মুভি রিভিউ: দ্যা কিংডম

in আমার বাংলা ব্লগlast year
হ্যালো বন্ধুরা, সবাই কেমন আছেন? আশা করি সবাই ভালো আছেন। সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানিয়ে আজকের ব্লগটি শুরু করছি।

আজকে আপনাদের সাথে একটা মুভি রিভিউ শেয়ার করবো। এই মুভিটির নাম হলো "দ্যা কিংডম"। দেখে নেওয়া যাক, প্রথমে কিভাবে কি কাহিনী দিয়ে শুরু হয়।

স্ক্রিনশর্ট: ইউটিউব


✠কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য:✠

মুভির নাম
দ্যা কিংডম
প্লাটফর্ম
নেটফ্লিক্স
পরিচালকের নাম
পিটার বার্গ
লেখকের নাম
ম্যাথিউ মাইকেল কার্নাহান
অভিনয়
জেমি ফক্স, ক্রিস কুপার, জেনিফার গার্নার, জেসন বেটম্যান, আশরাফ বারহোম, ওমর বারদুনি, মিনকা কেলি ইত্যাদি
মুক্তির তারিখ
২৮ সেপ্টেম্বর ২০০৭( ইউনাইটেড স্টেট্ )
সময়
১ ঘন্টা ৫০ মিনিট
ভাষা
ইংলিশ
বাজেট
$৭০,০০০,০০০
গ্রস ওয়ার্ল্ডওয়াইড
$৮৭,০১৯,১৫৮


✠মূল কাহিনী:✠


স্ক্রিনশর্ট: NETFLIX

এই মুভিটি সাধারণত আমেরিকা আর সৌদি আরবের মধ্যেকার সমন্বয়ে তৈরি। এই মুভিটি সৌদি আরবের একটি রাজ্যকে কেন্দ্র করে শুরু হয়। সৌদি আরবে সাধারণত কুখ্যাত কিছু সন্ত্রাসী একটা টিম গঠন করে এবং তাদের একটাই উদ্দেশ্য যে রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় যখন তখন বোমা মারা আর গুলি করে নৃশংস ভাবে হত্যা করা। সাধারণত শুরুটা হয় সেটা দিয়েই, তবে এই সন্ত্রাসীরা সৌদি আরবের পুলিশ আর মিলিটারির পোশাক ধারণ করে যেখানে ঘন জনবসতি সেখানে হামলা করে। আর প্রথমত খুবই শক্তিশালী একটা বোমা মারে যার প্রভাবে অসংখ্য মানুষ মারা যায়, যার কোনো অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়া যায় না। আর এখানে তারা কোনো বয়েসের মানুষকেই বাদ দিচ্ছে না, সামনে যাকে পাচ্ছে তাকেই গুলি করে দিচ্ছে, যেন গুলির বর্ষণ করছে মানুষের মাঝে। এই ঘটনায় লাখো মানুষ মারা যায় এবং অসংখ্য আহত হয়। আর যেহেতু আমেরিকার এজেন্ট কিছু কিছু সৌদি আরবের ওই রাজ্যের চারিদিকে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে, কিন্তু এই ঘটনায় একজন এজেন্ট মারা যায় আর তার লাশটাও খুঁজে পায়নি পরে। আর এই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে আমেরিকার যেসব এজেন্ট আছে তাদের নিয়ে একটা মিটিং করে।


স্ক্রিনশর্ট: NETFLIX

তাদের আলোচনা ছিল যে এই ঘটনার প্রধান উদ্দেশ্য আর মুখ্য কারণ কি ছিল সেটা ওখানে গিয়ে খুঁজে বের করা, কারণ তাদের একজন সাথী মারা গেছে, সেই হিসেবে তারা হাত গুটিয়ে এইভাবে বসে থাকতে রাজি না। তারা মোটামুটি আলোচনা করে অনেকে সিদ্ধান্ত নেয় কিন্তু তাদের যে প্রধান সে রাজি হয় না, কারণ সৌদি আরবে গিয়ে সেখানে এই বিষয়ে হস্তক্ষেপ করতে গেলে সেখানকার সরকারের কাছ থেকে আগে পারমিশন নিতে হবে, কিন্তু সেটা দিতে রাজি হয় না প্রথমে। কারণ এক দেশের থেকে আরেক দেশে গিয়ে ছানবিন করা একটা ভালো দেখায় না তাদের দৃষ্টিতে। কিন্তু এখানে পরে তাদের লিডার বোঝানোর চেষ্টা করে যে এই ঘটনায় তাদেরই অসংখ্য নাগরিক মারা গেছে, তাই এর সঠিক কারণ আমাদের সবাইকে একসাথে খুঁজে বের করা উচিত। আর আরবের সরকার যে সে ওমর নামে একজন প্রিন্স। ওখানে সবাই প্রিন্স বলে জেনে থাকে। তো ওই দেশের সবকিছুর সিদ্ধান্ত সেই নিয়ে থাকে। এখন সেই হিসেবে তাদের দেশের আর্মি অফিসার আশরাফ নামে একজনকে আমেরিকার থেকে আসা ৪ জন এজেন্ট-কে এয়ারপোর্ট থেকে নিয়ে আসার অনুমতি দিয়ে দেয়।


স্ক্রিনশর্ট: NETFLIX

আর রোনাল্ড ফ্লেউরি তাদের লিডার ছিল এই বিষয়ে। তো তার সাথে অনেকদিন এই বিষয়ে খোঁজখবর এবং রহস্যগুলো খুঁজে বের করতে করতে একটা ভালো বন্ধুত্ব তৈরি হয়। এরপর তাদের প্রিন্সও তাদের সাথে দেখা করে এবং পুরো রাজ্যটাকে খুঁজে সন্ত্রাসীদের বের করার অনুমতি চায়। এই ঘটনায় যেখানে বোমা ফেলেছিলো সেখানে বলতে গেলে একটা বড়ো পুকুরের মতো তৈরি হয়ে গেছিলো আর সেখানেও নেমে তারা কিছু একটা খোঁজার চেষ্টা করছিলো। এরপর একদিন সন্ত্রাসীরা আবারো পুলিশের বেশে এসে তাদেরই গাড়িতে হামলা করে তাদের একজন সাথীকে ধরে নিয়ে যায় আর তারাও বুঝতে পেরেছিলো যে তাকে নিয়ে গেলে মেরে ফেলবে নিশ্চিত। আর তাই তাকে যেকোনো মূল্যে বাঁচানোর জন্য সবাই তাদের গাড়িটাকে ফ্লো করতে করতে একটা মহল্লার ভিতরে পৌঁছিয়ে যায়। আর সেখানেই তাদের আড্ডা বলা যায়। বোমাও ওখানে তৈরি হয়, তাকে তো এমনিতেই টেনে হেঁচড়ে উপরে একটা বদ্ধ কামড়ায় নিয়ে যায়।


স্ক্রিনশর্ট: NETFLIX

আর সেখানে প্রচুর রুম, ফলে কোন রূমে তাকে নিয়ে গেছে সেটাও তাদের খুঁজতে টাইম লেগে যায়, তবে তাদের উপর বাইরেই আগে ভয়ানক হামলা চালায়, যেমন গুলি তেমন বোমা মারতে থাকে। তবে তারা প্রটেক্ট দেওয়ার জন্য দুইজনকে বাইরে রেখে বাকিরা ভিতরে চলে যায়। আর যাকে ধরে নিয়ে গেছে তাকে মারার প্রস্তুতিও নিয়ে নেয়। তাদের একটা আবার নীতি আছে যে কাউকে মারার আগে ভিডিও করবে সাথে তাদের কোরয়ান পাঠ করবে। আর ততক্ষনে একজন তাদের কাছে পৌঁছিয়ে যায় আর তাদের মেরে তাকে বের করে নিয়ে আসে।


✠ব্যক্তিগত মতামত:✠

আসলে এইরকম কিছু কিছু সন্ত্রাসীরা এইধরণের কাজ করে শান্তি পায় খুব, তাদের মুখ্য উদ্দেশ্যই থাকে মানুষদের হত্যা করা, সে গুলি করে হোক আর বোমা মেরে হোক। তবে এইধরণের সন্ত্রাসীরা বোমা মারায় বেশি ওস্তাদ। এমনকি তারা এই কাজের প্রধান লক্ষ্যে পৌঁছানোর জন্য নিজেদের বডিতেও টাইম বোমা বেঁধে রাখতেও দ্বিধাবোধ করে না। আসলে এই সন্ত্রাসীদের যে প্রধান থাকে সে যেভাবে যা করতে বলে তাই করে, আর এই কাজগুলোর জন্য তারা মূলত কম বয়েসী ছেলেমেয়েদের বেশি হায়ার করে থাকে। এদের ঠিক বোমাগুলো মারার প্রধান জায়গা গুলো থাকে বেশি যাতায়াত করা জায়গায়, যাতে বেশি ক্ষয়ক্ষতি করতে পারে। এইরকমই কিন্তু মোটামুটি বাস্তবেও দেখা যায়, যেমন উদাহরস্বরূপ পাকিস্তান আর আফগানিস্তানের কথা যদি বলি তাদের দেশেও এইরকম সন্ত্রাসবাদীরা লক্ষ্য করে থাকে কিভাবে অন্য দেশে বোমা মারবে। যাইহোক এখানে কাহিনীতে আবু হামজা নামে একজনকে খুঁজে পায় যে এই ঘটনার প্রধান কারণ ছিল, আর সেই বোমা মারার নির্দেশ দিয়েছিলো। তবে সেখানে তাকে ধরতে গিয়ে আশরাফ নামক অফিসারটির গলায় গুলি লাগে, ফলে চাইলেও তাকে বাঁচাতে পারেনি। আর এখানে তাদের কাজ মিটে গেলে আবার সবাই যার যার জায়গায় চলে যায়।


✠ব্যক্তিগত রেটিং:✠
৮.৫/১০


✠ট্রেইলার লিঙ্ক:✠



শুভেচ্ছান্তে, @winkles


Support @heroism Initiative by Delegating your Steem Power

250 SP500 SP1000 SP2000 SP5000 SP

Heroism_3rd.png

Sort:  

Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.

 last year 

দাদা আপনি আজকে অনেক সুন্দর একটা মুভির রিভিউ পোস্ট নিয়ে আমাদের মাঝে হাজির হয়েছেন থেকে খুব ভালো লেগেছে আমার কাছে। আপনার এই রিভিউ পোস্ট খুব সুন্দর হয়েছে। যদি ওই রকম ইংলিশ মুভি গুলো আমি খুব একটা দেখি না, শুধু ইংলিশ মুভি না যে কোন মুভি আমার দেখা হয় না ব্যস্ততার কারণে। আসলে সন্ত্রাসীরা অন্য মানুষদেরকে মারতে একটু বেশি ব্যস্ত থাকে। বেশিরভাগ সময় তো এখন সন্ত্রাসীরা এরকম কাজ করে। অন্যজনদেরকে মারতে নিজেদের শরীরের মধ্যে তারা বোমা ফিট করে রাখে। যেখানে বেশি মানুষ বসবাস করে অথবা যাতায়াত করে সেখানেই বেশিরভাগ সময় বোমা ফিট করা হয় আর এটা বাস্তবে দেখা যায়। আপনার রিভিউ পোস্টের মাধ্যমে মুভি গুলোর রিভিউ পড়তে এমনিতে খুবই পছন্দ করি, তাই আমি ভাবছি এই মুভিটা আমি সময় পেলে দেখার চেষ্টা করব দাদা। আপনি সম্পূর্ণটা এত সুন্দর করে ভাগ করে নিয়েছেন দেখে ভালো লেগেছে। এরকম মুভি গুলোর রিভিউ পরবর্তীতেও দেখার জন্য অপেক্ষায় থাকলাম দাদা। আশা করছি পরবর্তীতেও আপনি এরকম সুন্দর মুভি গুলোর রিভিউ পোস্ট নিয়ে আমাদের মাঝে হাজির হবেন।

 last year 

দাদা আমি দ্যা কিংডম মুভিটা দেখি নাই। আজকে আপনার পোষ্টের মাধ্যমে বর্ণনা পড়ে মোটামুটি ভালই ধারনা পেলাম। প্রত্যেকটা মুভি তৈরীর পেছনে কারন থাকে। এই মুভিটা তৈরীর পিছনে অবশ্যই কারন আছে। বোমা হামলা বা আত্নঘাতী হামলা খুবই খারাপ একটি বিষয়। এর মাধ্যমে অনেক মানুষের ক্ষতি হয়। যারা মারা যায় তারা তো ভাল তেমন কষ্ট করা লাগে না। কিন্তুু যারা আহত হয় তাদের অনেক কষ্ট করতে হয়। তাই প্রত্যেক দেশের মানুষের উচিত এসব কাজ থেকে বিরত থাকা। ধন্যবাদ দাদা।

 last year 

"দ্যা কিংডম" মুভি রিভিউটি পড়ে অনেক ভালো লাগলো। যদিও এই মুভি দেখা হয়নি। সত্যি একেবারে ভিন্ন ধরনের একটি মুভি ছিল। এই মুভিটি অনেক আগে মুক্তি পেয়েছিল। তবে এখনো বেশ জনপ্রিয় বোঝাই যাচ্ছে। এখানে একটি সন্ত্রাসী সংগঠন গড়ে উঠেছিল যারা জনগণের ক্ষতি করার চেষ্টা করেছে। আর বিভিন্ন সন্ত্রাসী সংগঠনগুলো মূলত ছোট বয়সী কিংবা কম বয়সী কিশোরদেরকে টার্গেট করেছে। যাতে করে তাদেরকে সহজেই কাজে লাগানো যায়। আর কিশোররা খুব সহজেই তাদের শিকার হয়ে যায় এবং তাদের কথা মত কাজ করে। জনবহুল জায়গাগুলোতে তারা বোমা ফিট করেছে যাতে করে জনগণের ক্ষয়ক্ষতি বেশি হয়। আসলে এই ভয়াবহ কাজগুলো দেখলে সত্যিই অনেক খারাপ লাগে। অন্যের ক্ষতি করার জন্য নিজের পরিবারের কিংবা নিজের ক্ষতি করতেও তারা কিছু মনে করে না। ভিন্ন ধরনের একটি মুভি রিভিউ সবার মাঝে উপস্থাপন করার জন্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি দাদা। সময় পেলে অবশ্যই এই মুভিটি দেখার চেষ্টা করব।

 last year 

দাদা আপনার করা বেশিরভাগ মুভির রিভিউ পোস্ট আমি পড়েছি, যার কারণে আজকের এই পোস্টটা পড়তেও ভালো লেগেছে। দ্যা কিংডম মুভিটা রিভিউ পোস্ট পড়ে অনেক কিছুই বুঝতে পেরেছি। মুভি দেখতে আমি যেমন পছন্দ করি, তেমনি মুভি রিভিউ পড়তেও খুবই ভালো লাগে। আসলে মুখ্য উদ্দেশ্যে এরকম সন্ত্রাসীরা মানুষদেরকে হত্যা করে এটা সত্যি। আর সন্ত্রাসীরা সবসময় মানুষদেরকে মারতেই ব্যস্ত থাকে, নিজেদের চিন্তাভাবনাও করে না তারা। আসলে এরকম কাহিনী বেশিরভাগ মুভিতে দেখা যায়, অন্যকে মারতে গিয়ে নিজের শরীরের মধ্যে বোমা ফিট করে রাখে তারা। এরকম একটা কাজ করতে তাদের মধ্যে বুঝি একটু দ্বিধাবোধ লাগেনি। আসলে গলায় গুলি লাগলে সহজে কাউকে কিন্তু বাঁচানো সম্ভব না। যাই হোক দাদা পরবর্তী মুভির রিভিউ পোস্ট তাড়াতাড়ি দেখার অপেক্ষায় রয়েছি।

 last year 

দাদা, দ্যা কিংডম মুভির রিভিউ পড়ে ভীষণ ভালো লাগলো। যদিও এই মুভিটি আমার দেখা হয়নি। যদিও মুভিটি কিন্তু এখনো অনেক বেশি জনপ্রিয়। কিন্তু এই মুভির কাহিনীটা তো অনেক বেশি ভয়ংকর লাগতেছে। বিশেষ করে দেখছি মূলত একদল সন্ত্রাসীকে নিয়ে কাহিনীটা তৈরি করা হয়েছে। যারা কিনা শুধু মাত্র খুন করতেই পছন্দ করে। এমনকে ফোন করতে কোন দ্বিধাবোধ করে না। আসলে বৌমা ব্যবহার করাটা অত্যন্ত খারাপ একটি কাজ। কিন্তু দেখা যাচ্ছে এখানে বোমা ব্যবহার করেই মানুষকে মেরে ফেলে। আর তারা এতটাই ভয়ংকর যে নিজের বাড়িতেও বোমা রাখে। আর এখানে দেখছি এই পুরো ঘটনার পেছনে রয়েছে আবু হামজা নামক এক ব্যক্তি।আশরাফ কিন্তু অনেক চেষ্টা করেও কিছু হলো না, তাকে মরে যেতে হল। তবে এই রিভিউটা পড়ে অনেক কিছু শিখতে পেরেছি।

 last year 

দাদা আমি কিন্তু এই ধরনের মুভি গুলো একদম দেখি না। আসলে এখন তো দেখার জন্য সময় করে উঠতে পারি না। তবে দ্যা কিংডম এই মুভিটার ট্রেলার ভিডিও অনেক আগে দেখেছিলাম। তবে আপনি আজকে এই মুভিটার রিভিউ করেছেন এটা দেখে ভালো লাগলো। তবে এই কাহিনীটা তো দেখছি সন্ত্রাসীদের কে নিয়ে করা। এমন সন্ত্রাসী যারা কিনা মানুষজনকে শুধু মেরে ফেলে। তারা তো দেখছি কাউকে মারতে একটুও চিন্তা-ভাবনা করে না। তাদের যেন সারাদিন মানুষকে হত্যা করাটাই কাজ। আমাদের জন্য মানুষকে হত্যা করার কথা চিন্তা করলেও কেমন যেন মনে হয়। তাও আবার দেখছি তারা নিজের ঘরে বোমা রাখে। যদিও একজন পুলিশ অফিসার এর বিরুদ্ধে কাজ করে। কিন্তু তাকেও দেখছি গুলি করে মেরে ফেলেছে। তবে এসব কিছুই পেছনে দেখছি আবু হামজা নামক একজন রয়েছে। তবে আপনার রিভিউটা পড়ে ভীষণ ভালো লাগলো। অনেক অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পেরেছি।

Coin Marketplace

STEEM 0.16
TRX 0.13
JST 0.026
BTC 57213.13
ETH 2415.72
USDT 1.00
SBD 2.40