আমার রেসিপি পোস্টের সংগ্রহশালা (মে পর্ব ২) // ১০% লাজুক 🦊-কে
নমস্কার বন্ধুরা,
আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন। আজ আপনাদের মাঝে আমি মে মাসের শেষ দু সপ্তাহে আমার বানানো রেসিপি গুলোর সংগ্রহশালা নিয়ে হাজির হয়েছি।
সংগ্রহশালা বানানোর পেছনে আমি দুটো প্রয়োজন দেখি। প্রথমত, রেসিপিগুলো থেকে যা কিছু শিখলাম তা সম্পর্কে সম্যক ধারণা ব্যক্ত করে নিজের রান্নার পুনঃমূল্যায়ন করা। দ্বিতীয়ত, রেসিপি গুলোর নির্দিষ্ট আর্কাইভ বানানো।
মে মাসের শেষ দু সপ্তাহে আমি মোট ৩ টি নতুন রেসিপি আপনাদের সাথে ভাগ করে নিয়েছিলাম।
আমার প্রথম রেসিপিটি ছিলো এঁচোড় ও সয়াবিনের আমিষ তরকারি। এঁচোড় আমার খুবই পছন্দের সবজি। বাড়িতে এঁচোড় হলে আমার অন্য কিছুই লাগেনা। রান্না শেখার পর থেকে আমার মনে সুপ্ত বাসনা ছিলো নিজের হাতে এঁচোড় রান্না করবো। সুযোগ পেলাম কিন্তু এঁচোড়টা সাইজে অনেকটা ছোটো ছিলো। কি আর করার সয়াবিন সাথে জুড়ে দিলাম। মন্দ হলোনা। বলবো সয়াবিন দিয়ে উল্টে ভালোই হয়েছে। শুধুমাত্র পেঁয়াজ গুলো আরো একটু ভাজতে হতো।
দ্বিতীয় রেসিপিটি ছিলো পটল ও আলু দিয়ে কাতলা মাছের ঝোল। আদপে রেসিপি ঝোলের হলেও, রং দেখলে ঝাল বলেই বেশি মনে হবে। পটল আলুর ঝোল হোক বা কাতলা মাছ, ভুল হবার কোথাও জায়গা নেই। ইচ্ছে ছিলো হালকা পাতলা ঝোল বানাবার তবে একটু বেশি ফুটিয়ে ফেলায় ঝোল ঝালে পরিণত হয়ে গেলো। রং যেমন সুন্দর স্বাদ তেমনই ভালো হয়েছিলো।
আমার তৃতীয় ও শেষ রেসিপিটি ছিলো আলু ও পটল দিয়ে বাগদা চিংড়ি। চিংড়ি হলো ভালোবাসার অপর নাম। যেকোনো তরকারি দিয়েই চিংড়ি রান্না করা হোক না কেন আমি চেটেপুটে খেয়ে নিই। প্রথমে ফ্রিজ থেকে বের করে চিংড়ির ঝাল করার ভাবনা ছিলো কিন্তু গরম দেখে পটল দিয়ে হালকা ঝোল বানালাম। বেশ কিছুদিন ফ্রিজে থাকার জন্য বেশ কড়া করেই চিংড়ি ভাজতে হলো। অতুলনীয় হয়েছিলো।
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
দাদা একদম কাকতালীয়ভাবে মিলে গেল ঠিক এই দুটি কারণেই রিভিউ পোস্ট গুলো আমার কাছে খুব ভালো লাগে। আর আমি নিজেও রিভিউ পোস্ট করতে অনেক পছন্দ করি। আপনি যে তিনটি রেসিপি শেয়ার করেছেন প্রত্যেকটা রেসিপি অসাধারণ। তারমধ্যে আলু পটল দিয়ে বাগদা চিংড়ি রেসিপি টা আমার কাছে খুব ভালো লেগেছে। কারণ চিংড়ি মাছ আমার খুবই প্রিয়। রিভিউ পোস্ট টি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
দাদা আপনার রেসিপি পোস্ট এর রিভিউ দেখতে পেয়ে খুবই ভালো লাগলো। আপনার রেসিপি পোষ্ট গুলো খুবই মজাদার এবং সুস্বাদু হয়েছিল সকল পোস্ট আমি দেখেছিলাম। বিশেষ করে চিংড়ি মাছের রেসিপিটা আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছিল। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
দাদা পোস্ট গুলা রিভিউ এর মাধ্যমে আমরা আমাদের পোস্ট গুলোর পুনর্মূল্যায়ন করতে পারি। এবং একই সাথে পোস্টগুলোর আর্কাইভ তৈরি করতে পারি। আপনার পোস্টগুলোর মধ্যে পটল দিয়ে কাতলা মাছের যে রেসিপিটি তৈরি করেছেন এটি দেখতে বেশ সুন্দর লাগছে ।এবং খেতেও সুস্বাদু হবে দেখেই বোঝা যাচ্ছে। ধন্যবাদ আপনাকে।
দাদা রেসিপি পোস্টের সংগ্রহশালা ঘুরে ঘুরে দেখলাম। চমৎকার চমৎকার রেসিপি শেয়ার করেছেন। দেখে অনেক ভালো লাগলো। আপনার জন্য শুভ কামনা রইলো ভালো থাকুন।
ঠিক বলেছেন রেসিপি গুলোর একটি সংগ্রহশালা থাকা আসলেই দরকার। কেননা বছরে 365 দিন পোস্ট করলে প্রয়োজনে সঠিক পোস্টটি খুঁজে পেতে কষ্ট হয়। তিনটি রেসিপি পোস্টের মধ্যে এঁচোড়ের রেসিপি টা আমার কাছে খুব ভালো লেগেছিল। ইচ্ছা আছে কোন একদিন এভাবে ট্রাই করে দেখব। ধন্যবাদ দাদা
আপনি মজাদার মজাদার সব রেসিপি শেয়ার করেন তবে আমার কাছে চিংড়ি মাছের রেসিপি টা সবচেয়ে বেশি ভালো লেগেছে কারণ অনেক আগে থেকে চিংড়ি মাছ আমার বেশ পছন্দ তা ছাড়া বড় সাইজের চিংড়ি মাছ গুলো দেখতেও বেশ লোভনীয় লাগছে।
প্রত্যেকটি রেসিপি দারুণ রিভিউ দিয়েছেন দাদা।প্রত্যেকটি রেসিপি খুবই লোভনীয় ছিল।আমার কাছে বেশি কাতলা মাছ ও বাগদা চিংড়ির রেসিপি ভালো লেগেছে।👌ধন্যবাদ দাদা,ভালো থাকবেন।
কিছুটা দিন ছুটিতে থাকায় আপনার রেসিপিগুলো আমি মিস করেছিলাম। তবে যাই হোক, পুনরায় আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন দেখে আমার খুবই ভালো লেগেছে। আর এমনিতেই আমি জানি আপনি খুব সুন্দর সুন্দর রেসিপি শেয়ার করে থাকেন। প্রত্যেকটি রেসিপি ঠিক তেমনই ছিল।
ভাইয়া আপনার তিনটি রেসিপি পোস্ট দেখতে দারুণ লাগছে। দেখে মনে হচ্ছে খেতে অনেক সুস্বাদু হয়েছে। আমি এখান থেকে মাত্র একটি পোস্ট দেখেছিলাম। আজ আপনার রিভিউ পোস্ট এর মাধ্যমে সবগুলো আবার নতুন করে দেখার সুযোগ পেলাম। ধন্যবাদ আপনাকে ভাইয়া এতো সুন্দর পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
অনেকগুলো লোভনীয় রেসিপি আজকে আপনি আমাদের মাঝে একত্রিতভাবে শেয়ার করলেন দাদা। আসলে আমি আপনার সবগুলো রেসিপি পোষ্ট খুবই মনোযোগ সহকারে দেখি আপনি অনেক সুন্দর রান্না করতে পারেন। পটল আলু দিয়ে কাতলা মাছের ঝোল রান্নার রেসিপিটি দেখে লোভ লেগে যাচ্ছে আমার এ ছাড়াও আলু পটল দিয়ে বাগদা চিংড়ির রেসিপি অনেক লোভনীয় হয়েছে।