একটি অসমাপ্ত প্রেম কাহিনী/পর্ব:-০৩ ||🦊 ১০% বেনিফিশিয়ারি🦊 @shy-fox 🦊||
আজ - ০৬ বৈশাখ | ১৪২৯ বঙ্গাব্দ | মঙ্গলবার | গ্রীষ্মকাল |
আসসালামু ওয়ালাইকুম,আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নাম @jibon47। বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমি আপনাদের দোয়ায় ভালোই আছি মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে আমার পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন।
- অসমাপ্ত প্রেম কাহিনীঃ-০৩
- আজ ০৬ ই বৈশাখ, ১৪২৯ বঙ্গাব্দ
- মঙ্গলবার
তো চলুন শুরু করা যাক...!
শুভ সন্ধ্যা সবাইকে.....!!
গত পোস্টে আমি আপনাদের মাঝে একটি অসমাপ্ত প্রেম কাহিনীর দ্বিতীয় পর্ব শেয়ার করেছিলাম আশা করছি আপনারা সকলেই দ্বিতীয় পর্বটি খুবই চমৎকার ভাবে উপভোগ করেছেন। আজ আমি আপনাদের মাঝে তৃতীয় পর্ব নিয়ে উপস্থিত হয়েছি। আমি এই গল্পটি কয়েকটি পর্বে উপস্থাপন করব আপনাদের মাঝে প্রতিটি পর্ব আপনাদের দেখার আমন্ত্রণ রইল। এই তৃতীয় পর্ব শেষে আমি আপনাদের মাঝে প্রথম ও দ্বিতীয় পর্বের লিংক দিয়ে দিব। আপনারা চাইলে সেখান থেকে গিয়ে প্রথম ও দ্বিতীয় পর্বের গল্পটি পড়ে আসতে পারেন।
লেখাপড়া এবং চাকরির তাগিদে এখন পর্যন্ত রাশেদ অবস্থান করছে তার গ্রাম থেকে অনেক দূরে। সে এখন পর্যন্ত এটা জানে না যে তার অগোচরে তার প্রিয় প্রেমিকাকে তার বাবা-মা অন্য আরেকজনের কাছে তুলে দিয়েছে। তাদের দুজনের মাঝে এখন আর কোনরকম যোগাযোগ নেই, রাশেদ মীরার সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারে না কারণ মীরার কোন ফোন নেই। এদিকে মীরার স্বামী মীরার অতীত সম্পর্কে অনেক আগে থেকেই জানে। তাই তার স্বামী তাকে কোন ফোন ব্যবহার করতে দেয় না সব সময় চোখে চোখে রাখে যেন মিরা কোন রকম ভাবেই রাশেদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে না পারে। যেহেতু মীরার স্বামী তার বাবার বন্ধু ছিল তাই মেয়েরা কখনোই মন থেকে তার বাবার বন্ধুকে স্বামী হিসেবে গ্রহণ করতে পারেনি। আচ্ছা আপনারাই এখন বলুন যাকে ছোটবেলা থেকে আঙ্কেলের চোখে দেখে এসেছে, তাকে কি কখনোই হঠাৎ করে জীবন সঙ্গী হিসেবে মেনে নেওয়া যায়...?? আপনাদের কি মনে হয় আপনারা কি এটা কখনো মেনে নিতে পারবেন...?? হয়তো মেনে নেওয়া যায় তবে এই মেনে নেওয়াটা খুবই দুঃখের এবং কষ্টের। চাইলেও খুব শীঘ্রি সেটা মন থেকে কখনোই মেনে নেওয়া সম্ভব নয়। ঠিক তেমনি ভাবে মীরা কোন ভাবেই তার বাবার বন্ধুকে নিজের স্বামী হিসেবে মেনে নিতে পারছে না। সে প্রতিনিয়ত দুঃখ কষ্টের মধ্যে জীবন অতিবাহিত করছে। চাইলেও কারো কাছে নিজের দুঃখের কষ্টের কথা শেয়ার করতে পারছে না। কিন্তু কিছুই করার নেই ভাগ্য তাকে এটাই মেনে নিতে বলেছে। সকল কিছু পেছনে ফেলে সে এভাবেই তার জীবন অতিবাহিত করছে। কিন্তু তার মন চায় রাশেদের সঙ্গে মাঝে মাঝে যোগাযোগ করতে ।সে তাকে জানাতে চাই যে তার প্রিয় ব্যাক্তি এখন তার নেই। সে তাকে এটা জানাতে চাই যে, রাশেদ ইচ্ছে করলেই আর তার সঙ্গে অগোচরে দেখা করতে পারবে না। মিরা রাশেদকে এটা জানাতে চাই যে, রাশেদ চাইলেই আর সেই মাঠের মধ্যে শিমুল গাছের নিচে বসে একে অপরের হাতে হাত রেখে গল্প করতে পারবে না। মিরা এটা বলতে চাই যে, রাশেদ ইচ্ছে করলেই পথের ধারে মীরার জন্য দাঁড়িয়ে থেকে তার পছন্দের নীল রঙের চুড়ি এবং নীল শাড়ি উপহার দিতে পারবে না। এই কারণেই দিতে পারবে না যে তাদের মধ্যে এখন আর সেই সম্পর্কটা নেই। কোন এক কালবৈশাখী ঝড়ের মত সবকিছুই ভেঙে চুরে চুরমার করে দিয়েছে। চৈত্র মাস শেষে যখন বৈশাখ মাস আসে তখন কালবৈশাখী ঝড় দেখা দেয়। আর এই কালবৈশাখী ঝড় যখন উঠেছে তখন সব কিছু ভেঙে চুরে চুরমার করে দেয়। শুধুমাত্র একটি বিয়ের মাধ্যমেই তাদের দুজনের মধ্যে থাকা সব রকম সম্পর্ক কালবৈশাখী ঝড়ের মত ভেঙ্গে চুরে চুরমার হয়ে গিয়েছে।
মীরার মনের মধ্যে অনেক কথাই জমে রয়েছে রাশেদকে বলার জন্য কিন্তু মিরা রাশেদকে পাবে কোথায়...?? মিরা অনেক রকম ভাবেই চেষ্টা করেছে রাশেদের সঙ্গে যোগাযোগ করার জন্য কিন্তু কোনো প্রক্রিয়া অবলম্বন করে যোগাযোগ করতে পারেনি। ওদিকে রাশেদ একই রকম ভাবে মীরার সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা করেছে কিন্তু সে কোন রকম ভাবেই মীরার সাথে যোগাযোগ করার মাধ্যম পাইনি। এভাবেই কেটে যায় প্রায় 5 থেকে 6 মাস। কেউ কারো সঙ্গে যোগাযোগ করেনি, কেউ কারো কোনো খোঁজ-খবর নেয় নি। হঠাৎ করেই একদিন রাশেদ শহর থেকে তার গ্রামের উদ্দেশ্যে পাড়ি জমানোর জন্য রওনা করে। অনেকদিন বাদে সে অনেক আনন্দিত ছিল। সে এটা মনে মনে ভাবছিল যে আমি এতদিন পরে আমার প্রিয় মানুষটাকে দেখতে পারবো, তার সঙ্গে কথা বলতে পারব, তার সঙ্গে হাতে হাত রেখে অনেকটা সময় গল্প করতে পারব। এইসব কিছু ভাবতে ভাবতেই সে বাসার উদ্দেশ্যে রওনা করেছে। কিন্তু রাশেদ তো আর এটা জানে না যে তার প্রিয় মানুষ এখন অন্য কারো। তার প্রিয় মানুষ এখন অন্য কারো ঘরে ফোটা এক রক্তাক্ত গোলাপ ফুল, অন্য কারো ঘরে জানালা দিয়ে উঁকি দেওয়া এক পূর্ণিমার চাঁদ। এসব কিছু না জেনেই সে তার নিজের মনের মধ্যে অনেক রকম কথা জমিয়ে রেখেছে মীরাকে বলবে বলে। ইতোমধ্যে রাশেদ তার গ্রামের বাসার কাছাকাছি চলে এসেছে। সে বাস থেকে নেমেই পাহাড়ি মেঠো পথ দিয়ে হাঁটা শুরু করেছে তার প্রিয় মানুষ এর বাসায় যাওয়ার জন্য। পথিমধ্যে তার এক বন্ধুর সঙ্গে রাশেদের দেখা হয়। অনেকদিন পরে রাশেদকে দেখে তার বন্ধু তাকে জড়িয়ে ধরে দুজন অনেক সুন্দর মুহূর্ত অতিবাহিত করার পরে রাশেদ তার প্রিয়তমা মীরার কথা তার কাছে জিজ্ঞেস করে। মীরার কথা জিজ্ঞেস করার পরে তার বন্ধুর মুখ শুকিয়ে কালো হয়ে যায়। সে রাশেদকে কিছু না বলে, বলে আগে বাসায় যাই এসব নিয়ে পরে কথা হবে। রাশেদ তখন পর্যন্ত বুঝতে পারিনি যে পরবর্তীতে তার জন্য কি অপেক্ষা করছে।
এভাবে দুই বন্ধু হাঁটতে হাঁটতে রাশেদ এর বাসায় চলে আসে। রাশেদকে দেখে তার আম্মা কান্না করে দেয়। আর রাশেদ তার আম্মাকে মীরার কথা জিজ্ঞেস করায় তার মা তাকে সকল ঘটনা খুলে বলে। রাশেদ তার মায়ের মুখে মীরার বিয়ের কথা শুনে যেন আকাশ থেকে বাঁজ ভেঙে পড়ার মত অবস্থা। রাশেদ কোনোভাবেই এটা মেনে নিতে পারছে না যে তার অগোচরে তার প্রিয় প্রেমিকা অন্য কারও সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়েছে। আচ্ছা আপনারাই বলুন এটা কি কখনো মেনে নেওয়া সম্ভব...?? বা মেনে নেওয়া যায়...?? কাউকে মন থেকে ভালোবাসার পড়ে যখন সেই মানুষটা অন্য কারো হয়ে যায় তখন সেটা মেনে নেওয়া আসলেই অনেক কষ্টের। এটা অনেকেই মেনে নিতে পারে না, আর এটা নিতে পারেনা বলেই হয়তো আত্মহত্যা টা অনেক বেশি হয়। রাশেদের ও ঠিক একই অবস্থা এখন। সে কখনোই নিজেকে এটা বোঝাতে পারছিনা যে সে তার প্রিয় প্রেমিকা কে হারিয়েছে চিরদিনের জন্য। সে তার মাকে জড়িয়ে ধরে অনেক কান্না করে। সে তার মাকে জড়িয়ে ধরে এজন্যই কান্না করছে যেন তার কষ্টটা একটু হলেও কম হয়। কারণ আপনারা নিশ্চয়ই এটা উপলব্ধি করতে পারবেন যখন আপনার খুবই কষ্ট হবে আপনি দুঃখ কষ্টের মধ্যে জীবন অতিবাহিত করবেন, আপনি প্রচুর কান্না করছেন কিন্তু আপনার মনের দুঃখ শেষ হচ্ছে না তখন আপনি আপনার কোন প্রিয় মানুষকে জড়িয়ে ধরে যদি কান্না করতে থাকেন তাহলে খুব শীঘ্রই আপনি আপনার দুঃখকষ্ট বলতে পারবেন। সেদিনের দিনটা ছিল রাশেদের কাছে খুবই দুঃখে কষ্টে ভরা একটা দিন। এমন একটা দিন যে তার জীবনে আসবে সেটা কখনোই ভাবতে পারেনি। সেটা কখনোই ভাবেনি যে তাকে রেখে তার প্রেমিকার বাবা অন্য কারো সঙ্গে তার বিয়ে দিতে পারে। এদিকে রাশেদের বাবা মারা গেছে অনেক দিন আগেই। পারিতে শুধু তার মা এবং ছোট একটি বোন, সে অনেকবার ভেবেছিল যে আত্মহত্যা করবে। সে ভেবেছিল যে এ জীবনে বেঁচে থেকে আর কি বা হবে যখন প্রিয় মানুষটা কেই পেলাম না নিজের করে। ভাবতে ভাবতে বিকেল গড়িয়ে সন্ধ্যা হয়ে যায়। তার মা তার ছেলের জন্য অনেকদিন পরে অনেক সুস্বাদু খাবার রান্না করেছে। কিন্তু এদিকে রাশেদের মনের অবস্থা মোটেও ভালো নেই। সে অঝোরে কান্না করে যাচ্ছে তার প্রিয় প্রেমিকার জন্য। বিকেল গড়িয়ে যখন সময় হয় তখনই রাশেদ ভেবেছিল যে সে আত্মহত্যা করবে। সে এটা ভেবেই অনেক আগে থেকেই রশি রেখে দিয়েছিল নিজের কাছে। সে এটা ভেবেছিল যে তাদের প্রথম যেখানে দেখা হয়েছিল মাঠের মধ্যে শিমুল গাছের নিচে, রাশেদ রাত্রেবেলা সেই শিমুল গাছের ডালের সাথে ফাঁসি দিয়ে আত্মহত্যা করবে। এখন আপনাদের কাছে প্রশ্ন যে, রাশেদ কি সত্যি সত্যি সেই শিমুল গাছের ডালের সাথে ফাঁসি দিয়ে আত্মহত্যা করবে.....?? নাকি সে তার বৃদ্ধ মা এবং বোনের কথা চিন্তা করে নতুনভাবে জীবন শুরু করবে......??
প্রথম পর্বের লিংক:- |
https://steemit.com/hive-129948/@jibon47/6awj9t-or-or-shy-fox-or-or |
দ্বিতীয় পর্বের লিংকঃ- |
https://steemit.com/hive-129948/@jibon47/vmvyx-or-or-shy-fox-or-or |
আজ আর নয় আজকের মত এখানেই আমি আমার এই অসমাপ্ত প্রেম কাহিনী তৃতীয় পর্ব শেষ করছি। খুব শীঘ্রই আমি আপনাদের মাঝে চতুর্থ পর্ব নিয়ে হাজির হব। কেউ ধৈর্য হারাবেন না, গল্পটা আমি একদম শেষ পর্যন্ত আপনাদের মাঝে শেয়ার করব। আশা করছি যতটুকু আমি আপনাদের মাঝে শেয়ার করেছি আপনারা খুবই চমৎকার ভাবে উপভোগ করেছেন। সামনের দিনগুলোতে আরো ভালোভাবে উপভোগ করবেন এই কামনা করি। সবাই যে যার জায়গা থেকে সুস্থ থাকুন, ভালো থাকুন,পরিবারের সাথেই থাকুন। সেই সাথে প্রিয় মানুষকে সবসময় হ্যাপি থাকার চেষ্টা করুন। সবার সুস্থতা কামনা করে আজকের মত এখানেই বিদায় নিচ্ছি। ধন্যবাদ সকলকে....!!
আমার পোষ্ট দেখার জন্য আপনাদের অনেক ধন্যবাদ। আমি আশা করিছি আপনারা সবাই আমার পোষ্ট উপভোগ করবেন এবং আপনারা সবাই আমাকে অনুপ্রাণিত করবেন
বিভাগ | ছোট গল্প । |
---|---|
বিষয় | অসমাপ্ত প্রেম কাহিনী পর্বঃ-০৩ |
গল্পের কারিগর | @jibon47 |
গল্প তৈরি করার অবস্থান | লিংক |
জীবনে চলার পথে কখনো হার কখনো জিৎ কখনো দুঃখ কখনো সুখ এই গুলো চিরচেনা। দুঃখগুলোকে পরিশ্রমের মাধ্যমে সফলতায় পরিণত করাই বুদ্ধিমানের কাজ। একটা মানুষ কম কষ্টে কখনো আত্মহত্যার পথ বেছে নেয় না।জীবন যখন থমকে দাড়ায় পিছনে বা সামনের দিকে যখন সে চলতে পারেনা ঠিক তখনই মানুষ আত্মহত্যার পথ বেছে নেয়। যে যাবার সে তো চলে যাবে কিন্তু বাবা-মা কখনোই সন্তানের অমঙ্গল চায়না তাই রাশেদ অবশ্যই তার বৃদ্ধ বাবা-মার কথা চিন্তা করে নিজেকে আত্মহত্যা থেকে রক্ষা করবে এবং সামনের পথ প্রশস্ত করবে। ভাইয়া আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ অনেক শিক্ষনীয় একটা পোষ্ট করার জন্য
মানুষের জীবনে দুঃখ-কষ্ট এগুলো আসবে এটাই স্বাভাবিক। দুঃখ আসলে যে আত্মহত্যা করতে হবে এমন মন মানসিকতা সকলেরই পরিবর্তন করা খুবই জরুরী বলে আমি মনে করি। আত্মহত্যা কখনোই ভালো কিছু বয়ে নিয়ে আসে না। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ
👏👏👏👏 বাহ আপনি যে এত সুন্দর গল্প লিখতে পারেন সেটা তো জানতাম না। এই লাইনটা কিন্তু সত্যিই খুব ভালো লেগেছে ভাইয়া। আপনার গল্পটি সত্যিই অসাধারণ ছিল।
আপনার প্রশ্নের উত্তর হলো: রাশেদ তার বৃদ্ধ মা-বাবা বোনকে নিয়ে নতুন করে জীবন শুরু করুক। মানুষের জীবনে এমন অনেক অ্যাক্সিডেন্ট ঘটে। সে তার প্রিয় মানুষটাকে পায়নি কিন্তু হয়তো তার জন্য আর ভালো কিছু রয়েছে। তাই তার উচিত ধৈর্য ধারণ করা ☺️☺️
গঠনমূলক মন্তব্য করার জন্যে আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপু
আপনার এই অসমাপ্ত প্রেম কাহিনী অসাধারণ হয়েছে। মানুষের জীবন দুঃখ কষ্ট নিয়ে গড়া ।সবাই সব কষ্ট সহ্য করতে পারে না। কিন্তু সব মানুষের উচিত সব কষ্ট ভুলে সামনে এগিয়ে যাওয়া। আপনার এই পোস্টটি আমার জীবনের কিছু টা মিল রয়েছে। আপনার এই পোস্টটি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য অনেক ধন্যবাদ। আপনার জন্য শুভকামনা রইলো।
মন্তব্য প্রকাশ করার জন্যে আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই
আমার মতামত হলো রাশেদ কখনোই এ কাজটি করতে পারবে না যদি সে চিন্তা করে তার বৃদ্ধ মা, ভাই-বোনের কথা। অবশ্যই রাশেদ তার মিরাকের ভুলে গিয়ে নতুন করে সবাইকে নিয়ে বেঁচে থাকার চিন্তা করবে। ভাই গল্পটি পড়ে খুবই ভালো লাগলো গল্পের চতুর্থ পর্বের জন্য অপেক্ষায় রইলাম। অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
জি আমিও আপনার কথার সঙ্গে একমত পোষণ করেছি আমি আপনাদের মাঝে চতুর্থ করব পোস্ট করে দিয়েছি চাইলে আপনারা চতুর্থ পর্বটি পড়তে পারেন খুবই ভালো লাগবে। ধন্যবাদ আপনাকে।