রবিবারের আড্ডা -৭২ | উন্মুক্ত আড্ডা - ৫ পর্ব
ব্যানার ক্রেডিটঃ @hafizullah
আমার বাংলা ব্লগের আয়োজন রবিবারের আড্ডার নতুন সংযোজন হচ্ছে এবিবি উন্মুক্ত আড্ডা । মূলত এই অনুষ্ঠানের মাধ্যমে যারা অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকে তাদের সামনে একটা বিষয় তুলে ধরা হয়। যে সকল সদস্য স্বতঃস্ফূর্তভাবে সেই বিষয়ে কথা বলতে আগ্রহী হয়, তাদের নিয়েই মূলত এই অনুষ্ঠানটা পরিচালিত করা হয়।
তাছাড়া এই অনুষ্ঠানটি তিনটি ভাগে ভাগ করা হয়েছে, যেহেতু চার-পাঁচজন অতিথি থাকে প্রথমত দুইবারে সকল অতিথির মতামত শোনা হয়, দ্বিতীয়তঃ কিছুটা বিরতি দিয়ে উপস্থিত দর্শকদের মতামত গ্রহণ করা হয় এবং নিজেদের পছন্দের গান শোনা হয়। সর্বশেষে উপস্থিত সকল দর্শক ও শ্রোতাদের জন্য থাকে শুভেচ্ছা পুরস্কার ।
আজকের আড্ডার আলোচ্য বিষয়ঃ
বাংলা ব্লগ কে ঘিরে আপনার জীবনের সুখকর স্মৃতি।
প্রথম অতিথিঃ @samhunnahar
ভেরিফাইড সদস্যঃ আমার বাংলা ব্লগ
মতামতঃ
প্রথমত বলবো আমি অনলাইন জগতে বেশ ভালোই লস করেছি, তবে সেখান থেকেই আমার পরবর্তীতে ভীষণ জেদ কাজ করে যে আমি অনলাইন থেকেই কিছু একটা করবো, অবশেষে বহু কষ্টে আমার বাংলা ব্লগে যুক্ত হই এবং এখানেও দীর্ঘ সময় ঝুলে ছিলাম, তবে পরবর্তীতে ধীরে ধীরে ক্লাস করার মাধ্যমে ভেরিফাইড সদস্য হই,এটাই আমার কাছে সবচেয়ে ভালো লাগার বিষয়। সত্যিকার অর্থে আমাদের মতো গৃহিণী মানুষরা যখন নিজের সংসারের কাজ সামলিয়ে, এখানে কাজ করে যখন এখন থেকে অর্থ উপার্জন করতে পারছে এটা সত্যিই তখন বেশ ভালো লাগার বিষয়। এজন্য আমি এখান প্রতিষ্ঠাতা ও সকলের কাছে কৃতজ্ঞ। তাছাড়া এখানে আসলে আমি মানসিক প্রশান্তি পাই। বিশেষ করে যখন আমার মা মারা গিয়েছিল, সেই সময়ে এখান থেকে আমি বেশ মানসিক অনুপ্রেরণা পেয়েছিলাম, যা আমাকে সেই সময় ঐ কঠিন পরিস্থিতির ভিতর থেকে বেরিয়ে আসতে প্রচুর সহযোগিতা করেছিল।
দ্বিতীয় অতিথিঃ @biplob89
ভেরিফাইড সদস্যঃ আমার বাংলা ব্লগ
মতামতঃ
আমার দীর্ঘ একবছরের কিছু সময় হচ্ছে এখানে যুক্ত হওয়ার। যদিও আমি মাধ্যমিক পরীক্ষার সময় এই ব্লগিং এর ব্যাপারটা জেনে ছিলাম আমার বন্ধুর কাছ থেকে, তবে সেসময় গুরুত্ব দেই নি। তবে পরবর্তীতে আগ্রহবশত এখানে যুক্ত হই। তারপর ধীরে ধীরে এখানকার পরিবেশ বুঝে যাই এবং বিগত সময় থেকেই আমাদের এলাকার অনেকেই আছে এখানে। আমি মূলত কৌতূহল থেকেই প্রথম এখান থেকে টাকা বের করেছিলাম, যখন দেখলাম টাকা বের হয়, তখন আমার চোখ ছানাবড়া হয়েছিল। কেননা ছাত্র অবস্থায় এতো গুলো টাকা, সেকি আনন্দ। আমি অনলাইন থেকে সেসময় আমার পচ্ছন্দের জুতা কিনেছিলাম নিজের ইনকামের টাকা দিয়ে আর বাকি টাকা নিজের প্রয়োজনে খরচ করেছিলাম। তাছাড়া এবার ঈদে এখানকার টাকা দিয়ে আমার পরিবারের সকলের জন্য কেনাকাটা করেছিলাম। ছাত্র অবস্থায় থেকে এমন উপার্জন করা এটা সত্যিই আমার জন্য ভাগ্যের ব্যাপার। তাছাড়া বেশ মানসিক প্রশান্তি কাজ করে।
তৃতীয় অতিথিঃ @tania69
ভেরিফাইড সদস্যঃ আমার বাংলা ব্লগ
মতামতঃ
আমি আসলে শুরু থেকে কখনোই সেভাবে স্টিম সেল করি নি, কেননা এটা আমার জমা করতেই ভালো লাগতো। তবে কিছুদিন আগে আমি যখন যমুনা ফিউচার পার্কে কেনাকেটা করতে গিয়েছিলাম, তখন নামাজের সময় হয়ে এসেছিল এবং আমি নামাজ পড়তে গিয়ে মসজিদের ভিতর থেকে খুব স্বল্প সময়ের ব্যবধানে আমার শখের মোবাইল ফোনটা চুরি হয়ে যায়। আমি বেশ কষ্ট পেয়েছিলাম, প্রথমত আমার ভাবতেই বেশ অবাক লাগছিল মসজিদের ভিতর থেকে চুরি হয়, তাছাড়া এটা আমার গিফটের মোবাইল ছিল। অতঃপর দ্রুত বাসায় এসে সব পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করে ফেলি। মোবাইল হারিয়ে যাওয়ার পর, আমার জমানো স্টিম গুলো সেল করে ছিলাম এবং আমার নিজের ইনকামের টাকায় আইফোন 15 pro max কিনেছিলাম। আমার ফোন কেনা দেখে আমার স্বামী তার ভাতিজাকে বলেছিল, দেখো তোমার আন্টি তার নিজের ইনকামের টাকায় ফোন কিনেছে। আমরা যারা গৃহিণী মানুষ আছি তাদের কাছে এই প্লাটফর্ম বিশেষ পাওয়া। দাদা কে ধন্যবাদ দিয়ে ছোট করবো না, কেননা দাদা ধন্যবাদের বহু উপরে।
চতুর্থ অতিথিঃ @mohinahmed
ভেরিফাইড সদস্যঃ আমার বাংলা ব্লগ
মতামতঃ
মূলত আমরাই বাংলা ব্লগের শেষ ব্যাচের সদস্য ছিলাম, যারা কিনা রেফারার ছাড়া এখানে যুক্ত হতে পেরেছিলাম। এটা আমার জন্য বেশ পরম পাওয়া ছিল, তাছাড়া আমি মনে করি এখানে কাজ করলে ভালো কিছু করা সম্ভব। যেটা আমি নিজের মাধ্যমেই বুঝতে পেরেছি, আমি প্রতিনিয়ত আমার ধারাবাহিকতা বজায় রেখেছি বিধায়, সেই শুরু থেকেই ভেরিফাইড সদস্য হওয়ার পর থেকে প্রতিনিয়ত আমি বেস্ট ব্লগার হয়ে এসেছি। যেহেতু আমি ব্যক্তি জীবনে রেন্ট-এ-কারের ব্যবসার সঙ্গে জড়িত আর আমাকে সশরীরে খুব একটা কাজে যেতে হয় না, দিনশেষে আমার কর্মীরা আমাকে টাকা পাঠিয়ে দেয় আর আমার হাতে যেহেতু অনেক সময় থাকে, তাই আমি প্রতিনিয়ত সেই সময়টা এখানে দেওয়ার চেষ্টা করি এবং সব কাজ ঠিকঠাক মতো গুছিয়ে করে নিতে পারি সঠিক সময়ে। তাছাড়া এখানে আমি প্রতিনিয়ত বিভিন্ন বিষয় শিখছি, যেটা আমাকে বেশি আকৃষ্ট করে। আমার অর্জন গুলোই আমার অনুপ্রেরণা ও সুখকর স্মৃতি। এজন্য এখানকার প্রতিষ্ঠাতা ও সকলের কাছে আমি বেশি কৃতজ্ঞ।
পঞ্চম অতিথিঃ @hafizullah
এক্সিকিউটিভ এডমিনঃ আমার বাংলা ব্লগ
মতামতঃ
আমি শুরুতেই একটু অবাক হয়েছি, কেননা আজকে যে বিষয়ে আড্ডা হচ্ছে এই বিষয়ে এই কমিউনিটিতে যুক্ত সকল সদস্যদের সবারই কমবেশি অভিজ্ঞতা আছে, তবে তাও কেন জানি সবাই নাম দিতে চাচ্ছিল না। ব্যাপারটা দেখে কিছুটা আমি হতাশ। কেননা আমার বাংলা ব্লগ এমন একটা কমিউনিটি, যেখানে শুধু সুযোগ দেওয়া হয় না বরং কিভাবে সুযোগকে কাজে লাগিয়ে সফল হওয়া যায়, সেটার মূলমন্ত্র বলে দেওয়া হয়। আমরা এমনও টিকিট ফেস করেছি, যেখানে সদস্যের কোন রেফারার ছিলনা, এমনকি সেই টিকিটে দাদা এসে নিজে বলেছে যে, তাকে যুক্ত করে নিন। শুধু যুক্ত করেই নেননি, পরে তাকে অতিরিক্ত সাপোর্ট দিয়েছে, মূলত এরকম অসংখ্য ঘটনা আছে আমার বাংলা ব্লগে, আমার বাংলা ব্লগ শুধু আশা দেখায় না বরং সেই আশাকে বাস্তবে রূপ দিতে সহযোগিতা করে। আমার কাছে সুখের অনুভূতি বলতে, আমার বাংলা ব্লগই আমার কাছে সুখের অনুভূতি। এটাকে আসলে কিভাবে বিশ্লেষণ করবো সেটা বলা বেশি মুশকিল, কেননা স্পেসিফিক ভাবে বলতে গেলে হয়তো বাকিগুলো অনুভূতিগুলো আন্দোলন করবে প্রতিবাদ জানাবে কিংবা বিদ্রোহ করবে। তারপরেও যদি বলতে হয় তাহলে বলবো প্রথম মডারেটর হওয়া ছিল আমার কাছে বেশ আনন্দের, যদি আমি কাউকেই চিনতাম না, তারপরেও এমন পরিবেশে এসে হুট করে যখন মডারেটর হয়েছিলাম, তখন নিজেই দাদাকে বলেছিলাম, আমি হয়তো এটার যোগ্য নয়। পরবর্তীতে যখন এডমিন হলাম, তারপরে স্বাধীনভাবে কাজ করছিলাম, সেগুলোও বেশ সুখকর অনুভূতি, তারপরে আমি এক্সিকিউটিভ এডমিন হওয়ার সুযোগ পেয়েছি, বলতে গেলে সবটাই আমার কাছে স্বপ্নের মত ছিল। তাছাড়াও আমি, এখানকার পয়সা দিয়ে নিজের ল্যাপটপ কিনেছি, তার পরবর্তীতে জমি কিনেছি সেখানে আবার বাড়ি করেছি, আমার অনেক বড় একটা লোন ছিল, সেটা পরিশোধ করেছি। এরকম অনেক ব্যাপার তো আছেই। সবগুলো আমার কাছে বেশ ভালো অনুভূতি, প্রতিনিয়ত এমন সুখকর অনুভূতি হয়েই যাচ্ছে। সবচেয়ে বেশি যদি সুখকর অনুভূতির কথা বলতেই হয়, তাহলে হয়তো এক কথাতেই বলবো, দাদার সঙ্গে যখন কলকাতাতে গিয়ে বাস্তবে দেখা করেছিলাম এবং তাকে বুকে জড়িয়ে ধরতে পেরেছিলাম, এটাই আমার কাছে সব থেকে বেশি সুখকর অনুভূতির ভিতরে ছিল।
তাৎক্ষণিক অতিথি ও শ্রোতার মাঝে পুরস্কার বিতরণ করা হয়।
পুরস্কারের স্পন্সর কমিউনিটির প্রতিষ্ঠাতা @rme দাদা
মূলত এভাবেই আয়োজন করা হয়েছিল এবিবি উন্মুক্ত আড্ডা। আমাদের চিন্তাধারা প্রতিনিয়তই ব্যতিক্রম, তাই সব ব্যতিক্রম চিন্তা-ভাবনা নিয়েই আমরা এগিয়ে যেতে চাই প্রতিনিয়ত সামনের দিকে। আশাকরি আমাদের সঙ্গে সকলেই থাকবেন, এই প্রত্যাশা ব্যক্ত করছি।
ধন্যবাদ সবাইকে।
ডিসকর্ড লিংক
https://discord.gg/VtARrTn6ht
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
VOTE @bangla.witness as witness
OR
Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.
https://x.com/sharifShuvo11/status/1797588381171691978?t=cduEi1WS09i3OanhLTOLJg&s=19
রবিবারের উন্মুক্ত আড্ডার পুরোটা সময় এনজয় করেছিলাম।সবাই খুব ভালোভাবে নিজেদেরকে প্রেজেন্ট করেছিলেন।ভালো লাগলো পোস্টটি বিস্তারিত পড়ে।ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর পোস্টটি শেয়ার করার জন্য।
গতকালকের আড্ডা প্রোগ্রামটি যে বেশ সুন্দর হয়েছে তা আজ আপনার রিপোর্ট দেখে বুঝতে পারলাম ভাইয়া। আসলে কমিউনিটির প্রতিটি প্রোগ্রামে আমার কাছে বেশ ভালো লাগে। এখন থেকে চেষ্টা করব আড্ডা প্রোগ্রামে অংশগ্রহণ করার।ধন্যবাদ ভাই এত সুন্দর করে প্রতিবেদনটি প্রকাশ করার জন্য।
এবারের রবিবারের উন্মুক্ত আড্ডার বিষয়বস্তু দারুন ছিল। আসলে আমাদের জীবনে হয়তো অনেক ভালো স্মৃতি আমার বাংলা ব্লগের সাথে মিশে আছে। কিন্তু বলতে গিয়েও আর বলা হয়ে ওঠেনা। অতিথিরা অনেক সুন্দর ভাবে নিজেদের অনুভূতি আমাদের মাঝে তুলে ধরেছে। আর কথাগুলো শুনতে সত্যিই অনেক ভালো লেগেছে ভাইয়া।
দারুণ ছিলো গতকালের আয়োজনটি, মনে হচ্ছে অনেক কিছু বলার ছিলো কিন্তু কিছুই বলতে পারি নাই। অনেক ধন্যবাদ ভাই সুন্দরভাবে আয়োজন করার জন্য।
এ অনুভূতি শেষ হবার নয়, হাজারো বললেও কমতি থেকে যাবে, ভালোবাসা নিরন্তর ভাই।
গতকালকের আড্ডা টি খুব ভালো লেগেছে। যখন অতিথি হয়ে নিজের অনুভূতিগুলো শেয়ার করতে পেরেছিলাম তখন বেশি ভালো লাগার কাজ করছিল। এই কমিউনিটিতে কাজ করে মানসিকভাবে অনেক বেশি প্রশান্তি পায়। যার কারণে সব সময় ব্লগিং করতে সবার সাথে যোগাযোগ করতে অনেক বেশি পছন্দ করি। বিষয়টি আপনি বিস্তারিতভাবে আজকে আমাদের সাথে শেয়ার করে নিলেন অনেক ভালো লাগলো।
দিনশেষে মানসিক প্রশান্তি, সব থেকে মুখ্য বিষয় আপু। আপনার জন্য শুভেচ্ছা রইল।
রবিবারের আড্ডায় অতিথিদের বক্তব্য শুনে খুবই ভালো লেগেছে। আমার বাংলা ব্লগের সাথে অনেক অনুভূতি মিশে আছে। অনেক আবেগ মিশে আছে। সবার আবেগময় স্মৃতিগুলো শুনতেও ভালো লেগেছে। ভাইয়া আপনি অনেক সুন্দর করে প্রতিটি বিষয় আবারও শেয়ার করেছেন এজন্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
গতকালকের এই আড্ডায় আমি নিজেই অতিথি হিসেবে এই আড্ডায় উপস্থিত হতে পেরে খুবই ভালো লেগেছিল। সেই সাথে আমার এই অনলাইন জগতে ব্যক্তিগত তথ্য আপনাদের মাঝে শেয়ার করি এগুলো শেয়ার করে আমিও অনেক খুশি হয়েছিলাম। বাংলা ব্লগ কে ঘিরে আমার জীবনের সুখকর স্মৃতি বলে শেষ করা যাবেনা। কারণ এ এক বছরে আমার বাংলা ব্লগ থেকে আমি অনেকটাই সচ্ছন্দ্যবোধ প্রকাশ করতে পেরেছি। এমনকি এখানে নিজের অভিজ্ঞতাগুলো শেয়ার করে এবং অন্যজনের অভিজ্ঞতা গুলো পড়তে পারি এতে আমার বেশ ভালো লাগে। পরবর্তীতে আড্ডায় আমি আবারো যুক্ত হওয়ার চেষ্টা করবো। তবে গত কালকের এই আড্ডায় দ্বিতীয় অতিথি হিসেবে জায়গা পেয়ে আমি খুবই খুশি হয়েছিলাম। তাছাড়াও আমরা যে অতিথি ছিলাম তার জন্য আমাদের বিশেষ সম্মানী দেওয়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া। আসলে এই সম্মানি টা কাজের প্রতি আরো উৎসাহিত দিয়ে থাকে। অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর করে গুছিয়ে সাবলীল ভাষায় লেখাগুলো প্রকাশ করে আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
আমরা আসলে চেষ্টা করি নিজেদের জায়গা থেকে সর্বোচ্চটুকু দিয়ে সবাইকে প্রাণবন্ত রাখার জন্য, এটাই বাংলা ব্লগের বৈশিষ্ট্য। আপনার জন্য শুভেচ্ছা রইল।
গতকালকে উন্মুক্ত আড্ডার অতিথি হতে পেরে ভীষণ ভালো লেগেছিল। কালকের টপিকটা আসলেই দারুণ ছিলো। সেই টপিকের উপর ভিত্তি করে, নিজের মনের মধ্যে জমে থাকা কথাগুলো সবার সাথে শেয়ার করতে পেরে আমার সত্যিই বেশ ভালো লাগছে। তাছাড়া বাকি অতিথিদের কথা গুলো শুনতেও খুব ভালো লেগেছিল। সবমিলিয়ে বেশ উপভোগ করেছি পুরোটা সময়। যাইহোক পোস্টটি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
আমরাও আপনাকে অতিথি হিসেবে পেয়ে, বেশ ভালো সময় অতিবাহিত করেছি ভাই, আপনার জন্য শুভেচ্ছা রইল।