"আমার বাংলা ব্লগ" প্রতিযোগিতা-২৫ "কাঁচা আমের কালোজাম"রেসিপি।
হ্যালো
আমার বাংলা ব্লগ বাসী সবাইকে আমার নমস্কার, আদাব। আশাকরি আপনারা সকলেই ভালো আছেন, সুস্থ আছেন? ঈশ্বরের অশেষ কৃপায় আমিও পরিবারের সকলকে সাথে নিয়ে ভালো আছি, সুস্থ আছি।
আমাদের শ্রদ্ধেয় এডমিন @hafizullah ভাইয়া বরাবরের মতোই সুন্দর একটি প্রতিযোগিতার আয়োজন করেছেন। আমি আজ সেই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করতে যাচ্ছি, ফলাফল কি হবে সেটা আমি জানিনা। ফলাফল নিয়ে আমার কোন মাথা ব্যথা নেই। কি পেলাম না পেলাম সেগুলোর হিসবে কখনো কষতে বসি না। রান্না আমার কাছে ভালোলাগার একটি বিষয় সবসময়ই নতুন কিছু করতে ভালোবাসি আর সেই ভালোবাসা থেকেই আজ আমি প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করছি।
আচার ভালোবাসে না এমন লোক খুঁজে পাওয়া যাবে বলে আমার মনে হয় না। আমিও আচার খেতে খুব পছন্দ করি। খাওয়ার চেয়ে তৈরি করে সারাবছর সংরক্ষণ করতে বেশি ভালো লাগে। মাঝে মাঝে রোদে শুকিয়ে আবার তুলে রাখি। খাওয়ার চেয়ে এটাতেই আমি বেশি স্বাচ্ছন্দ বোধ করি।
আজ আমি আমার সবচেয়ে পছন্দের দুটি কাঁচা আমের আচারের রেসিপি শেয়ার করবো আপনাদের সাথে।
রেসিপি-১
কাঁচা আমের কালোজাম
উপকরণ | পরিমাণ |
---|---|
আম | ৪ টা |
চিনি | ১ কাপ |
সরিষার তেল | ১ কাপ |
ভাজা পাঁচফোড়নের গুঁড়া | দেড় চা চামচ |
গোটা পাঁচফোড়ন | হাফ চা চামচ |
বিটলবণ | স্বাদমতো |
মরিচের গুঁড়া | ১ চা চামচ |
ভিনেগার | হাফ কাপ |
ধাপ-১
প্রথমে আমগুলো খোসা ছাড়িয়ে ধুয়ে নিয়েছি।
খোসা ছাড়ানো চারটে আম নিয়ে গ্রেটার দিয়ে গ্রেট করে নিয়েছি।
ধাপ-২
এবার চুলায় কড়াই বসিয়ে দিয়েছি তারপর সরিষার তেল দিয়ে গরম করতে দিয়েছি। তেল গরম হয়ে আসলে গোটা পাঁচফোড়ন ফোড়ন দিয়ে একটু ভেজে নিয়েছি।
ধাপ-৩
এবার গ্রেট করা আমগুলো কড়াইয়ে দিয়ে দিয়েছি, তারপর ভালো করে তেলের সাথে মিশিয়ে নিয়েছি।
তারপর চিনি,বিটলবণ মরিচের গুঁড়া গুলো দিয়ে দিয়েছি।
ধাপ-৪
সব উপকরণ গুলো দেওয়ার পরে আমারে সাথে খুব ভালো করে মিশিয়ে নিয়েছি। তারপর ভাজা পাঁচফোড়নের গুঁড়া গুলো দিয়ে অল্প আঁচে নেড়েচেড়ে ভেজে নিয়েছি বেশ কিছুক্ষণ ধরে।
ধাপ-৫
এবার হাফ কাপ ভিনেগার দিয়ে ভালো করেমিশিয়ে নিয়েছি আমের সাথে। অনবরত নাড়তে থাকলাম যাতে আমগুলো সেদ্ধ হয় এবং সমস্ত জল শুকিয়ে মাখো মাখো হয়। নাড়তে নাড়তে আমগুলো লাল করে ভেজে নিয়েছি।
ধাপ-৬
ভাজা হলে নাড়ুর মতো পাক হয়ে আসলে হাতে একটু নিয়ে দেখলাম গোলাকার শেপ হয় কি না। হাতে নিয়েই বুঝতে পারলাম সবকিছু ঠিকঠাক মতো হয়েছে, তখন একটা পাত্রে ভাজা আমগুলো তুলে ঠান্ডা করার জন্য রেখে দিয়েছি কিছুক্ষণের জন্য।
ধাপ-৭
ঠান্ডা হলে,হাতের মধ্যে একটু ভাজা আম নিয়ে দুই হাতের সাহায্যে কালোজামের মতো করে শেপ করে সবগুলো তৈরি করে একটা পাত্রের উপর টিস্যু বিছিয়ে তার মধ্যে রেখেছি। কিছুক্ষণ রাখার পর অন্য একটা পাত্রে তুলে নিয়েছি। আর সেই সাথে তৈরি হয়ে গেলো মজাদার কাঁচা আমের কালোজাম রেসিপি টি।
পরিবেশন
রেসিপি-২
কাঁচা আমের সুস্বাদু মসলাদার টক,ঝাল,মিষ্টি আচার।
উপকরণ | পরিমাণ |
---|---|
আম | বড় সাইজের ৪ টা |
সরিষার তেল | ২৫০ গ্রাম |
চিনি | ১ কাপ |
লবণ | স্বাদমতো |
হলুদগুঁড়া | ১ চা চামচ |
গোটা পাঁচফোড়ন | ১চা চামচ |
জিরা,ধনিয়া গুঁড়া | ১ টেবিল চামচ |
গোটা শুকনা মরিচ | ৮-১০ টি |
রসুন কুঁচি | ১ টেবিল চামচ |
সরিষা,পাঁচফোড়ন বাটা | ২ টেবিল চামচ |
ভিনেগার | ১ কাপ |
ধাপ-১
আমগুলো খোসা ছাড়িয়ে ধুয়ে ছোট ছোট টুকরো করে কেটে নিয়েছি।
ধাপ-২
জিরা,ধনিয়া ভেজে গুঁড়া করে নিয়েছি। সাদা সরিষা ও পাঁচফোড়ন ধুয়ে বেটে নিয়েছি।
ধাপ-৩
চুলায় কড়াই বসিয়ে দিয়েছি, তেল দিয়ে দিয়ে গরম করতে দিয়েছি, তার মধ্যে তিনটা শুকনা মরিচ কুঁচি করে কেটে দিয়ে দুইটা তেজপাতা দিয়ে হালকা করে ভেজে নিয়েছি।
ধাপ-৪
এবার কেটে ধুয়ে রাখা আমগুলো দিয়ে দিয়েছি তারপর লবণ হলুদের গুঁড়া দিয়ে ভালো করে মিশিয়ে নিয়েছি। তারপর চিনি গুলো দিয়ে দিয়ে মিশিয়ে নিয়েছি।
ধাপ-৫
চিনি মেশানোর বেশ কিছুটা জল বেড়িয়েছে সেই জলে আমগুলো সেদ্ধ হয়ে গেছে। আমগুলো খুন্তির সাহায্যে গলিয়ে নিয়েছি।অল্প আঁচে অনেক সময় ধরে আমগুলো নেড়েচেড়ে জল শুকিয়ে নিয়েছি।তারপর ভাজা জিরা,ধনিয়ার গুঁড়া দিয়ে মিশিয়ে নিয়ে আরও কিছু সময় ধরে ভেজে নিয়েছি। তারপর একটা পাত্রে তুলে নিয়ে ঠান্ডা করতে দিয়েছি।
ধাপ-৬
চুলায় কড়াই বসিয়ে দিয়ে প্রায় ২০০গ্রামের মতো সরিষার তেল দিয়ে গরম করতে দিয়েছি। তেল গরম হলে পাঁচফোড়ন ফোড়ন দিয়ে রসুন কুঁচি গুলো দিয়ে দিয়েছি। হালকা বাদামী করে রসুন কুঁচি গুলো ভেজে নিয়েছি। তারপর এক কাপ পরিমাণে ভিনেগার দিয়ে দিয়েছি।
ধাপ-৭
ভিনেগার দেওয়ার পর আদা,রসুন বাটা দিয়ে নেড়েচেড়ে মিশিয়ে নিয়েছি। তারপর সাদা সরিষা ও পাঁচফোড়ন বাটা গুলো দিয়েছি। তারপর লবণ হলুদ,মরিচের গুঁড়া,জিরা, ধনিয়ার গুঁড়া দিয়ে বেশ ভালো করে মিশিয়ে নিয়ে মসলা গুলো কষিয়ে নিয়েছি। মসলা গুলো ভাজা হলে তেল উপরে উঠে আসলে চুলার আঁচ বন্ধ করে দিয়েছি।কিছুক্ষণ ফ্যানের নিচে রেখে ঠান্ডা করে নিয়েছি।
সংরক্ষণ পদ্ধতি।
একটা কাচের পরিস্কার বয়াম নিয়ে প্রথমে কয়েকটা শুকনা মরিচ দুই ফালি করে দিয়েছি তারপর একটু ভাজা পাঁচফোড়ন এর গুঁড়া ছড়িয়ে দিয়ে মসলাযুক্ত তেল অর্ধেক দিয়েছি।তারপর আমের আচার গুলো সব দিয়ে দিয়েছি।
তারপর আবার মসলাযুক্ত বাকি তেল গুলো সব উপরে দিয়েছি, তারপর আবার কয়েকটা শুকনা মরিচ ফালি দিয়ে ভাজা পাঁচফোড়ন এর গুঁড়া ছড়িয়ে দিয়েছি। এভাবে বয়াম সহ রোদে দিয়ছি।
পরিবেশন।
একদিন রোদে দেওয়ার পর একটি বোলের মধ্যে আচার গুলো ঢেলে নিয়েছি। এখন পরিবেশনের জন্য প্রস্তুত, কাঁচা আমের সুস্বাদু মসলাদার টক,ঝাল,মিষ্টি আচার।
এই ছিল আমার আজকের পছন্দের দু'টি কাঁচা আমের আচারের রেসিপি। আমার কাছে তো খুবই ভালো লাগে। আশাকরি আপনাদেরও সকলের খুব ভালো লাগবে। আবার দেখা হবে অন্য কোন সময়ে অন্য কোন নতুন রেসিপি নিয়ে সেই পর্যন্ত সবাই ভালো থাকবেন,সুস্থ থাকবেন এই প্রত্যাশা করি।
এ প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য আপনাকে অনেক অনেক শুভেচ্ছা। কিন্তু আপনি কাঁচা আম কোথায় পেলেন এখন ।কাঁচা আম দিয়ে আসলেই দারুন দারুন রেসিপি তৈরি করা যায় ।কালোজাম রেসিপিটির নাম শুনেছি তবে কখনো খাওয়া হয়নি ।দেখে মনে হচ্ছে খুবই মজা হয়েছে। আপনি দেখছি দু রকম রেসিপি শেয়ার করেছেন একসাথে ভালো লাগলো দেখে।
আপু আপনাকেও অনেক অনেক ধন্যবাদ জানাই সুন্দর মতামত পোষণ করার জন্য। হ্যাঁ আপু কাঁচা আম দিয়ে অনেক ভালো রেসিপি করা যায় আর খেতেও অনেক সুস্বাদু হয়। কালোজাম দেখতে যেমন সুন্দর হয়েছে খেতেও তেমনি সুস্বাদু হয়েছে। দুটো আচার আমার খুবই ভালো লাগে তাই সবার সাথে শেয়ার করলাম।
প্রিয় দিদি আমার মনে হচ্ছে আপনি সর্বপ্রথম এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রগন করলেন৷ সবার আগে আপনি হয় আপনিই পোষ্ট করলেন ৷
আপনার বানানো আমের আচারের রেসিপি তৈরি টা সত্যিই আজ প্রথম দেখছি ৷ সম্পুর্ণ একটি নতুন ইউনিক রেসিপি ৷ দেখতে লাগছে পুরো কালার মিষ্টির মতো ৷
ধন্যবাদ দিদি আপনি বিজয়ী হোন এটাই প্রতার্শা ৷
সুন্দর মন্তব্য করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই।আমারও তাই মনে হয় আমিই মনে হয় প্রথমে অংশগ্রহণ করেছি। হ্যাঁ এটা দেখতে পুরোই কালোজাম মিষ্টির মতো।
আমের আচার আমসত্ব অনেক খেয়েছি আপু। কিন্তু সত্যি বলতে কাঁচা আমের কালোজাম কখনো খাইনি। কালোজাবে টক ঝাল মিষ্টি ভাবতেই কেমন জানি লাগছে। কাঁচা আমের আচারের দুইটা রেসিপিই ভালো হয়েছে। এবং প্রথমটা তো একেবারেই ইউনিক ছিল। কিন্তু এই সময়ে কাঁচা আম কোথায় পেলেন আপু। ফ্রীজে রেখে দিয়েছিলেন নাকী??
জ্বি ভাইয়া এটা কাঁচা আমের টক ঝাল মিষ্টি কালোজাম, খেতে অনেক অনেক সুস্বাদু হয়েছিল, আর দেখতেও। জ্বি ভাইয়া। সুন্দর মন্তব্য করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।
আপু আপনার তৈরি কাচা আমের কাল জাম রেসিপিটি আসাধারন হয়েছে। আসময়ে আম দিয়ে কাল জাম কিভাবে বানালেন? প্রতিযোগিতা-২৫ দুটো রেসিপিও কি শেয়ার করা যাবে নাকি? ধন্যবাদ রেসিপিটি শেয়ার করার জন্য।
আপু দু'টো রেসিপি শেয়ার করা যাবে কি না এই বিষয়ে আমার কোন ধারনা নেই, এই আচার দু'টো আমার খুবই পছন্দের আচার তাই ভাবলাম সবার সাথে শেয়ার করি। ধন্যবাদ আপু।
আপনি খুবই সুন্দর ভাবে কাঁচা আমের কালোজাম তৈরি করেছেন। কাঁচা আম দিয়ে কেন কালোজাম তৈরি করে আমরা অনেকেই মিলে খেয়ে থাকি। এর স্বাদ একদমই অসাধারণ এবং আলাদা। যখন আম দিয়ে কালোজাম তৈরি করা হয় তখন আমের স্বাদ এর পাশাপাশি কালো জামের স্বাদ অনেকটাই বেশি হয়ে যায়।
আপু আপনি ঠিকই বলেছেন কালোজাম আচারের স্বাদ সত্যিই অন্য রকমের ছিল, আমার তো খুবই ভালো লাগে খেতে। ধন্যবাদ আপু সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।
আপু আপনার রেসিপি দুটোই বেশ ভালো হয়েছে। তবে আমার কাছে সব থেকে বেশি ভালো লেগেছে কাঁচা আমের কালোজাম রেসিপিটি ।এই রেসিপিটি আমার কাছে একদম ইউনিক লেগেছে।এরকম আচার আমি এর আগে কখনো দেখিনি । খেতে নিশ্চয়ই খুবই সুস্বাদু হয়েছে। নতুন একটি রেসিপি শেখানোর জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।
ধন্যবাদ আপু সুন্দর মন্তব্য করার জন্য। হ্যাঁ কাঁচা আমের কালোজাম রেসিপি টি সত্যিই অনেক সুস্বাদু হয়েছিল খেতে। এটা খুবই অল্প উপকরণ দিয়ে তৈরি কিন্তু খেতে অসাধারণ একটা টেস্ট।
ওয়াও অসাধারণ ছিল কাঁচা আমের কালোজাম রেসিপি। এত সুন্দর একটি আচার রেসিপি তৈরি করলেন সত্যিই যেটা এই প্রথম দেখলাম। আমি তো প্রথমে মনে করেছি কোন নারু তৈরির রেসিপি শেয়ার করেছেন কিন্তু আপনার প্রত্যেকটা ধাপ উপস্থাপন সত্যিই মুগ্ধ করেছে। পরিবেশন টাই মেন যেটা সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে মানুষকে আকর্ষণ করে। আসলে এই অসময়ে এত সুন্দর করে আম দিয়ে আচার তৈরি করলেন আপনার প্রশংসা সবাই করবে। আর পুরস্কার পাওয়াটা মূল বিষয় নয় আপনার সৃজনশীলতা প্রকাশ করাই মূল বিষয় অনেক ভালো লাগলো আপু।
একদম ঠিক বলেছেন ভাইয়া পুরস্কার পাওয়া টা মোক্ষ বিষয় নয়, নতুন কিছু সৃষ্টি করাই হলো ভালো লাগা ও স্বার্থকতা। এই আচার টা নাড়ুর মতো করেই তৈরি করা হয়। সুন্দর মন্তব্য করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।
দিদিভাই অফ সিজনেও যে আম পেয়েছো এটাই অনেক বড় ব্যাপার।আমি তোমার পদ্ধতি টা ফলো করে সামনের গরমে বানাব ভাবছি। আসলে টক আচারের থেকে মিষ্টি আচার আমার অনেকটাই পছন্দের।আর আম এবং চালতা তো আরোই পছন্দের।অনেক শুভেচ্ছা রইলো।
বনু আমি যেকোনো জিনিস খাওয়ার চেয়ে সংরক্ষণ করতে বেশি পছন্দ করি, আমার বাসায় মোটামুটি সবসময়ই কম বেশি এই ধরনের জিনিসগুলো থাকে যখন খেতে মন চায় বের করে খাওয়া যায়। আমিও মিষ্টি আচার খেতে বেশি পছন্দ করি। ধন্যবাদ বনু সুন্দর মন্তব্য করেছো তার জন্য।
আমার বড়দি যে আচার স্পেশালিস্ট এটা বুঝতে আর বাকি নেই 😊। কাঁচা আমের কালোজাম এই ব্যাপারটা দেখতেই দারুন একটা কৌতুহল কাজ করল মনের ভেতরে। আমার কাছে অনেকটা গুড় দিয়ে বানানো নারকেলের নাড়ুর মত লাগছিল 😅। এক কথায় ফাটাফাটি লেগেছে দুটো আমের রেসিপি। তবে আমি সবচেয়ে বেশি অবাক হচ্ছি এই সময়ে আম আপনি পেলেন কিভাবে!! অবশ্য আজকাল বাজারে সবই পাওয়া সম্ভব। আমি বোধ হয় আপনার এই আচার খাওয়ার জন্যই একদিন বাড়িতে গিয়ে হাজির হয়ে যাব 😊। আর আমার বিশ্বাস প্রতিযোগিতায় ভালো একটা অবস্থান হবে এবার আপনার। অনেক শুভেচ্ছা রইলো বড়দি।
স্পেশালিষ্ট এখনো হতে পারিনি ছোড়দা তবে ভালো কিছু করার চেষ্টা করি প্রতিনিয়ত। আম দিয়ে কালোজাম আসলেই একটু অন্যরকম লাগে তাই না, হ্যাঁ দেখতে একদম গুড়ের নাড়ুর মতো লাগছে।আমি সারাবছর ধরে কাঁচা পাকা আম খাই 😄খেতে চাইলে বড়দির বাসায় চলে আসবেন 😄 প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে অনেক ভালো লাগছে। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ছোড়দা।
আপু আপনার কাঁচা আমের কালো জামের রেসিপি দারুন হয়েছে। অনেক ভাল লাগলো দেখে।ধন্যবাদ আপু শেয়ার করার জন্য। অনেক অভিনন্দন আপনাকে।
আপু আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই সুন্দর মন্তব্য করার জন্য। কালোজাম খেতেও অনেক দারুণ হয়েছে। অভিনন্দন জানানোর জন্য আপনাকে ধন্যবাদ আপু।