ওয়েব সিরিজ রিভিউ: পর্ণশবরীর শাপ ( পর্ব ৫ )
হ্যালো বন্ধুরা, সবাই কেমন আছেন? আশা করি সবাই ভালো আছেন। সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানিয়ে আজকের ব্লগটি শুরু করছি। |
---|
আজকে আপনাদের সাথে 'পর্ণশবরীর শাপ' ওয়েব সিরিজটির পঞ্চম পর্ব রিভিউ দেব। এই পর্বের নাম হলো "অভয় মুদ্রা"। গত পর্বে দেখেছিলাম যে লাখপা অর্থাৎ ওই বাংলো যারা দেখাশোনা করতো তাদের ভাই পাগল হয়েছিল কিভাবে আর তার সাথে কি ঘটনা ঘটেছিলো।
✠কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য:✠
✠মূল কাহিনী:✠
ভাদুড়ী এবং অনিন্দিতা-গৌরব এরা সবাই লাখপার এইসব কথা শোনার পরে তার বাড়িতে যায় অর্থাৎ সে যে রুমে থাকতো সেখানে গৌরব দেখতে যায় যে কোনো প্রমান পাওয়া যায় কিনা কোনো ঘটনার সাপেক্ষে। তবে ওই বাড়িতে লাখপা পাগল হয়ে যাওয়ার পরে তেমন কেউ যেতও না। এই যে সীতা নামের একটি মেয়েকে তার সমস্য সমস্যার কারণে তাকে সেখান থেকে তাড়িয়ে দিয়েছিলো আর তার পরের থেকে লাখপার দ্বিতীয় স্ত্রী বৈজয়ন্তী নামের মেয়েটিকে বশে আনার চেষ্টা করতে লাগে। যেমনটা আগের পর্বে বলেছিলাম যে বৈজয়ন্তী নিজের ইচ্ছায় জঙ্গলে একা একা চলে যায় আর তার পরের থেকে তাকে খুঁজে পাওয়া যায় না। এটা আসলে সীতার কারণেই এমন ঘটনাটা ঘটেছিলো। আর এই ঘটনাটা সে গ্রামের অন্য কারো সাথে বা লাখপার সাথে করতে পারতো, কিন্তু শুধু বৈজয়ন্তীর সাথে করেছে, তার কারণ তাকে প্রত্যাখ্যান করে অন্য আরেকজনকে বিয়ে করেছে।
এখন এই ঘটনাটা কিভাবে ঘটিয়েছিল সেটা জানার জন্য গৌরব আর ভাদুড়ী সেই স্থানটিতে যায় যেখানে সীতা বৈজয়ন্তীকে প্রথমে দেখেছিলো। ওখানে গিয়ে তারা সেই সিম্বলটাই দেখতে পায় যেটা অর্না আঁকার চেষ্টা করছিলো। তবে ওটা একধরণের যন্ত্র ছিল যেটা প্রাচীনকালে কোনো মূর্তি না থাকায় এইটা দিয়ে পূজা করতো। আর এই যন্ত্র দিয়ে পূজা করতে গেলে মন্ত্র শক্তি প্রয়োগ করা লাগে, এমনকি এর মাধ্যমে যে কাউকে ইচ্ছা করলে বশে আনা যায়। ভাদুড়ী এইটা দেখে লাখপার দিদির কাছে জানতে পারে যে সীতার মা পূজা করতো আর সীতাও এই বিষয়ে অনেক কিছু জানে। তবে জঙ্গলের দেবীকে সে তার মা মনে করতো আর তার কাছেই সবকিছু চাইতো পূজা করে। এদিকে গৌরব এর বন্ধু এতো কিছু হয়ে যাওয়ার পরেও, এমনকি তার চোখের সামনে ঘটার পরেও সে তার ব্যবসার জন্য এইসব তুচ্ছতা করে দূরে সরিয়ে দিতে থাকে, কারণ তারা যে বাংলোতে ছিল সেটার পিছনে তারই প্রধান ইনভেস্ট ছিল।
আর এই ঘটনার জন্য তার সবকিছু ভেসে যাচ্ছিলো, কারণ এই ঘটনা বাইরে গেলে সেখানে আর কেউ আসবে না। এর জন্য অর্নাকে অজ্ঞান করার ইনজেকশন দিয়ে কলকাতায় নিয়ে যাওয়ার চিন্তাভাবনা করে, কিন্তু তার শরীরে যে আত্মা ভর করে আছে সে কিছুতেই সেটা করতে দেয়না, তবে তার উপর হামলা করলেও তাকে মারে না। আসলে ওর মূল উদ্দেশ্য অন্য কিছু। এরপর ভাদুড়ী গ্রামের সবাইকে ডেকে সতর্ক করে দেয় যে সন্ধ্যার পরে যেন তারা কেউ জঙ্গলের দিকে না যায় আর মাংস জাতীয় কিছু না খায় আর পিছনে কেউ ডাকলেও যেন ফিরে না তাকায়। আর গৌরব এদিকে সীতাকে খোঁজ করার জন্য লোকাল থানায় গিয়ে জানায় এবং তারা তাকে খোঁজার জন্য চারিদিকে লোক লাগিয়ে দেয়, কারণ সীতাকে না খুঁজে পেলে চমকপুরের এই সমস্যা সমাধান হবে না।
✠ব্যক্তিগত মতামত:✠
এই ঘটনাটা আসলে সীতা যখন গ্রাম থেকে চলে গিয়েছিলো, তখনি এই বৈজয়ন্তীকে বশে আনার চেষ্টা করে ওই যন্ত্রের সাহায্যে পূজা করে। আর বর্তমানে দেবীর মূর্তি তৈরি হলেও এই যন্ত্রের ব্যবহার কমেনি, এটাও ব্যবহার করা হয়। তো সীতা তাকে বশে এনে জঙ্গলের দিকে টেনে নিয়ে যায় আর সে যেহেতু সম্পূর্ণ তার বশে তাই সে যা বলবে বৈজয়ন্তী তাই করতে বাধ্য। তাকে সাধারণত জঙ্গলে নিয়ে যায় বলি দেওয়ার জন্য, যাতে বোনের দেবী পর্ণশবরীর রুদ্র রূপকে জাগ্রত করতে পারে। সীতা সেটাই করে তাকে বলি দিয়ে দেবীর রুদ্ররূপকে জাগ্রত করে আর তার অভিশাপ এই চমকপুরে এসে পড়ে। যেহেতু পুরো গ্রাম জুড়ে সবাই একত্রিত হয়ে তার সামান্য সমস্যাকে চিকিৎসার মাধ্যমে না ঠিক করে তাড়িয়ে দেয় আর তার প্রকোপ সবাই এখন ভোগ করছে। দেবীর এই রুদ্র রূপকে এখন একমাত্র সীতাই থামাতে পারে এবং চমকপুরকে অভিশাপ মুক্ত করতে পারে। তবে তাকে খুঁজে না পেলে সেটা সম্ভব না, তাই সবাই এখন তার খোঁজে লেগে পড়েছে। ততক্ষনে এই বিপদের হাত থেকে সাময়িক রক্ষার জন্য ভাদুড়ী সবাইকে ঘরের যে কোনো জায়গায় 'অভয় মুদ্রা' চিহ্ন আঁকিয়ে রাখতে বলে। সাধারণত এই চিহ্ন বিপদের সময়ে সবাই ব্যবহার করে থাকে।
✠ব্যক্তিগত রেটিং:✠
৮.৯/১০
✠ট্রেইলার লিঙ্ক:✠
Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.
সেই জঙ্গলটা আসলেই খুব ভয়ঙ্কর। সেই গ্রামের মানুষ সবসময় বেশ ভয়ভীতির মধ্যে থাকে তাহলে। বৈজয়ন্তী নামের মেয়েটি যেহেতু একা একা জঙ্গলে যাওয়ার পর তাকে আর খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না, সুতরাং এটা বলাই যায়, বৈজয়ন্তী মিসিং এর ব্যাপারে অবশ্যই সীতার হাত রয়েছে। যেভাবেই হোক সীতাকে অবশ্যই খুঁজে বের করতে হবে। তাহলে সীতার কাছ থেকে অনেক কিছু জানা যাবে এবং সমস্যার সমাধান করা যাবে। গৌরবের বন্ধুর যতই ইনভেস্ট থাকুক না কেনো বাংলোতে,এই সমস্যার সমাধান না হলে কেউ বাংলোতে আসবে না। তাই সবার উচিত ভাদুড়ী লোকটার কথামতো সবকিছু করা। একমাত্র ভাদুড়ী ই পারবে এই সমস্যার সমাধান বের করতে। তবে খুব দ্রুত সীতাকে খুঁজতে হবে। দাদা গত পর্বের মতো এই পর্বটিও বেশ উপভোগ করলাম। এতো চমৎকার একটি ওয়েব সিরিজের রিভিউ আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
জঙ্গলটা ভয়ঙ্কর সবসময় রাতের জন্য, তবে এইসব জঙ্গলে জন্তু জানোয়ারের তেমন হুঙ্কার নেই। এই সমস্যাগুলো তৈরি হয়েছিল সীতাকে তাড়িয়ে দেওয়ার কারণে, সে এই অপমান সহ্য করতে না পেরে নিজের মন্ত্র শক্তিকে জাগ্রত করে দেবীর রুদ্র রূপকে জাগিয়ে দেয় আর তার ফলস্বরূপ পুরো গ্রামবাসী তার অভিশাপে জড়িয়ে পড়েছে।
আগামী পর্বে মনে হয় জানতে পারবো সীতাকে খুঁজে বের করা হয়েছে এবং তারপর সব সমস্যার সমাধান হবে। আগামী পর্বের অপেক্ষায় রইলাম দাদা। যাইহোক আমার মন্তব্যের ফিডব্যাক দেওয়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা।
আজকে পর্ণশবরীর শাপ ওয়েব সিরিজ রিভিউর পঞ্চম পর্ব পড়ে ফেললাম। আজকের পর্ব পড়ে জানতে পারলাম যে চমকপুরের গ্রামবাসি নিজেদের উপরে অভিশাপ ডেকে এনেছে। তারা যদি সীতার চিকিৎসার মাধ্যমে তাকে সুস্থ করে তুলতো তাহলে হয়তো তাদের এমন অভিসাপে পড়তো হতো না। আর গৌরব এর বন্ধু এতো কিছু হয়ে যাওয়ার পরেও, এমনকি তার চোখের সামনে ঘটনা গুলো ঘটার পরেও সে তার ব্যবসার জন্য এইসব তুচ্ছতা করে দূরে সরিয়ে দিতে চাইছে। কারণ তারা যে বাংলোতে ছিল সেটার পিছনে তারই প্রধান ইনভেস্ট ছিল। অর্নার বিষয় সহ ঘটনা গুলো জানাজানি হয়ে যায় তাহলে তার ইনিভেস্টমেন্ট বেস্তে যাবে। যার ফলে অর্ণাকে কোন ভাবে বেহুশ করে কলকাতায় ফিরে যেতে পারলেই সব কিছু সমাধন হবে। তবে ভাদুড়ী স্যারের ধারনা অনুযায়ী খুব তারাতারি এই সমস্যার সমাধান হবে না। আগে সীতাকে খুজে বের করতে হবে। আর গ্রামের সবাই ভাদুড়ী স্যারের কথা অনুযায়ী চলতে হবে। আর সন্ধ্যার পরে তারা যেন কেউ জঙ্গলের দিকে না যায় , মাংস জাতীয় কিছু না খায় ,পিছনে কেউ ডাকলেও যেন ফিরে না তাকায় ও বিপদের হাত থেকে সাময়িক রক্ষার জন্য সবাইকে ঘরের যে কোনো জায়গায় 'অভয় মুদ্রা' চিহ্ন আঁকিয়ে রাখতে বলে। এখন দেখা যাক পরের পর্বে কি আছে। ধন্যবাদ।
দাদা, আজকে আবারো পর্ণশবরীর শাপ ওয়েব সিরিজের পঞ্চম পর্ব পড়ে অনেক ভালো লেগেছে। আসলে এই ওয়েব সিরিজের প্রত্যেকটা পর্ব আমি পড়েছি তার জন্য এই পর্বের অপেক্ষায় ছিলাম। এ পর্বে তো দেখছি সীতা বৈজয়ন্তীকে বসে এনে সে যা বলবে তাই করতে বাধ্য করছে। আবার দেখছি তাকে জঙ্গলে নিয়ে যাওয়া হলো বলি দেওয়ার জন্য। বলির কথা শুনে আমার কিরকম ভয় লেগে গেল। এখানে দেখছি আবার পুরো চমকপুরকে অভিশাপ মুক্ত করতে পারে শুধুমাত্র সীতা। কিন্তু তা তো দেখছি আবার তাকে খুঁজে না পেলে সম্ভব নয়। তবে এর জন্য 'অভয় মুদ্রা' চিহ্ন আঁকিয়ে রাখতে বলল। এটা নাকি বিপদের হলে ব্যবহার করে। আসলে এই বিষয়টা সম্পর্কে আমি কিছুই বুঝতে পারলাম না, যদিও এসব কিছু আসলে অভিজ্ঞতা নেই। তবে পরবর্তী পর্বে কি হতে চলেছে এই বিষয়টা আমার খুবই জানতে ইচ্ছে করছে। মনে হচ্ছে পরবর্তী পর্বে কিছুটা সমাধান পাওয়া যাবে। যাইহোক আজকের পর্বটা পড়ে আমার কাছে অনেক ভালো লাগলো। পরবর্তী পর্ব আশা পর্যন্ত অপেক্ষায় রইলাম।
দাদা আজকে আপনার কাছ থেকে পর্ণশবরীর শাপ ওয়েব সিরিজের পঞ্চম পর্ব পেয়ে অনেক বেশি ভালো লেগেছে। আসলে ওয়েব সিরিজের পর্ব গুলো পেয়ে অনেক বেশি ভালো লাগে। আমি গত পর্ব টা পড়েছিলাম। এই পর্ব দেখছি দেবীর মূর্তি তৈরি হলেও এই যন্ত্রের ব্যবহার কমেনি। তার ওপরে আবার বৈজয়ন্তীকে জঙ্গলে টেনে নিয়ে গিয়েছিল। এখানে দেখছি সীতা রুদ্ররূপকে জাগ্রত করে আর তার অভিশাপ এই চমকপুরে এসে পড়ে। এখনতো দেখছি চমকপুরকে অভিশাপ মুক্ত করতে হলে সিতাকেই প্রয়োজন। সীতাকে খুঁজে না পেলে এই অভিশাপ মুক্ত করা যাবে না। দেখা যাক পরবর্তীতে কি হয়। এই ওয়েব সিরিজের পর্বটা পড়ে আমার কাছে ভীষণ ভালো লেগেছে। আমি প্রতিটা পর্ব পড়ে অনেক বেশি উপভোগ করছি। পরবর্তী পর্ব টা দেখার জন্য অপেক্ষায় রইলাম। অনেক ধন্যবাদ দাদা আমাদের মাঝে এত সুন্দর একটি ওয়েব সিরিজ প্রতিনিয়ত শেয়ার করার জন্য।
পরের পর্বে এটি বোঝা যাবে আর আশা করা যায় সীতাকে খুঁজে পাবে, কারণ চারিদিকে পুলিশের লোকজন লাগিয়েছে। সীতাকে খুঁজে পেলে ভাদুড়ী এই সমস্যার সমাধান বের করে দিতে পারবে।
দাদা আপনার কাছ থেকে আজকে ওয়েব সিরিজ পর্ণশবরীর শাপ এর পর্ব ৫ এর রিভিউ পেয়ে ভালো লেগেছে। এই ওয়েব সিরিজের প্রথম পর্বগুলো বেশ আকর্ষণীয় ছিল। আসলে আমি যখন একটা পর্ব করি পরবর্তী পর্ব পড়ার জন্য তখন অনেক আগ্রহ থাকে। আজকের পর্ব পড়েও অনেক কিছু জানতে পারলাম। এই পর্বে দেখছি চমকপুরের সবাই তাদের জন্য অভিশাপ ডেকে এনেছে। আর ওই অভিশাপ শুধুমাত্র সেটা ছাড়া আর কেউ মুক্ত করতে পারবেনা। কিন্তু এখানে তো সীতা নেই তাই জন্য অভিশাপ মুক্ত করতে পারছে না। কিন্তু এখন তো দেখছি সবাই সীতাকে খুঁজে বেড়াচ্ছে। কিন্তু সীতাকে খুঁজে পাওয়া পর্যন্ত ঘরের যে কোন এক কোণে 'অভয় মুদ্রা' চিহ্ন আঁকিয়ে রাখতে হবে। এ বিষয়টা আসলেই খুবই অদ্ভুত। তবে এখানে দেখছি সবাই এই চিহ্নটা বিপদে ব্যবহার করে থাকে। মনে হচ্ছে এটা একটা নিয়ম বলে ধরা যাচ্ছে। যাই হোক এই পর্বে তো এর কোন সমাধান হলো না। পরবর্তী পর্বে নিশ্চয়ই কিছু না কিছু সমাধান বের হবে। তবে এই পর্বটা পড়ে কিছুটা জানতে পেরেছি এজন্য ভালো লাগলো। পরবর্তী পর্ব নিশ্চয়ই আপনার কাছ থেকে খুব শীঘ্রই দেখতে পারবো। অনেক ধন্যবাদ দাদা আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
অনেকদিন পর এটার পর্ব পড়লাম।মাঝের পর্ব গুলো পড়া হয়নি তাই গল্পের সিকুয়েন্সটা ধরতে একটু কষ্ট হচ্ছে,শীঘ্রই পড়ে ফেলবো ভাবছি।অনেক সুন্দর হয়েছে যা বুঝলাম সিরিজটা।
শেষ পর্যায়ে এসে গিয়েছে। আর একটি পর্ব আছে, পরের পর্বে এই অভিশাপের নিষ্পত্তি হবে। আর সিরিজটা অনেক সুন্দর, এই ধরণের সিরিজগুলো অনেক সুন্দর হয়।
'পর্ণশবরীর শাপ' ওয়েব সিরিজটির পঞ্চম পর্ব রিভিউ পড়ে অনেক ভালো লাগলো দাদা। তবে এই ওয়েব সিরিজটি সত্যি একেবারে ভিন্ন ধরনের। পুরো গ্রামের মানুষ একেবারে বিপদের মধ্যে পড়ে গেছে। আর ভয়ংকর জঙ্গলটির কথা ভাবতেই ভয় লাগছে। বৈজয়ন্তী যেহেতু সেখানে নেই তাই মনে হচ্ছে রহস্যটা আরো বেশি জটিল হচ্ছে। তবে মনে হচ্ছে সীতা এর পেছনে রয়েছে। আর সীতাই সব রহস্য উন্মোচন করতে পারবে। যেহেতু গ্রামের মানুষ সীতাকে অপমান করে তাড়িয়ে দিয়েছিল তাই তো সীতা নিজের মতো করে সবটা করছে। আর সবকিছুই ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে। তবে সবারই উচিত সীতাকে খুঁজে বের করা। তাহলেই সবকিছুর সমাধান হবে। দেখা যাক পরবর্তী পর্বে কি হয়। আশা করছি পরবর্তী পর্বে অনেক কিছুই দেখতে পাবো। দাদা আপনি অনেক সুন্দর করে এই ওয়েব সিরিজের পর্বটি রিভিউ শেয়ার করেছেন এজন্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি।