---

বিগত ১১ মে ২০২৩ থেকে "আমার বাংলা ব্লগের" একটা নতুন ইনিশিয়েটিভ ব্লগার অফ দা উইক : ফাউন্ডার'স চয়েস চালু হয়ে আজ উইক ২৮ এ পদার্পণ করেছে । এই উদ্যোগটি এখনও অব্দি স্টিমিট প্ল্যাটফর্মেই একদম নতুন ও ইউনিক । কি এই "ব্লগার অফ দা উইক : ফাউন্ডার'স চয়েস" ? আসুন জেনে নেওয়া যাক ।

---

ব্লগার অফ দা উইক : ফাউন্ডার'স চয়েস : প্রত্যেক সপ্তাহের বৃহস্পতিবার থেকে শুরু করে বুধবার অব্দি আমার বাংলা ব্লগের সকল এক্টিভ ব্লগারদের মধ্য থেকে এক জন আমার পছন্দের ব্লগার হিসেবে বেছে নেওয়া হয়ে থাকে । ইনিই হন সেই সপ্তাহের "ব্লগার অফ দা উইক : ফাউন্ডার'স চয়েস" । এই নির্বাচনটি একদমই আমার নিজের খুশি মতো করা হয় । যাঁর লেখা আমার ভালো লাগে আমি তাঁকেই নির্বাচিত করি । প্রত্যেকের সামগ্রিক পোস্ট বিশ্লেষণ করে পোস্টের কোয়ালিটি, পোস্ট ভ্যারিয়েশন, বানান এবং মার্কডাউন এর ব্যবহার পর্যবেক্ষণ করে এই বিচারপর্ব সম্পন্ন করা হয়ে থাকে।

---

ব্লগার অফ দা উইক : ফাউন্ডার'স চয়েস - @shapladatta

---

পুরস্কার : $২৫ এর দুটি আপভোট

---

ব্লগার অফ দা উইক : ফাউন্ডার'স চয়েস পুরস্কার

---

SERIAL	AUTHOR	UPVOTE	POST LINK
01	@shapladatta	$25 UPVOTE	জমিদার বাড়ির স্বর্ন,অলংকারের লোভে ডাকাতি।
02	@shapladatta	$25 UPVOTE	জমিদার বাড়ির স্বর্ণ অলংকার এর লোভে ডাকাতি শেষ পর্ব

---

অথর সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত পরিচিতিঃ

পুরো নাম - হৈমন্তী দত্ত। স্টিমিট আইডি - @shapladatta . জাতীয়তাঃ বাংলাদেশী। শখঃবাগান করা ও নিরবে গান শোনা,শপিং করা। উনার আরো ভালো লাগে নীল দিগন্তে কিংবা জোস্না স্নাত খোলা আকাশের নিচে বসে থাকতে। উনার আরো একটি বিশেষ গুণ হলো - সবাইকে নিয়ে ভালো থাকার চেষ্টা করা আর মনে প্রাণে বিশ্বাস করা যে পরহিংসা আপন ক্ষয়। স্টিমিটে জয়েন করেছেন ২০২৩ সালের এপ্রিল মাসে।বর্তমানে স্টিমিট প্লাটফর্মে জার্নির বয়স ৭ মাস চলমান।

---

এক নজরে তাঁর বিগত সপ্তাহের পোস্টগুলি :

তাঁর ব্লগ সম্পর্কে আমার অনুভূতি :

---

কুচো চিংড়ি দিয়ে কচু শাকের ঘন্ট❤...... by @shapladatta • 27/11/2023

_{আমরা জানি কচুশাক প্রচুর পরিমাণে আয়োডিন সমৃদ্ধ একটি খাবার। আর কচুর মূল উপাদান হলো আয়রন (Fe),যা রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা ঠিক রেখে শরীরে অক্সিজেনের সরবরাহ ঠিক রাখে। কচুশাকে প্রোটিন, শরকরা,,চর্বি, ক্যালসিয়াম , আয়রন ও ৫৬ মিলিগ্রাম খাদ্যশক্তি থাকে।চিংড়ি তে রয়েছেঃ…}

এই রেসিপিটি তো অমৃতসম । কারণ শাকের মধ্যে কচু শাক আমার বিশেষ প্রিয়।বিশেষ করে কচু শাকের ঘন্টটা রাঁধলে দারুণ হয়।আর সে সাথে কুচো চিংড়ি দিলে স্বাদটা অন্য রকম পাওয়া যায়। গরম ভাতের সাথে ঘন্ট বেশ ভালো যায়।আর কচু শাকের ঝাল ঝাল ঘন্ট খাওয়ার মজাটাই আলাদা।উনি আমাদের মাঝে খুব সুন্দর এবং সুস্বাদু একটি রেসিপি তুলে ধরেছেন। আর এই রেসিপিটি আমার মনে হয়।আমাদের অনেকের ই বেশ পছন্দের একটি রেসিপি।

_{^{ছবিটি @shapladatta এর ব্লগ থেকে নেওয়া হয়েছে}}

কচুড়ি পানার ফুলের বড়া রেসিপি❤..... by @shapladatta • 25/11/2023

_{জানিনা আপনারা কখনো এই রেসিপি খেয়েছেন কিনা। আমরা জানি পানা শুধুমাত্র জলজ উদ্ভিদ।এই পানা কে কাজে লাগিয়ে জৈব সার উৎপাদন করা যায়। কচুরিপানার একটি গুণ হলো এই পানা জল থেকে নানান ধাতব লবণ ও অধাতব যৌগ শুষে নেয় । কচুরিপানা দিয়ে খুব উন্নত মানের সার তৈরি হয়। তবে কচুরিপানার ফুলের মজাদার বড়া খাওয়া যায়। …}

এই রেসিপিটি অন্যান্য রেসিপির তুলনায় বেশ ইউনিক মনে হয়েছে আমার কাছে।কারণ কচুরিপানার ফুলের বড়া ব্যাপারটাই বেশ আলাদা আর স্পেশাল ও বটে।আসলে বড়া জিনিষ টাই আমার অতি পছন্দের, সেটা যে আইটেম এর ই হোক না কেনো।আর ভাতের সাথে বা সন্ধ্যায় স্ন্যাক্স হিসেবে যা ই বলি না কেনো।দু ভাবেই বড়াটা একেবারে জমে যায়।আর তা যদি হয় একেবারে ঝাল ঝাল তবে তো একদম কথাই নেই।তবে বড়া জিনিষটা আমার একেবারে গরম গরম খেতেই আমার মজা লাগে।তাই বড়া হলে আমি বেশিরভাগ সময় ই একেবারে গরম গরম ই খাই।

_{^{ছবিটি @shapladatta এর ব্লগ থেকে নেওয়া হয়েছে}}

নিরামিষ কলার মোচার চপ...... by @shapladatta • 23/11/2023

_{আমরা কম বেশি কলার মোচা খুব ভালোবাসি।কলার মোচা নানান ভাবে রান্না করে খাওয়া যায়। কলার মোচার ঘন্ট খুব মজাদার একটি খাবার। চপ করে খেতেও বেশ মজাদার এই কলার মোচা।কলার মোচার অনেক উপকারীতাও রয়েছে যেমন ডায়বেটিস ও রক্তস্বল্পতায় রোগীদের সহায়ক এই মোচা। এটি শর্করার মাত্রায় হ্রাস করে। …}

আমাদের বাড়িতেও বিভিন্ন পুজোর সময় নিরামিষ রান্না করা হয় নিয়মানুসারে। আর সত্যি বলতে আমিষ এর চেয়ে আমার নিরামিষ টাই বেশি পছন্দের বলা চলে।আর কলার মোচা তো আমার পছন্দের নিরামিষের তালিকার অনেকটা উপরেই রয়েছে আমার জন্যে। নিরামিষ আইটেম গুলো রান্না করে খেতে যেমন স্বাদের, ঠিক তেমন টা ভাজা ভাজি করে খেতেও বেশ স্বাদের লাগে আমার কাছেও।এভাবে করে ভাজলে উপরটা একেবারে শক্ত আর ভেতরটা বেশ নরম হয়।এতে স্বাদ হয়ে যায় দ্বিগুণ।রেসিপিটি বেশ পছন্দ হয়েছে আমার।

_{^{ছবিটি @shapladatta এর ব্লগ থেকে নেওয়া হয়েছে}}

মায়ের জিদের কারণে মেয়ের করুন পরিনতি মৃত্যু শেষ পর্ব...... by @shapladatta • 22/11/2023

_{এভাবে চলতে চলতে এক সময় অঞ্জলির প্রতি সবাই বিরক্ত হতে লাগলো।স্বামী ও আর সহ্য করতো না। এমনত অবস্থায় অঞ্জলি আবার দ্বিতীয় সন্তানের মা হতে চললো এবং আবার মেয়ে হলো কিন্তুু এই মেয়েকে করো কাছে দিতো না সব সময় কোলে নিয়ে থাকতো ঘুৃমালে ও কোলে নিয়েই ঘুমাতো।…}

আজকাল সময়ের অভাবে সাধারণত গল্প খুব একটা পড়া হয়না বললেই চলে আমার। তবে অনেকদিন পর স্টিমিটের কোনো গল্প পুরোটা পড়লাম অর্থাৎ সব পর্ব।আসলে পড়ার একটি কারণ হলো গল্পটি সত্য ঘটনা অবলম্বন এ লেখা। আর লেখাটি পড়ে আমি বেশ অবাক হলাম।আমাদের চারপাশেই এমন অনেক বাবা মা আসলে রয়েছেন ই। যারা সন্তানের ভালো চান না খারাপ তা তারা নিজেরাই বুঝে উঠতে পারেনা।আর অনেক সময় ভালো চাইতে গিয়ে বেশিরভাগটাই খারাপ করে বসেন।এতে বাবা মা এর জীবনের কিছু না হলেও সন্তানের জীবনটা একেবারে ছারখার হয়ে যায়।এই গল্পটিও ছিলো ঠিক তাই।গল্পটি সুন্দর ছিলো।তবে পড়ে বেশ কষ্ট পেলাম।কারো জন্যে অন্যকারোর জীবন এভাবে নষ্ট হয়ে যায়,ভাবতেই মনটা খারাপ হয়ে যায়।

_{^{ছবিটি @shapladatta এর ব্লগ থেকে নেওয়া হয়েছে}}

আরশোলার ভয়ে ভয়ংকর অসুস্থ...... by @shapladatta • 28/11/2023

_{আজ আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করব আমার মেয়ের স্কুলের একটি ঘটনা। তো চলুন ঘটনাটি কি ছিলো।
প্রতিদিনের ন্যায় যথারীতি সকালবেলা উঠে মেয়েকে রেডি করিয়ে খাইয়ে স্কুলের উদ্দেশ্যে রওনা দিয়ে ছিলাম।স্কুলে গিয়ে মেয়েকে ক্লাস রুমে বসিয়ে দিয়ে আমি। ওয়েটিং রুমের বারান্দায় বসে ছিলাম রোদ্রে। বাংলা ব্লগের বন্ধুদের সঙ্গে কখনো আড্ডা দিচ্ছি।। …}

গল্পটি পড়ে বেশ আতঙ্কিত হলাম।মাঝে মাঝে সামান্য দুষ্টুমি থেকে যে বিশাল খারাপ কিছু হয়ে যায় তার ই প্রমাণ এই লেখাটি। কিন্তু স্কুলের ক্লাস টিচারগুলো ও কেমন অদ্ভুত বুঝতে পারলাম না।বাচ্চারা এতোটা দুষ্টুমি করছে তার দিকে খেয়াল ও দিলো না। তার উপর বাচ্চাটি আগে থেকেই হার্টের রুগী।তার দিকে টিচারদের বিশেষ নজর দেওয়া উচিত ছিলো । খুব দুঃখ পেলাম লেখাটি পড়ে।আশা করছি বাচ্চাটি এখন সুস্থ হয়ে উঠেছে।আসলে যাদের হার্টে সমস্যা রয়েছে তাদের সাথে সামান্য মজাও করা উচিত নয়।কারণ কখন কি হয় বলা যায় না।

_{^{ছবিটি @shapladatta এর ব্লগ থেকে নেওয়া হয়েছে}}

---

------- ধন্যবাদ -------

---

পরিশিষ্ট

---

আজকের টার্গেট : ৫৫৫ ট্রন জমানো (Today's target : To collect 555 trx)

---

তারিখ : ৩০ নভেম্বর ২০২৩

টাস্ক ৪২৯ : ৫৫৫ ট্রন ডিপোজিট করা আমার একটি পার্সোনাল TRON HD WALLET এ যার নাম Tintin_tron

---

আমার ট্রন ওয়ালেট : TTXKunVJb12nkBRwPBq2PZ9787ikEQDQTx

৫৫৫ TRX ডিপোজিট হওয়ার ট্রানসাকশান আইডি :

TX ID : 7d79aba67c64b6e978d5a7eb8ad7b48e8e2ed1148dfb6d96f66db8c710330cfa

টাস্ক ৪২৯ কমপ্লিটেড সাকসেসফুলি

---

এই পোস্টটি যদি ভালো লেগে থাকে তো যে কোনো এমাউন্ট এর টিপস আনন্দের সহিত গ্রহণীয়

Account QR Code

---

VOTE @bangla.witness as witness

OR

SET @rme as your proxy