ফোটোগ্রাফি পোস্ট : "বাংলাদেশের পুজো -১৮"
বাংলাদেশের গ্রামে দূর্গা পুজোর প্যান্ডেলের তোরণ । সাজসজ্জা অতি সাধারণ গোছের । এই পুজো যে গ্রামে হয় তার নাম জয়নগর ।
তারিখ : ২২ অক্টোবর, ২০২৩
সময় : বিকেল ৫ টা ৪০ মিনিট
স্থান : বাগেরহাট, খুলনা, বাংলাদেশ ।
জয়নগরের পুজোর দূর্গা প্রতিমা ।
তারিখ : ২২ অক্টোবর, ২০২৩
সময় : বিকেল ৫ টা ৪৫ মিনিট
স্থান : বাগেরহাট, খুলনা, বাংলাদেশ ।
বিভিন্ন কালারের লাইটিং ইফেক্ট পড়েছে জয়নগরের পুজোর দূর্গা প্রতিমায় । দারুন লাগে এই হরেক কালারের লাইটিং এফেক্টটা ।
তারিখ : ২২ অক্টোবর, ২০২৩
সময় : বিকেল ৫ টা ৫০ মিনিট
স্থান : বাগেরহাট, খুলনা, বাংলাদেশ ।
পুজো মণ্ডপের সামনে টিনটিন ও তনুজার ফোটোগ্রাফ।
তারিখ : ২২ অক্টোবর, ২০২৩
সময় : বিকেল ৫ টা ৫০ মিনিট
স্থান : বাগেরহাট, খুলনা, বাংলাদেশ ।
পুজো উপলক্ষে জয়নগরের স্কুল মাঠে মেলা বসেছে ।
তারিখ : ২২ অক্টোবর, ২০২৩
সময় : বিকেল ৬ টা ১৫ মিনিট
স্থান : বাগেরহাট, খুলনা, বাংলাদেশ ।
পিপুলবুনিয়া গ্রামের গাছতলার বারোয়ারি পুজো । একটি সুপ্রাচীন বটবৃক্ষের নিচে প্রাচীন এক চণ্ডীমণ্ডপে এই পুজো হয় । মন্দির গাত্রে সর্বত্র প্রাচীনত্বের ছাপ স্পষ্ট ।
তারিখ : ২২ অক্টোবর, ২০২৩
সময় : বিকেল ৬ টা ৫০ মিনিট
স্থান : বাগেরহাট, খুলনা, বাংলাদেশ ।
ক্যামেরা পরিচিতি : OnePlus
ক্যামেরা মডেল : EB2101
ফোকাল লেংথ : ৫ মিমিঃ
------- ধন্যবাদ -------
পরিশিষ্ট
আজকের টার্গেট : ৫৫৫ ট্রন জমানো (Today's target : To collect 555 trx)
তারিখ : ১৫ নভেম্বর ২০২৩
টাস্ক ৪১৩ : ৫৫৫ ট্রন ডিপোজিট করা আমার একটি পার্সোনাল TRON HD WALLET এ যার নাম Tintin_tron
আমার ট্রন ওয়ালেট : TTXKunVJb12nkBRwPBq2PZ9787ikEQDQTx
৫৫৫ TRX ডিপোজিট হওয়ার ট্রানসাকশান আইডি :
TX ID : f7652f689b7c4f0a404bb48ed26441520dea33a080194534a68b812fe92895c2
টাস্ক ৪১৩ কমপ্লিটেড সাকসেসফুলি
Account QR Code
VOTE @bangla.witness as witness
OR
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.
বাংলাদেশের পুজোতে বেশ অনেক ফটোগ্রাফি ই করেছেন দাদা।ফটোগ্রাফিগুলো চমৎকার হয়েছে। আপনি পর্বে পর্বে সব ফটোগ্রাফি ই শেয়ার করে যাচ্ছেন।দেখে ভীষন ভালো লাগলো।তবে এটা ঠিক কলকাতার পুজোতে যে জাঁকজমক ফটোগ্রাফি গত বছর দেখেছি। খুব ভালো লেগেছিল।এখানে তেমন ভাবে করা হয়না।দিদি ভাই ও টিনটিনকে চমৎকার লাগছে।খুব ভালো লাগলো দেখে।🥰🥰
দেখতে দেখতে বাংলাদেশের পুজার ১৮ তম পর্ব আজ আমাদের সাথে শেয়ার করছেন। আজও আপনি বেশ সুন্দর সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফি আপনি আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন। সেই সাথে প্রতিটি ফটোগ্রাফির বর্ণনাও তুলে ধরেছেন। দারুন ছিল আজকের ফটোগ্রাফি গুলো।
বাংলাদেশের পুজোর ১৮ পর্বের ফটোগ্রাফি গুলো জাস্ট মাইন্ড ব্লয়িং ছিল দাদা।খুব ভালো লেগেছে পোস্টটি।ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর পোস্টটি শেয়ার করার জন্য।
দেখতে দেখতে এই সিরিজের ১৮ তম পর্ব শেয়ার করে ফেলেছেন দাদা। পূজা মণ্ডপের ফটোগ্রাফি দেখে খুব ভালো লাগলো, তাছাড়া টিনটিন বাবুকে দেখে ভীষণ ভালো লাগলো। তবে কলকাতার পূজার আয়োজনের সাথে বাংলাদেশের পূজার আয়োজনের আকাশ পাতাল পার্থক্য। তবে এবারের বাংলাদেশ ভ্রমণ আপনারা মোটামুটি ভালোই উপভোগ করেছেন। যাইহোক এতো সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা।
জয়নগর নাম দেখলেই কেন যেন খুব মোয়ার কথা মনে পড়ে। খিক খিক। গ্রামের পুজোগুলোতে চাকচিক্য কম হয় তবে পুজো অত্যন্ত ভক্তিভরে করা হয়ে থাকে, আর সেটাই দরকার বেশি। মেলা দেখলাম জিলাপি দেখলাম না, পরের পর্বে পাবো নিশ্চই 😁।
বাগেরহাটের জয়নগরে কখনো যাওয়া হয়নি দাদা, তবে দেখে মনে হচ্ছে অনেক জমজমাট পূজোর আয়োজন করা হয় সেখানে। তবে বাংলাদেশের সব পূজা মন্ডপের একটি করে আকর্ষণ রয়েছে সেটা হচ্ছে গ্রাম্য মেলা। আমাদের এখানেও যেসব পূজোর আয়োজন করা হয় সেখানে খোলা মাঠের উপর বিভিন্ন ধরনের দোকান বসে।ছোটবেলার সেই সব দোকান থেকে কত খেলনা, কত খাবার কিনে খেয়েছি তার হিসেব নেই দাদা। ছবিগুলো দেখে সেদিনের কথা মনে পরে গেল। এছাড়াও আপনার প্রত্যেকটি ফটোগ্রাফি চমৎকার হয়েছে দাদা। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই পোস্টে শেয়ার করার জন্য।
পুজোর ঘোরাঘুরি আপনাদের ভালই হয়েছে দেখা যাচ্ছে দাদা। সাথে দেখছি প্রচুর ছবিও তুলেছেন। টিনটিনকে অবশ্য এদিন কিছুটা মনমরা মনে হচ্ছে। তবে বৌদিকে দেখে মনে হচ্ছে খুশিতে ঝলমল করছে। গ্রামীণ পুজোগুলো অবশ্য এমনই হয়। সেখানে খুব বেশি জাঁকজমক থাকে না শহরের মতো। আর পূজোর মেলা দেখে ছোটবেলার কথা মনে পড়ে গেলো। ছোটোবেলা দুর্গাপূজার সময় মেলায় যাওয়া হোতো নিয়মিত। ধন্যবাদ দাদা চমৎকার এই পোস্টটি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
জ্বী দাদা গ্রামের পূজোগুলোতে একটু কম চাকচিক্য হয়ে থাকে, তবে মাঝে মাঝে এর ব্যতিক্রমও দেখা যায়। আর কিছু না হোক মেলাগুলো কিন্তু ঠিক হয় ছোট হোক কিংবা বড় হোক। অনেক ধন্যবাদ।