রেসিপি : আলু ও পটল দিয়ে বাগদা চিংড়ি // ১০% লাজুক 🦊-কে
নমস্কার বন্ধুরা,
সবাই কেমন আছেন? আশা করছি ঈশ্বরের কৃপায় আপনারা সকলেই সুস্থ। আজ ফের আপনাদের সাথে আরো একটি নতুন রেসিপি নিয়ে হাজির হলাম। আজকের রেসিপিটি হলো আলু ও পটল দিয়ে বাগদা চিংড়ি।
- বাগদা চিংড়ি
- পটল
- আলু
- পাঁচফোড়ন
- আদা
- হলুদ গুঁড়ো
- জিরে গুঁড়ো
- লঙ্কার গুঁড়ো
- নুন
- তেল
ধাপ ১
- গ্যাসে কড়াই চাপিয়ে নিয়ে তাতে অল্প তেল দিয়ে গরম হতে দিলাম। তেল গরম হয়ে গেলেই নুন ও হলুদ দিয়ে মাখিয়ে রাখা বাগদা চিংড়ি গুলো কড়াইতে দিয়ে ভাজতে শুরু করবো।
ধাপ ২
- চিংড়ি গুলো ভাজা হয়ে গেলে একটা বাটিতে নামিয়ে রাখবো।
ধাপ ৩
- চিংড়ি গুলো ভাজা হয়ে যাওয়ার পর বাকি তেলে পাঁচ ফোড়ন দিয়ে দেবো। তারপর কেটে রাখা পটল ও আলু কড়াইতে দিয়ে ভাজতে শুরু করবো।
ধাপ ৪
- সবজি গুলো ভেজে নিয়ে নুন ও পরিমান মতো হলুদ দিয়ে সবকিছু নাড়াচাড়া করে নিলাম তারপর আদা বেটে সবজির মধ্যে ছড়িয়ে দিলাম।
ধাপ ৫
- পটল ও আলু গুলো ভাজার পর জিরে গুঁড়ো ও লঙ্কা গুঁড়ো দিয়ে মসলা গুলো হালকা নেড়েচেড়ে নিলাম তারপর হাফ কাপ জল দিয়ে সবজি কষতে ছেড়ে দিলাম।
ধাপ ৬
- সবজি কষিয়ে নেওয়ার পর কড়াইতে তিন কাপ জল দিয়ে গ্যাসের আঁচটা বাড়িয়ে দেবো।
ধাপ ৭
- মিনিট পাঁচেক ঝোল ফুটিয়ে নেওয়ার পর চিংড়ি গুলো ঝোলে দিয়ে আঁচটা কমিয়ে দিলাম।
ধাপ ৮
- আরো কুড়ি মিনিট ঝোল ফুটিয়ে নিতেই আলু ও পটল দিয়ে বাগদা চিংড়ি তৈরী।
খানিকটা তরকারি পাত্রে তুলে নেওয়ার পর খেয়াল হয়েছে রান্নার শেষ ছবি তো তোলাই হয়নি তাই মাঝপথে সবজি তোলা বাদ দিয়ে ছবি তুললাম তাই শেষ ছবিটিতে পটল ও আলুর পরিমান অনেক কম। হিঃ হিঃ 😁।
![](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmVZ2LnjzbteWf1QSr3MqRaJx7dYMMGANXS258rRfzaubR/Division.jpeg)
||আমার বাংলা ব্লগ & ডিসকর্ড||
Support @heroism by Delegating your Steem Power
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
আলু ও পটল দিয়ে মজাদার বাগদা চিংড়ি মাছের রেসিপি শেয়ার করেছেন।
চিংড়ির সাইজ বড় হওয়ায় বেশি লোভনীয় লাগছে। ঝোলের কালার দেখে বোঝা যাচ্ছে খেতে অনেক টেস্ট হবে।
লোভনীয় রেসিপি তৈরি করে আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ দাদা।
পটল ও আলু দিয়ে বাগদা চিংড়ির দারুন রেসিপি শেয়ার করেছেন বড় বড় চিংড়ি মাছ দেখেই খেতে ইচ্ছা করছে। চিংড়ি মাছ দেখলে অনেক লোভ লাগে আর আপনি কত সুন্দর করে রান্না করেছেন দেখে মনে হচ্ছে খাবারটি খুবই মজাদার হয়েছে।পটল গুলো মনে হয় আগেই খেয়ে ফেলেছেন তাইনা।
চিংড়ি মানে ভালোবাসা। চিংড়ি মাছ খেতে আমার ভীষণ ভালো লাগে দাদা। আপনার চিংড়ি মাছের রেসিপি দেখে মনে হচ্ছে যে এখনই বাটি থেকে তুলে খেয়ে নেই। কালারটা অসাধারণ এসেছে। দেখে বোঝা যাচ্ছে যে অনেক সুস্বাদু হয়েছে। সেইসাথে আপনার উপস্থাপনা অনেক ভাল ছিল দাদা। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
রেসিপির ছবি দেখেই খেতে ইচ্ছে করছে।লোভনীয় রেসিপি।পটল দিয়ে কখনো চিংড়ি খাওয়া হয় নি।যাই হোক।প্রতিটি ধাপ খুব সুন্দর করে দেখিয়েছেন।ধন্যবাদ
দাদা আপনি খুবই সুন্দর একটি রেসিপি শেয়ার করেছেন। আমি বাগদা চিংড়ি ভুনা রেসিপি খেয়েছি কিন্তু এভাবে কখনও আলু ও পটল দিয়ে খাওয়া হয়নি। আপনার রেসিপি দেখে মনে হচ্ছে খুবই সুস্বাদু হয়েছিল। আমি একদিন অবশ্যই বাসায় তৈরি করে দেখব। রেসিপির কালার দেখতে অসাধারণ হয়েছে। এতো সুস্বাদু রেসিপি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
আলু ও পটল দিয়ে বাগদা চিংড়ি মাছের রেসিপি তৈরি করেছেন দাদা। অনেক সুন্দর করে সাজিয়ে উপস্থাপনা করেছেন। দেখে তো খেতে ইচ্ছা করছে। আপনার জন্য শুভ কামনা রইলো ভালো থাকুন।
চিংড়ির সাইজ টা কী বাগদা বলে কথা। একেবারে মাথা নষ্ট চিংড়ির সাইজ। আলু পটল দিয়ে চমৎকার তৈরি করেছেন রেসিপি টা। ছবি তোলার কথা ভুলে যাওয়া স্বাভাবিক এত সুন্দর রেসিপি তৈরি করবেন না ছবি তুলবেন হা হা।
কি দেখালেন!!! লোভ যে সামলানোই দায় হয়ে পরলো।
কতদিন যে খাইনা🙂।দেখেই বোঝা যাচ্ছে,কতটা মজার হয়েছে।শুভ কামনা রইলো 🌺
সত্যি এটা একটা লোভনীয় রেসিপি। তবে উপকরণগুলোর মধ্যে সবথেকে আমার প্রিয় হলো পাঁচফোড়ন। যা যেকোনো রেসিপির টেস্ট পরিবর্তন করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
আর গলদা চিংড়ির কথা না বললেই নয়। বিশেষ করে আমাদের এলাকায় এই চংড়ি প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায়। ধন্যবাদ দাদা এত চমৎকার করে আমাদের সামনে অনেক সুন্দর একটা রেসিপি নিয়ে আসার জন্য।
দাদা নমস্কার
আসলে আপনার রেসিপি টা অসাধারণ ৷পট. আলু ও বাগদা চিংড়ি মাছ বেশ সুন্দর রেসিপি শেয়ার করেছেন ৷আসলে আমার ও চিংড়ি মাছ অনেক ভালো লাগে ৷বিশেষ করে মচমচে ভাজি টা সবচেয়ে বেশি ভালো লাগে ৷যাই হোক আপনার রেসিপি টা দেখে ভালো লাগলো ৷
ধন্যবাদ দাদা সুন্দর রেসিপি শেয়ার করার জন্য
নমস্কার