিন্তু ওই মুহূর্তে সেই খুনি পুলিশের চোখ ফাঁকি দিয়ে তাকেও মেরে যায়। ফলে কেস খুবই সেনসেটিভ হয়ে যায়, পর পর দুটি খুন হওয়ায়।


স্ক্রিনশর্ট: hoichoi

এইবার সবাইকেই আলাদা আলাদা করে জেরা করার সিদ্ধান্ত নেয় ব্যোমকেশ। সবাইকে আলাদা আলাদা করে জেরা করে আর রেকর্ড করে নেয়। এরপর রেকর্ড অনুযায়ী সবার কথা শুনতে থাকে এবং সেখানে একজনের কথার মধ্যে একটু অমিল পায়, মানে সেই মেয়েটি গ্রাম থেকে কলকাতায় এসেছিলো, তবে তার কোথায় সে বাসা কথাটা উল্লেখ করেছিল, আর এই বাসা শব্দটা একমাত্র পূর্ব বঙ্গের মানুষেরা ব্যবহার করে। ফলে সে যে মিথ্যা কথা বলেছে সেটা ধরা খেয়ে গেছে। কিন্তু এখানে মূল মোটিভ অন্য কিছু। ওই কলোনিতে একজন ডাক্তার ছিল আর তাকে সন্দেহ করে, কারণ তার চালচলন অনেকটা সন্দেহজনক ছিল ব্যোমকেশের কাছে। ফলে এই সূত্র ধরে তার পিছনে লোক লাগায় এমনকি সে নিজেও ছদ্দবেশে ধারণ করে তাকে ধরে ফেলে এবং পরে সবার সামনে বিষয়টা খোলসা হয়ে যায় আর খুনি ধরা পড়ে যায়।


☫ব্যক্তিগত মতামত:☫

এই কাহিনীটা একটি গোয়েন্দা সম্বলিত। ব্যোমকেশ এখানে মূলত একজন গোয়েন্দার কাজ হিসেবে নিযুক্ত ছিল, সে নিজেও ছোটোখাটো একটা গোয়েন্দা কাজ করে বেড়াতো তার বন্ধুর সাথে। তবে এখানে প্রফেশনালি খুনের বিষয়ে গোয়েন্দা কাজ করে থাকে। এখানে মূলত এই গোলাপ কোলনিকে চিড়িয়াখানা হিসেবেই চিহ্নিত করা হয়েছে। কারণ দেখলে অনেকটা চিড়িয়াখানার মতোই লাগবে। এখানে আসলে এই যে ডাক্তার ছিল তার সাথে বাইরের একজন অপরাধীর যোগাযোগ ছিল যাকে নিশান্ত লোকটা একসময় ফাঁসির সাজা শুনিয়েছিল। তবে সে বেঁচে ছিল, ফাঁসি দেয়নি পরে। এখন তার স্ত্রীকে এই নিশান্ত লোকটা ঘরে নিয়ে এসেছিলো, আর সেই হিসেবে তাকে মারার জন্য অনেকরকম প্ল্যান করে থাকে। এই ডাক্তার লোকটা মূলত একটা প্ল্যান সাজিয়েছিল যে, সে মাঝে মধ্যে সেতারা বাজিয়ে থাকে, ফলে কেউ সন্দেহ করবে না। আর ওই রাতে ওই সেতারা বজায়, কিন্তু সেটা ছিল একটা টেপ রেকর্ডার। এখন ব্যোমকেশের হাতে এই টেপ পড়ে যায়, যেটা কলকাতার একটা বাড়িতে ওই ডাক্তার লুকিয়ে রাখতে গিয়েছিলো। আর সেই রেকর্ড হিসেবে ডক্টরকে ফাঁসিয়ে ফেলে।


☫ব্যক্তিগত রেটিং:☫
৮.৯/১০


☫ট্রেইলার লিঙ্ক:☫



শুভেচ্ছান্তে, @winkles


Support @heroism Initiative by Delegating your Steem Power

250 SP500 SP1000 SP2000 SP5000 SP

Heroism_3rd.png

Sort:  

Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.

 10 months ago 

উত্তম কুমার এর অভিনীত মুভি গুলো আসলে ভিন্ন ধরনের হয়। অল্প কিছু মুভি দেখেছিলাম উনার। আগে দেখা হতো। এখন অবশ্য মুভি খুব একটা দেখা হয় না। তবে আপনার রিভিউটি পড়ে মুভি টি সম্পর্কে বেশ ভালো ধারণা পেলাম। গোয়েন্দা সম্বলিত মুভিগুলো ভালোই লাগে দেখতে। খুব সহজে সম্পূর্ণ কাহিনীটি আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন। ধন্যবাদ দাদা।

 10 months ago 

মুভিটা বেশ রহস‍্যময় মুভি। এবং ব‍্যোমকেশ কাহিনী সম্বলিত যখন তখন এটা একটু রহস‍্যময় হবে এটাই স্বাভাবিক। এরপর যেখানে সত‍্যজিৎ রায়ের পরিচালনা এবং উওম কুমারের অভিনয় রয়েছে সেখানে আর কী লাগে। উওম কুমার আমার অনেক পছন্দের একটা মুভি। এবং কাহিনী অনুসারে মুভির নাম টাও বেশ দারুণ ছিল। বেশ সুন্দর রিভিউ করেছেন মুভিটার। ধন্যবাদ আমাদের সঙ্গে শেয়ার করে নেওয়ার জন্য।।

Posted using SteemPro Mobile

 10 months ago 

আমার আম্মু আগে উত্তম কুমারের মুভি দেখতো। সেই সুবাদে এই শিল্পীর অনেক মুভিই আমার দেখার সুযোগ হয়েছে।তখন থেকেই তার মুভি আমার ভীষন ভালো লাগে।উত্তম কুমারের অনেক মুভিই আমি দেখেছি।তবে এই মুভিটি দেখা হয়নি।আপনার করা মুভির রিভিউটি পড়ে ভীষণ ভালো লাগলো। গোয়েন্দা টাইপের মুভি,নাটক কিংবা বই সবটাই আমার ভালো লাগে। আপনার করা মুভির রিভিউটি পড়ে ভীষণ ভালো লাগলো দাদা। ধন্যবাদ আপনাকে এই মুভিটির সুন্দর রিভিউ আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

 10 months ago 

দাদা আপনি সবসময় অনেক সুন্দর করে আমাদের মাঝে মুভিজ রিভিউ শেয়ার করে থাকেন। আপনার মুভির রিভিউ গুলো আমি সব সময় পড়ার চেষ্টা করি। আর আমার কাছে অনেক বেশি ভালো লাগে রিভিউ গুলো পড়তে। চিড়িয়াখানা মুভিটার রিভিউ পড়তে আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে। উত্তম কুমারের এই মুভিটা হওয়ার কারণে আমার কাছে একটু বেশি ভালো লেগেছে এটি পড়তে। উত্তম কুমারের কয়েকটা মুভি আমি দেখেছিলাম আরো অনেক আগে। আপনি এর আগেও উত্তম কুমারের মুভির রিভিউ করেছিলেন। পুরো রিভিউ টা পড়ে মুভিটার কাহিনী সম্পর্কে অনেক কিছুর ধারণা পেয়েছি। ওই ডাক্তার যদিও একটা প্ল্যান সাজিয়েছিল কিন্তু পরবর্তীতে দেখছি সেই রেকর্ড হিসেবে ডক্টর কে ফাঁসিয়ে ফেলেছিল। এটা কিন্তু সত্যি এই মুভিটা দর্শকদের মনে অনেক জনপ্রিয়তা এনেছে। যাইহোক দাদা আপনার পরবর্তী মুভির রিভিউ পড়ার জন্য অধীর আগ্রহে থাকলাম।

 10 months ago 

দাদা অন্যান্য দিনের মতো আজকেও আপনার মুভির রিভিউ পড়তে আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে। রিভিউ গুলো পড়লে মুভিটার সম্পূর্ণ কাহিনীটা জানা যায় এবং এটা আমার অনেক বেশি ভালো লাগে। উত্তম কুমারের অনেকগুলো মুভি আমি দেখেছি, আর ওনার মুভি গুলো আমার খুবই পছন্দের। এই মুভিতে তিনি অনেক সুন্দর অভিনয় করেছেন। আর আমার কাছে এই মুভিটার রিভিউ পড়তেও অনেক ভালো লেগেছে। এই মুভির কাহিনি গোয়েন্দা সম্বলিত হওয়ার কারণে রিভিউ ও অনেক সুন্দর লেগেছে পড়তে। কলকাতার একটা বাড়িতে ডাক্তার যদিও লুকিয়ে রাখতে গিয়েছিল কিন্তু সেই রেকর্ড হিসেবে ডক্টর ফাঁসিয়ে ফেলে। এই মুভিটা এখনো পর্যন্ত আমার দেখা হয়নি, তাই আমি ভাবছি সময় পেলে এই মুভিটা দেখে নেব। আশা করছি এই মুভিটা দেখতেও অনেক বেশি ভালো লাগবে।

 10 months ago 

দাদা আজকেও মহা নায়ক উত্তম কুমার এর অভিনীত একটি মুভির পড়লাম। আর সেই মুভির নাম হলো চিড়িয়াখানা। যদিও মুভিটা সাদাকালো তবে নায়ক নায়কের জন্য আকর্ষনটা বেড়েছে। এখানে গোয়েন্দা সম্বলিত মুভির প্রথমেই ব্যোমকেশ কে দেখাযায় একজন গোয়েন্দা হিসাবে। এখানে গোলাপ কোলনিকে চিড়িয়াখানা হিসেবেই চিহ্নিত করা হয়েছিল। কারণ তাকে দেখলে অনেকটা চিড়িয়াখানার মতোই লাগতো। এখানে আসলে এই যে ডাক্তার ছিল তার সাথে বাইরের একজন অপরাধীর যোগাযোগ ছিল। যাকে নিশান্ত লোকটা একসময় ফাঁসির সাজা শুনিয়েছিল। তবে সে বেঁচে ছিল, ফাঁসি দেয়নি। ডাক্তার লোকটা মূলত একটা প্ল্যান সাজিয়েছিল যে, সে মাঝে মধ্যে সেতারা বাজিয়ে থাকে, ফলে কেউ সন্দেহ করবে না। আর ওই রাতে ওই সেতারা বজায়, কিন্তু সেটা ছিল একটা টেপ রেকর্ডার। এখন ব্যোমকেশের হাতে এই টেপ পড়ে যায়। যেটা কলকাতার একটা বাড়িতে ওই ডাক্তার লুকিয়ে রাখতে গিয়েছিলো। আর সেই রেকর্ড হিসেবে ডক্টরকে ফাঁসিয়ে ফেলে। পরে ব্যোমকেশের লোক লাগিয়ে সত্য ঘটনা বের করে। ধন্যবাদ দাদা।

 10 months ago 

"চিড়িয়াখানা" মুভিটি অনেক পুরনো হলেও গল্পটি কিন্তু বেশ ভালো লেগেছে দাদা। সত্যজিৎ রায়ের পরিচালনায় এই মুভিটি হয়েছিল জেনে ভালো লাগলো। এছাড়া সর্বকালের সেরা নায়ক আর মহানায়ক হলেন উত্তম কুমার। উত্তম কুমার স্যারের প্রত্যেকটি মুভি সব সময় জনপ্রিয় এবং সারা জীবন সবার কাছে জনপ্রিয় থাকবে। এই মুভিটির গল্প বেশ ভালো লেগেছে। গোয়েন্দা টাইপের গল্প গুলো আমার কাছে বেশ ভালো লাগে। আর সেই গল্পগুলোর মাঝে আলাদা রকমের আকর্ষণ থাকে। ব্যোমকেশ দারুন অভিনয় করেছে। গোলাপ কোলনিকে চিড়িয়াখানার সাথে তুলনা করা হয়েছে। আর সেখানে একজন ডাক্তার থাকতেন। আর তিনি ফাঁসির সাজা প্রাপ্ত একজনকে সেখানে রেখেছিলেন। আর যাতে কারো সন্দেহ না হয় সেজন্য সে সেতারা বজায়। কিন্তু পুরোটাই ছিল মিথ্যে। আর সেতারা বজানো আসলে টেপ রেকর্ডারে ছিল। ভিন্ন ধরনের একটি সাদা কালো মুভি রিভিউ পড়ে অনেক ভালো লাগলো দাদা।

Coin Marketplace

STEEM 0.17
TRX 0.13
JST 0.028
BTC 59991.95
ETH 2664.96
USDT 1.00
SBD 2.45