রবিবারের আড্ডা-৪১ || ABB Stage Show: Episode-41
ব্যানার ক্রেডিট @hafizullah
সবাইকে স্বাগতম জানাচ্ছি আমার বাংলা ব্লগের নতুন আয়োজন রবিবারের আড্ডা-৪১ তম পর্বে। আমরা শুরু হতেই বার বার বলে আসছি আমার বাংলা ব্লগ ব্যতিক্রম কমিউনিটি এবং আমাদের চিন্তাধারাও ব্যতিক্রম, তাই সব ব্যতিক্রমধর্মী আয়োজন নিয়ে আমার বাংলা ব্লগকে সাজানোর চেষ্টা করি। নতুন এই আয়োজনটি নিয়ে আমরা এখনো চিন্তা করছি, কাংখিত ক্ষেত্রে আরো কি কি পরিবর্তন আনা যায়, আশা করছি সময়ের সাথে সাথে কাংখিত পরিবর্তনগুলো ঠিক দেখতে পাবেন।
আমাদের এই আয়োজনটি চারটি সেগমেন্টে ভাগ করা হয়েছে, প্রথম সেগমেন্টে আমরা আমাদের অতিথির সাথে পরিচিত হবো এবং তার নিকট হতে আমাদের পাঁচটি প্রশ্নের উত্তর জানার চেষ্টা করবো। এ সম্পর্কে আপনাদের কোন প্রশ্ন বা কিছু জানার আগ্রহ থাকলে সেটা আমরা দ্বিতীয় সেগমেন্টে জানার চেষ্টা করবো। অর্থাৎ আমাদের দ্বিতীয় সেগমেন্টেটি আপনারা যারা দর্শক সারিতে রয়েছেন তাদেরকে নিয়ে। আপনারা নিজেদের কৌতুহল কিংবা আগ্রহ থেকে প্রশ্ন করতে পারবেন এবং সেখান হতে অতিথি নিজে তিনজন সেরা প্রশ্নকারী নির্বাচন করবেন। যাদের জন্য থাকছে বিশেষ পুরস্কার।
এরপর আমার নিজের পছন্দের একটা গান শুনবো, তারপর শুরু হবে তৃতীয় সেগমেন্ট ঝটপট রাউন্ড, এখানে কমপক্ষে পাঁচটি প্রশ্ন করা হবে, অতিথি এক কথায় ঝটপট উত্তরগুলো দেয়ার চেষ্টা করবেন। সবশেষে আমরা যাবো চতুর্থ সেগমেন্টে অর্থাৎ শেষ পর্বে, যেখানে আমরা অতিথির নিকট হতে আমার বাংলা ব্লগের ব্যাপারে কিছু পরামর্শ বা দিক নির্দেশনা শুনতে চাইবো। এই হলো আমাদের রবিবারের আড্ডার টোটাল প্যাকেজ।
স্ক্রিনশট ক্রেডিট @kingporos
আসুন আমরা আমাদের অতিথির নিকট যাই এবং তার সাথে পরিচিত হই, তার সম্পর্কে কিছুটা জানি। স্বাগতম @razuan12 ভাই কে,তিনি আমার বাংলা ব্লগের সম্মানিত ভেরিফাইড সদস্য । সংক্ষেপে যদি নিজের সম্পর্কে কিছু বলতেন? তারপর রেজওয়ান ভাই তার সম্পর্কে সংক্ষেপে কিছু পরিচিতিমূলক কথা বলেন এবং এরপর আমরা শুরু করি প্রথম পর্বের পাঁচটি প্রশ্ন যা নিচে তুলে ধরা হলো।
প্রশ্নঃ কিভাবে আমার বাংলা ব্লগের সন্ধান পেলেন।
উত্তরঃ আমি মূলত স্টিমিটে এসেছি আমার খালাতো ভাইয়ের মাধ্যমে। পরবর্তীতে এখানে এসে সিয়াম ভাইয়ের সঙ্গে দীর্ঘ সময় কাজ করেছি, অন্যান্য কমিউনিটিতে। তারপরে একটা সময় হাফিজুল্লাহ ভাইয়ের পোস্ট দেখলাম সেটা বাংলায়। তখন সিয়াম ভাই কাজ কন্টিনিউ করে গিয়েছিল, আমি হাফিজুল্লাহ ভাইয়ের সঙ্গেও কথা বলার চেষ্টা করেছিলাম, সে আমাকে অনুপ্রেরণা দিয়েছিল। অতঃপর ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারি মাসের দিকে যুক্ত হয়ে যাই এবং তারপর থেকে কাজ শুরু করে দেই। যদিও প্রথম দিকে কিছুটা কষ্ট হয়েছিল বুঝে উঠতে, তবে ধীরে ধীরে সবকিছুতে অভ্যস্ত হয়ে গিয়েছিলাম।
প্রশ্নঃ এবিবি স্কুল থেকে প্রাপ্ত শিক্ষা আপনার ব্লগিং ক্যারিয়ার গঠনে কেমন ভূমিকা রেখেছে।
উত্তরঃ যেহেতু আগে থেকেই টুকটাক কাজ করতাম অন্যান্য কমিউনিটিতে, তবে পুরোপুরি নিয়ম কারণগুলো সেভাবে জানতাম না। এখানে আসার পরে এবিবি স্কুলের মাধ্যমে ভালোভাবে নিয়ম কানুন গুলো আয়ত্ত করি এবং সিকিউরিটি সংক্রান্ত ব্যাপারগুলো, মার্কডাউন অন্যান্য বিষয়গুলো ভালোভাবে শেখার চেষ্টা করি। এক কথায় এটা সকলের জন্য খুবই দরকারী কারণ তাহলে নিজের কাজগুলো নিজেরই করা যায়। আমি কৃতজ্ঞ আমাদের প্রতিষ্ঠাতার কাছে এই স্কুল তৈরি করার জন্য। তাছাড়া আমার একঘেয়েমি লেখা থেকে বের হতে এবং আমার মেধার বিকাশ ঘটাতে এবিবি স্কুলের গুরুত্ব অপরিসীম।
প্রশ্নঃ প্রথম সাই-ফক্স থেকে প্রাপ্ত ভোটের অনুভূতি কেমন ছিল। বাংলা ব্লগ থেকে প্রথম ইনকামের অনুভূতিটা কেমন ছিল, তা যদি নিজের ভাষায় বলতেন।
উত্তরঃ যখন আমি শুরুর দিকে কাজ করেছিলাম, খুব একটা তখন ভোট পাচ্ছিলাম না। বাধ্য হয়ে একদিন আমাদের প্রতিষ্ঠাতা কে ডিএম করেছিলাম, সে পরবর্তীতে আমাকে জানিয়েছিল আপনার পোস্ট ঠিকঠাক আছে, আপনার পোস্ট দ্রুত কিউরেশনে যাবে এবং সেই সপ্তাহে আমি ৩-৪ টা ভোট পেয়েছিলাম, এটা আমার জন্য খুবই খুশির ব্যাপার ছিল। তাছাড়া প্রতিষ্ঠাতা নিজে আমার মেসেজের উত্তর দিয়েছিল, এতে বাড়তি ভালোলাগা ও অনুপ্রেরণা কাজ করেছিল। প্রথম সপ্তাহের ইনকামের টাকা দিয়ে পরিবারের জন্য বাজার করেছিলাম এবং সবাইকে নিয়ে সেদিন সন্ধ্যায় খাওয়া-দাওয়া করেছিলাম। যদিও ইনকাম অল্প ছিল, তবে মুহূর্তটা মনে রাখার মত ছিল।
প্রশ্নঃ আপনার জীবন থেকে যদি প্রাপ্ত তিক্ত অভিজ্ঞতার একটা ঘটনা আমাদের সঙ্গে শেয়ার করতেন।
উত্তরঃ আমার আসলে জন্মের পর থেকেই কিছুটা শারীরিক প্রতিবন্ধকতা ছিল। যার কারনে আমি মানুষের মাঝে খুব একটা বেশি যেতাম না। কারণ কটু কথা শুনতে হতো এবং মানুষকে খুব ভয় পেতাম। একবার ক্লাস ফাইভে পড়ার সময় বাজারে গিয়েছিলাম বাবার সঙ্গে জুতা কিনতে। তখন আমার এক পায়ে জুতা হচ্ছিল আর আরেক পায়ে জুতা হচ্ছিল না। সেসময় হুট করে কে যেন কিছু বলে বসে ছিল, সেটা শুনে আমি অনেকটা কান্না করেছিলাম। যদিও পরবর্তীতে অপারেশনের মাধ্যমে সেই পায়ের বাঁকা ভাব ঠিক করা গিয়েছে এবং এখন অনেকটাই ভালো আছি। তবে শারীরিক প্রতিবন্ধকতা কতটা পরিমাণ একটা মানুষের জন্য চ্যালেঞ্জ হয়ে থাকে বাঁচার জন্য, এটা আসলে কেউ নিজে ফেস না করলে, অনেকেই বুঝতে পারবে না।
প্রশ্নঃ পছন্দের একটি গানের নাম বলুন, যেটা সব সময় শুনতে ইচ্ছে করে।
উত্তরঃ
জীবন এত সুখের হল,
আমার পাশে তুমি আছো তাই,
এক জীবনে এর চেয়ে বেশী আমার
যে আর চাওয়ার কিছু নাই
তুমার আমার ভালবাসা শেষ হওয়ার নয়
শুধু তোমায় কাছে চায় এই হৃদয়
অগো তোমায় নিয়ে আমি পাড়ি দিয়ে
যেতে চাই সুখের ই দেশে হারিয়ে
অগো তোমায় নিয়ে আমি পাড়ি দিয়ে
যেতে চাই সুখের ই দেশে হারিয়ে
এরপর শুরু করা হয় প্রশ্নোত্তর পর্ব, অর্থাৎ দর্শকসাড়িতে যারা রয়েছেন তাদের নিয়ে এই সেগমেন্ট। অতিথিকে সরাসরি প্রশ্ন করার এবং উত্তর শোনার দারুণ একটা সুযোগ। আমরা ইউজারদের বিভিন্ন ধরনের প্রশ্ন এবং তার উত্তরগুলো অতিথির নিকট হতে শুনি। মোট ১০ টি প্রশ্ন করা হয়েছিলো আজ এবং সবগুলো প্রশ্নের উত্তর দেন রেজওয়ান ভাই । তারপর বিজয়ী নির্বাচনের জন্য কিছুটা সময় দেয়া হয় অতিথিকে এবং সেই ফাঁকে আমার পছন্দের একটা গান সবাই মিলে উপভোগ করি।
এরপর আমরা রেজওয়ান ভাইয়ের কাছে জানতে চাই আজকের প্রশ্ন-উত্তর পর্বে সেই ভাগ্যবান বিজয়ী কারা? তার বিবেচনায় বিজয়ীরা হলেন - @hafizullah @tauhida @monira999
অভিনন্দন আপনাদের যারা প্রশ্ন করে বিজয়ী হয়েছেন, যথা নিয়মে আপনাদের ওয়ালেটে পুরস্কার পাঠিয়ে দেয়া হবে।
অতিথি রেজওয়ান ভাই তার পুরস্কার নেন নি বরং @rupok ভাইয়ের মাধ্যমে শো-তে উপস্থিত সবাইকে টিপস দেন এবং প্রশ্ন পর্বে বিজয়ীদের যথা নিয়মে রিওয়ার্ডস প্রেরণ করা হয়েছে-
রবিবারের আড্ডার প্রাইজ পুলের পৃষ্ঠপোষক @rme দাদা, ফাউন্ডার-আমার বাংলা ব্লগ।
সবশেষে আমরা আমাদের অনুষ্ঠানের একদম শেষ পর্যায়ে চলে যাই অর্থাৎ চতুর্থ সেগমেন্টে। ঝটপট রাউন্ডে এখানে আমরা অতিথির সঙ্গে বেশ ভালোই মজা করি সংক্ষিপ্ত প্রশ্নের মাধ্যমে। তারপর আমরা রেজওয়ান ভাইয়ের কাছে জানতে চাই আমার বাংলা ব্লগের ব্যাপারে কিংবা এই শো'র উদ্দেশ্যে উনার পরামর্শ বা সাজেশন। রেজওয়ান ভাই বলেন, এই কমিউনিটির সবকিছুই হচ্ছে বেশ সাজানো গোছানো । তিনি বিশেষ করে কৃতজ্ঞতা বোধ প্রকাশ করেছেন, প্রতিষ্ঠাতা, সহকারী প্রতিষ্ঠাতা, এডমিন ও মডারেটর প্যানেল এর প্রতি। এমন একটা পরিবার তৈরি করার জন্য।
সবশেষে আজকের এই বিশেষ আয়োজন রবিবারের আড্ডায় যারা উপস্থিত ছিলেন সবাইকে আন্তরিক ধন্যবাদ, তবে যাওয়ার আগে আরো একটা বিষয়ে সবাইকে অনুরোধ করবো, এই শো’টি সম্পর্কে আপনাদের কোন আইডিয়া কিংবা পরামর্শ থাকলে অবশ্যই আমাকে অথবা মডারেটরদের ডিএম করবেন, আমরা চেষ্টা করবো শো'টিকে আরো সুন্দর এবং প্রাণবন্ত করে তোলার, আপনাদের কাংখিত পরামর্শগুলো নিয়ে। তারপর সবাইকে ধন্যবাদ জানিয়ে শো সমাপ্ত ঘোষণা করি। পরবর্তী পর্বে আমাদের অতিথির নাম ঘোষণার মাধ্যমে জানিয়ে দেয়া হবে।
ধন্যবাদ সবাইকে।
ডিসকর্ড লিংক
https://discord.gg/VtARrTn6ht
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
![Heroism_3rd.png](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmRejDSNMUFmRz2tgu4LdFxkyoZYmsyGkCsepm3DPAocEx/Heroism_3rd.png)
VOTE @bangla.witness as witness
![witness_vote.png](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmW8HnxaSZVKBJJ9fRD93ELcrH8wXJ4AMNPhrke3iAj5dX/witness_vote.png)
OR
ইস্ এবার রবিবারের আড্ডায় তো একটা দারুন ঘটনা ঘটে গেল। আমি প্রশ্ন লিখতে লিখতেই সময় শেষ। এমন একটা প্রশ্ন ছিল যে কিছু উত্তর দাতা কে কিছুটা হলেও বিব্রত অবস্থায় ফেলা যেত। কিন্তু সেটা আর হলো কই? যাক সব মিলিয়ে অনুষ্ঠান টি দারুন ছিল।
Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.
@razuan12 ভাইকে অতিথি হিসেবে পেয়ে সত্যি অনেক ভালো লেগেছে কালকে। তার কাছ থেকে অনেক কথা শুনেছি। জীবনের আসল বাস্তবতা সম্পর্কে তিনি খুব গুরুত্বপূর্ণ কিছু কথা বলেছেন যেগুলো সত্যি আমার মনে ধরেছে।
ভাইয়ের জন্য অনেক অনেক শুভকামনা থাকবে। আশা করছি তিনি আমাদের সাথে আবার আগের মত কাজ করবেন।
এটা সত্য ভদ্রলোক বেশ ভালই কাঠখড় পুড়িয়েছে জীবনে।
https://twitter.com/sharifShuvo11/status/1713853684025835714?t=WCC1Boed77Wmu20ori0Xyw&s=19
রবিবারে আড্ডায় উপস্থিত থাকতে পেরে সত্যি অনেক ভালো লাগে। আমি সব সময় চেষ্টা করি আড্ডায় উপস্থিত থাকতে। আসলে যারা অতিথি হিসেবে আসেন তাদের কথা শুনলে অনেক ভালো লাগে। বিশেষ করে অতিথির সম্পর্কে সকল কিছু জানা যায়।
গতকালকে রবিবারের আড্ডা প্রোগ্রামটি দারুণ উপভোগ করেছি। রেজওয়ান ভাইয়ের ব্যাপারে অনেক কিছু জানতে পেরেছি। উনি এতোদিন পর আমাদের মাঝে ফিরে এসেছে, এটা খুব ভালো লেগেছে। আড্ডায় উপস্থিত সকলকে উনার ১৫ স্টিম ভাগ করে দিয়েছে, এটা আরো বেশি ভালো লেগেছে। সবমিলিয়ে সম্পূর্ণ প্রোগ্রামটি দারুণ লেগেছে। যাইহোক এই রিপোর্টটি আমাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
নিজের উপহার আসলে সকলের মাঝে ভাগ করে দেওয়ার ভিতরে আলাদা আনন্দ আছে, এটা এক দিক থেকে অবশ্যই প্রশংসনীয় ব্যাপার।
রবিবারের আড্ডায় অতিথি সম্পর্কে অনেক কিছু জানতে পেরেছি। আসলে মানুষের কথাগুলো না শুনলে অনেক কিছুই বোঝা যায় না। তাদের জীবনের কথাগুলো জানা যায় না। আর রবিবারের আড্ডার মাধ্যমে অতিথির সম্পর্কে অনেক কিছু জেনে ভালো লেগেছে এবং পুরস্কার পেয়েও ভালো লেগেছে।
আমি সত্যি বলতে অনেক কৃতজ্ঞ ভাইয়া আপনাদের প্রতি। এত সুন্দর একটি পরিবার। দূর থেকেও যে মানুষের পাশে থাকা যায় আপনারা তা প্রমাণ করলেন। আমার মনে হচ্ছিল আমি যদি এখন সারারাত কথা বলি আপনাদের সাথে তাও কথা ফুরাবেনা। হাসি, আনন্দ, কান্না সবকিছুই ছিল এটুকের মধ্যে। অনেকদিন পর এসে আপনারা যে আমাকে এত সুন্দর ভাবে গ্রহণ করবেন এবং আমাকে এত তাড়াতাড়ি অতীতেই হিসাবে আপ্যায়ন করবেন। সত্যিই এটা আমার কাছ থেকে অনেক বড় পাওয়া এবং আমি সবসময় আপনাকে শ্রদ্ধা করি, সম্মান করি বরং আপনাকে নিয়ে আমি একবার স্বপ্নেও দেখেছিলাম তাহলে ভাবুন আপনাকে আমি কতটা ভাবতাম। যখন কাজ করতাম এবং আমার বাংলা ব্লগের এডমিন মডারেটর সবাই আমাকে ভালবাসতো। আমিও তাদের আমার জায়গা থেকে ভালবাসতাম। অনেক অনেক ভালোবাসা রইলো ভাইয়া। আমার যদি কখনো সুযোগ হয় আমার খুব ইচ্ছা আপনার সাথে বসে এক কাপ চা খাব। কথা বলবো।ভালোভাবে থাকবেন পরিবার নিয়ে সুস্থভাবে জীবন যাপন করুন। এই দোয়াই করি ভাইয়া
আমরা আপনাকে অতিথি হিসেবে পেয়ে বেশ খুশি হয়েছিলাম ভাই আড্ডা তে। অবশ্যই পৃথিবীটা তো গোল, হয়তো সময় সুযোগ পেলে, আপনার সঙ্গে বসে এককাপ চা খাওয়া যেতেই পারে ।
ইস্ এবার রবিবারের আড্ডায় তো একটা দারুন ঘটনা ঘটে গেল। আমি প্রশ্ন লিখতে লিখতেই সময় শেষ। এমন একটা প্রশ্ন ছিল যে কিছু উত্তর দাতা কে কিছুটা হলেও বিব্রত অবস্থায় ফেলা যেত। কিন্তু সেটা আর হলো কই? যাক সব মিলিয়ে অনুষ্ঠান টি দারুন ছিল।
এই জন্যই দ্রুত সময়ের ভিতর প্রশ্ন করতে হয়।
রবিবারের আড্ডার ৪১ তম এপিসোড পড়ে ভীষণ ভালো লাগলো।আপনি অনুষ্ঠানটির পুরো বিষয় প্রতিবারের মতো ডিটেইলে বর্ণনা করেছেন।খুব ভালো লাগলো ভাই এর সম্পর্কে জানতে পারলাম অনেক কিছু।ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর পোস্টটি শেয়ার করার জন্য।