প্রবাস জীবনে মেডিকেল করতে গিয়ে একটু সমস্যা তার মাঝে একটু আনন্দ।
স্মৃতিময় জীবন, স্মৃতি আমাদের প্রত্যেকটা মানুষের জীবনে জড়িয়ে আছে, এবং আনন্দর মুহূর্ত গুলো আমরা স্মৃতি হিসেবে ধরে রাখি, আমার জীবনে ও কিছু কিছু স্মৃতি আপনাদের মাঝে তুলে ধরতে পারি যার জন্য আমি সত্যিই অনেক আনন্দিত উপভোগ করি।
আজ ঠিক তেমন একটি স্মৃতিময় মুহূর্ত আপনাদের মাঝে শেয়ার করতে চলে এসেছি আমি, যাইহোক মূল কথাই চলে যাই অন্য কথা না বাড়িয়ে, আমি আমার অনেক আগের পোস্টে বলেছিলাম আমি মালয়েশিয়া চোরাই ছিলাম তার মানে অবৈধ ছিলাম। ২০২৩ সাল পড়ার সাথে সাথে সরকার এসে সুযোগ দিয়েছিল অবৈধ মানুষদের সরকারি মানুষ করে নেয়ার জন্য।
এবং আমি আমার বসের মাধ্যমে পাসপোর্ট জমা দিয়েছিলাম এবং আলহামদুলিল্লাহ আমি ফিঙ্গার দিয়ে এসে রুমে থাকতাম, ফিঙ্গারের পরে আমাদের মেডিকেল করতে যেতে হয়, আমি আগেই বলেছি আমি মালয়েশিয়ার ভাষা খুব বেশি জানি না, যার জন্য আমার বড় ভাইয়ের সাথে নিয়ে গিয়েছিলাম, এবং আমার বড় খালাতো ভাই অন্য জায়গায় ছিলো সেও আমাদের ওখানে যায় আমাদের এক সাথে মেডিকেলের ডেট ছিলো।
যাইহোক মেডিকেল করতে যেতে হবে বলে আমার অনেক মানুষ বলছিল না খেয়ে যাওয়ার জন্য, জানি না কিসের জন্য বলছে কিন্তু অনেক পুরাতন মানুষেরা বলেছিল না খেয়ে যাওয়ার জন্য, এবং আমি না খেয়ে গেছিলাম কোন কিছু খেলাম না, এবং শুধু খেয়েছিলাম পানি কারণ মেডিকেল করার সময় শরীর ঠান্ডা রাখার জন্য পানি খুবই কার্যকরী তাই পানি খেয়ে ছিলাম।
এবং আমার বড় খালাতো ভাই না খেয়ে গিয়েছিল, কিন্তু আমার মেডিকেল করার সময় কোন সমস্যা দেখা দেয়নি, কিন্তু আমার বড় খালাতো ভাই যখন মেডিকেল করতে ঢুকলো এবং ডাক্তার তাকে অনেক কিছু জিজ্ঞাসা করল সবকিছু ঠিক ছিলো, সমস্যাটি হয়েছিল প্রেসার লো হয়ে গিয়েছিল না খেয়ে যাওয়ার জন্য।
আসলে গেছিলাম অনেক সকালে এবং রাস্তার মধ্যে অনেক পথ পাড়ি দিয়ে আমাদের একটি হসপিটালে মেডিকেলের ডেট পড়েছিল, সেখান থেকে অন্য জায়গায় গিয়ে বুক এক্সরে করে এসেছিলাম, এদিক সেদিক করতে করতে আমার খালাতো ভাই অনেক ক্লান্ত হয়ে যায় যার জন্য তার লো প্রেসার হয়ে যায়।
আমার বড় ভাইকে ডাক্তার ডাকলো কারণ আমার বড় খালাতো ভাই ও খুব ভালো মালেশিয়ার ভাষা জানে না, যার জন্য আমার বড় ভাইকে ডেকে নিয়ে ডাক্তার বলল এই সমস্যার কথা, আমি বাহিরে বসে ছিলাম যখন ডাক্তার ডাকছিলো, তখন আসলে অনেক মনের ভেতরে ভয় লাগছিল ডাক্তার বলল সকালে কিছু খাওয়া দাওয়া হয়েছে কি না।
এবং আমার ভাইয়া খালাতো ভাইয়ের কাছে জিজ্ঞাসা করল আপনি সকালে কিছু খেয়ে এসেছেন কি না, কারণ আমি আগেই বলেছি খালাতো ভাই আমাদের এখানে ছিলো না, এবং খালাতো ভাই বলল আমি সকালে কিছু খেয়ে আসিনি, তাই ডাক্তার কে বলে আমরা বাহিরে চলে গেলাম কিছু খাওয়া-দাওয়ার জন্য, এবং বাহিরে গিয়ে দেখতে পাই কোথাও হোটেল বা রেস্টুরেন্ট খুঁজে পাচ্ছি না, তখন আরও একটু টেনশনে পড়ে গেলাম।
ঘুরতে ঘুরতে গুগলে ম্যাপ দেখে খুঁজে পেলাম একটি রেস্টুরেন্ট রেস্টুরেন্টের নাম ছিল মামা রেস্টুরেন্ট, সেখানে গিয়ে আমরা নাসি করিম খেয়েছিলাম এবং সাথে ছিলো মুরগি ভাজি এবং মুরগির মাংস, যাইহোক খেয়েছিলাম ভাইয়েরা সবাই মিলে এক সাথে খুবই আনন্দের সাথে, এবং খাওয়া-দাওয়ার পরে আমরা চলে আসি ডাক্তারের কাছে, এবং ডাক্তার বলল কিছু সময় বসে থাকার জন্য, বসে থাকার পরে আমার বড় খালাতো ভাই কিছু সময় পরে গিয়েছিল এবং সব কিছু ঠিক হয়ে যায়।
খারাপ সময়ের মধ্যেও ভালো ভালো সময় আমাদের জীবনে চলে আসে এবং সেই সময় টি আমাদের জীবনে কিন্তু একটি স্মৃতি হয়ে থাকে, যাইহোক আজ এখানে শেষ করছি সবাই ভালো এবং সুস্থ থাকবেন ধন্যবাদ সবাইকে।
Device | Name |
---|---|
Android | VivY77 /v2169 vivo |
Camera | focal length:26mm(equivalent to 35mm focal length film) |
Location | Malaysia 🇱🇷🇱🇷🇱🇷 |
Short by | @bayezid123 |
কি কারণে না খেয়ে যেতে হয় সেটা জানালে ভালো হতো। আপনার বড় ভাই না খেয়ে যাওয়ার কারনে ও বারবার এদিক সেদিক যাওয়ার কারনে হয়তো শরীরে ক্লান্ত হশে গেছে তাই পেশার লো হয়ে গিয়েছিল। যাই হোক আপনারা মালেশিয়াতে বৈধ হয়েছেন যা অনেক সস্তির ব্যপার। আপনারা বৈধ হওয়ার কারনে অনেক জামেলা থেকে বেঁচে গেছেন। ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন আপনার প্রবাসী জীবন ভালো কাটুক এই দোয়া করি।
আসলে আমি নিজেও জানতাম না কিন্তু পরে জানতে পারলাম না খেয়ে গেলে শরীরে কোন রোগ থাকলে সেটি ধরা পড়বে না, হয়তোবা মানুষ আবার এসে পরীক্ষা করে যদি সমস্যা থাকে নিজের ভেতরে সেটি সমাধান করে নেওয়ার জন্য কিন্তু যখন সরকারি ভাবে মেডিকেল হয় তখন মানুষ টাকা দিয়ে বা যেকোনো একটি পথ বেছে সুস্থভাবে মেডিকেল রিপোর্ট তৈরি করতে চাই কারণ মেডিকেল যদি খারাপ হয় তাহলে তার সারা জীবন চুরি করে চলতে হবে এই মালয়েশিয়া যার জন্য এরকম একটি বুদ্ধি আমাদেরকে দিয়েছিল। আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.
আপনার হাসিটা দেখে বুঝতে পারছি আপনি খুব আনন্দ অনুভব করছেন। অসাধারণ একটা মুহূর্ত খাওয়া দাওয়া করছেন সবাই মিলে আপনার খালাতো ভাই সহ আপনার বড় ভাই, অন্য জায়গায় গিয়ে বুক এক্সরে করে এসেছিলাম, ঠিকই বলেছেন,, জীবন থেকে অনেক সময় চলে যায় কিন্তু জীবনের স্মৃতি গুলো রয়ে যায়। অসংখ্য ধন্যবাদ এত সুন্দর একটা পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার দেওয়ার জন্য সুস্থ থাকবেন ভালো থাকবেন
আমাদের জীবনের স্মৃতির পাতায় জড়িয়ে থাকে যেকোনো জায়গার একটি দৃশ্য যদি সেখান থেকে আমরা মোবাইলে ছবি বন্দী করে রাখতে পারি, এবং নিজের ভাইদের সাথে খাওয়া দাওয়ার মুহূর্ত অবশ্যই আনন্দই হবে তার ভেতরে কিছু দুঃখের ও ঘটনা ঘটেছিলো আপনার সুন্দর মন্তব্য জন্য ধন্যবাদ শুভকামনা রইল আপনার জন্য ভালো এবং সুস্থ থাকবেন।
আসলে কিছু কিছু জিনিস অজানা থাকলে, এবং তার সম্পর্কে সঠিক তথ্য না পেলে অনেক সময় অনেক ভোগান্তিতে পরতে হয়।
যেমনটি আপনার এবং আপনার খালাতো ভাইয়ের সাথে হয়েছে।
তবে ভালো যে আপনারা সবশেষে ভালো মতো মেডিকেল প্রসেস সম্পূর্ণ করতে পেরেছেন।
একদম সত্য কথা বলেছেন আপনি কিছু কিছু জিনিস অজানা থাকলে অনেক সময় ভোগান্তিতে পড়তে হয় কারণ ডাক্তারে বলেছিল খেয়ে যাওয়ার জন্য কিন্তু আমরা না জানার জন্য অন্য মানুষের কথা শুনে একটু সমস্যার মধ্যে পড়েছিলাম। যাইহোক আপনার সুন্দর মন্তব্য জন্য ধন্যবাদ।
প্রবাসী জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় হলো মেডিকেল। মেডিকেল রিপোর্ট যদি ভাল হয় তাহলে প্রবাসীর জীবন ঠিক মতন চলতে পারে। আপনার মেডিকেল করতে যেয়ে আপনার ঠিকঠাক মতন হয়ে ছিলো। কিন্তু আপনার খালাতো ভাইয়ের হয়নি তার প্রেশার লো ছিল। আসলে কোন সম্পর্কে সঠিক না জেনে পড়ে নিজেকে ভোগান্তি হতে হয়। যেমন আপনার খালাতো ভাইয়ের সাথে হয়েছিল। আসলে প্রেসার কোন সময় হাই হয় লো হয় তা বোঝা যায় না। দেখা যায় অনেক সময় খাওয়া দাওয়ার পর প্রেশার লো। খাওয়া তার মধ্যে অনেক বেশি আনন্দ করেছেন। আশা করি আপনার ভাইয়ের সমস্যাটা ঠিক হয়ে গেছে।
থ্যাংক ইউ আপনার স্মৃতি পাতায় থেকে আমাদের সাথে খুব সুন্দর ভাবে বিষয়গুলো উপস্থাপনা করেছেন।
সুযোগ বারবার আসেনা তাই মেডিকেল রিপোর্টটি আমাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ ছিল এবং এই রিপোর্টটি যদি ভালো না হয় তাহলে আমাদের জন্য খুবই দুঃখের একটি বিষয় ছিল যখন খালাতো ভাইয়ের এমন একটি ঘটনা জানতে পারলাম তখন নিজের কাছে অনেক খারাপ লাগছিল। আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
আজ গিয়েছিলেন মেডিকেল করার জন্য এবং সেখান থেকে জানতে পারেন আপনার খালাতো ভাইয়ের পেশার লো কারণ সে যাওয়ার আগে খাবার খেয়ে যায়নি।
এরপর আপনারা সবাই মিলে একটা রেস্টুরেন্টে গেলে এবং সেখানে গিয়ে মজার খাবার খেলেন এবং আপনাকে দেখে কিন্তুু বোঝাই যাচ্ছে আপনি বেশ আনন্দিত।
আর আনন্দিত হবেনই বা না কেন, এত এত কাজের ভিড়ে যখন আমরা কিছু করার জন্য বাহিরে যাই এবং সেখানে গিয়ে প্রিয় মানুষগুলোর সাথে বা বন্ধু-বান্ধবীদের সাথে ভালো সময় কাটাই তখন কিন্তু নিজের ভিতর অন্যরকম একটা ভালো লাগা তৈরি হয় মন ভালো হয়ে যায়।
ধন্যবাদ আপনাকে খুব সুন্দর একটি কার্যক্রম শেয়ার করার জন্য।
জি আপু বড় ভাইদের সাথে গিয়ে খুবই আনন্দিত উপভোগ করেছিলাম এবং এই ব্যস্ততার মাঝে আমরা যখন বাইরে যাই তখন একটু আনন্দ মনের ভেতরে লাগে এবং বাহিরে যেতে পারলে নিজের কাছে অনেক ভালো লাগে আপনার সুন্দর মন্তব্য জন ধন্যবাদ।
মালয়েশিয়া মেডিকেল করতে গেলে না খেয়ে কেন যেতে হয় সে কারণটি কিন্তু বললেন না। তবে আপনার খালাতো ভাই না খেয়ে থেকে প্রেসার লো হয়ে গিয়েছিল ফলে ভালোই বিপত্তি হলো। অতঃপর আপনারা খেতে গেলেন। নাসি গোরেং খেয়েছিলেন বলে মনে হয়। খুব সুস্বাদু এক খাবার। আপনার লেখার মাধ্যমে মালয়েশিয়ার পরিবেশ ও অনেক কিছু সম্পর্কে আমরা জানতে পারি। এজন্য আপনার পোস্ট আমি নিয়মিত ও মনোযোগ দিয়ে পড়ি। খুব ভালো লাগলো আপনার পোস্ট পড়ে।
পুরাতন লোকেরা যতটুকু বলেছিল না খেয়ে গেলে নাকি শরীরের কোন রোগ দেখা দেয় না। কিন্তু ডাক্তার বলছিল খেয়ে আসলে আরো সবচেয়ে ভালো। অনেক মানুষ আছে তার নিজের শরীরের রোগ দেখা দিলে তার মেডিকেল আনফিট হয়ে যাওয়ার ভয়ে না খেয়ে যায়। এবং আমাদের কেউ না খেয়ে যাওয়ার জন্য বলেছিল। অবশ্য আমি টেস্ট মেডিকেল করেছিলাম যদি কোন সমস্যা হয় তাহলে সে সমস্যা টি ঠিক করে যাবো। কিন্তু কোন সমস্যা আমার শরীরে না দেখা দেওয়ার জন্য আমার কোন টেনশন ছিলো না। তবুও কিছু মানুষ বলেছিল না খেয়ে যাওয়ার জন্য তাই না খেয়ে গিয়েছিলাম। আপনার সুন্দর মন্তব্য জন্য ধন্যবাদ।
কি আর বলবো বাঙালি যেখানেই যায় বাঙালির আসল রূপ দেখিয়ে দেয় । যদি কোন রোগ থাকে তাহলে তো তার চিকিৎসা করালে ভালো হয়ে যেতে পারে। রোগ ধরা যাওয়ার ভয়ে না খেয়ে টেস্ট করতে যাওয়াটা মোটেও বুদ্ধিমানের কাজ নয়। আপনার পোষ্টের মাধ্যমে এই ব্যাপারটি সম্পর্কে আমি জানলাম। খুব ভালো লেগেছে আপনার পোস্টটি।
আপনি তো দেখি অনেক কিছুই খেয়েছেন আর সব খাবার গুলো দেখতে অনেক লোভনীয় লাগলো আমার খানিকটা খেয়ে দেখতে ও ইচ্ছা করলো। কিন্তু কি করার পাওয়া তো যাবে না । আমাদের সাথে এতো সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন আর পরিবার ও নিজের খেয়াল রাখবেন।
অবশ্যই পাওয়া যাবে ভাই পাওয়া যাইবে না এমন কোন জিনিস বাংলাদেশের নেই এই জিনিসটি আমাদের বাংলাদেশেও আছে এবং যদি না থাকে তাহলে সুন্দর করে পাসপোর্ট করে চলে আসুন মালয়েশিয়ায়, এবং আপনার সুন্দর মন্তব্য দেখে আসলেই খুবই ভালো লাগছে আমার কাছে আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
আমি কোন ও সময় দেখি নায় থাকতে পারে আর আপনার বুদ্ধিটা কিন্তু খারাপ না পাসপোর্ট করে আপনার কাছে আসলেই ভালো হয়। ভাই আপনি ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন আর পরিবার ও নিজের খেয়াল রাখবেন।
আমি আপনার আগের পোস্টে দেখেছিলাম আপনি বলেছিলেন মানুষের আপনার সম্পর্কে কিছু কথা।। ফিঙ্গার দেওয়ার পর থেকে আপনি রুমে থাকা শুরু করেছিলেন।।
আজ মেডিকেল করতে গেছিলাম।। অনেকে বলেছেন না খেয়ে যেতে তাই না খেয়ে গেছিলেন। আপনার সমস্যা না হলেও আপনার ভাইদের সমস্যা হয়েছিল।। সেখানে যেয়ে অনেক কিছু খেয়েছে। দেখে বোঝা যাচ্ছে কিন্তু একটু কম করে খেয়েই ভাই মোটা হয়ে যাবেন কিন্তু।।
কম করেই খেয়েছিলাম ভাই মাঝে শরীর অনেক ভারী হয়ে গিয়েছিল যার জন্য অনেক সমস্যা হচ্ছিল কাজ করার জন্য তাই এখন থেকে আবার নিয়ম অনুযায়ী কিছু খাবার খাচ্ছি। আপনার সুন্দর মন্তব্য জন্য ধন্যবাদ।
যাক শুনে ভালো লাগলো কম করি খান 😊😊 আর হ্যাঁ বেশি খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য অনেক ক্ষতিকর ভাই তাই নিয়ম মেনে খাওয়াটাই সঠিক।।