ছোটগল্পঃ- লড়াই

in আমার বাংলা ব্লগ11 months ago

23-10-2023

০৮কার্তিক, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ


আসসালামুআলাইকুম সবাইকে


eye-2274884_1280.jpg

From pixabay

পরিবারের বড় মেয়ে রুবি। পাচঁ বোনের সংসারে সে সবার থেকে বড়। বাবা একজন মুদি দোকানদার। পরিবারের বড় মেয়ে হওয়াই তার উপর দায়িত্বটাও বেশি। তাদের সংসারে সবসময় অর্থের টানাপোড়ন লেগেই থাকে। একটা সমস্যা শেষ না হতেই আরেকটা সমস্যা শুরু হয়ে যায়। রুবির বাবা একা আর পরিবারকেও টানতে পারছে না। পরিবারের বড় মেয়ে হওয়ায় রুবি বাবার কষ্টটা বুঝতে পারে। বাবার ক্লান্ত শরীর রুবিকে ভাবায়। এভাবে আর কতদিন সংসারের হাল টানবে গাধার মতো।

অভাবের সংসারে অনেক কষ্টে কলেজ শেষ করেছে রুবি। কিন্তু বাবা মায়ের ইচ্ছে রুবিকে বিয়ে দিয়ে দিবে। অভাবের সংসারে মেয়েদের এতো পড়তে নেই। ছোট আরও চারজন আছে তাদের তো কলেজ পর্যন্ত নিয়ে যেতে হবে। কিন্তু রুবি এখনই বিয়ে করতে মোটেও প্রস্তুত না। বাবা মায়ের স্বপ্ন পূরণ করতে হবে। ছোট চার বোনকেও মানুষের মতো মানুষ করতে হবে।

টিনের চালার একটি বাড়ি। সেখানেই ছয়জন পরিবারের সদস্য থাকে। রুবির মায়ের স্বপ্ন তাদের একটা পাকা বাড়ি হবে। মাঝেই ছলছল চোখে রুবিকে এসব কথা শোনায় তার মা। রুবিরও ইচ্ছে মায়ের আশাটা পূরণ করবে। বাড়িতে পাকা বাড়ি নির্মাণ করবে। রুবি প্রমিজ করেছিল তার মায়ের আশা পূরণ করবে। রুবি পড়াশোনায় মোটামোটি ভালো। বাড়ির থেকে একটু দূরে একটা টিউশন পেয়েছে।

হিন্দু পরিবার! তবে তাদের আচার-ব্যবহার অমায়িক। মেয়ের মতোই দেখে রুবিকে। রুবি যে মেয়েকে পড়ায় তার নাম চৈতী। চৈতী আবার পড়াশোনায় ভালো। এবার ক্লাস ফাইভে উঠেছে। রুবি চৈতীকে ভালোভাবেই পড়াশোনা করায়। চৈতীর পরিবার আবার রুবিকে মাঝে মাঝেই উৎসাহ দেয় বাকি পড়াশোনাটাও শেষ করে ফেলার। চৈতীর মা বাবা জানে তাদের পরিবারের অবস্থা। অনেক কষ্টে কলেজ শেষ করেছে।

চৈতীদের বাড়িতে টিউশন করানোর সময় মাঝে মাঝেই একটা ছেলে আসতো। চৈতীর কাজিন। শুভ্র সাহা। বয়স রুবির থেকেও অনেক বেশি। চৈতীর কাছ থেকে জানতে পারে, তার কাজিন শুভ্র ব্যবসায়িক কাজেই চৈতীদের বাড়িতে আসে। শুভ্র সাহা খুব রসিক মানুষ। খুব মজা করেই কথা বলতো। রুবিরও কেন জানি এসব কথা শুনতে ভালো লাগতো। শুভ্র সাহার প্রতি অন্যরকম একটা আকর্ষণ কাজ করতো রুবির মাঝে।

টিউশন শেষে মাঝে মাঝেই শুভ্র সাহা বাহিরে দাঁড়িয়ে থাকতো। রুবি তার সাথে কথা বলতে বাড়ি অবধি চলে আসতো। রুবির কাছে মতো হতো, ইশ! রাস্তাটা যদি আরেকটু বড় হতো! শুভ্রর সাথে কথা বললে কেন জানি রুবির খুব ভালো লাগে। পরিবারের বাইরে এই প্রথম শুভ্রর সাথে কথা বলে ভালো লেগেছে রুবির। এদিকে রুবির পরিবার দুদিন পর পর পাত্রপক্ষ নিয়ে আসে। রুবিকে দেখে পাত্রপক্ষ পছন্দ করলেও, কোনো না কোনো বাহানায় রুবি বিয়েটা ভেঙে দেয়।

রুবি কি তাহলে শুভ্রকে ভালোবেসে ফেলেছে? না, না! তা হতে পারে না। এ সমাজ কখনো তাদের ভালোবাসা মেনে নেবে না। হিন্দু ছেলের সাথে যদি রুবির বিয়ে হয় তাহলে রুবির বাবা মা শুনেই হার্ট অ্যাটাক করে মারা যাবে। একদিকে পরিবার আরেকদিকে ভালোবাসার মানুষ। শুভ্রকে জানানোর পর শুভ্র তাকে বলে তার কাছে চলে আসতে। কারণ তাদের ভালোবাসা এ সমাজ কখনোই মেনে নিবে। উল্টো তার পরিবার যে কোনো ছেলের সাথে বিয়ে দিয়ে দিবে!

শুভ্র যে রুবিকে পছন্দ করে সে আগেই বুঝতে পারে। আর রুবির অন্যরকম একটা ভালোলাগা কাজ করে শুভ্রর প্রতি। সে হিসেবে ভালোবাসার মানুষকে বিশ্বাস করাই যায়! কিন্তু স্বার্থপরের মতো শুভ্রর কাছে চলে যাওয়াটা কি ঠিক হবে! এ সমাজ যদি জানতে পারে রুবি একটা হিন্দ ছেলের সাথে পালিয়ে বিয়ে করেছে তাহলে তার পরিবারের মান সম্মান আর কিছুই বাকি থাকবে না।

কি করবে বুঝতে পারছে না রুবি! শ্রভ্র তখন আশ্বাস দেয়, বিয়ের পর সব ঠিক হয়ে যাবে। পরিবার তাদের বিয়ে মেনে নিবে! রুবির এ কথা শুনে কিছুটা সাহস পায় মনে। হয়তো বিয়ের পরে সব ঠিক হয়ে যাবে, এ সমাজ তাদেরকে গ্রহণ করবে। সেদিনই শুভ্র আবেগের বশে জীবন দিয়ে দেয়! শুভ্রর সাথে মুসলিম ও হিন্দু নিয়মে দুভাবেই বিয়ে হয়। সাক্ষী হিসেবে শুভ্রর কয়েক বন্ধু! বিয়ের পরই যেন শুভ্রর আসল রূপ বেরিয়ে আসে।

একটা ফ্ল্যাটে উঠে শুভ্র রুবিকে নিয়ে। সেখানে বয়স্ক দুজন লোকও থাকে। বিয়ের চারদিন পরেই রুবির আবদার তার বাবা মায়ের বাড়িতে যাওয়ার। এ কথাশুনে শুভ্র রেগেমেগে আগুন!

' তুই বাবার বাড়িতে যাবি যা! তবে আমাকে বিয়ে করলি কেন? '

এই বলে কোনো কারণ ছাড়াই রুবির গালে চড় মেরে বসে শুভ্র! কিছুক্ষণের জন্য রুবি অজ্ঞান হয়ে পরে রুবি। ফ্লোরে শুয়ে আছে। চোখ মেলে তাকাতেই দেখতে পায় বয়স্ক এক মহিলা তার চোখে পানি দিচ্ছে। মহিলাকে দেখেই হুড়মুড়িয়ে কাদঁতে থাকে রুবি।

বয়স্ক মহিলার কাছে রুবি সবকিছু খুলে বলে। তারপর রুবি যা জানতে পারে তা শুনে রীতিমতো রুবির নিজের প্রতি ঘিন্না হতে থাকে। শুভ্রকে দেখাশোনা করানোর জন্যই তার বাবা মা এখানে তাদের রেখেছে। শুভ্র কয়েকদিন পর পর ফ্ল্যাটে মেয়ে নিয়ে এসে ফূর্তি করে! তবে সেটা কি বিয়ে করে নাকি রাত কাটানোর জন্য করে তা জানে না বয়স্ক মহিলা! শুধু জানে, কিছুদিন পর পর মেয়ে নিয়ে এসে ফ্ল্যটে রাত কাটায়।

রুবি বয়স্ক মহিলার কথা শুনে বিছানার এক কোণে ডামরি মেরে বসে পরে! মাথার উপর যেন আকাশ ভেঙে পরলো। এমন একটা জানোয়ারের সাথে তার বিয়ে। এ বিছানায় না জানি কতো মেয়ের সাথে রাত কাটিয়েছে সে! একটু পরেই প্রতারকটা রুমে আসে! রুমে প্রবেশ করেই দরজা লাগিয়ে দেয়। মাতাল অবস্থায় রুবির উপর ঝাপিয়ে পরে। রুবির কাছে মনে হলো এ প্রথম বিয়ের পর সে ধ্বর্ষিত হচ্ছে। রুবি কি করবে বুঝতে পারছে না। এ জানোয়ারের সাথে আর একটা দিনও না।

বয়স্ক মহিলার কাছে গিয়ে রুবি কান্নাকাটি করতে থাকে। তাকে কিছু টাকা দিতে বলে! সে যেন বাবার বাড়ি পর্যন্ত যেতে পারে। কিছু টাকা নিয়ে বাবার বাড়িতে যায় রুবি! কিন্তু রুবি যা করেছে তা মোটেও মেনে নেয়ার মতো নয়। সমাজের চোখে তার পরিবার এখন শত্রু। ছোট চার বোন এখন লজ্জায় বের হতে পারে না। পুরো পরিবার তখন মুখ ফিরিয়ে নেয় রুবির কাছ থেকে । রুবির কাছে মনে হলো এ পৃথিবীতে আপন বলতে আর কেউ নেই!

রুবি বাধ্য হয়ে আবার শুভ্রর ফ্ল্যাটে ফিরে যায়। বয়স্ক মহিলার কাছে অনেক কান্নাকাটি করে শুভ্রর মায়ের নাম্বার জোগাড় করে। শুভ্রর মাকে সে সবকিছু জানায়। শুভ্র মা শুনে উল্টো রুবিকে দুঃশ্চরিত্রা বলতে থাকে। তাকে নানারকম অপবাদ দিতে থাকে। তারক কিছুদিন পর রুবিকে মিথ্যা অপবাদ দিয়ে থানায় নিয়ে যায়। কিন্তু থানায় নিয়ে যাওয়ার সময় সে বলতে থাকে সে প্রতারক নয়, দুঃশ্চরিত্রা নয়! থানার এস আই হাবিবা আপা। পুলিশ মেয়েদের বিষয়টা ভিন্নভাবে দেখে।

সেই হাবিবা আপাকেই সব কিছু খুলে বলে রুবি। হাবিবা শুনে বুঝতে পারে রুবির ব্যাপারটা! তারপর হাবিবা বলে, সে মামলা করতে চায় কি না! রুবি এমন প্রতারকের সাথে জীবন কাটিয়েছিল অবশ্যই চাই। কিন্তু মামলার জন্য কিছু প্রমাণ দরকার। সেগুলো পেলে তারপর করতে পারবে। কিন্তু রুবি কার কাছে থাকবে। তার যাওয়ার আর রাস্তা বাকি রইল না। হাবিবা আপা সেদিন ছায়ার মতো পাশে দাড়াঁয় রুবির!

রুবির শারীরিক অবস্থাও ভালো যাচ্ছে না। কিছুদিন ধরে বমি করছে! সে কনসিভ করেছে কি না! রুবির উপর দিয়ে যে ঝড়ঝাপটা গেছে কবে পিরিয়ড ডেইট চলে গিয়েছে খেয়ালই নেই! হাবিবা তার পরীক্ষা করার পর জানতে পারে সে কনসিভ করেছে। হাবিবা আপার কথা শুনে কিছুটা দীর্ঘশ্বাস নেয় রুবি। সবাই তাকে ফিরিয়ে দিয়ছে। অনাগত আগামীর জন্য হলেও তাকে বেচেঁ থাকতে হবে।

কিছুদিন পর জানতে পারে শুভ্র মাদক ব্যবসায়ের সাথে। এছাড়াও অনেক মেয়েদের সাথে মাদকের ব্যবসা করেছে সাথে শারীরিক সম্পর্ক! হাবিবা আপা তখন বলে, চল থানায়া যাই! জানোয়ারটার বিষয়ে বলতে পারবি না! আঙুলের ডগা দিয়ে চোখের পানি মুছে রুবি বলে, 'হ্যা আপা, পারবো! আমার পেটে যে সন্তান আসতে চলেছে তাকে নিয়েই আমি লড়াই করবো। '

আমি কে?

IMG20210908180509.jpg

আমার নাম হায়দার ইমতিয়াজ উদ্দিন রাকিব। সবাই আমাকে ইমতিয়াজ নামেই চিনে। পেশায় আমি একজন ছাত্র। সম্প্রতি আমি ইলেকট্রিক্যাল থেকে ডিপ্লোমা ইন-ইঞ্জিনিয়ারিং শেষ করেছি। এখন বিএসসি এর জন্য প্রিপারেশন নিচ্ছি। পাশাপাশি লেখালেখি করে আসছি গত দু বছর ধরে। ভালো লাগার জায়গা হলো নিজের অনুভূতি শেয়ার করা, আর সেটা আমার বাংলা ব্লগের মাধ্যমেই সম্ভব হয়েছে। যাক,
নিজেকে সবসময় সাধারণ মনে করি। অন্যের মতামতকে গুরুত্ব দেয় এবং তা মেনে চলার চেষ্টা করি। বাংলা ভাষায় নিজের অভিমত প্রকাশ করতে ভালো লাগে। তাছাড়া ফটোগ্রাফি,ব্লগিং,কুকিং,রিভিউ,ডাই ইত্যাদি করতে ভালো লাগে। অসহায় মানুষদের পাশে দাঁড়াতে ভালো লাগে। বাংলাদেশে জন্মগ্রহণ করতে পেরে নিজেকে ধন্য মনে করি। ভবিষ্যতে প্রিয় মাতৃভূমির জন্য কিছু করতে চাই।

Sort:  

Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
image.png
please click it!
image.png
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)

The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.

Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.

 11 months ago 

লড়াই গল্পটা আপনি অনেক সুন্দর করে লিখেছেন। প্রথম দিকে গল্পটা পড়তে ভালো লাগলেও শেষের দিকটা পড়ে চোখে জল চলে এসেছে। শুভ্র এ রকম মানুষ এটা ভাবতেই আমার ঘেন্না লাগছে। রুবি এরকম একটা ছেলের ফাঁদে পা দিয়েছে। আশা করছি রুবি তার গর্বে থাকা সন্তানকে নিয়ে লড়াই করতে পারবে। আর শুভ্র অনেক বড় একটা শাস্তি হবে। দেখা যাক এই গল্পের পরবর্তী পর্বে কি হয়। পরবর্তী পর্ব পড়ার অপেক্ষায় থাকলাম।

 11 months ago 

আপু এটা তো ছোট গল্প, এজন্য এক পার্টেই শেষ করে দিয়েছি

 11 months ago 

রুবি এখন তার সবকিছু দিয়ে লড়াই করার চেষ্টা করছে। রুবি বুঝতে পারেনি শুভ্র মাদক ব্যবসায়ের সাথে জড়িত এবং মেয়েদের সাথে খারাপ কাজ করে বেড়ায়। আসলে এরকম মানুষ গুলোকে শাস্তি দেওয়া অনেক বেশি জরুরী। অন্যদের জীবন নিয়ে তারা খেলা করে। শুভ্রার কঠিন থেকে কঠিনতম শাস্তি হবে আশা করছি। আর রুবিও পারবে লড়াই করে যেতে।

 11 months ago 

হুমম ভাইয়া। অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে ভাইয়া ☘️

 11 months ago 

আসলে কিছু কিছু মেয়েকে আমি বাস্তবেও দেখেছি স্বল্প পরিচয়ে পালিয়ে গিয়ে বিয়ে করে ফেলে। সেটা অনলাইনে পরিচয়ের মাধ্যমে হোক কিংবা অফলাইনে পরিচয়ের মাধ্যমেই বা হোক না কেনো। আসলে সেই সমস্ত মেয়েরা আমি মনে করি প্রকৃতপক্ষে প্রচুর বোকা। একটা মানুষকে ভালোভাবে না জেনে কোন ভরসায় সেই মানুষের সাথে পালিয়ে যায়, আমার বোধগম্য হয় না। একবারও ভাবে না ছেলেটা যদি খারাপ হয়,তাহলে তো ফিরে যাওয়ার জায়গা থাকবে না। রুবিরও এই অবস্থা হয়েছে। কপাল ভালো থানার এস আই হাবিবা আপাকে পাশে পেয়েছে, নয়তো আত্মহত্যা করা ছাড়া কোনো উপায় ছিলো না রুবির। যাইহোক শুভ্র এর মতো জানোয়ারকে কঠিন থেকে কঠিনতম শাস্তি দেওয়া হোক। গল্পটি পড়ে খুব ভালো লাগলো ভাই। শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।

 11 months ago 

একদম ঠিক ধরেছেন ভাই। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই চমৎকার একটি মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য 🍀

 11 months ago 

বাহ! আপনি এত চমৎকার গল্প লিখতে পারেন আগে জানা ছিল না। ভীষণ ভালো লেগেছে আপনার গল্পটি পড়ে। আসলে বর্তমান সমাজ টাই এমনই সব প্রতারক ধোকাবাজ বলতে গেলে। কি করে একটা মেয়ের জীবন নষ্ট করে দিল। এইরকম হাজার হাজার মাদক ব্যবসায়ীর কাছে হাজার হাজার নারী ধর্ষিত হচ্ছে দিনের পর দিন। আসলে এদের বিরুদ্ধে আইন বলে কিছু নেই। তারা কিছু মোটা টাকা দিয়ে মামলাটি সামলে নেই। কিন্তু রুবির মত হাজার হাজার নারী এভাবে লড়াই করে বেঁচে থাকে সমাজে।

 11 months ago 

ঠিক ধরেছেন আপু! রুবির মতো এমনই অনেক নারী এভাবেই বেচেঁ থাকে। অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে 🌼

 11 months ago 

জীবন মানেই লড়াই করে বাঁচতে হয়।সত্যিই রুবির
জীবন অনেক কষ্টে কেটেছে।শুভ্র এর মতো এমন প্রতারক সমাজের আনাচেকানাচে ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে।তাদের বিরুদ্ধে লড়াই করাটাই মূল বিষয়।তবে হাবিবা আপার মতো এখনো ভালো মানুষ রয়েছে।ভালো লিখেছেন, ধন্যবাদ আপনাকে।

 11 months ago 

আপনাকেও ধন্যবাদ দিদি চমৎকার মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য ☘️

Coin Marketplace

STEEM 0.18
TRX 0.16
JST 0.029
BTC 63788.86
ETH 2476.31
USDT 1.00
SBD 2.66