The diary game : 03/08/2020 My whole day today has been really frustrating
আসসালামু আলাইকুম সবাইকে!
আশাকরি সবাই ভালো আছেন! সবার জায়গা থেকে ☺
তৃতীয় দিন
#thediarygame season 2
অনুপ্রেরণায় স্টিমিট বন্ধু @toufiq777 #bangladesh থেকে। সবসময় তার প্রশংসা করতেই হবে। অসাধারণ একজন মানুষ ভাইটি।
হতাশ অবস্থা
রাতে প্রচন্ড গরমের জন্য ঠিকঠাক মতো ঘুম হয়নি (গ্রামে তাই কারেন্টের কোনো নিশ্চয়তা নেই, কখন আসবে আর কখব যাবে)। ঘুম থেকে উঠতে তাই আজকে বড্ড দেরি হয়েছে। সকাল ৮.৩০ মিনিটে ঘুম ভেঙ্গেছে খালাতো ভাইয়ের ফোন পেয়ে। তারাহুরো করে উঠে ব্রাশ করে নাস্তা করলাম। আজকে নাস্তার তেমন আয়োজন ছিলো না বিয়ে বাড়ির হিরিক তাই সেখানে সকলের জন্য খিচুড়ির আয়োজন ছিলো, সেখানে থেকেই খিচুড়ি খাওয়া।
উদ্দেশ্য সফল
বাজারের গেলাম উদ্দেশ্য ছিলো একটু ফিটফাট হবো সেলুনে গিয়ে সেভ করা এবং কিছু টাকা ব্যাংক থেকে তুলে বিয়েতে উপহার সামগ্রী হিসেবে দেয়া। উদ্দেশ্য তো সফল করলাম। ফের বাসায় ফেরার পালা আসার সময় ছোট্ট একটা কোল্ড ড্রিংকস খেতে খেতে অটো রিকশায় বাসায় ফিরলাম।
বাসায় ফিরলাম কিন্তু যন্ত্রণা আবার একটাই কারেন্ট ছিলো না! আহ.. কি গরম 🙄। কিছুক্ষণ পরে কারেন্টের আগমন। কিছু সময় ফ্যানের ঠান্ডা বাতাস খাওয়ার পরে সময় পার করার জন্য ল্যাপটপে ক্রাইম পেট্রোল দেখালম (যা আমি প্রায়শই অবসর সময়ে দেখে থাকি)।
গোসল করার পালা তাই পুকুরে নেমে কিছুক্ষণ সাতার কেটে তারপর উঠলাম। ঐদিকে জোহরের নামাজের আজান হচ্ছে মসজিদে, আজান শুনে দেরি না করে বাসায়ই নামাজ আদায় করে বিয়ের বাড়ির উদ্দেশ্যে বের হলাম।
বিয়ে বাড়ি
বিয়ের বাড়িতে একটু বাড়তি আনন্দ হয়ে থাকে। ঠিক তেমনই হচ্ছিল আমার মামাতো বোনের বিয়েতে। নিজেদের মধ্যে কে কি কাজ করবে বিয়ে বাড়িতে এটা অনেকক্ষণ আগেই সিদ্ধান্ত হয়ে গিয়েছে। আমার একটা ছোট্ট দ্বায়িত্ব আসলে টেবিলে খাবার সার্ভ করা (ওয়েটারের দ্বায়িত্ব) নিজেদের আয়োজন তাই শুরু করে দিলাম দ্বায়িত্ব পালন করা। বরপক্ষ যখন এসেছে ঠিক তখন তাদের সাথে গেইটে টাকা পয়সা নিয়ে কিছু ঝামেলা হয়েছে। তিন বৈঠক খাওয়ানোর পর চতুর্থ বৈঠকে আমার ছোট মামা এবং আমার সাথে একটা বাজে ধরনের অভিজ্ঞতা সম্মুখীন হয়েছিলাম যার জন্য আমার মামা এবং আমি রীতিমত রাগ করে সেখান থেকে চলে এসেছি বাসায় (খাবার পর্যন্ত না খেয়ে)। যার জন্য মামাতো বোনের বিদায়ের সময় অনেকেই ছিলাম না সেখানে। এরপর প্রায় ২-৩ ঘন্টা পরে সকলের সাথে বসে রাগের বিষয়টা সমাধান করলাম।
রাতে যথারীতি এশার নামাজ আদায় করে মামার ঘরে গিয়ে রাতের খাবার খেলাম (রাগ মিটিয়ে)।
গরুর গোশত দিয়ে রাতের খাবার খাওয়াতে প্রচন্ড গরমে অতিষ্ঠ হয়েগেছি প্রায়। গরম সহ্য করতে না পেরে আমার ছোট ভাই পুকুর থেকে পানি নিয় বিল্ডিং এর ছাদে দিচ্ছিলো ছোট ভাইয়ের এই কান্ড দেখে প্রায় হাসতে হাসতে শেষ প্রায় কিন্তু গরম তা তো কমার নয়। এভাবেই কষ্ট করতে হবে যে কয়দিন আছি।
.
সারাদিন ছোটখাটো বিষয় গুলো তুলে ধরার চেষ্টা করলাম। সত্যিই আমার অনেক ভালো লাগছে বিষয়গুলো উল্লেখ করে পোস্ট আকারে লিখতে। আজকে তেমন ছবি তুলতে পারি নি তাই পুরনো ছবি সহ শেয়ার করলাম।
প্রতিদিনের মতো এই প্রতিযোগিতার জন্য @steemblog -কে অনেক ধন্যবাদ।
ধন্যবাদ আপনার মূল্যবান সময় দেয়ার জন্য ☺☺ শুভ হোক আপনার সময়টুকু।
আপনি নিখুঁত একটি ব্লগ তৈরি করেছেন এবং আপনি আপনার মামাতো বোনের বিয়ে উপভোগ করছেন খুব ভালো লাগলো আপনার আজকের ব্লকটি।আশা করছি পরবর্তীতে এভাবেই পোস্ট করবেন, ধন্যবাদ।
Thank you so much brother @sajibmolla17 for your inspiration.
Wonderful post. Carry on bro.
Thank you brother @toufiq777. I will always try to post like this. Hope to keep in touch always.
You have done very good post . Specially , by giving the captions.
Thank you so much brother for your appreciation. Hopefully I will be able to post like this all the time.
You have been upvoted by @tarpan A Country Representative from BANGLADESH we are voting with the Steemit Community Curator @steemcurator07 account to support the newcomers coming into steemit.
Follow @steemitblog for the latest update on Steem Community and other writing challenges and contest such as The diary game
Also join LUCKY 10S
Thank you for taking part in The Diary Game on Steem.
Sorry we missed the voting window on this post. An extra vote will be added to your next Diary Game post.
Keep following @steemitblog for the latest updates.
The Steemit Team