অদৃশ্য হাতের ছোঁয়া - অষ্টম পর্ব

শেষ সংঘর্ষ:-

রাজীব এবং সোমেনাথ মাধবীর মূর্তিটি নিয়ে সেই মন্দিরে গেলেন। রাতের অন্ধকারে, জঙ্গলের ভিতরে মন্দিরটি আরও ভৌতিক হয়ে উঠেছে। মন্দিরের সামনে পৌঁছে তারা অনুভব করলেন, যেন এক অদৃশ্য শক্তি তাদের প্রতিহত করার চেষ্টা করছে।

তারা মন্দিরের ভিতরে প্রবেশ করলেন, এবং মূর্তিটিকে মন্দিরের কেন্দ্রে স্থাপন করলেন। মাধবীর আত্মা যেন পুরো মন্দিরটিকে ঘিরে ফেলল। রাজীব বুঝতে পারলেন, এখনই সেই মুহূর্ত, যখন মাধবীর আত্মা চিরতরে শান্ত হতে পারে, অথবা আরও বড় বিপদ আসতে পারে।

রাজীব পূজা শুরু করলেন। তিনি মাধবীর আত্মার শান্তি কামনা করতে লাগলেন। মন্দিরের চারদিকে অন্ধকার ছেয়ে গিয়েছিল, আর মোমবাতির আলো ম্লান হয়ে আসছিল। পূজার মন্ত্রধ্বনি বাড়ির প্রতিধ্বনির মতো মন্দিরে প্রতিধ্বনিত হচ্ছিল।

সেই মুহূর্তে, এক ভয়ঙ্কর ঝড় শুরু হল। মন্দিরের দরজাগুলি নিজে থেকেই খুলে-বন্ধ হতে লাগল, এবং বাতাসের প্রবল ঝড়ে মোমবাতির আলো নিভে গেল।

রাজীব মনোবল হারালেন না। তিনি পূজা চালিয়ে গেলেন, এবং মাধবীর আত্মার কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করতে লাগলেন।

অবশেষে, ঝড় থেমে গেল। মন্দিরের ভিতরে একটি অদ্ভুত শান্তি নেমে এল। রাজীব অনুভব করলেন, যেন মাধবীর আত্মা এখন চিরতরে শান্ত হয়েছে।

কিন্তু তার মনে এখনও কিছু প্রশ্ন রয়ে গেল। মাধবী কেন এত রুষ্ট ছিলেন? তার অদৃশ্য হওয়ার পেছনে আসল ঘটনা কী ছিল?

_______ ------------------- _______ ----------------- _______

This is original content by @rimion.

Follow me please and want more posts about novels, stories, poetry, technology, travel, photography, events, motivational talks, etc.

Please upvote, comment, and resteem my post.

Thank you very much for taking the time to read the episode of the novel.

_______ ------------------- _______ ----------------- _______

এটি @rimion এর মূল লেখক।

আমাকে অনুসরণ করুন এবং উপন্যাস, গল্প, কবিতা, প্রযুক্তি, ভ্রমণ, ফটোগ্রাফি, ঘটনা, অনুপ্রেরণামূলক বক্তব্য ইত্যাদি সম্পর্কে আরও পোস্ট নিয়মিত পাবেন।

পোস্টের আপনার মতামত প্রদান করুন।

সময় নিয়ে উপন্যাসটির পর্ব পড়ার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

ধন্যবাদ।আল্লাহ হাফেজ।