প্রথমে একটা কার্ডবোর্ড নিলাম। তাতে আঠা লাগিয়ে উপরে সাদা কাগজ বসিয়ে দিলাম। পুরো কার্ডবোর্ডটাকে কভার করে নিলাম। তারপর আমি যেই চিত্রটা উপস্থাপন করব সেটা এঁকে নিলাম পেন্সিলের সাহায্যে।

এখন তুলিতে গাঢ় নীল রং নিয়ে উপরের কিছুটা অংশ আকাশের রং করে নিলাম। তার মাঝে আবার সাদা রং দিয়ে কিছু মেঘ এঁকে নিলাম।
এই ধাপে সাদা এবং কালো রঙের ক্লে মিশিয়ে একটা ধূসর রঙ তৈরি করে নিলাম। যাতে সেটা কালো মেঘের মত করতে পারি।

এখন সেটা দিয়ে ছোট ছোট মেঘ তৈরি করে আকাশে দিয়ে দিলাম। আকাশে কালো মেঘে ভেসে আছে।

এখন কমলা রঙের একটা ক্লে নিয়ে প্রথমে ঘরের চালের শেপ তৈরি করলাম। তারপর ঘরের চালটা ভরাট করে দিলাম। একপাশে কমলা রং এবং অপরপাশে দিলাম খয়রি রঙের ক্লে।
তারপর ধীরে ধীরে ঘরের নিচের দিকের অংশটা দিয়ে দিলাম এবং পরবর্তীতে পাশে আরো একটা ঘরের চাল দিয়ে দিলাম। এক্ষেত্রে আমি ভিন্ন ভিন্ন রঙের ক্লে ব্যবহার করেছি।
এখন প্রথম ঘরটাতে ক্রিম কালারের ক্লে দিয়ে ঘরের আশেপাশের টিনের অংশটা ভরাট করে নিলাম। আর পাশের ঘরটাতে কমলা রঙের ক্লে দিয়ে টিনের অংশ সেট করে নিলাম। ঘরের দরজা জানালা গুলোকেও ভিন্ন ভিন্ন ক্লে দিয়ে ভরাট করে নিলাম।

ঘরের বাম পাশের জায়গাটা হবে ঘাসের মতো জায়গা। সে জন্য মূলত সেখানে সবুজ রং দিয়ে মার্কিং করে নিলাম এবং এগুলো ছড়িয়ে ছিটিয়ে ভরাট করে দিলাম।
এখন বাম পাশের কোনার অংশটাতে আমি সবুজ রঙ দিয়ে ঘাসের মতো আঁকলাম। আর ঘরের বাম পাশে একটা নারিকেল গাছ আঁকার জন্য প্রথমে নারকেল গাছের কান্ড খয়রি রঙের ক্লে দিয়ে বসিয়ে দিলাম।
এখন আবার ডানপাশে একটা বিশাল বড় কদমগাছ আঁকার জন্য মূলত প্রথমে তার কান্ড, শাখা প্রশাখা গুলো এঁকে নিলাম।মানে খয়েরি রঙের ক্লে দিয়ে ভরাট করে নিলাম। কয়েকটি ডালপালাও দিয়ে দিলাম।

এখন পানি দেয়ার জন্য নীল এবং সাদা রংয়ের ক্লে মিক্স করে আমি খালি জায়গাটায় দিয়ে দিলাম। নৌকার অংশটা খালি রেখে বাকি পুরো জায়গায় পানির মতো করে ক্লে দিয়ে ভরাট করে দিলাম।
এখন আবার একটা ধূসর রঙ তৈরি করলাম এবং সেটা দিয়ে একটা রাস্তা তৈরি করে নিলাম। আসলে গ্রামের রাস্তাগুলো একদম কাদা মাটিতে ভরপুর হয়ে থাকে বর্ষাকালে আর রংটা ঠিক এরকমই মনে হয়। এই জন্যই মূলত কাদামাটির মত করে ক্লে ব্যবহার করলাম।
এখন এটা খয়েরি রঙের ক্লে দিয়ে নৌকার কাঠের অংশটা তৈরি করে নিলাম এবং ছাঁচ দিয়ে এটা সমান করে নিলাম।
এখন গোলাপী রং এর ক্লে দিয়ে নৌকার উপরের ছাউনি তৈরি করে নিলাম। প্রথমত শেপ দিয়েছিলাম, তারপরে এটা ভরাট করে নিয়েছি।

এই ধাপে পাল তোলা নৌকার পালটা লাল রঙের ক্লে দিয়ে ভরাট করে নিলাম। তারপর একটা লাঠি দিয়ে আটকানো এই পাল সেটা দিয়ে দিলাম। এখানে আবার একটা মানুষ নৌকা বাইচে বৈঠা নিয়ে সেটাও ভরাট করে নিয়েছি কালো এবং ক্রিম কালারের ক্লে দিয়ে।

এখন একটা সবুজ কালারের ক্লে নিয়ে ছোট ছোট করে তৈরি করে তারপর কদম পাতার মতো তৈরি করলাম। কারণ কদম পাতাগুলো একটু বড় আকারের হয়। আর এজন্যই পাতাগুলো তৈরি করে গাছের শাখা প্রশাখায় একটা করে বসিয়ে দিতে থাকলাম।
এখানে আবার হালকা সবুজ রংয়ের ক্লে দিয়েও কিছু পাতা তৈরি করে বিভিন্ন জায়গায় বসিয়ে দিলাম। কারণ একই গাছের বিভিন্ন রঙের পাতা থাকে।

এ ধাপে সাদা ক্লে থেকে ছোট ছোট করে বল তৈরি করলাম। এগুলো মূলত কদম ফুলের বেইস তৈরি করে নিলাম। তারপর এগুলো এক এক করে গাছের পাতার মাঝে বিভিন্ন জায়গায় বসিয়ে দিলাম।
এখন হলুদ রঙের ক্লে থেকে একদম ছোট ছোট করে কিছু পাপড়ির মত তৈরি করে সাদা রংয়ের এই ছোট বলের উপরে বসিয়ে দিলাম। যাতে এগুলো কিছুটা কদম ফুলের মতো দেখতে মনে হয়। এভাবে সবগুলো তৈরি করে নিলাম। দেখতে একদম কদম ফুলের মতোই লাগছিল।
এখন অপর পাশে যে নারিকেল গাছের বেইস তৈরি করেছিলাম, সেটাতে সবুজ এবং হালকা সবুজ রং দিয়ে নারকেল গাছের পাতাগুলোর কাজ করে নিলাম।এখানে আবার তিনটে ডাব গাছের মধ্যে দিয়ে দিলাম। যদি কারো ইচ্ছে করে পেড়ে খেয়ে নিতে পারেন হাহাহা।
এই কাজটা করতে আমার খুব বেশি মজা লেগেছিল। এখানে আমি গোলাপি রঙের কিছু ছোট পাপড়ি তৈরি করে নিলাম পদ্ম ফুল তৈরি করার জন্য। কয়েকটা পাপড়ি তৈরি করে একসাথে এগুলোকে খুব সুন্দর করে জোড়া লাগিয়ে একটা পদ্মফুল হয়ে গেল।
এই ধাপে পদ্মফুলের পাতা তৈরি করে নিলাম সবুজ রঙের পাতা দিয়ে। তারপর এগুলো দিয়ে দিলাম পানির উপরে।তার পর পদ্মফুলটা বসিয়ে দিলাম। এখানে আমি তিনটি পদ্ম ফুল দিয়েছি।
এবার আমি কিছু লাল রংয়ের ফুল তৈরি করলাম। সেগুলো শাপলা ফুল হিসেবে ব্যবহার করেছি এবং এগুলোও ফাঁকে ফাঁকে কয়েকটা দিয়ে দিলাম। তার পাশাপাশি কয়টা কলিও দিয়ে দিলাম। পদ্ম ফুল এবং শাপলা ফুলে এই নদীটা ভরে আছে।

এখন হালকা সবুজ এবং গাঢ় সবুজ রঙের দুইটি লতা তৈরি করলাম ক্লে দিয়ে। তারপরে এগুলোকে পেঁচিয়ে দড়ির মতো তৈরি করে এগুলো কদম গাছের সাথে ঝুলিয়ে দিলাম। বিভিন্ন গাছের লতা এভাবেই ঝুলে আছে এই গাছের উপর এটা বোঝানোর জন্য।

এরপর দুই কালারের ক্লে দিয়ে কিছু ছোট ছোট ঘাস তৈরি করে নিলাম। তার উপরে আবার ছোট ছোট বল করে ফুল তৈরি করে নিলাম। এগুলো কদম গাছের নিচের অংশই দিয়েছি।

এই ধাপে রাস্তা দিয়ে একটি মেয়ে ছাতা মাথায় হেঁটে স্কুল থেকে বাড়ি ফিরছে এই দৃশ্যটা ফুটিয়ে তুললাম। এজন্য কমলা এবং লাল রং দিয়ে মেয়েটির ড্রেস তৈরি করে নিলাম। তারপর বেগুনি রং দিয়ে উপরে ছাতা তৈরি করলাম।
এটা হলো নারিকেল গাছের নিচের দিকের অংশ।এখানে কিছু ঘাস তৈরি করলাম। এক্ষেত্রে আমি সবুজ রং এবং হলুদ রং ব্যবহার করেছি। তার পাশাপাশি পেস্তা বাদামের খোসা গুলোকে গাঢ় খয়েরি রঙ করে নিলাম।
তারপর এগুলোকে নদীর পাড়ে এর অংশে বসিয়ে দিলাম এক এক করে।কারণ বর্ষাকালে অতিরিক্ত প্লাবনে পাড় ভেঙ্গে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে এজন্য মূলত এগুলো দিয়ে বাঁধ দিয়েছে সেই রকম বোঝানোর জন্যই মূলত এগুলো ব্যবহার করেছি। আর সর্বশেষ ভারী বর্ষণ হচ্ছে এরকম বোঝানোর জন্য বৃষ্টি তৈরি করে নিলাম সাদা এবং হালকা আকাশি রং দিয়ে। কারণ পানির কোন রং হয় না কিন্তু উজ্জ্বলতার জন্য এটা বোঝানোর চেষ্টা করলাম।









সবাই অনেক অনেক ভালো থাকবেন,সুস্থ থাকবেন। সবার জন্য আন্তরিক ভালোবাসা রইল। সম্পূর্ণ পোস্টে আমার ভুল-ত্রুটি ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। |
.png)
আমি তাহমিনা আক্তার বৃষ্টি। আমি একজন বাংলাদেশী। আমি বাংলায় কথা বলি,আমি বাংলায় নিজের মনোভাব প্রকাশ করি। আমি নিজের মত করে সবকিছু করার চেষ্টা করি। আমি অনার্স প্রথম বর্ষের ছাত্রী। পড়ালেখার পাশাপাশি আমি বিভিন্ন জিনিস আঁকতে পছন্দ করি। বিভিন্ন ধরনের ছবি আঁকা, রঙ করা, নতুন নতুন কিছু তৈরি করা আমার পছন্দের কাজ। তবে রান্নাবান্না আমার ভালোলাগা, চেষ্টা করি সবসময় নিজে নতুনভাবে কিছু রান্না করার। ভ্রমণপ্রেমীদের মত আমিও ঘুরতে পছন্দ করি। পরিবারের সবাইকে নিয়ে আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি।
.png)
💦
💦 BRISTY 💦
💦

https://x.com/bristy110/status/1810980893164777669
Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.
প্রথমে আপনাকে অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই এত সুন্দর একটি কনটেস্টে অংশগ্রহণ করার জন্য। বেশ দারুণভাবে আপনি আমাদের মাঝে একটি দৃশ্য তৈরি করে দেখানোর চেষ্টা করেছেন। ক্লে দিয়ে এমন সুন্দর দৃশ্য তৈরি করতে পারলে খুবই ভালো লাগে। অনেক অনেক সুন্দর হয়েছে আপনার এই দৃশ্য তৈরি করা। আশা করব প্রতিযোগিদের বিজয়দের মধ্যে একজন হবেন আপনি
ক্লে দিয়ে করতে আসলে বেশ মজাই লেগেছিল। যেন কাদামাটি নিয়ে খেলছি কিন্তু মাটি হাতে লাগছে না। যাই হোক ধন্যবাদ আপনাকে।
আপু প্রথমে আপনাকে জানাই অসংখ্য ধন্যবাদ যে প্রতিযোগিতা অংশগ্রহণ করার জন্য। ক্লে দিয়ে আপনি একটি বর্ষাকালীন প্রাকৃতিক সৌন্দর্য দৃশ্যের তুলে ধরেছেন দেখে আমার অনেক ভালো লাগলো। আপনার এই বর্ষাকালী প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের দৃশ্যরে ছবির মধ্যে প্রথমেই দুটি ঘর তৈরি করে নেওয়া আমার কাছে ভীষণ ভালো লেগেছে ,কদম ফুলের গাছে কদম ফুল দেখে আমার অনেক ভালো লাগলো, প্রতিটা পদক্ষেপ খুব সুন্দরভাবে ব্যাখ্যা করেছেন। সুন্দর বর্ষাকালীন প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের দৃশ্য আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন দেখে আমার অনেক ভালো লাগলো।
আসলে বর্ষাকালের কথা যখন মাথায় আনি তখন এক পলকেই চোখের সামনে বৃষ্টি, কদম ফুল, আর শাপলা ফুল ভাসে। এজন্যই সব কিছু এখানে দেয়ার চেষ্টা করলাম।
বর্ষাকালীর অপরূপ সৌন্দর্য এত সুন্দর করে তুলে ধরেছেন দেখে মুগ্ধ হলাম আপু। আপনি আপনার ছেলেকে নিয়ে অনেক পরিশ্রম করে এই প্রজেক্ট তৈরি করেছেন দেখে খুশি হয়েছি। ছোট বাচ্চা থাকলে অনেক বেশি সমস্যা হয়। আর বড় কোন প্রজেক্ট তৈরি করতে গিয়ে বেশি সমস্যায় পড়তে হয়। দারুন হয়েছে আপু আপনার পোস্ট।
জ্বী ভাইয়া বড় কোন প্রজেক্ট থাকলে আসলে একটু বেশি সমস্যা হয়ে যায়। এজন্যই তো অনেকদিন সময় লেগেছে, ধন্যবাদ আপনাকে।
প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য প্রথমে আপনাকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন। আপনি আজ আমাদের মাঝে চোখ ধাঁধানো পোস্ট শেয়ার করেছেন দেখে আমি মুগ্ধ হয়ে গেছি।ক্লে দিয়ে তৈরি বর্ষাকালের প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের একটি মনোমুগ্ধকর দৃশ্য। আসলেই সত্য কথা বলেছেন দৃশ্যটি মনোমুগ্ধকর ছিল প্রতিটি ধাপ বেশ দক্ষতার সহিত পর্যায়ক্রমে নিখুঁতভাবে আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
চেষ্টা করেছি সব কিছুকে একটু বাস্তবিকভাবে হলেও ফুটিয়ে তোলার জন্য। ভালো লাগলো ভাইয়া আপনার মন্তব্যটা দেখে। ধন্যবাদ আপনাকে।
ক্লে দিয়ে সবাই অনেক সুন্দর সুন্দর দৃশ্য ফুটিয়ে তুলেছেন।আপনিও দারুণ একটি প্রতিচ্ছবি ফুটিয়ে তুলেছেন বর্ষাকালের আপু।বিশেষ করে কদম ফুল গাছটি আমার কাছে বেশি ভালো লেগেছে।আর প্রত্যেকটি ধাপ সুন্দর ছিল।আশা করি একটি অবস্থানে থাকতে পারবেন।
আমার কাছে খুব বেশি ভালো লেগেছে পদ্ম ফুলগুলো তৈরি করতে। ক্লে দিয়ে কিন্তু খুব মজা করে কাজ করা যায়, ধন্যবাদ আপু।
প্রথমেই জানাই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের জন্য শুভকামনা। আপনি চমৎকার সুন্দর ও আকর্ষণীয় ভাবে বর্ষাকালীন প্রাকৃতিক দৃশ্য ফুটিয়ে তুলেছেন। ধাপে ধাপে চমৎকার সুন্দর পদ্ধতিতে "ক্লে" দিয়ে বর্ষাকালীন প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ফুটিয়ে তোলার জন্য। ধন্যবাদ আপনাকে পোস্টটি ভাগ করে নেয়ার জন্য।
আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ আপু, ভালো থাকবেন সব সময়।
ক্লে দিয়ে বর্ষাকালের প্রাকৃতিক দৃশ্যের ডাই পোস্টটি এককথায় জাস্ট অসাধারণ হয়েছে।আপনার জন্য অনেক শুভকামনা আপু কনটেস্ট ৫৯ এর জন্য।ধন্যবাদ সুন্দর পোস্টটি শেয়ার করার জন্য।
ধন্যবাদ আপু মন্তব্য করার জন্য , ভালো থাকবেন।
প্রথমেই আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য। আপনি আপনার তৈরি করা এই সুন্দর প্রাকৃতিক দৃশ্যটার মধ্যে কম বেশি সবকিছুই দিয়েছেন। যেটার কারণে আমার কাছে এটা দেখতে জাস্ট মনোমুগ্ধকর লেগেছে। নদী, গাছপালা, ফুল, নৌকা, ঘরবাড়ি এবং রাস্তা দিয়ে হেঁটে যাওয়া নিয়ে সব কিছুই সুন্দর করে তৈরি করেছেন। ক্লে দিয়ে পুরোটা তৈরি করতে আপনার অনেক সময় লেগে গিয়েছিল এটা তো দেখে বুঝাই যাচ্ছে। এত সুন্দর একটা প্রাকৃতিক দৃশ্য তৈরি করে অংশগ্রহণ করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
জি ভাইয়া ক্লে দিয়ে তৈরি করতে বেশ ভালই সময় লেগেছে। আর আমি কয়েক দিন ধরেই তৈরি করেছি। কারন নিভৃতের জন্য তো করা যায় না, ধন্যবাদ আপনাকে।