হাতিশুঁড় ফুলের কয়েকটি ফটোগ্রাফি এবং তার কিছু বর্ণনা।
আসসালামু আলাইকুম বন্ধুরা সবাই কেমন আছেন, আশা করি সবাই ভালো আছেন, আমিও ভালো আছি আল্লাহর রহমতে।
আপনাদের সবাইকে আমার আরেকটা ফটোগ্রাফি পোষ্টে স্বাগতম।
আজকে আপনার জন্য অনেক সুন্দর একটা ফুলও ফটোগ্রাফি নিয়ে এসেছি। যেটা আপনার প্রতিদিন ঘুম থেকে উঠার পর রাস্তার আশেপাশে দেখেন।
এই ফুলের গাছ গুলো বেশিরভাগ রাস্তার সাইডে দেখা যায়। অনেক সুন্দর ফুল একটা ছেলের ধন পায় না হলেও 20 থেকে 22 টা কাছাকাছি ফুল ধরে থাকে।
হাতিশুঁড় বহুবর্ষজীবী ও গুল্ম জাতীয় উদ্ভিদ। লম্বায় ১-২ ফুট পর্যন্ত হয়ে থাকে। এর কান্ড ফাঁপা ও নরম হয়। এটির পাতাগুলি দেখতে ডিম্বাকৃতির মতো।
তবে আগার দিকটা সরু হয়। পুষ্প দন্ত অনেকটা হাতির শুঁড়ের মতো হয়। যার জন্য বাংলায় এর নামকরণ করা হয়েছে হাতিশুঁড়।
ফুলের রং হয় সাদা। তবে হালকা বেগুনি রঙ হতে পারে।সারা বছরই ফুল ফোটে, তবে বর্ষা কলে বেশি ফোটে।হাটিসুর ভাঙ্গা জমিতে এবং জঙ্গলের ধারে বেশি জন্মায়।
বয়স সন্ধি কালে অনেকের গেলে ব্রণ দেখা যায়।এই ব্রণের কারণে মুখের সৌন্দর্য্য অনেক খানি ম্লান হয়ে যায়। এক্ষেত্রে, হাতিসুরের পাতা ও কচি ডাল থেঁতো করে ব্রণের ওপর প্রলেপ দিলে ব্রণ সেরে যাবে।
শরীরের কোথাও ক্ষত ও ফোঁড়া হলে এবং ফোঁড়া ফেটে ঘা হলে,হাটিশুর গাছের পাতা ও কচি ডাল থেঁতো করে সেই রস ব্যাবহার করলে দ্রুত ঘা শুকিয়ে যাবে।
বিষাক্ত পোকা কামড় দিলে বা হুল ফোটালে সেই স্থানে যন্ত্রণা অনুভব হয় এবং ফুলে ওঠে। এই অবস্থায় ৫ গ্রাম পাতার রস এবং সমপরিমাণ কাষ্ট্রল ওয়েল মিশিয়ে আক্রান্ত স্থানে লাগালে যন্ত্রণার আরাম পাওয়া যায়।
আশা করি আমার ফটোগ্রাফি গুলো এবং বর্ণনাগুলো ফুলের ব্যাপারটা আপনাদের কাছে অনেক ভালো লাগবে। আপনার কাছে যদি আমার ফুলের ফটোগ্রাফি গুলো ভালো লাগে তাহলে আমার কমেন্ট বক্সে জানাবেন, ধন্যবাদ।
আমার পোস্ট টি দেখার জন্য ধন্যবাদ।
সমাপ্তি।
আসসালামু আলাইকুম বন্ধুরা সবাই কেমন আছেন, আশা করি সবাই ভালো আছেন, আমিও ভালো আছি আল্লাহর রহমতে।
আপনাদের সবাইকে আমার আরেকটা ফটোগ্রাফি পোষ্টে স্বাগতম।
আজকে আপনার জন্য অনেক সুন্দর একটা ফুলও ফটোগ্রাফি নিয়ে এসেছি। যেটা আপনার প্রতিদিন ঘুম থেকে উঠার পর রাস্তার আশেপাশে দেখেন।
এই ফুলের গাছ গুলো বেশিরভাগ রাস্তার সাইডে দেখা যায়। অনেক সুন্দর ফুল একটা ছেলের ধন পায় না হলেও 20 থেকে 22 টা কাছাকাছি ফুল ধরে থাকে।
হাতিশুঁড় বহুবর্ষজীবী ও গুল্ম জাতীয় উদ্ভিদ। লম্বায় ১-২ ফুট পর্যন্ত হয়ে থাকে। এর কান্ড ফাঁপা ও নরম হয়। এটির পাতাগুলি দেখতে ডিম্বাকৃতির মতো।
তবে আগার দিকটা সরু হয়। পুষ্প দন্ত অনেকটা হাতির শুঁড়ের মতো হয়। যার জন্য বাংলায় এর নামকরণ করা হয়েছে হাতিশুঁড়।
ফুলের রং হয় সাদা। তবে হালকা বেগুনি রঙ হতে পারে।সারা বছরই ফুল ফোটে, তবে বর্ষা কলে বেশি ফোটে।হাটিসুর ভাঙ্গা জমিতে এবং জঙ্গলের ধারে বেশি জন্মায়।
বয়স সন্ধি কালে অনেকের গেলে ব্রণ দেখা যায়।এই ব্রণের কারণে মুখের সৌন্দর্য্য অনেক খানি ম্লান হয়ে যায়। এক্ষেত্রে, হাতিসুরের পাতা ও কচি ডাল থেঁতো করে ব্রণের ওপর প্রলেপ দিলে ব্রণ সেরে যাবে।
শরীরের কোথাও ক্ষত ও ফোঁড়া হলে এবং ফোঁড়া ফেটে ঘা হলে,হাটিশুর গাছের পাতা ও কচি ডাল থেঁতো করে সেই রস ব্যাবহার করলে দ্রুত ঘা শুকিয়ে যাবে।
বিষাক্ত পোকা কামড় দিলে বা হুল ফোটালে সেই স্থানে যন্ত্রণা অনুভব হয় এবং ফুলে ওঠে। এই অবস্থায় ৫ গ্রাম পাতার রস এবং সমপরিমাণ কাষ্ট্রল ওয়েল মিশিয়ে আক্রান্ত স্থানে লাগালে যন্ত্রণার আরাম পাওয়া যায়।
আশা করি আমার ফটোগ্রাফি গুলো এবং বর্ণনাগুলো ফুলের ব্যাপারটা আপনাদের কাছে অনেক ভালো লাগবে। আপনার কাছে যদি আমার ফুলের ফটোগ্রাফি গুলো ভালো লাগে তাহলে আমার কমেন্ট বক্সে জানাবেন, ধন্যবাদ।
আমার পোস্ট টি দেখার জন্য ধন্যবাদ।
সমাপ্তি।
সাপোর্ট করার জন্য ধন্যবাদ।
Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.
পাশে থাকার জন্য ধন্যবাদ।