রেসিপি : এঁচোড় ও সয়াবিনের আমিষ তরকারি // ১০% লাজুক 🦊-কে
নমস্কার বন্ধুরা,
সবাই কেমন আছেন? আশা করছি ঈশ্বরের কৃপায় আপনারা সকলেই সুস্থ। আজ ফের আপনাদের সাথে আরো একটি নতুন রেসিপি নিয়ে হাজির হলাম। আজকের রেসিপিটি হলো এঁচোড় ও সয়াবিনের আমিষ তরকারি।
- কাঁঠাল
- সয়াবিন
- আলু
- পেঁয়াজ
- রসুন
- টমেটো
- হলুদ গুঁড়ো
- জিরে গুঁড়ো
- লঙ্কার গুঁড়ো
- নুন
- তেল
ধাপ ১
- গ্যাসের উনুনে কড়াই চাপিয়ে বেশ কিছুটা জল কড়াইতে দিয়ে কেটে রাখা এঁচোড় গুলো দেবো। জল ফুটে আসতেই পরিমান মতো হলুদ আর স্বাদমতো নুন দিয়ে ফুটতে ছেড়ে দিলাম।
ধাপ ২
- পনেরো মিনিট ধরে ফুটিয়ে এঁচোড় সিদ্ধ করে নেবো। এঁচোড় বেশ নরম হয়ে এলে সয়াবিন দিয়ে আরো দু মিনিট ফুটিয়ে জল ফেলে এঁচোড় আর সয়াবিন আলাদা করে একটা পাত্রে রেখে দেবো।
ধাপ ৩
- ওভেনে ফের কড়াই চাপিয়ে অল্প তেল কড়াইতে দিয়ে তেল গরম হতে দেবো।
ধাপ ৪
- তেল গরম হতেই পেঁয়াজ, রসুন ও টমেটো কড়াইতে দিয়ে ভেজে নেবো। তারপর সিদ্ধ করা এঁচোড় ও সয়াবিন কড়াইতে দিয়ে দেবো।
ধাপ ৫
- এঁচোড় ও সয়াবিন কড়াইতে উল্টে পাল্টে জিরে গুঁড়ো ও লঙ্কা গুঁড়ো দিয়ে মসলা গুলোকে হালকা ভেজে নেবো।
ধাপ ৬
- মসলা ভেজে নিয়ে এক কাপ জল কড়াইতে দিয়ে একটা পাত্র দিয়ে ঢেকে সবকিছু কষতে দেবো।
ধাপ ৭
- মিনিট কয়েক ভালোমতো কষিয়ে নেওয়ার ঢাকনা সরিয়ে এঁচোড় গুলোকে নাড়াচাড়া করে তিন কাপ জল দিয়ে ফুটতে ছেড়ে দেবো।
ধাপ ৮
- ঝোল ফুটিয়ে নিলাম।
ধাপ ৯
- ঝোল মাখো মাখো হয়ে যেতেই আমাদের এঁচোড় ও সয়াবিনের আমিষ তরকারি তৈরী।
||আমার বাংলা ব্লগ & ডিসকর্ড||
Support @heroism by Delegating your Steem Power
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
এঁচোড় কখনো খাওয়া হয়নি। তবে শুনেছি অনেকে খায়। আমার কাছে কাঁঠাল তরকারি হিসেবে খেতে কেমন জানি অদ্ভুত মনে হয়। কাঁঠাল সবসময় ফল হিসেবে খেয়ে এসেছি। তবে আপনার রান্নার চেহারা দেখে মনে হচ্ছে খেতে খুবই সুস্বাদু হয়েছে। সুন্দর একটা রেসিপি শেয়ার করেছেন দাদা।
ভাইয়া আমাদের এদিকে কাঁঠালের তরকারিকে বলা হয় বাঘের মাংস। জানিনা কেন বলা হয় ?তবে এই ধরনের রেসিপি অনেক টেস্ট। আমি নিজেও কাঁঠালের এই ধরনের তরকারি খুব খেতে পছন্দ করি। খুব সুন্দর ভাবে কাঁঠালের রেসিপি সম্পন্ন করেছেন দেখে অনেক সুস্বাদু মনে হচ্ছে , খেতে ইচ্ছা করছে ।এই সিজনে কাঁঠাল খাওয়া হয়নি। এত সুন্দর ভাবে রেসিপি আমাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
আমার কখনো এভাবে রেসিপি খাওয়া হয়নি।তবে আপনার রেসিপি দেখে মনে হচ্ছে খুবই সুস্বাদু হবে।আপনার রেসিপির কালার দেখতে অসাধারণ হয়েছে। যেহেতু কালার এত সুন্দর তার মানে খেতেও অনেক সুস্বাদু হয়েছিল। রেসিপি তৈরির ধাপগুলো খুব সুন্দর ভাবে বর্ণনা করেছেন। আমার কাছে আপনার এই রেসিপি অনেক ইউনিক লেগেছে। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এত মজাদার রেসিপি শেয়ার করার জন্য। আপনার জন্য শুভকামনা রইল যাতে সামনে আরো ইউনিক রেসিপি শেয়ার করতে পারেন।
এচোর এবং সুয়াবিন এর কম্বিনেশনে দারুন এক রেসিপি করেছেন দাদা দেখেই লোভ পাচ্ছে খুবই সুন্দর হয়েছে দেখতে এবং বেশ গুছিয়ে আপনি উপস্থাপনা করেছেন শুভ কামনা রইলো।
এঁচোড় ও সয়াবিনের আমিষ তরকারি রেসিপি শেয়ার করেছেন দারুন হয়েছে। অনেক সুন্দর করে সাজিয়ে উপস্থাপনা করেছেন। দেখে অনেক ভালো লাগলো। এভাবেই এগিয়ে যান আপনার জন্য শুভ কামনা রইলো ভালো থাকুন।
আপনার এই রেসিপিটি আমার কাছে খুবই অসাধারণ লেগেছে দাদা। আপনি এঁচোড় ও সয়াবিনের আমিষ তরকারি তৈরি করেছেন। রেসিপি দেখেই লোভ জেগে গেছে আমার। আমি এই রেসিপি ট্রাই করবো অবশ্যই।
এঁচোড় রান্না করে আসলে কখনো খাওয়া হয়নি, তবে শুনেছি এটা খেতে খুবই মজার। আপনি আজকে সোয়াবিন আমিষের খুবই মজার একটি তরকারি রেসিপি শেয়ার করেছেন দাদা আপনার রেসিপিটি আসলে দেখতে বেশ লোভনীয় লাগছে। ধন্যবাদ আপনাকে এই রেসিপিটি শেয়ার করার জন্য
ছবি দেখে একেবারে মাংশের মতোই লাগছে। মনেই হচ্ছে না এটা সয়াবিন আর কাঁঠাল। কাঁঠালের এই সময়ে আমাদের বাড়িতেও মাঝে মাঝে এই খাবারটি রান্না হয়। চমৎকার লাগলো আপনার রেসিপিটি। ধন্যবাদ দাদা
কাঁচা কাঁঠাল দিয়ে এমন রেসিপি আমার কাছে অনেক ভালো লাগে। খুব সুন্দর করে এই রেসিপিটি বানিয়েছেন। এবার ঈদ এ গ্রামের বাড়ি গিয়ে এমন রেসিপি খেয়েছিলাম। আমার কাছে স্বাদে খুব ভালো লাগে।
দাদা ভাই, আপনার এই রেসিপিটি আমার কাছে একেবারেই ইউনিক লেগেছে, আমি কখনো এঁচোড় ও সয়াবিনের আমিষ তরকারি খাইনি, তবে আপনার রেসিপি দেখে খুবই খেতে ইচ্ছে করতেছে, নিজেথেকে বাসায় একদিন ট্রাই করবো, আর ধাপ গুলো সুন্দর করে উপস্থাপনা করার জন্য খুব সহজেই আমি রান্না করতে পারবো, আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা ভাই এতো সুন্দর একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য।