সরিষা বাটা দিয়ে চিংড়ির সুস্বাদু রেসিপি

in আমার বাংলা ব্লগ2 years ago
হ্যালো বন্ধুরা, সবাই কেমন আছেন? আশা করি সবাই ভালো আছেন। সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানিয়ে আজকের ব্লগটি শুরু করছি।

আজকে আপনাদের সাথে একটি রেসিপি শেয়ার করে নেবো। রেসিপিটা হলো সরিষা বাটা দিয়ে চিংড়ির তরকারি। এই রেসিপিটা গতকাল করেছিলাম। এই রেসিপিটা করতে মা কিছুটা হেল্প করেছিল,আসলে শরীর ঠিক যাচ্ছে না একদমই। এখনকার জ্বর ভাইরাস জ্বরের মতো, একজনের হলে বাড়িতে সবারই ধরছে । মা সুস্থ হয়ে গেছে কিন্তু আমার ধরেছে, যদিও গত রবিবার বিকেল থেকে ধরেছে। প্যারাসিটামল খেয়েছিলাম রাতে, ফলে সকাল থেকে আবার ভালো লাগছিলো, কিন্তু তাও রাত আসলে আবার কাশি, মাথা ব্যাথা বেড়ে যায় । আপাতত এখন মেডিসিন খেয়ে খেয়ে চেপে রেখেছি। কাশিটা হচ্ছে প্রচন্ড, এতো ঘন ঘন কাশি লাগলে অসম্ভব অস্বস্তি লাগে। তারপর বুকে সর্দি জমে গেছে, কাশি হলে এখানে আরো সমস্যা হচ্ছে। দেখি আজকে ঠিক না হলে এন্টিবায়োটিক আনতে হবে নাহলে আর পারা যাচ্ছে না। যাইহোক সরিষা বাটা দিয়ে চিংড়ির তরকারিটা খেতে বেশ ভালো লেগেছিলো । সরিষা বাটা দিয়ে যেকোনো রেসিপি তৈরি করলে খেতে ভালো লাগে, কারণ এটি বেশ মুখরোচক খাবার বলে মনে হয় আমার কাছে। গলদা চিংড়ি, বাগদা চিংড়ি , হরিনা চিংড়ি যে চিংড়িই হোক না কেন,সরিষা বাটা বা মালাইকারি করলে টেস্ট দারুন হয়ে থাকে। আমাদের বাড়িতে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে গলদা চিংড়ি দিয়েই এই রেসিপিগুলো করা হয়ে থাকে। চিংড়ির মধ্যে যে গ্রেভিটা ঢোকে ওটাই মুখে লেগে থাকার মতো স্বাদিষ্ট হয়ে থাকে। যাইহোক, এখন এই রেসিপিটার মূল পর্বের দিকে যাবো।


❆প্রয়োজনীয় উপকরণসমূহ:❆

✦উপকরণ
পরিমাণ✦
চিংড়ি
১৫০ গ্রাম
আলু
৫ টি
রসুন
১ টি
কাঁচা লঙ্কা
১১ টি
শুকনো লঙ্কা
১ টি
লঙ্কার গুঁড়ো
১ চামচ
সরিষা
পরিমাণমতো
গোটা জিরা
২ চামচ
সরিষার তেল
পরিমাণমতো
লবন
৩.৫ চামচ
হলুদ
৩ চামচ
জিরা গুঁড়ো
১/২ চামচ


আলু, রসুন, কাঁচা লঙ্কা, সরিষা


গোটা জিরা, সরিষার তেল, লবন, হলুদ, জিরা গুঁড়ো


❣এখন রেসিপিটা যেভাবে প্রস্তুত করা হলো---


☬প্রস্তুত প্রণালী:☬


❖চিংড়িগুলো প্রথমে ভালো করে ধুয়ে নিতে হবে। এরপর আলুগুলোর খোসা ছালিয়ে নিয়ে কেটে নিতে হবে এবং ধুয়ে নিতে হবে।

❖রসুনের কোয়াগুলো থেকে খোসা ছালিয়ে নিয়ে রাখতে হবে। এরপর কাঁচা লঙ্কাগুলো কেটে নিতে হবে এবং পরে ধুয়ে নিতে হবে।

❖একটি মিক্সারের বাটিতে সরিষা দিয়ে দিয়েছিলাম এবং সাথে দুটি গোটা কাঁচা লঙ্কা দিয়ে দিয়েছিলাম। এরপর তাতে লবন দিয়ে একটু জল দিয়ে দিয়েছিলাম।

❖সরিষা মিক্সারে দিয়ে পেস্ট তৈরি করে নিয়েছিলাম। এরপর একটি পাত্রে সেটি ঢেলে রেখেছিলাম এবং একটু জল দিয়ে দিয়েছিলাম তাতে।

❖সরিষা পেস্ট করার পরে চিংড়িগুলোতে লবন আর হলুদ দিয়ে দিয়েছিলাম এবং নেড়েচেড়ে মিক্স করে নিয়েছিলাম চিংড়ির সাথে।

❖প্যানে তেল দিয়ে গরম করে নিয়েছিলাম এবং তাতে চিংড়িগুলো দিয়ে দিয়েছিলাম। এরপর চিংড়িগুলো সব ভালোভাবে ভেজে নিয়েছিলাম।

❖চিংড়ি ভাজা হয়ে গেলে কড়াইতে তেল দিয়ে আলু দিয়ে দিয়েছিলাম। এরপর ভালো করে ভাজা হয়ে আসলে তুলে নিয়েছিলাম।

❖আলু ভাজার পরে কড়াইতে সরিষার তেল দিয়ে শুকনো লঙ্কা দিয়ে দিয়েছিলাম। এরপর তাতে গোটা জিরা দিয়ে দিয়েছিলাম।

❖জিরাটা একটু ভাজা হয়ে আসলে তাতে ভেজে রাখা আলু দিয়ে দিয়েছিলাম। এরপর তাতে রসুন দিয়ে দিয়েছিলাম।

❖রসুন দেওয়ার পরে তাতে কাঁচা লঙ্কা, লঙ্কার গুঁড়ো, লবন এবং হলুদ স্বাদ মতো দিয়ে দিয়েছিলাম। এরপর সব একসাথে মিক্স করে নিয়েছিলাম।

❖মিক্স করার পরে যে পাত্রে সরিষা বাটা ঢেলে জল দিয়ে রেখেছিলাম সেইটা কড়াইতে ঢেলে দিয়েছিলাম এবং পরে তাতে আরেকটু জল দিয়ে দিয়েছিলাম। এরপর কিছুক্ষন ফুটিয়ে নিয়েছিলাম।

❖আলুগুলো সেদ্ধ হয়ে আসলে পরে তাতে ভেজে রাখা চিংড়ি দিয়ে দিয়েছিলাম। এরপর তরকারিতে ফুটন্ত অবস্থায় একটু জিরা গুঁড়ো দিয়েছিলাম এবং তরকারিটা ভালোভাবে হয়ে আসার জন্য দেরি করেছিলাম।

❖তরকারির ঝোলটা কমে আসলে আমি চুলা অফ করে দিয়েছিলাম এবং তাতে আরেকটু জিরা গুঁড়ো ছড়িয়ে দিয়েছিলাম। এরপর সুস্বাদু রেসিপিটা পরিবেশনের জন্য একটি পাত্রে তুলে নিয়েছিলাম।

রেসিপি বাই, @winkles

শুভেচ্ছান্তে, @winkles


Support @heroism Initiative by Delegating your Steem Power

250 SP500 SP1000 SP2000 SP5000 SP

Heroism_3rd.png

Sort:  
 2 years ago 

কাশি হলে সত্যি অনেক খারাপ লাগে। আর বুকে প্রচণ্ড ব্যথা হয়ে যায়। বারবার কাশি হওয়ার সাথে সাথে মনে হয় যেন বুকের ভেতরে ব্যথা জমে যায়। দাদা আপনি অসুস্থতার মাঝেও রান্না করার চেষ্টা করেছেন জেনে সত্যি অনুপ্রেরণা পেলাম। যদিও মাসিমা আপনাকে সাহায্য করেছেন। তবুও অন্যান্য কাজগুলো তো আপনাকেই করতে হয়েছে। আপনার দ্রুত সুস্থতা কামনা করছি দাদা। বাঙালি রান্না মানেই সর্ষের কড়া ঝাঁঝ। আসলে সর্ষের করা ঝাঁঝের সাথে চিংড়ি মাছ খেতে অনেক ভালো লাগে। চিংড়ি মাছ আমার ভীষণ প্রিয়। সর্ষের সাথে চিংড়ি মাছের এই রেসিপি দারুন হয়েছে। সাথে আলু দেওয়াতে খেতে নিশ্চয়ই আরো বেশি ভালো হয়েছে। তবে আমি কখনো এভাবে রসুন দিইনি। সাধারণত রসুন বেটে দিয়ে থাকি। মনে হচ্ছে এভাবে রসুন দিলে খেতে ভালো লাগবে। একদিন এভাবে রান্না করে খেয়ে দেখব দাদা। খুবই লোভনীয় একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি।

 2 years ago 

দাদা ,এখনকার জ্বর খুবই ভয়ঙ্কর।প্রথমেই আপনার দ্রুত সুস্থতা কামনা করছি।দাদা, ভালো চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।আশা করি ভালো হয়ে যাবেন।আপনার রেসিপিটা খুবই সুন্দর হয়েছে।চিংড়ির সঙ্গে সরিষা বাটা খুবই টেস্টি হয় খেতে।ধন্যবাদ আপনাকে।

 2 years ago 

দাদা আপনি অসুস্থ। কাশি কমাতে মাসালা চা খেতে পারেন কাশির জন্য ভাল কাজ দেয়।আশাকরি সুস্থতা ফিরে পাবেন।
আজকের রেসিপিটি দারুন হয়েছে। দেখতে বেশ লোভনীয় হয়েছে। খেতেও দারুন লাগবে। সর্ষের ঝাঁজ সর্দিতে খুব ভাল লাগে। আপনি আস্ত রসুন দিলেন।রসুন খাওয়া শরীরের জন্য অনেক ভাল। খেতেও খুব মজার হয়। আপনার রান্নার প্রসেসগুলো খুব সুন্দরভাবে তুলে ধরাতে সহজ হলো রেসিপিটি। দারুন সর্ষের ঝাঁজের রেসিপিটি আপনার জন্য খুব ভাল হয়েছে। আমি এভাবে কখনও রান্না করিনি। একদিন করে খেতে হবে, দেখি আগে সর্দি হোক আমার তখন বেশ ভাল লাগবে এই রেসিপিটি। 😋 অনেক ভাল লাগলো নতুন এই রেসিপিটি শিখে। অনেক ধন্যবাদ দাদা।

 2 years ago 

কাশি কমাতে মাসালা চা খেতে পারেন কাশির জন্য ভাল কাজ দেয়।আশাকরি সুস্থতা ফিরে পাবেন।

মশলা চা তো আমি খাইনা, গ্রীন চা আর আদা দিয়ে খাই।

 2 years ago 

দাদা আজ পোস্ট করেননি। আপনি ভাল আছেন তো?? 🤔 চেষ্টা করবেন আদার সাথে গোল মরিচ দিয়ে চা খেতে। ইনশা আল্লাহ ভাল হয়ে যাবেন।অনেক শুভকামনা রইলো আপনার জন্য।

 2 years ago 

আন্টি কিছুটা সুস্থ হয়েছে জেনে খুশি হলাম। কিন্তু আবার আপনাকে ধরেছে 😕 যাক না কমলে এন্টিবায়োটিক খাওয়া শুরু করুন। আমার বাসায় কিছুদিন আগে এই জ্বর ছিল। এখন সবাই মোটামুটি সুস্থ, রয়েছে।

চিংড়ি মাছের তরকারিটা ভীষণ লোভনীয় দেখাচ্ছে। বেশ গুছিয়ে উপস্থাপন করেছেন।

দোয়া রইল পুরো পরিবারের জন্য 🥀

 2 years ago 

যাক না কমলে এন্টিবায়োটিক খাওয়া শুরু করুন।

কাল রাতে জ্বর ১০২.৮ উঠেছিলো, সজ্য করা যাচ্ছিল না। না পেরে অ্যান্টিবায়োটিক এনে খাওয়ার পরে রাতে জ্বরটা সারলো ।

 2 years ago 

আলহামদুলিল্লাহ শুনে ভালো লাগলো দাদা।
তাড়াতাড়ি সুস্থ হয়ে উঠুন, এই কামনা করছি 🤲

 2 years ago 

এর আগে বলেছিলেন দাদা, আপনার মা অসুস্থ হয়েছিল জ্বরে আক্রান্ত হয়েছিল পরিবারের সবাই যাক আপনার মা সুস্থ হয়ে গিয়েছে। আপনি এখনো অসুস্থ তা বোধ করছেন এখনো ভালই শীত পড়ছে সেজন্য সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে। প্রচন্ড ঠান্ডা লেগেছে আপনার সেজন্যই এখনো জ্বর শরীরে আছেই ঠান্ডা কাশি এগুলো সেরে গেলেই জ্বর চলে যাবে। কিছুদিন আগে আমার এরকম হয়েছিল যাইহোক আপনার সুস্থতা কামনা করি তাড়াতাড়ি যেন সুস্থ হয়ে যান। তারপরও সুন্দর রেসিপি করেছেন ।একদম ঠিক বলেছেন দাদা সরিষা বাটা দিয়ে গলদা চিংড়ি, বাগদা চিংড়ি, হরিনা চিংড়ি রান্না করলে এমনিতেই অনেক সুস্বাদু লাগে। দারুন একটা চিংড়ি রেসিপি করেছেন সরিষা বাটা দিয়ে অনেক সুন্দর হয়েছে দাদা খেতে অনেক সুস্বাদু হয়েছিল। অসুস্থ অবস্থায় খেতে মজা লেগেছে আপনার কাছে মনে হয়।

 2 years ago 

এখনকার জ্বর গুলো সত্যিই মারাত্মকভাবে হচ্ছে। ভাইরাস জনিত এই জ্বর গুলো বাড়ির একজনের হলে অন্য সবারও হয়ে যাচ্ছে । প্রায় ২০ দিন আগে আমাদের বাড়ির সবার একসাথে এই জ্বর হয়। সবার একসাথে জ্বর হওয়ার কারণে অনেক প্রবলেমের মধ্যে দিয়ে যেতে হয়েছিল আমাদের। এই জ্বরের সাথে যে কাশিটা হচ্ছে সেটি সত্যিই খুব খারাপ কারণ কুড়ি দিন আগে আমার জ্বর হয়ে সেরে গেছে কিন্তু এখনো পর্যন্ত সম্পূর্ণভাবে কাশি ঠিক হয়নি । আমি আপনাকে পরামর্শ দেবো যত তাড়াতাড়ি সম্ভব এন্টিবায়োটিক খাওয়ার কারণ শুধু প্যারাসিটামলে জ্বর কমে গেলও অন্য সবকিছু ঠিক হবে না। এইবার রেসিপি প্রসঙ্গে কিছু বলি, আমাদের বাড়িতে চিংড়ির মালাইকারিই বেশি করে খাওয়া হয়। খুব একটা সরিষা বাটা দিয়ে চিংড়ি খাওয়া হয় না আমাদের । রেসিপিটি এত অসুস্থতার মধ্যেও খুব চমৎকার ভাবে রান্না করে, সুন্দর করে গুছিয়ে উপস্থাপন করেছেন যা দেখে বেশ ভালো লাগলো। যাইহোক সবশেষে আপনার খুব দ্রুত সুস্থতা কামনা করছি।

 2 years ago 

ঠিকই বলেছেন দাদা,এখনকার জ্বর ভাইরাসের মতই। পরিবারের একজনের জ্বর ঠান্ডা হলে, ধীরে ধীরে সবাই অসুস্থ হয়ে যাচ্ছে। যাইহোক দাদা, আপনার এবং আপনার পরিবারের সবার দ্রুত সুস্থতা কামনা করছি। সরিষা ইলিশ অনেক খেয়েছি, তবে সরিষা বাটা দিয়ে চিংড়ির রেসিপি কখনো খাওয়া হয়নি। আপনার রেসিপিটি দেখে সত্যিই বেশ লোভনীয় লাগছে। এতো মজাদার একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য অনেক ধন্যবাদ দাদা।

 2 years ago 

দাদা কাশি হলে তুলসী পাতা রস ও মধু মিশিয়ে সকালে খালি পেটে খেয়ে নেন, কাশি ভালো হয়ে যাবে।ওয়েদার ঠান্ডা গরমের কারনে সবাই কমবেশি অসুস্থ। আমার ছেলেটার জ্বর দেখি কাল রাতে।যাই হোক সরিষা দিয়ে ইলিশ খেয়েছি কিন্তু চিংড়ি দিয়ে খাওয়া হয়নি।তবে সরিষা দিয়ে রেসিপি বেশ ভালোই লাগে।আলু দেওয়াতে খেতে ভালোই লাগে।চিংড়ি খেতে ভালোই লাগে।প্রতিটি ধাপ আপনি খুব সুন্দর করে দেখিয়েছেন। ভালো লাগলো।ধন্যবাদ

 2 years ago 

দাদা কাশি হলে তুলসী পাতা রস ও মধু মিশিয়ে সকালে খালি পেটে খেয়ে নেন, কাশি ভালো হয়ে যাবে

কাশির মেডিসিন খাচ্ছি আপাতত । তবে আপনি যেটা বললেন এটা অনেক উপকারী। সকালে খেতে হবে দেখি।

আমার ছেলেটার জ্বর দেখি কাল রাতে।

এখন এই জ্বর সব ভাইরাস জ্বর, সহজে ঠিক হচ্ছে না অ্যান্টিবায়োটিক না খাওয়া পর্যন্ত। আমিও কাল রাতে অ্যান্টিবায়োটিক খেয়েছি তারপরে এখন জ্বর সেরেছে।

 2 years ago 

আপনার রেসিপি গুলো দেখে আমি মুগ্ধ হই। আমার দাদি আম্মা যখন রান্না করতো ঠিক এভাবেই রান্না করতে দেখতাম। তবে যুগের বিবর্তনে সে মানুষগুলোকে হারিয়ে ফেলেছি। এখন রান্নাবান্নার অন্যরকম গুরুপ সৃষ্টি হয়েছে। তবে আপনার পোস্ট দেখার পরে যেন সেই সময়ের স্মৃতিগুলো খুজে পাই। সরিষা বাটা ব্যবহার করেছেন তাই নিশ্চয়ই বলতে পারব এই চিংড়ি মাছের রেসিপিটা খুবই সুস্বাদু হয়েছে। তবে আমাদের এখানে এই কাজগুলো খুব কম করে থাকে, সরিষা বাটা দিতে চায় না। আপনার সমস্ত রেসিপিগুলো আমি লক্ষ্য করে তার ভেতরে যেন গ্রাম বাংলার প্রাণ খুঁজে পাই। খুঁজে পায় অতীত জীবন। এত সুন্দর রেসিপি আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা।

 2 years ago 

দাদা বর্তমানে প্রত্যেক ফেমিলিতেই কেউ না কেউ জ্বরে আক্রান্ত আছে। আপনি ঠিকই বলেছেন এখনকার জ্বর ভাইরাস জ্বরের মতো, একজনের হলে ধীরে ধীরে ঘরের সবাইকেই ধরছে। যায়হোক অসুস্থ শরীর নিয়েও সরিষা বাটা দিয়ে চিংড়ির সুস্বাদু একটি রেসিপি করেছেন। সরিষা দিয়ে যে কোন মাছই খেতে অনেক সুস্বাদু লাগে। গলদা চিংড়ি, বাগদা চিংড়ি , হরিনা চিংড়ি সহ যে কোন চিংড়িই আমার খুব প্রিয়। দাদা জ্বর না কমলে এন্টিবায়োটিক নিয়ে নিয়েন। আপনার সুস্থতা কামনা করি। ধন্যবাদ দাদা।

Coin Marketplace

STEEM 0.18
TRX 0.16
JST 0.031
BTC 63223.35
ETH 2688.72
USDT 1.00
SBD 2.55