পেঁপের দম রান্না করতে গিয়ে হয়ে গেল পেঁপের পায়েস থুড়ি কিংকর্তব্যবিমুঢ় পায়েস ।। রেসিপি ব্লগ।।

in আমার বাংলা ব্লগ2 days ago

প্রিয় আমার বাংলা ব্লগের বন্ধুরা,


সমস্ত ভারতবাসী এবং বাংলাদেশের বাঙালি সহযাত্রীদের আমার আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।


1000234111.jpg



1000234046.png


1000234048.png




আশা করি আপনারা ঈশ্বরের কৃপায় সুস্থ আছেন, সব দিক থেকে ভালোও আছেন। আপনাদের সবার ভালো থাকা কামনা করে শুরু করছি আজকের ব্লগ।



গত রবিবার সাপ্তাহিক সবজি বাজারে অন্যান্য সবজির সাথে একটা পেঁপে এনেছিল। আসলে এখানে মানে পুনে তে এমনি সবজি দোকানগুলোতে বাঙালি সব সবজি পাওয়া যায় না৷ এই যেমন নানান ধরণের শাকপাতা বা কাঁকরোল, উচ্ছে, কাঁচকলা পেঁপে, শিম, দেশী পটল ইত্যাদি৷ এই সব খেতে হলে একটু দূরে বাঙালি সবজি দোকান থেকে কিনে আনতে হয়। প্রতি রবিবার তাই বাঙালি দোকানে যেতে লাগে৷ আমার আবার একটু পেঁপে কাঁচকলা ইত্যাদি ঘরোয়া সবজিই বেশি পছন্দ। মারাঠিরা খায় বলতে লাউ, ঢ্যাঁড়স আর মেথি শাক, গাওয়ার বলে এক ধরনের সবুজ সবজি আরও টুকটাক কিছু শাকপাতা৷ আমি আবার ঢ্যাঁড়স খাই না৷

রবিবার ব্যস্ততা ছিল বলে সবজিগুলো ধোয়া হয়নি আর ফ্রিজে তুলেও রাখা হয়নি। সোমবার সব করলাম। গতকাল সকালে রুটির সাথে কি সবজি করা যায় ভেবে পেঁপেটা বের করলাম। বাইরে থেকে তখনই রংটা একটু হলুদাভ হয়ে গিয়েছিল৷ তাও ভাবলাম একটু কাচা থাকলে রান্না করে নেব৷ কিন্তু কেটে দেখি পুরো লাল হয়ে গেছে। আবার পাকেওনি যে খেয়ে নেব৷ তা এই পেঁপের কি সদগতি করা যায়! ভেবে ফ্রিজ খুলে দেখলাম একটা ছোট্ট কনডেন্স মিল্ক আছে আর হাল্ফ লিটার ফুলক্রিম দুধও আছে।

দিন কয়েক আগে রঙিনকে ডিসকর্ডে পায়েস বানাচ্ছিলাম বলতে উনি বলেছিলেন ওইটেই রেসিপি হবে নাকি৷ তখন বলেছিলাম সাদামাটা চালের পায়েসের রেসিপি ব্লগে লিখে কি করব? আমি অনেক রকমের পায়েস এর রেসিপি পরীক্ষা করে থাকি কখনও পায়েস নিয়ে ব্লগ করব ভাবলে সেগুলোই দেব। ওই কথাগুলোই মাথায় ঘুরছিল। তাই ভাবলাম কেটেই যখন ফেলেছি তবে লেগে পড়ি। পায়েস কি আর খারাপ হয় খেতে! আর কেউ না খেলেই বা কি আমি একাই যথেষ্ট! বাড়ির সিংহভাগ পায়েস সবার আড়ালে আসলে আমিই চুরি করে খাই। এ কথা ফ্রিজ আর আমি জানি৷ বাকিরা জানলেও কেউ বলেনি। মানে আমার চুরি ধরা পড়েনি৷ হে হে হে৷

চলুন কি কান্ড করেছি একবার দেখিয়ে দিই এক ঝলকে।


1000213522.png


ছবি দেখে পরিষ্কার বোঝা যাচ্ছে কি কি উপকরণ ব্যবহার করেছি। তাও রেসিপির সুবিধার্থে আমি লিখছি পরিমান সমেত।

উপকরণপরিমান
আধ পাকা পেঁপেএকটি
ফুল ক্রিম দুধহাল্ফ লিটার
কনডেন্স মিল্ক২৫০ এমএল
কাঠবাদাম বা আমন্ডএক মুঠো
ঘীতিন টেবিল চামচ


চলুন দেখে নিই কিভাবে বানালাম।


1000213536.png


ধাপ-১

প্রথমেই পেঁপেটা ভালো করে ছাল ছাড়িয়ে কেটে নিয়েছি এভাবে বড় বড় পিস করে। কাটার পরেও একবার ধুয়েছি৷ আসলে ভেতরের বীজের সাথে তো অনেক আঁঠা থাকে৷ তাই একটু ধুয়ে নিলাম।

ধাপ-২

পেঁপেটা সুন্দর ভাবে কুরে নিলাম। গ্রেটারের বড় মুখওয়ালা দিকটা ব্যবহার করেছি। কারণ পেঁপে তো ছোট দিক দিয়ে কুরে দেখলাম একেবারে বাটা হয়ে যাচ্ছিল। একে বারে বাটা হয়ে গেলে সে আর পায়েস থাকবে না পেঁপের ফিরনি হয়ে যাবে৷ তাই না? আচ্ছা চাল ছাড়া ফিরনিই বা কিভাবে হবে?

ধাপ-৩

কড়াইতে ঘী দিয়ে দিলাম। সামান্য গরম হলে বাকি কাজ।

ধাপ-৪

কুরনো পেঁপে দিয়ে দিলাম। আস্তে আস্তে করে নাড়াচাড়া করছিলাম এমন সময় দেখছি পেঁপে গলে যাচ্ছে। কিন্তু গলে গেলে তো চলবে না গোটা রাখতে হবে৷ তাই আঁচ বাড়িয়ে দিয়েছিলাম। তাতে করে অনেকটা রস কমে গিয়ে আর একটু ভাজা ভাজা হয়ে সুন্দর গন্ধও বেরতে শুরু করেছিল।

ধাপ-৫

ভাজা হয়ে যাবার পর আমি একটা কাচের বাটিতে নামিয়ে রেখেছি। একেবারে যে শুকনো শুকনো হয়েছে তা না। তবে সব পেঁপে কিন্তু গলেও যায়নি।

ধাপ-৬

পেঁপে ঠান্ডা হতে হতে আমি দুধ বসিয়ে দিয়েছি। এতে বিশেষ কিছু করার নেই। আস্তে আস্তে করে নাড়াচাড়া করতে হয়েছে কারণ দুধ যাতে উতলে নিচে পড়ে না যায় সাথে তলার লেগেও না যায়। জানেন তো আমাদের এদিকে একটা কথা প্রচলিত আছে, দুধ এতো বেশি সাদা তাতে তার খুব অহংকার, তাই তার দিকে টানা তাকিয়ে না থাকলেই উতলে পড়ে যায়। মানে সম্পূর্ণ মনোযোগ দুধের দিকে দিয়ে রাখতে হবে৷ আমার যদিও রোজ দুধ পড়ে যায়।

ধাপ-৭

নাহ এবারে আমার দুধ উতলে পড়ে যায়নি। বেশ সোনা মুখ করে ক্ষীর হয়ে গেছে আস্তে আস্তে৷ আর এর স্বাদ যাতে আরও ভালো হয়ে তাই কনডেন্স মিল্কটা দিয়ে ভালো করে মিশিয়ে নিয়েছি। চুলায় রাখাকালীনই মেশানো যেত৷ তবে আমি নামিয়ে মিশিয়েছি। অনেক সময় দেখেছি স্টিলের পাতিলায় কনডেন্স মিল্কটা নিচে লেগে গিয়ে পুড়ে যায়৷ তখন পুরো স্বাদটাই মাটি। তাই কোন রিস্কেই যাইনি৷ একেই প্রথমবার বানাচ্ছি৷

ধাপ-৮

রান্না তো হয়েই গেল আর কি? হ্যাঁ বন্ধুরা, ওই ক্ষীরটা পেঁপেতে মিশিয়ে নিতেই তৈরি পেঁপের পায়েস৷ ক্ষীর মেশানোর পরেই আমি বাদাম গুলোও মিশিয়ে দিয়েছিলাম৷

1000234103.jpg

এই যে আমার খাবার থালায় বেড়ে বসে গেছি। পায়েসের লোভ কি সামলানো যায়! তায়ে আবার পরীক্ষামূলক! পায়েস টা বানাতে বানাতে ভাবছিলাম এর নাম পেঁপের পায়েস না দিয়ে বরং কিংকর্তব্যবিমুঢ় পায়েস দিলে ভালো হত৷ কারণ পেঁপের ওই অবস্থায় কি করব আর কি না করব ভেবেই তো বানানো৷

যাইহোক কিছু ফটোসেশান তো হয়েইছে৷ সেগুলো আপনাদের জন্য দিলাম৷ যাকে বলে পরিবেশন।

1000225073.png

1000234105.jpg

1000234106.png

1000234104.jpg


বন্ধুরা, আজকের পেঁপে পায়েস আপনাদের কেমন লাগলো অবশ্যই জানাবেন। সংসারে মাঝে মাঝে এক একটা জিনিস এমন অবস্থায় পৌঁছে যায় তাকে নিয়ে যে কি করব ভেবে পাইনা। বিশেষ করে রান্নাবান্নার জিনিস। আগেই বলেছিলাম কোন কিছু ফেলে দেওয়ার আগে আমি ভাবি। এই পেঁপেটা না কাটলে হয়তো পেকেই যেত। কিন্তু ভুল করে যখন কেটে ফেলেছি আর মিষ্টি পেঁপের দম কোনভাবেই খেতে ভালো লাগবে না মানে আমার তো লাগেনা। তাই নতুন কিছু চেষ্টা করলাম। আশা করি আপনাদের খুবই ভালো লাগবে। সত্যি কথা বলতে কি এটি খেতে দুর্দান্ত হয়েছিল। সবাই খুব মজা করেছে। আমিও।

আবার আগামীকাল আসব নতুন কোন পোস্ট নিয়ে। ততক্ষণ আপনারা ভীষণ ভালো থাকুন আনন্দে থাকুন। আজ এ পর্যন্তই...

টাটা

1000205476.png


1000216462.png

পোস্টের ধরণরেসিপি পোস্ট
ছবিওয়ালানীলম সামন্ত
মাধ্যমস্যামসাং এফ৫৪
লোকেশনপুণে,মহারাষ্ট্র
ব্যবহৃত অ্যাপক্যানভা, অনুলিপি, ইনশট


1000216466.jpg


৫% বেনেফিশিয়ারি এবিবি স্কুলকে এবং ১০% বেনেফিশিয়ারি লাজুকখ্যাঁককে


1000192865.png


~লেখক পরিচিতি~

1000162998.jpg

আমি নীলম সামন্ত। বেশ কিছু বছর কবিতা যাপনের পর মুক্তগদ্য, মুক্তপদ্য, পত্রসাহিত্য ইত্যাদিতে মনোনিবেশ করেছি৷ বর্তমানে 'কবিতার আলো' নামক ট্যাবলয়েডের ব্লগজিন ও প্রিন্টেড উভয় জায়গাতেই সহসম্পাদনার কাজে নিজের শাখা-প্রশাখা মেলে ধরেছি। কিছু গবেষণাধর্মী প্রবন্ধেরও কাজ করছি। পশ্চিমবঙ্গের নানান লিটিল ম্যাগাজিনে লিখে কবিতা জীবন এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছি৷ ভারতবর্ষের পুনে-তে থাকি৷ যেখানে বাংলার কোন ছোঁয়াই নেই৷ তাও মনে প্রাণে বাংলাকে ধরে আনন্দেই বাঁচি৷ আমার প্রকাশিত একক কাব্যগ্রন্থ হল মোমবাতির কার্ণিশইক্যুয়াল টু অ্যাপল আর প্রকাশিতব্য গদ্য সিরিজ জোনাক সভ্যতা



কমিউনিটি : আমার বাংলা ব্লগ

আমার বাংলা ব্লগ পরিবারের সব্বাইকে আমার আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন৷ ভালো থাকুন বন্ধুরা। সৃষ্টিতে থাকুন।

🌾🌾🌾🌾🌾🌾🌾🌾


1000205458.png

1000205505.png

Sort:  

Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.

 2 days ago 

আমিও আপনার মত সবজি খুব পছন্দ করি। আর মেথি শাকও আমার ভীষণ পছন্দের একটি শাক। রেসিপি পোস্টগুলো দেখতে আমার ভালো লাগে। কারণ এখানে ইউনিক অনেক রান্না দেখা যায় যা আমরা শিখে বাড়িতে রান্না করে নিতে পারি। আধা পাকা পেঁপে দিয়ে দম না হোক পায়েস তো হয়েছে। বুদ্ধি করে পাকা পেঁপে দিয়ে খুব ইউনিক রেসিপি রান্না করে নিলেন। দেখতে অনেক লোভনীয় লাগছে। আর লোভনীয় খাবারগুলো পেলে আমরাও কিন্তু চুরি করে খাই হেহেহে।

 15 hours ago (edited)

হ্যাঁ নীলা আপু, আমিও ব্লগের রেসিপি দেখে অনেক রান্নাই করে থাকি। বেশ ভালো লাগে নিত্যনতুন রান্না করতে।

আমি এরকম অনেক এক্সপেরিমেন্ট চালাই নিজে নিজে। একটু অন্যরকম হলে নিজেরও বেশ ভালো লাগে। সবাই খেয়ে খুশিও হয়।

আপনাকে অনেক ধন্যবাদ মন্তব্য করার জন্য। ভালো থাকবেন।

 2 days ago 

বাহ! দারুণ আইডয়া তো দিদি! অবশ্য এমন পেঁপে আমার বাসায় হলে আমি এভাবেই খালি মুখেই খেয়ে ফেলি! এমন পায়েস বানানোর আইডিয়া কখনো মাথায় আসে নি। পেঁপে টা ঘি তে ভাজার পর রং টা কিন্তু দারুণ এসেছে! আর আপনি তো বলেই দিলেন যে এক্সপেরিমেন্ট সাকসেসফুল হয়েছে, দারুণ টেস্টের হয়েছে এই নতুন রেসিপি! এরপর বাসায় এমন পেঁপে এলে তবে চেষ্টা করা যাবে!

 15 hours ago 

কাচা আমিও খাই। কিন্তু সেটা আরও একটু পাকা হলে ভালো লাগে। ঠিকই বলেছেন ঘী তে ভেজে নেওয়ার পর পুরো গাজরের হালুয়ার গাজরের মতো দেখাচ্ছিল। মেয়ে বুঝতে না পেরে জিজ্ঞেস করল এটা কি গাজর! হা হা হা।

একদম সাকসেসফুল এক্সপেরিমেন্ট। আপনি করে সবাইকে খাওয়ান। খুব খুশি হবে বাড়ির লোকেরা।

অনেক ভালোবাসা এমন সুন্দর মন্তব্য করলেন।

 yesterday 

মাঝে মাঝে আমার কাছে এমন হয় আপু কিছু রান্না করতে গেলে অন্যরকম হয়ে যায়। এইতো কিছুদিন আগে পাস্তা রান্না করতে গিয়ে ভর্তা হয়ে গিয়েছিল। তবে আপনার পেঁপের পায়েসটা কিন্তু দেখতে ভীষণ লোভনীয় লাগছে। খেতে মনে হয় অনেক মজা হয়েছিল। তবে আপনি পায়েস খেতে ভীষণ ভালোবাসেন এটা জানতে পেরে বেশ ভালো লাগলো। ধন্যবাদ আপু এরকম একটি রেসিপি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।

 15 hours ago 

পাস্তা ভর্তা হয়ে যাওয়াটা কিন্তু সুপার ইউনিক ব্যপার। ওটাকি বেশি সেদ্ধ হয়ে গেছিল? এরম আমার একবার হয়েছিল। এঁচোড় মানে কাঁচা কাঠাল সেদ্ধ করতে গিয়ে বেশি সেদ্ধ হয়ে যায়। তো তাই দিয়ে আমি কোপ্তা বানিয়ে কিছুটা বাঙালি কারি তে দিয়েছিলাম আর কিছুটা দিয়ে চিলি।

সবার তো দুরকমই রান্না দেখে কি আনন্দ। আমি মনে মনে ভাবলাম যে কি ছিল আর কি হলো! হা হা হা

অনেক ধন্যবাদ আপনাকে, বেশ সুন্দর মন্তব্য করে পাশে থাকলেন বলে।

 21 hours ago 

এই সময় কেন যে এখন আপনার রেসিপি টা দেখলাম। এই সময়টাতে কিন্তু এরকম একটা লোভনীয় রেসিপি পেলে মজা করে খেতে পারতাম। এই রেসিপিটা খেতে আমি এত পছন্দ করি যে দেখলে জিভে জল চলে আসে। তেমনি আপনার তৈরি করা রেসিপি দেখে ইচ্ছে করছে খেয়ে ফেলি। এত মজাদার ভাবে তৈরি করেছেন বুঝতেও পারছি এটা খুবই সুস্বাদু হয়েছিলেন, আর অনেক মজা করে খেয়েছিলেন। এক কথায় দুর্দান্ত হয়েছে আপনার তৈরি করা আজকের রেসিপি।

 15 hours ago 

হে হে হে, যেই রেসিপি দেখে মুখে জল আসুক আর না আসুক পায়েস দেখলে তো আসেই। বাঙালি মিষ্টি প্রিয় কিনা। ভাবিকে বলুন না আপনাকে পায়েস বানিয়ে খাওয়াবে। আমার পাশাপাশি থাকলে তো আমিই খাওয়াতাম। কিন্তু তার যেহেতু উপায় নেই তাই রেসিপি ভাবির উদ্দেশ্যে দেওয়া ছাড়া আর কোন পথ নেই।

অনেক ধন্যবাদ জানাই সুন্দর একটা মন্তব্য করলেন।

 20 hours ago 

অনেক সময় পেঁপে বাইরে কাঁচা থাকলেও ভিতরে লাল হয়ে যায়।আমি পেঁপের সেমাই রান্না করে খেয়েছি তবে পায়েস ও সেমাই রান্না পদ্ধতি একই দেখছি। খেতেও একই হবে হয়তো বা।দারুণ হয়েছে দেখতে পেঁপের পায়েসটি।ধাপে পেঁপের পায়েস রন্ধন প্রনালী চমৎকার সুন্দর করে আমাদের সাথে ভাগ করে নেয়ার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।

 15 hours ago 

সেমাই বলতে আপনি পেঁপেটা কি সেমাই এর মতো করে করেছেন বলে সেমাই নাম দিয়েছেন তাইতো?

হ্যাঁ দেখতে খুব সুন্দর হয়েছিল। বেশ মিষ্টি একটা রং। আর খেতেও খুব ভালো হয়েছিল। বাড়িতে সবাই বেশ মজা করে খেয়েছে।

অনেক ধন্যবাদ জানাই আপনাকে। ভালো থাকুন।

 12 hours ago 

এমন রেসিপি আজ প্রথম দেখলাম দিদি।তবে দেখে ভীষণ ভালো লাগলো। কোন কিছু যদি খাবারের উপযোগী করে তোলা যায় মন্দ কি।আমিও এমনটা করি। ভালো লাগলো দিদি রেসিপিটি দেখে।

Coin Marketplace

STEEM 0.17
TRX 0.13
JST 0.028
BTC 59467.52
ETH 2609.98
USDT 1.00
SBD 2.38