🌍 🌍 65 Movie// Million years ago Earth review/ সম্পূর্ণ বাংলাতে... 🌍
তাইতো আজকে আপনাদের মাঝে ভিন্ন ধরনের একটি পোষ্ট নিয়ে হাজির হলাম আজকে আমি আপনাদের মাঝে একটি মুভি রিভিউ করব জানিনা কেমন করতে পারব তবে আশা করি মুভিটির যে গল্প আমি সেটি আপনাদের মাঝে তুলে ধরার চেষ্টা করব যতটুকু আমি মুভিটি দেখে বুঝতে পেরেছি।
65 মুভি সম্পূর্ণ বাংলায় রিভিউ |
---|
এই মুভিটির মূল উৎস হলো ৬৫ কোটি বছর আগে আমাদের এই পৃথিবী কেমন ছিল এবং কারা বসবাস করত আমাদের এই সুন্দর পৃথিবীতে।
আমাদের এই ব্রহ্মাণ্ডে কতই না প্ল্যানেট রয়েছে যেটা আমাদের ধারণার বাহিরে ঠিক তেমনি একটি প্ল্যানেট যার নাম ছিল (সোমারিস), মুভিটির প্রথমেই আমরা দেখি ওই প্লানেটের একজন বাসিন্দা যার নাম মিলস যিনি তার পরিবার নিয়ে একটি সমুদ্র সৈকতে মনোরম পরিবেশে দিনযাপন করছে।
মিলস তার স্ত্রীর সাথে কথা বলছে আর কথা বলতে বলতেই মিলস বলল আমি দুই বছরের জন্য একটি মিশনে যেতে চাই যে মিশনে আমাকে দুই বছর সময় লাগবে আর এই দুই বছরের কারণে আমাকে অনেক টাকা দিবে।
যেহেতু মিলস এর অনেক টাকার প্রয়োজন কারণ তার মেয়ে নেভিনের জন্য দরকার কারণ তার মেয়ে নেভিন ক্যান্সারে আক্রান্ত আর এই ক্যান্সার রোগটি চিকিৎসা করার জন্য প্রচুর টাকার প্রয়োজন রয়েছে।
টাই মিলস এই বিপদজনক মিশনে যাওয়ার জন্য প্রস্তুত প্রথমে বলে রাখি মিলস একজন মহাকাশযান চালক এক কথায় বলে যাই তিনি একজন মহাকাশ পাইলট।
উনাকে যে মিশন টি দেওয়া হয়েছে সেটা অন্য একটি প্ল্যানেট থেকে কয়েকজন নভোচারীকে সোমারিস নামক প্লানেটে ফিরিয়ে নিয়ে আসতে হবে। ওই নভোচারীগুলো অন্য একটি প্ল্যানেটে গিয়েছিল কিছু পরীক্ষা-নিরীক্ষা করার জন্য এখন তাদের সময় হয়েছে ফিরে আসার তাদের গ্রহে তাই মিলস তাদেরকে আনতে যাবে আর এটার জন্য কর্তৃপক্ষ তাকে একটা ভালো অংকের টাকা দিবে।
যেহেতু মিলস এর টাকা দরকার তাই সে আর কোন চিন্তা-ভাবনা না করেই এই বিপদজনক যাত্রায় নেমে পড়ল। সে জানত মহাকাশে বিপদ ঘটবেই কিন্তু সে যেহেতু একজন মহাকাশযান চালক তাই সে অত কিছু চিন্তা না করে সে রাজি হয়ে গেল।
আর এই রাজি হওয়াতে তার মেয়ে একেবারেই সন্তুষ্টি নয় তার মেয়ে অনেক কান্নাকাটি করছে কারণ তার বাবাকে সে দুই বছর দেখতে পাবে না আর ওই দুই বছর সে বাঁচবে কিনা তার কোন গ্যারান্টি নাই।
অবশেষে মিলস তার মিশনে চলে গেল এবং মিশন ভালোই চলছিল সে নভোচারীগুলোকে নিয়ে সোমারিসে ফেরার যাত্রায়, তার মহাকাশযানটি একটি অজানা গ্রহে গ্রহাণু এবং ক্র্যাশ-ল্যান্ডের একটি ভর দ্বারা আঘাত করে।
যার কারণে তার মহাকাশযানটি চতুর্দিকে আগুন লেগে যায় এবং কর্তৃপক্ষ তাকে আদেশ দেয় আশেপাশে থাকা যে কোন প্ল্যানেটে তাকে ইমার্জেন্সি ল্যান্ডিং করার জন্য।
অবশেষে সে আমাদের এই পৃথিবী নামক প্লানেট দেখতে পেল এবং এখানে সে ল্যান্ড করল তার মহাকাশযানটি কিন্তু ল্যান্ড করার সাথে সাথে তার মহাকাশযানটি দুটি ভাগে ভাগ হয়ে পড়ল।
এমন দুর্ঘটনার কারণে এবং ইমারজেন্সি ল্যান্ডিং করার কারণে মিলস এর পেটে এক টুকরো লোহা ঢুকে গেল এবং সে অনেক আঘাতপ্রাপ্ত হয়ে গেল যখন সে নিচে নেমে দেখল তার জাহাজটি পানির উপরে এবং আশেপাশে প্রাণের ছোঁয়া আছে।
সে বুঝতে পারল এই প্ল্যানেটটি তে সে একা নয়। এই প্ল্যানেটটিতে আরো জীবন রয়েছে।
সে বাইরে বেরিয়ে দেখতে লাগলো তার মহাকাশযানটি কি অবস্থা সে দেখল এক টুকরো এখানে পড়ে আছে আরেক টুকরো কোথায় পড়েছে তার কোন সঠিক নির্দেশনা নেই।
হঠাৎ করেই তার মাথায় আসলো আমি তো কয়েকজন নভোচারীকে নিয়ে ফিরছিলাম তাদের কি অবস্থা এই ভেবেই সে দৌড়ে গেল যেখানে পডের ভিতর রাখা নভোচারীদের দেহ।
সে গিয়ে দেখল সব নভোচারীরাই মারা গিয়েছে। কারণ পড থেকে জীবনের কোন অস্তিত্ব দেখা যাচ্ছে না, এটা দেখে সে খুব বেশি পরিমাণে ভেঙে পড়ল এবং সে যার জন্য এই মিশনে এসেছিল তাদেরকেই সুরক্ষিতভাবে বাঁচাতে পারল না। এই ভেবে সে নিজে নিজেকে মারার চেষ্টা করল হঠাৎ করে তার চোখের সামনে তার মেয়ে নেবিনের ছবি ভেসে উঠলো এবং সে ভাবল আমি একটু চেষ্টা করি ।
আমি এই অজানা গ্রহ থেকে বেরিয়ে আমার গ্রহে পৌঁছাতে পারি কি এভাবেই সে ভাবতে ভাবতে হঠাৎ করেই মনে পড়ল তাদের শিপে তো দুইটি ইমারজেন্সি সাঁটাতাল ছিল, যেটা শুধুমাত্র ইমারজেন্সির সময় কাজে লাগে যেটা একপ্রকার শীপ জাতীয় যার কারণে সে এক গ্রহে থেকে অন্য গ্রহে খুব সহজেই যেতে পারে কিন্তু দেখল তার সিট যখন দুই ভাগে ভাগ হয়ে গিয়েছে একটার ভেতরে নভোচারীরা ছিল সেটা তো নষ্ট হয়ে গিয়েছে আরেকটি কোথায় হারিয়ে গিয়েছে তার কোন ঠিকানা নেই।
তখন সে তার জাহাজের ভেতরে গিয়ে কন্ট্রোলরুম থেকে রিমোট নিয়ে বেরিয়ে আসলো তার আরও একটি জাহাজের টুকরো কোথায় পড়েছে এটা খোঁজার জন্য।
এমতাবস্থায় হঠাৎ করে তার স্কিনে একটা সিগন্যাল আসতে চালু করল যে সিগন্যালটি মূলত নভোচারীদের জীবিত থাকলে ওই সিগন্যালটি দেখায় তখন হঠাৎ করে স্কিনের দিকে তাকিয়ে দেখলো একটি সিগনাল চালু হয়েছে তখন সে বুঝতে পারল অবশ্যই কেউ না কেউ জীবিত রয়েছে।
কিন্তু সে দেখল তার সিগনালটি তার জাহাজের ভেতর থেকে আসছে না জাহাজ থেকে অনেক দূর থেকে আসছে তখন সে জাহাজ থেকে তার মহাকাশ যে ড্রেস সেটি পড়ে সে বাইরে বেরিয়ে আসলো এবং ওই সিগন্যাল অনুসরণ করে খুঁজতে থাকলো অবশেষে সে তার মূল সিগন্যালের জায়গায় গিয়ে পৌঁছালো।
এবং গিয়ে দেখল একটি পড পড়ে আছে এবং তার ভেতরে একটা ফুটফুটে মেয়ের দেহ যে মেয়ের বয়স আনুমানিক মিলস এর মেয়ের মত হবে।
তাড়াহুড়ো করে মিলস তাকে ঘাড়ে উঠিয়ে তার শিপের ভিতরে নিয়ে আসলো এবং তাকে তাৎক্ষণিকভাবে চিকিৎসার জন্য ফাস্টেড ব্যবহার করল এবং কিছুক্ষণ পর মেয়েটি তার জ্ঞান ফিরে পেল এবং জ্ঞান ফিরে পাওয়ার পর আরও এক সমস্যার মুখে পড়ল মিলস।
যে মেয়েটি আসলে ওই পড এ ছিল তার নাম কোয়া সে অন্য এক প্রজাতির মূলত মিলস এর গ্রহের কিন্তু ভাষা অন্য যে ভাষা মিলস বোঝেনা এটাতে আরো একটি সমস্যা হচ্ছে মিলসে কারণ তারা একে অপরের সাথে কথা বলতে পারছে না মেয়েটি শুধু তার বাবা-মাকে খুঁজছে মূলত ওই নবচারীদের মাঝে তার বাবা-মা ও ছিল তাকে কোনভাবেই বোঝাতে পারছে না যে তার বাবা-মা আর এই দুনিয়াতে নেই।
মিলসের এর একটাই চিন্তা এখন জাহাজের বাকি অংশ খুঁজতে হবে খুব তাড়াতাড়ি আর খুব তাড়াতাড়ি এই প্লানের থেকে বেরোতে হবে। তখন মিলস বুদ্ধি করে ওই মেয়েটিকে এশারার মাধ্যমে কথা বলানোর চেষ্টা করল এবং তাকে বোঝানোর চেষ্টা করল তার বাবা-মা জাহাজের ওই বাকি অংশে এখনো জীবিত রয়েছে এবং তাদেরকে অতিসত্বরায় ওই জাহাজের বাকি অংশ খুঁজে বের করতে হবে।
এটা বলার পর মেয়েটির রাজি হয়ে গেল মিলস এর কথায় এবং মেয়েটিও তার সাথে বেরিয়ে পড়ল সেই জাহাজের বাকি অংশ খোঁজার জন্য কারণ তাদের জীবিত থাকার জন্য ওই একটি মাত্রই সরঞ্জাম অবশিষ্ট রয়েছে।
ঘন জঙ্গলের মাছ দিয়ে মিলস এবং কইয়া হাঁটতে থাকলো নিউজ তো আগে থেকেই জানে যে এই প্লানেটে অন্য জীবজন্তু রয়েছে কারণ সে যখন ওই জাহাজ থেকে নেমেছিল তখনই একটি বড় আকারের পায়ের ছাপ দেখতে পেয়েছিল মাটিতে।
এভাবে বেশ কিছুক্ষণ চলার পর তারা অনেক দূর থেকে দেখতে পেল একটি ডাইনোসর যে ডাইনোসর বিশাল আকৃতির, কিন্তু কইয়াকে বুঝতে দিল না যে আসলে এমন বড় ডাইনোসর রয়েছে এই প্লানেটে, এভাবে চলতে চলতে হঠাৎ তাদের মাঝে ছোট ডাইনোসরের সাথে দেখা হয়ে গেল এবং একপর্যায়ে সেই ডানাছর গুলো অ্যাটাক করল তাদের ওপর এবং মিলস এর কাছে থাকা বন্দুক দিয়ে তারা সেই ছোট ডায়নাসোর গুলোকে তাড়িয়ে দিল।
এভাবে তাদেরকে ২০ কিলোমিটার হেঁটে যেতে হবে আর হেঁটে গেলেই তার পরেই তারা জাহাজের সেই বাকি অংশ খুঁজে পাবে এভাবে অনেক সময় চলে গেল এর ভেতরে অনেক বিপদ আপদ আসলো সবকিছুই মিলস সামনে নিল কারণ মিলস অনেক বেশি ভালোবেসে ফেলেছে কারণ তার মেয়ের সাথে অনেক দিন ধরেই কোন দেখা সাক্ষাত নেই সে জানতে পেরেছিল তার মেয়ে মারা গিয়েছে।
এর জন্যই মূলত মিলস আর বেঁচে থাকতে চাচ্ছিল না কারণ যার জন্য সে এই কঠিন মিশনে এসেছিল সেই আর দুনিয়াতে নেই এটা ভেবেই সে নিজেকে মেরে ফেলতে চেয়েছিল কিন্তু যখন সে কইয়াকে দেখলো তার ভেতরে আবার জীবন ফিরে আসলো সে ভাবল কোয়ার বাপ মা তো মারা গিয়েছে আমি একে লালন পালন করব।
এভাবে খুঁজতে খুঁজতে একটা সময় তারা তাদের জাহাজের বাকি অংশটি খুঁজে পেল এবং তারা দেখল সেই বাকি অংশের ভেতর কোন কিছুই ভালো নেই সবকিছুই ইঞ্জিন যেন বন্ধ হয়ে গিয়েছে।
এখানে কোয়া শুধুমাত্র তার বাবা-মাকে খুঁজছে কারণ সে মূলত এসেছে তার বাবা-মাকে দেখার জন্য, পুরো জাহাজ যখন খোঁজা হয়ে গেল সে তখন বুঝতে পারল মিলস তার সাথে মিথ্যা কথা বলেছে তখন সে মিলস এর কাছে গেল এবং বলল আমার বাবা-মা কই তখন মিলস আর মিথ্যা বলতে পারল না সে বলল তোমার বাবা-মা অনেক আগেই মারা গিয়েছে আর আমাদের এই প্লানের থেকে বেরোনোর মাত্র এই একটি উপায় রয়েছে আর আমি তোমাকে এই প্লানেটে একা রেখে যেতে চাই না তাই তোমাকে মিথ্যা কথা বলেই আমি আমার সাথে নিয়ে এসেছি।
অনেক কান্নাকাটি করতে লাগলো কইয়া তখন বলল তুমি এমনটা আমার সাথে করলে কেন তখন কোয়া হঠাৎ করে তার মেয়ের একটি ভিডিও দেখতে পেল মিলস সেটা চালিয়ে দিল সামনে তখন কোয়া বুঝলো আসলে সে তাকে মেয়ের মতো ভালোবাসতে চাই।
অবশেষে তারা তাদের সেই এস্কেপ শাটলে গিয়ে বসলো এবং সমস্ত ইঞ্জিন চালু করল হঠাৎ করে দেখল সেই বড় ডাইনোসর তারদেরকে অ্যাটাক করেছে। কারণ ডাইনোসর টি এরকম বস্তু এর আগে কখনোই দেখিনি তাই সে অতি বেশি রাগান্বিত আর বারবার সে এস্কেপ শাটলে এসে অ্যাটাক করছে।
কিন্তু শাটলটি লঞ্চ হচ্ছে না কারণ সাটেলটি দুর্ঘটনার কারণে উল্টে গিয়েছে এবং সেটাকে সঠিক পজিশনে যতক্ষণ পর্যন্ত না আনা হবে ততক্ষণ পর্যন্ত শাটলটি লঞ্চ হবে না তাই বুদ্ধি করে মিলস সাটাল এর ভেতর থেকে বেরিয়ে আসলো এবং ডাইনোসরকে লাগল যাতে সে তাকে অ্যাটাক করার সময় ওই সাটেলটিকে ঘা মারে যার কারণে সোজা হয়ে যায়।
যখন সে কোয়াকে এই প্লানেট থেকে বের করে দিতে পারবে সে চায়না তারা দুই জনই মারা যাক এই প্লানেটে, এভাবে সে ডাইনোসর টিকে উখসাতে লাগলো এবং একসময় সেই ডাইনোসর টি এসে সেই শাটলে ঘা মারলো এবং সাটেলটি সোজা হয়ে গেল। এখন কোয়া মিলসকে ভালবেসে ফেলেছে সে চায় না তার বাবাকে রেখে সে একা চলে যাক এই গ্রহ থেকে।
মিলস যখন ডাইনোসর টিকে একসাথে একটা ফাঁকা জায়গায় নিয়ে গেল তখন সাথে কোয়া আসতে থাকলো পিছে পিছে মিলস আসলে ওই ডাইনোসরটিকে একটি অগ্নিকাণ্ডের ভেতরে নিয়ে যেতে চাচ্ছে সেখানে গেলে ওই ডাইনোসরটি মারা পড়বে তাই মিলস যাচ্ছে তার সাথে ওই ডাইনোসর টি মরে যাক। আর কোয়া সুরক্ষিত হয়ে যাক।
এমতাবস্থায় দুজনেই যখন মরার শেষ প্রান্তে তখন হঠাৎ করেই কোয়া এসে মিলস কে বাঁচিয়ে নিল।
এভাবেই তারা দুজনে আমাদের এই পৃথিবী নামক প্লানেটটি থেকে তারা তাদের প্লেনেটে ফিরে গেল। এখানে মুভিটি শেষ হয়ে যায়।
যাই হোক আপনাদের কাছে কেমন লাগলো পুরো মুভির এই গল্পটি অবশ্যই কমেন্টসের মাধ্যমে শেয়ার করবেন আমি মনে হয় আপনাদের ভালই লাগবে কারণ আমি চেষ্টা করেছি মুভিটির পুরো গল্প আপনাদের মাঝে শেয়ার করার।
- আমার এই মুভি রিভিউ পোস্টে যতগুলো ছবি আমি ব্যবহার করেছি সবগুলো ছবি আমার মুভি দেখার সময় স্ক্রিনশট নেওয়া।
ধন্যবাদ সকলকে এত মনোযোগ সহকারে আমার এই মুভি রিভিউ পোস্টটি পড়ার জন্য অবশ্যই আপনাদের মতামত শেয়ার করবেন আপনাদের মতামতের আশায় রইলাম।
Best regards
Join incredible India discord community
Join incredible India discord community
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.
মুভি দেখতে আমার খুবই ভালো লাগে আর মুভির সবাই পছন্দ করে কিন্তু দুঃখের বিষয় আপনি যে মুভির বিষয়টি আজ আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন আমার এই মুভিটি দেখা নেই তবু আপনার এই মুভির কাহিনী শুনে মনে একবার ইচ্ছা জাগলো এই মুভিটি দেখবো।
যাই হোক অসংখ্য ধন্যবাদ বড় ভাই এত সুন্দর একটি মুভির বিষয়ে আলোচনা করার জন্য আমাদের সাথে আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল।
#miwcc
ঘন জঙ্গলের মাঝে জীবজন্তু থাকবে এটাই স্বাভাবিক। আবার তারা যখন জাহাজ থেকে নেমেছিল। তখনই বড় একটা প্রাণীর পায়ের ছাপ দেখতে পেয়েছিল।
যদিও মুভি দেখাটা একটা সময় আমার নেশা ছিল।কিন্তু বর্তমান সময়ে অতিরিক্ত কাজের চাপ সংসারের মধ্যে থাকার ফলে। মুভি আর দেখা হয় না।
তার পরেও আজকে আমি আপনার মুভির রিভিউটা পড়ে বেশ ভালো লাগলো। মুভিটা দেখার জন্য কেন জানি আগ্রহ জেগে উঠলো মনে। তাই দেরি না করে মুভিটা ডাউনলোড করে নিলাম।
আপনি মুভি রিভিউ টা যেভাবে দিয়েছেন। সেভাবে অবশ্যই মুভিটা দেখা খুব প্রয়োজন। তাই সময় পেলে অবশ্যই মুভিটা দেখে নেব।
অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর একটা মুভি রিভিউ দেয়ার জন্য, আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল, ভাল থাকবেন।
#miwcc
আপনার মুভি টা পড়ে এই মুভিটা দেখার খুবই সাধ জেগেছে ৷ জঙ্গলে থাকা প্রতিটা মুভি আমার খুবই ভালো লাগে ৷ জঙ্গলে মুভি করলে তারা প্রায়সময় জঙ্গলে কোন না কোন প্রানি সাথে রাখবেই মুভিতে ৷ সেই রকম আপনার এই মুভি তে রয়েছে ৷
অনেক ভালো লাগলো ৷ আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই ৷ ভালো থাকবেন ৷
#miwcc